মরহুম খালিদ হোসেনের ভরাট ও দরদী কণ্ঠে বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত ইসলামী গান বা গজলগুলো মানুষের মানবিক মূল্যবোধকে জাগ্রত করে এবং মহান শ্রষ্ঠা আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর প্রতি মানুষের ঘনিষ্ট্য যোগাযোগ তৈরি করে। আল্লাহর কাছে উভয়ের জন্য শান্তি কামনা করি। আল্রাহ তাদেরকে জান্নাত দান করুন।
বাংলা গানের ভান্ডারে কাজী নজরুল ইসলামের নানান আঙ্গিকের গান গুলো মনি মুক্তার ন্যায় উজ্জ্বল হয়ে থাকবে। আর কবি,যিনি একপ্রকার অবহেলা আর অভাবের মধ্য দিয়ে চলে গেছেন তঁাকে আ্ল্লাহ জান্নাতবাসি করবেন । আমিন।
মহান আল্লাহতা’য়ালার এক অপূর্ব দান যে, তিনি কাজী নজরুল ইসলামকে সৃষ্টি করেছিলেন যখন বৃটিশে যাতাকলে বাঙ্গালী জাতি পিষায় হইতেছিল। হে! আল্লাহ, আপনি কাজি ইসলামের সব গোনাহ গাথাকে মাফ করে দিয়ে তাকে সর্ব উচ্চ জান্নাত দান করিও।
আমি আগে কাজী নজরুল ইসলামের গজল শুনতাম না আজ উনার গজল শুনে আমার পরান ভরে গেল আমি অনেকগুলো গজল শুনলাম আমার মনে হইতেছে এত দিন গজল না শুনে আমি অনেক বড় ভুল করে ফেলেছি
হে আল্লাহ তুমি নজরুল কে এতো গ্যানি গুনি বানিয়েছো আমার ভাবতেই অবাক লাগে।।আমি গর্বিত বাংলাদেশের মতো দেশে নজরুলের মতো একজন গ্যানি গুনি কবি জন্মেছিলো।। নজরুল আমার সবচেয়ে প্রিয় কবি
শিল্পীর গলার মাধুর্য্য অপূর্ব। আর কাজীসাহেবের গানের অন্তর্নিহিত ভাবের কোনো তুলনা হয়না। কিছু কিছু কথার সঠিক মানে না বুঝলেও, ভাব বুঝতে হয় না। আজ এক নতুন রসে সিক্ত হলাম।
একজন অল্প শিক্ষিত মানুষ কিভাবে এতো কঠিন কঠিন কালজয়ী গান, গজল, কবিতা লিখতে পারে ভাবতেই আশ্চর্য হই। কাজী নজরুল ইসলাম অলৌকিক কোনো ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন হয়তো।
প্রাণটা জুড়ে যায়, যখন প্রিয় কবির লেখা গান গুলো খালিদ হোসেনের কন্ঠে শুনি।এ গান গুলো অমর অব্যয় অক্ষয় কালজয়ী।বার বার শুনতে চায় মন।ধন্যবাদ কবি আল্লাহ আপনাকে বেহেস্ত নসিব করুন।আমিন।
আসলে নজরুলের ইসলামী গান একবার শুনলে বার বার শুনতে ইচ্ছা করে কিন্তু আল্লাহ র কি শান নজরুল ৪৫ বছর পরেই অসুস্থ হয়ে পড়েন ও সে অসুস্থতা তাকে মৃত্যু পর্যন্ত বইতে হয়। সত্যি আল্লাহর লীলা খেলা বুঝা রড় দায়। আসলে ধর্ম অনুসারে সবাইকে জীবনধারা পালন করা উচিত।
যেদিন রোজ হাশরে করতে বিচার তুমি হবে কাজী, সেদিন তোমার দিদার আমি পাব কি আল্লাজী।। সেদিন নাকি তোমার ভীষন কাহহার-রূপ দেখে পীর পয়গাম্বর কাঁদবে ভয়ে ‘ইয়া নফসি’ ডেকে। সেই সুদিনের আশায় আমি নাচি এখন থেকে। আমি তোমায় দেখে হাজার বার দোজখ যেতে রাজী (আল্লা)।। যে রূপে হোক বারেক যদি দেখে তোমায় কেহ, দোজখ কি আর ছুঁতে পারে পবিত্র তার দেহ। সে হোক না কেন হাজার পাপী, হোক না বে-নামাজী।। ইয়া আল্লাহ, তোমার দয়া কত, তাই দেখাবে ব’লে রোজ হাশরে দেখা দেবে বিচার করার ছলে। প্রেমিক বিনে কে বুঝিবে তোমার এ কারসাজি।। ❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️
কবি কাজী নজরুল ইসলাম, আমার আত্মার একাংশ। আমার মাতা- পিতা ও প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ ( সঃ) এর পরই সম্মানীত নজরুল ইসলাম ভালো বাসী, তার সঙ্গীত আমাকে বিমোহিত করে।তার প্রতিটি গানই যেন স্রষ্টা প্রেমের প্রবল ইঙ্গীত বহন করে। এই অধম তার ই্সলামী গান, শ্যামা সঙ্গীত, গজল শুনে গোপনে নিশীথ রাতে কেঁদে কেঁদে নয়ন জলে বক্ষ ভিজাই। এ কান্না কাওকে দেখাবার নয়। কি যে এক উন্মাদ মাদকাসক্ত খোদা প্রেম! হায় স্রষ্টা! হায় নজরুল! আজ আমরা বিশ্ব বাসী তোমার কাছে অফুরান্ত প্রেম ঋণী। ক্ষমা কর হে কবি আত্মারসম নজরুল।
ইসলামী বাংলা গজল কিংবদন্তির সাক্ষী নজরুল। তার উপর খালিদ হুসাইন মানে প্রাণ ঢেলে রূপ দান করা। হৃদয় ছোয়া নিবেদন। দুজন কেই আল্লাহ রহম করুন জান্নাত দান করুন। আমীন
হে মহান আললাহপাক তুমি দয়ার সাগর। আমরা তোমারই নালায়েক গুনাহগার পাপী বান্দা। তোমার নিকট হাত তোলার জন্য অনেক বান্দা আছে।কিন্ত আমার হাত তোলার জায়গা তুমি ছাড়া আর কেউ নেই। তোমার কাছে মিনতি জানাই ইসলামের জন্য পথিকৃৎ সেরা কবি নজরুল এবং তার রচিত ইসলামি গানগুলো যে সমস্ত শিল্পীগণ গেয়েছেন তাদের সবাইকে তোমার মহান নামের ইজ্জত এবং তোমার রসুলুল্লাহ সাঃ এর উছিলাতে জাননাতবাসিদের সাথে অনতরভুকত করে দিও।
