জয় হরি বল, জয় হরি বল, জয় হরি বল, জয় হরি বল, অসাধারণ, অসাধারণ, হে মহাজন আমি অধমের অধম দাসের দাস দয়া করে প্রনাম গ্ৰহন করে আমাকে ধন্য করুন, জয় হরি বল, জয় হরি বল, জয় হরি বল,
দারুন লাগলো, আমি অমল সরকার,siser সরকার,আর আরেকটা না বললে হবে না,আমি অসীম সরকারের সিডর এলবামে আমি বাপি কুন্ডু ফটিক বাবার ovenoi করেছি, আমার একটা youtobe আছে, bapi kundu youtobe
আর গুলিতে সহমত হলে গলা নকল এটা মানিনা। শিশির সরকারের সাথে মাঝে মাঝে দেখা হয়। আমার এলাকা থেকে কিছুটা দুরেই ওনার বাড়ি কথাও বলেছি ওনার কন্ঠস্বর এমনি। কোনো নকল গলা নয়
চোখ টিপটিপ ওটা ইচ্ছাকৃত নয়। তাই এব্যাপারে কথা বলাটা একপ্রকার মুর্খামি। কবিরত্ন অমুল্যবাবু একজন শিষ্য অন্ধ তিনিও কবি গায়। সম্ভবতঃ চোখ খুলে পুরোপুরি দেখতে পায়না মাঝে মাঝে হালকা হালকা চোখ খোলে, তিনিও কবিগায় ভালো গলা। এটাও কি আপনি এইধরনের কথা বলবেন?? শরীরিও এইসব বৈশিষ্ট্য নিয়ে কথা বললে সৃষ্টিকর্তাকে গালি দেওয়া হয়!! আর মুখের ভাষার কথা বললেন,,, আসলে,মুলত কবিগানের দুটি ধারা ১.পুর্ববঙ্গীও ধারা ২.পশ্চিমবঙ্গীয় ধারা অমুল্য শিশির অসীম প্রভাত সজল রবীন্দ্র মনোরঞ্জন নিরঞ্জন বিজন নিত্যানন্দ প্রমুখ কবি মশাইরা পূর্ববঙ্গীয় কবি কৃষ্টির রক্ষার ধারকবাহক সম্পদ। এনাদের কথায় ছন্দে গল্পে পূর্ববঙ্গীয় কিছু আঞ্চলিক শব্দ বাক্যের নাড়ীর টান থাকে এটাই পূর্ববঙ্গীয় কবি কৃষ্টি সংস্কৃতির পরিচয়। তাই পশ্চিমবঙ্গে স্থানীয় মানুষের কিছু আপত্তি থাকে যারা কবি বোঝে তারা মেনে নেয়,, অনেকে মেনে নেয়না বা খারাপ লাগে। এটা তেমন ফ্যাক্টর নয়। আর পশ্চিবঙ্গীয় কবিধারা দেখবেন মালদা মুর্শিদাবাদের দিকে চলে তিন চার জন মিলে গায় একটা ঢোল আর করতাল নিয়ে ওদের ছন্দ শব্দ বলে কিছু নাই গানের ছিড়িবিরি নাই আপনি ওদের কবি শুনলে শোনার মতো ধৈর্য রাখতে পারবেন না। তবে হ্যা কবিদের একটু সতর্ক করে কথা বলা উচিত কারন এক আসরে সব ধরনের মানুষ থাকে সবাই সবকিছু মেনে নেয়না তবে হাসি ঠাট্টা আঞ্চলিক শব্দের মধ্যে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। আমি একপালা শিশির আর গনপতি সরকারের শুনছিলাম ইউটিউবে সেখানে গনপতি কে দামরা ধামরা বলে শিশির কিছু অপশব্দ প্রয়োগ করছে সত্যি সেগুলি বড্ড বেমানান লাগছিলো আসরে
Na dada. Onake ami choto bala thake chini. Kobial hobar age amader bari bohubar mohautsab kore gachen Aeta onar original voice. Onar gramm e amar mamabari
স্যার আইজাক নিউটন জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৬৬৩ সালে,মারা যান ১৭২৭ সালে। আর শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের জন্ম ১৮১২ সালে। তাহলে কবির বক্তব্যে স্যার আইজাক নিউটন কিভাবে আসে? না জানলে বানোয়াট বক্তব্য দেবেন না। আপনার গানের গলা ভালো আছে,স্বাভাবিক গান করুন সেটাই আমাদের ভালো লাগবে।
আইজ্যাক নিউটনের সাথে তাবিজের গল্প ঠিক যায় না।কারন ইউরোপীয়ান দেশে কোট ও টাইয়ের সাথে সাথে বেশির ভাগ সময় ওভার কোট পড়ে।সুতরাং তাবিজ যদিও পড়ে থাকেন বেড়নো সম্ভব নয়।