এটা কখনই বর্তমান ইনসুরেন্সের সাথে মিলে না। বর্তমানে অনেক ইনসুরেন্স কোম্পানি ১০০% অনলাইনের আওয়াত আছে। ২০২২ সালে এসে এমন নাটক মানায় না। ২০১৩ আগে যা হয়েছে তা ১০০% এমনই ছিলো। এটা কখনই যুগোপযোগী নাটক হতে পারে না। ধিক্কার জানাচ্ছি এমন নাটকের পরিচালক কে।
ইন্সুরেন্স মতিন চরিত্রে আবদুল্লাহ রানা আঙ্কেল এবং রকি খাঁন আঙ্কেল এবং সিয়াম নাসির ভাই এবং জয়নাল জ্যাক ভাই সহ বাকি অন্যরা সহমত দিয়ে খুবই জব্বার অভিনয় করেছেন ধন্যবাদ 💜🇧🇩🖤
পরিচালক সাহেব আপনি ২০ বছর আগের কাহিনি এখন বলতেছেন যা কোনো ভাবে কাম্য নয়। দু একজনের কাহিনি আপনি সবার ঘাড়ে দিবেন এটা মানা যায় না। আপনার বর্তমান ইন্সুইরেন্স সমপর্কে ধারনাই নাই।
ধন্যবাদ বাস্তব চিএ তুলে ধরার জন্য এবং মিশু সাব্বির এর কথা কি বলব তিনি ত একজন সুপারস্টার ধন্যবাদ অসাধারণ অভিনয় দিয়ে অসাধারণ কাহিনি তুলে ধরার জন্য প্রিয় মিশু সাব্বির
বিনোদনের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হলো বাংলা নাটক। দিন দিন দেশের গন্ডি পেরিয়ে ভারতেও জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বাংলাদেশী নাটক। সবাইকে বেশি বেশি বাংলা নাটক দেখার অনুরোধ রইল
ইন্সুরেন্স মতিন গল্পের অভিনয় মিশু সাব্বির ভাই এবং পারসা ইভানা আপু দ্বারা নির্মিত করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই পরিচালক সেতু আরিফ ভাই আপনার অভিজ্ঞতার বিবেক সত্যি খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ 💜🖤
বর্তমানে এই রকম করার কোন সুযোগ নেই ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি গুলোর,কারণ এখন বিমা নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ( আইডিআরএ) আছে,,আগের যুগের কথা বা অফলাইনের যুগ এখন আর নাই
এমন একটা নাটক এই ২০২২ সালে প্রচার করে আপনারা মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন। দেশের বেশকিছু ইনস্যুরেন্স কোম্পানি এখন সম্পুর্ণ অনলাইন ভিত্তিক এবং ব্যাংকিং নিয়মে পরিচালিত। নাটকের আগে বা পারে এর প্রেক্ষাপট ব্যখ্যা করা উচিত ছিল।
একজন ইন্সুইরেন্স কর্মীর চরিত্র সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে,, কিন্তু ফিনিশিং টার্চটা যুগোপযোগী নয়,, এখনকার মানুষ অনেক সর্তক,, তারা ইন্সুইরেন্স করার আগে অবশ্যই কোম্পানির সম্পর্কে খোজ খবর নিয়ে এবং যাচাই-বাছাই করেই পলিসি করে,,
পরিচালক সারারাত গাঁজা সেবন করে এমন একটা নাটক বানালো। পরিচালক হালায় কি বুঝে না বর্তমানে বীমার গুরুত্ব কতটুকু? যেখানে সরকার চাচ্ছে দেশের সকল মানুষকে জীবন বীমার আওতায় নিয়ে আসার জন্য। সেখানে পরিচালক গাজা খেয়ে নাটক টা তৈরি করেছে। পুরো পৃথিবীর কোনো দেশে এখন পর্যন্ত কোনো ইন্সুইরেন্স কোম্পানি বন্ধ হয় নাই বা পালিয়ে যায় না দেউলিয়াও হয় নাই। সেখানে কিভাবে গাঁজাখোর এমন নাটক তৈরি করে। একটা দেশের সম্পূর্ণ অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি বীমা প্রতিষ্ঠান। হালায় কি এসব খবর রাখে? মোট কথা বীমা কোন খারাপ কাজ না। এটা দেশের, জনমানুষের, এবং কর্মীদের জন্য অসম্ভব ভালো একটি পলিসি। একটা সময় এজেন্ট দূর্নীতির জন্য গ্রাহক তাদের টাকা সঠিক সময়ে পেত না। অথবা এজেন্টের কাছে টাকা জমা করলে এজেন্ট কোম্পানিতে টাকা জমা না করে নিজেই খেয়ে ফেলতো। এখন আর আগের মতো বীমার সিস্টেম নাই। দেশকে উন্নত করতে গেলে বীমার কোন বিকল্প নেই। বীমা আসলেই একটি ভালো কাজ। এটাই একমাত্র মাধ্যম মানুষের জীবন মান উন্নয়নের জন্য।
আমি ২৫ বছর একটি ইন্সুরেন্স কোম্পানিতে পলিসি বিক্রি করি।আজ পযর্ন্ত একটি পলিসি ও এ ভাবে বিক্রি করি নাই।যিনি এ নাটক টা তৈরি করেছেন তিনি কোন অভিজ্ঞতা থেকে করেছেন জানিনা।আমার মতে আপনি ইন্সুরেন্স কোম্পানির কর্মীদের কে ছোট করেছেন।যাহা একেবারেই ঠিক করেন নাই আপনি।
আসলে মানুষের ইন্সুরেন্স করার পর মেয়াদ শেষ হবার পর যখন টাকা পায় না জুতার তলা ইন্সুরেন্স কোম্পানির পিছনে হাঁটতে হাঁটতে ক্ষয় হয়ে যায় সেই দৃষ্টিকোণ থেকে হয়তো বানিয়েছে