Islamic Places মাজার শরীফ Langta Babar Mazar Darbar Sharif
(চ্যানেলের নাম:ধর্মীয় এবং দর্শনীয় স্থান)
আসসালামু আলাইকুম ,ধর্মভীরু ধর্মপ্রাণ ভাইদের প্রতি অসংখ্য সালাম,আশারাখি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভাল আছেন, আমার উদ্দেশ্য ধর্মীয় এবং দর্শনীয় স্থান গুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরা, আমার এই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে আল্লাহপাক যতদিন আমার সহায়ক থাকে,
তবে আমার এই চেষ্টা তখন সফল হবে ,যখন আপনারা আমাকে দোয়া করবেন এবং সাপোর্ট দিবেন,আর আমাকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য অবশ্যই আমার ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে নিবেন আর আমার ফেসবুক পেইজে লাইক এবং ফলো দিয়ে রাখবে
বিসমিল্লাহহির রাহমানির রাহিম
গাউস হযরত সুলাইমান শাহ্ (লেংটাবাবা ) বেলতলি (র)জন্মঃ- বাংলা ১২৩০ সালে কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি থানার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের আলীপুর গ্রামে ।
পর্দা গ্রহনঃ- ১৩২৫ সালের ১৭ই চৈত্র।
মাযার শরীফঃ- কুমিল্লার মতলব থানার বদরপুর গ্রামে।
পিতাঃ- হযরত আলা বক্স ভুইয়া
প্রকৃত নামঃ- হযরত সুলাইমান শাহ্
ডাক নামঃ- ল্যাংটা বাবা
সংক্ষিপ্ত জীবনীঃ- লেংটা বাবা ছিলেন দরিদ্র পিতা মাতার একমাত্র সন্তান।ছোটবেলায পিতা মাতা উভয়ে মারা গেলে বাবার আপন বলতে আর কেউই ছিল না।তখন বদরপুরে দূরসম্পর্কের এক বোনই ছিল তার একমাত্র অভিভাবক।বাবা দেখতে খুবই ফর্সা রূপের ছিলেন,দূর থেকে দেখলে মনে হত কোন বিদেশি foreigner,এ জন্য গ্রামের লোকেরা তাকে দুষ্টামি করে ধলা গাই বলে ডাকতো।বাবা জীবনের বেশির ভাগ সময়ই বোনের বাড়িতে কাটাতেন। তাহার বোন তাহাকে খুবই আদর করতো কিন্তু তাহার ভগ্নি পতি বাবাকে দিয়ে সংসারের অনেক কাজ করাত।একদিন বাবা ভগ্নি পতির কথায় অভিমান করে নিজের
বাড়িতে চলে যান।এরপর বহু খুঁজেও কোথাও বাবাকে পাওয়া যায় নি।ভাই হারানোর শোকে তাহার বোন খুবই মর্মাহত হন। এরপর হঠাৎ ৩৬ বছর পর বোনের বাড়ি ফিরলে তাহার বোন তাঁকে প্রথমে চিনতে না পারলেও পরে পরিচয় দিলে ঠিক চিনতে পারে।এর পর প্রায়ই
সময় বাবা প্রায় উলঙ্গ থাকতেন। তাহার বোন তাহাকে পোশাক পরার জন্য জোর করলে বাবা অস্বীকৃতি জানাতেন আর বলতেন পোশাক পড়লে আমার গাঁ জ্বলে যায়।বাবাকে প্রায়ই দেখা যেত কোমরে এক গামছা পেঁচিয়ে রাখতে।এ জন্য লোকে মুখে বাবার নাম হয়ে যায়
ল্যাংটা বাবা। পরবর্তীতে বাবা বোনের বাড়িতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এবং সেখানেই বর্তমানে বাবার রওজা অবস্থিত।
অলৌকিক কারামাতঃ-
১।আঙ্গুলের ইশারায় চলন্ত ট্রেন থামানঃ- একদিন বাবা ট্রেনে উঠলে ট্রেন এর টিকেট মাষ্টার বাবার কাছে টিকেট চাইলে বাবা টিকেট নাই জানালে টিকেট মাষ্টার বাবাকে গলা ধাক্কা দিয়ে ট্রেন থেকে নামিয়ে দেন।বাবা এতে ক্রুধ হয়ে ট্রেন এর দিকে নিজের শাহাদাত আঙ্গুল দিয়ে
