ভোট গ্রহণ রুমের ভিতরে না হয়ে স্কুলের বারান্দায় করা হলে ভোট চুরি অনেক টা কমে যাবে। কারন কেন্দ্রীয় বাহিনী,লাইনে দাঁড়ানো ভোটার রা দেখতে পাবে একজনের ভোট অন্য কেউ দিচ্ছে কিনা বা কেউ ভোট দেওয়ার সময় অন্য কেউ গিয়ে দেখছে কিনা। রুমের ভিতরে ভোট গ্রহণ হলে এসব দেখার সুযোগ নাই। অন্য রাজ্যে কিন্তু এই পদ্ধতি চালু আছে।
অনেকেই বলছেন ওনার কথা বলার ধরন খুব একটা ভালো নয় কিন্তু বন্ধুরা, রাজ্য সভাপতি হতে হলে সংগঠনে দখল থাকা ও দুর্বল সংগঠন কে চাঙ্গা করার দক্ষতা থাকা বেশি গুরুত্বপূর্ণ, ভালো ভাবে মিডিয়া তে কথা বলার লোক অনেকে আছেন বিজেপি তে কিন্তু দক্ষ্য সংগঠকের অভাব, তাই যদি ওনার সাংগঠনিক দক্ষতা থাকে সেক্ষেত্রে কথা বলার ধরন আমার মনে হয়না সভাপতি হবার জন্য বাধা হয়ে দাঁড়াবে।
বিজেপি জেতার মত অবস্থায় আছে।কিন্তু এত মিথ্যাচার করে যে মানুষ বিরক্ত। বলে 400 পার, পেল 240। বাংলায় 30 পার, পেল 12 টা। মানুষ এই ঠগবাজী গুলো নেয় না । বাংলার মানুষ যারা লক্ষ্মীর ভান্ডারে বিক্রি না হয বিজেপি কে ভোট দিয়েছে তারা দেশ ভক্ত। তাদের প্রতি এই ঠগ মানসিকতা অন্যায়। দুর্নীতি করে গঠনমূলক কাজ করা কঠিন। সে রাজ্যের জনতা করুক 1000 টাকা নিয়ে বা নেতা । পতন ই দুর্নীতির শেষ গোলপোস্ট। দুর্নীতি একজন সেক্যুলার , সম ভাবাপন্ন ও সৎ চরিত্র। ইনি সবাইকে ফল দান করেন ধনী, দরিদ্র , নারী, পুরুষ, শিশু ,বৃদ্ধ নির্বিশেষ। 🎉
বিজেপি বাংলায় জিতে বসে আছে, শুধু সঠিক নেতা নির্বাচন করতে হবে । কর্মীদের দ্বারা সঠিক ভাবে ভোটাভুটি দ্বারা নির্বাচিত নেতাই যোগ্য নেতা । কর্মীরাই জানে কে রক্ষক, আর কে স্বার্থপর। এতে নেতার দায়িত্ববোধ ঠিক থাকবে।
