এখন কলকাতায় আস্তে আস্তে অনেক দোকান খুলছে। তবে বেশীরভাগ ওষুধই এখনো পাওয়া যায় না। আবার available ওষুধগুলো যাঁরা ব্যবহার করেন, তাঁরা বলছেন দীর্ঘদিন ধরে খেয়ে ভালোই আছেন তাঁরা । দাম অবিশ্বাস্য রকমের কম - আমি যে ওষুধগুলো ১০৩ টাকায় পেয়েছি, সেগুলোই অন্য দোকান থেকে নিলে প্রায় ১২০০ টাকা পড়ে । এত কম দামের জন্যেই অনেকে নিশ্চিত হতে পারেন না। অথচ যেগুলো পাওয়া গেছে - সেগুলোর সঙ্গে branded ওষুধের composition মিলিয়ে দেখেছি - একদম এক। তবু, ডাক্তাররা এই ওষুধ prefer করেন না। তাঁরা দোকান থেকে branded ওষুধই কিনতে বলেন। সেখানেই আমরা confusion এ পড়ে যাই ।
আমি দাবা ইন্ডিয়ার ওষুধ খেয়ে piles bleeding সেরে গেছে বলে মনে হয়। অনেক দিন রক্তপাত হয়না। সাইটিকার জন্য ওদের ড্রপ লাগিয়ে বেশ একটু ভালো আছি। আমি থাকি এয়ার পোর্ট কাছাকাছি।
উদ্দেশ্য খুবই ভালো সবই ঠিক আছে , কিন্তু ভারতবর্ষে কেউ জেনেরিক কম্পোজিশন ধরে ওষুধ লেখে না, ভবিষ্যতেও এটা কার্যকর হবে বলে মনে হয় না। যদি কোনো ব্যক্তি জেনেরিক ওষুধ গ্রহণ করেন সে ক্ষেত্রেও প্রবলেম... তারা সব নিজেদের ব্রান্ডের ওষুধ কিনতে বলবেন -ওটা না কিনলে ঠিকঠাক ট্রিটমেন্ট হবে না। ব্র্যান্ডেড বলে পিসিডি লোকাল ছোটমোটো কোম্পানির ওষুধ গুলোকে চালানো হচ্ছে। এইভাবে মানুষের ভুল বোঝানো হচ্ছে , দেখুন আমরা যে ওষুধগুলো লিখেছি এগুলো অনেক দামি- মানে ভালো- এইসব ভাবে। দিনের পর দিন এইভাবেই চলছে । এই দিকগুলো সরকারকে দেখা উচিত বলে মনে হয়।
দরকারি দামি ওষুধ রিউমাটয়েড আর্থারাইটিস এর জন্য Tendofit and Lupivestin পাওয়া যায় না। Blood pressure এর Telmisartan and Azelnidioine combination এর ওষুধ পাওয়া যায় না
Dear mam, please get share in same matter in nearby kolkata suburban location area, sodepur,, Barrackpore, Naihati, Kanchrapara, Kalyani etc.., so very much help full for us......
Do the Drug control dept periodically check the quality and safety of those drugs sold in those shops?? The channel should work on this area in details for the benifit of the public.
অত্যন্ত দুঃখের ব্যাপার যে প্রদর্শিত সমস্ত দোকানগুলো কোলকাতা বা তার আশেপাশের। মফস্বলের কোন দোকানের নাম দেখলাম না । কারণ সবাই তো আর কলকাতায় থাকেন না বা যান না ।
একটা ওষুধ তৈরি করতে অনেক কম খরচ হয় কিন্তু প্রথমবার সেই মলিকিউল টা বানাতে তার r&d করতে অনেক খরচ হয় তাই যে ব্র্যান্ড এটির পেটেন্ট পায় সেই কোম্পানি ওই ওষুধটির দাম বেশি রাখে। কিন্তু সেই পেটেন্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে সেইগুলি যে কোনো কোম্পানি বানাতে পারে , তাদের কে আর নতুন করে রিসার্চ করতে হয় না। তাই তারা কম দামে দিতে পারে। যেমন আপনি পড়াশোনা করে পরীক্ষা দিলেন আর অন্য জন আপনার দেখে হুবহু লিখে দিল, দুজনেই একই নম্বর পেলেন ঠিক সেই রকম। এখন অনেক নামি দামী কোম্পানির ও জেনেরিক ওষুধ পাওয়া যায়।
আমাদের এখানে কোনো ডাক্তার বাবুই জেনেরিক নাম ধরে প্রেসক্রিপশন করেন না। উল্টে কোনো পেশেন্ট যদি সরকারি বা অন্যান্য সংস্থা থেকে তাদের ব্র্যান্ডেড প্রেসক্রিপশনের জেনেরিক সাবস্টিটিউট নেয় , সেই পেশেন্ট কে- দায়িত্ব নেবো না... ইত্যাদি অনেক কথা বলেন।
ওষুধ কোম্পানির কমিশন গিফট ইত্যাদি বলেও কিছু আছে দাদা। এইসব মিলিয়ে মিশিয়ে বিপুল একটা দাম বেড়ে যায় । আর এখন তো ব্র্যান্ডের ওষুধ বলে কিছু নেই সব পিসিডি ওষুধ লোকাল ব্র্যান্ডের ওষুধ গুলোকে ব্র্যান্ড বলে পেশেন্টের কাছে ভুলভাল বুঝিয়ে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে।@@sanjaykumar-m1k9s