ইশারা করতেই চলন্ত ট্রেন হঠাৎ স্থির হয়ে যায়।
২। কাবা ঘরে যেয়ে প্রতিদিন নামাজ আদায়ঃ- লোকে বাবাকে প্রায় প্রশ্ন করতো আপনি নামাজ পড়েন না কেন???বাবা খালি মুচকি হাসতেন। একদিন গ্রামের মোল্লারা বাবাকে নামাযের কথা খুব জ্বালাতন করলে বাবা তাদেরকে নিজের কাছে ডেকে নিয়ে বললেন "এই দেখ নামাজ পড়ি কিনা"।এই কথা বলার সাথে সাথেই মোল্লারা তাকিয়ে দেখল যে ল্যাংটা বাবার বগলের তলে কাবা ঘর,বাবা জমজমের পানি দিয়ে অজু করছে । উক্ত ঘটনার পর
মোল্লারা আর বাবাকে নামাজের কথা ভুলেও কোনদিন জিজ্ঞাস করে নি।
৩। পানির ওপর খড়ম পায় দিয়ে হাঁটাঃ-
একবার বাবা নদীর এক মাঝি নদী পারাপারের জন্য অনুরোধ করলে মাঝি বাবাকে খুব অশ্লীল ভাষায় গালি গালাজ করে নৌকা ছেড়ে দেয়। এতে বাবা মনে কিছু নিলেন।কিছুক্ষণ পরদেখা গেল বাবা পানির ওপর দিয়ে হেঁটেই নৌকার আগে ঘাঁটে গিয়ে ফল খাচ্ছেন।
৪। চোখের পলকে শত মাইলের ভ্রমনঃ-
৫। মসজিদের ইমামকে জব্দঃ-
৬। বাবার চরণের স্পর্শে ফসলের ক্ষেতে দিগুন ফসল ফলতঃ-
কথিত আছে বাবা যেই ক্ষেতের ফসল পা দিয়ে মাড়িয়ে যেতেন সেই ক্ষেতে কৃষকরা এক মনের পরিবর্তে ৩ মন ফসল পেত। এজন্য কৃষকেরা তাদের জমির ফসল পা দিয়ে মাড়িয়ে নষ্ট করার জন্য বাবাকে প্রায়ই অনুরোধ করতো ।
৭।পরশ পাথর বাবা সুলাইমানঃ-
বাবা সুলাইমান ছিলেন নির্ঘাত পরশ পাথর যে ব্যাক্তি তার মন দিয়ে বাবার সেবা করতো,সেই আল্লাহ্ পাকের আউলিয়দের মধ্যে অন্তর-ভুক্ত হয়ে যেত। বাবার চরণ দাসী রউফজান বিবি সারা জীবন বাবার সাথে থেকে বাবার টুকরী বহন করতো, যার মধ্যে বাবার তার সাধনার জগতের নিত্য প্রয়োজনীয়ও জিনিস রাখতেন।বাবা যেখানেই যেতেন সেখানেই তিনি মাথায় করে বাবার টুকরী বহন করতো।বাবার সহচর্যে থেকে রউফজান বিবি একজন বড় আউলিয়া হয়ে যান।তাহার মাজার বাবার রওজার কাছেই অবস্থিত। প্রতি
৮। বাবার পরলোক গমনঃ-
বাবার ভক্তরা একদিন বাবাকে জিজ্ঞাস করলো যে "বাবা তুমি তো কোথাও বেশি দিন স্থির হয়ে থাকো না,তাহলে তুমি মারা গেলে আমরা কি ভাবে বুঝবো যে তুমি আর দুনিয়ায় নেই" বাবা তখন বললেন"যেদিন আমি মারা যাবো সেদিন বাংলাদেশের সমগ্র নদ, নদী,সাগরের জোয়ার ভাঁটা এক টানা ৩ দিন পর্যন্ত বন্ধ থাকবে,নদীর পানি স্থির হয়ে থাকবে ,পানিতে কোন প্রবাহ থাকবে না। সেদিন গাভীর দুধের বানে এক ফোটাও দুধ থাকবে না। যেদিন এই লক্ষণ গুলা দেখবি সেদিন ভাব বি আমি আর এই দুনিয়ায় নেই। বাবার পরলোক গমনের পর সমগ্র বাংলাদেশে উক্ত ঘটনার লক্ষণ গুলা প্রকাশ পায়।
৯।পরলোক গমনের পরও কারামত প্রকাশঃ-
#Langtababaraমাজার শরীফ
#ধর্মীয়এবংদর্শনীয়স্থান
#islamicplaces
#মাজারেরভণ্ডামি
#ভান্ডারীমাজার শরীফ
#religiousplaces
মিউজিক by SAR TV BD
*subscribe now: / @user-dharmio-sthan
*ফেইসবুক ফেইস: / ধর্মীয়-এবং-. .
subscribe now: ru-vid.com/show-UCI93...
facebook link / tanha.rahman...
subscribe now: / @villagetocitybd
facebook link / village-to-city-103653...
2 июн 2021