কত বড় নির্মমতার মধ্য দিয়েই জীবন অতিবাহিত হচ্ছে এমন জীবন গল্প শুনলে চোখে শুধু অশ্রু ঝরে ওই মেয়েটা এখনো বুঝতে শিখিনি আমাদের গ্রাম এলাকায় একটা কথাই বলে বড়শি বাওয়া যারা অত্যন্ত ঘোরাঘুরি করে ভব ঘোড়া ঘোরে তাদেরকে বলে এই কথাটা
শুনে অনেক খারাপ লেগেছে ঠিক। But ওনার জীবনে ধৰ্মীয় কোন শিক্ষা নেই বললেই চলে,, এখানে ওনার জীবনের প্রথম কষ্ট গুলোর জন্যে হয়তো ওনাকে কোন দোষারোপ করা যায় না, কিন্তু ওনার জীবনের প্রথম অধ্যায়ের পরে যা যা ঘটেছে তার জন্যে ওনি নিজেও অনেকটা দায়ী,, বিশেষ করে দ্বিতীয় স্বামীর কাছ থেকে আসার পরে কেন ওনাকে এতটা অসাহের মতো বাসার বুয়ার কাজ করার জন্যে যেতে হবে,,তখন তো সে গার্মেন্টসে আবারও ঢুকতে পারতো, যেহেতু সে এই কাজে মোটামুটি এক্সপার্ট হয়ে গিয়েছিলো,, যেহেতু সে এতটা সংগ্রাম করে, বিভিন্ন বিপদ মোকাবেলা করে নিজে অনেকটা সাহসীও ছিল,, কেন একেবারে ঐ দোকানদারের নজরে পড়ে তার শাশুড়ির সাহায্য নিয়ে কাজের মেয়ে হতে হবে,, সে নিজেইতো কোন না কোন গার্মেন্টস জব নিতে পারতো,, যাইহোক,, বাসার কাজ নিয়েছে ঠিক আছে, তবে তার জীবনের এতো বড় বড় স্ট্রাজেডির পরেও কি করে অজানা কোন এক পুরুষের সাথে ফোনে সম্পর্কে জড়াতে পারে ❓ Strange,, এমতাবস্থায় তো তাকে কোন পুরুষকে বিশ্বাস করাইতে স্বয়ং ফিরিস্তারা এসেও পারার কথা না। তাও আবার না দেখে,, তাও পূর্ব পরিচিত কেউ না।
মেয়েটার জীবনে এত কষ্ট, নাটকও হয়তো এত কষ্টের হয় না।এত কষ্ট দেখে অনেকের মনে হবে, এর তুলনায় আমার কষ্ট কিছুই না। মেয়েটা গার্মেন্সে ঢুকলে অনেক ভালো থাকতো।
এইসব পাবলিকের সামনে উপস্থাপন করবেন না ।নিজের ছেলে মেয়ে কে সাবধানে রাখবেন যাতে আমাদের আর শুনতে চাই না ।বিচার ব্যবস্থা অনলাইনে নিয়ে এলে ভাল ।কোন মানুষ এমন কাজ না করে
