ধন্যবাদ দাদা আমার বয়স প্রায় ৭০। আমি এখন নাগপুরে থাকি। আমি ১০বছর বয়স থেকে বাবার হাত ধরে আর্মেনিয়া তে যেতাম তখন ১২ টাকা প্লেট মার্টন বিরিয়ানি ছিল খুব উপভোগ করে খেতাম তার থেকে বেশি মজা পেতাম ঠিক বেরিয়ে পানের দোকান থেকে বরফে বসানো গাল ভরা মিষ্টি পান খেয়ে বা কোকোকোলা পান করে। তখন ৫০০গরামের দাম ছিলো ৫০ পয়সা।পরে বন্ধু দের নিয়ে এলিট হলে সিনেমা আর আর্মেনিয়া বিরিয়ানি প্রায় খেতাম। আমি পরে নাগপুর থাকাকালীন কোলকাতায় গিয়ে ঐ হোটেলে আমার ফ্যামিলি নিয়ে বছর দশেক আগে গিয়েছিলাম কিন্তু বিরিয়ানির সেই টেষ্ট নেই।আর তন্দুরি রুটি এত শক্ত যে খাওয়া যাচ্ছিল না। ঠিক কাউন্টার বসা ভদ্রলোক বুঝতে পেরে কাছে এসে ব্যাপারটা দেখে খুব লজ্জা পেয়ে বলল পাল্টে দেওয়ার জন্য কিন্তু বিরিয়ানি খাওয়ায় পর বিল দিয়ে চলে এলাম। অনেক দিন যাওয়া হয় না। এখন শুধু আপনাদের মত ভিডিও দেখে কষ্ট হয়। নাগপুর থেকে।
ধন্যবাদ। আপনার লেখা পড়ে খুবই Nostalgic হয়ে পড়লাম। সত্যি অল্প বয়সের সুখ স্মৃতি গুলোর অনুভূতিই আলাদা। খুব ভাল থাকুন। রেসিপি দেখে তৈরি করে বা করিয়ে সবাই মিলে জমিয়ে খেয়ে নাগপুরে কলকাতার স্মৃতি রোমন্থন করুন।
Aapke video ko main jitna beshabri se intezaar karta hu utna main kisi food blogger ke video ka nahin kiya....aapne biriyani dikhaye aapne chaap bhi dikhaye agar ho sake to Firdous ke firni ka bhi video le ayiye....ek complete platter ban jayega....aur kabhi waqt mile to Nizam ke kathi roll ka bhi video layiye....🙏🙏
মুশকিল হচ্ছে আপনার ভিডিওতে যেই পরিমান উপকরণ দিচ্ছে বাড়িতে রান্না করলে তো আর ওই পরিমাণে দেবো না। অতএব যদি চারজনের রান্নার জন্য উপকরণ গুলোর পরিমাণ বলে দেন বা নীচের description বক্সে দিয়ে দেন তাহলে বাড়িতে চেষ্টা করতে পারি। নচেৎ এই ভিডিও দেখে বাড়িতে রান্না করা মুশকিল
যারা বাড়িতে নিয়মিত রান্না করেন , তারা রান্নার প্রণালী টা শিখে নিয়ে তারা যেই পরিমান রান্না করতে চান , সেই পরিমাণ উপকরণ আন্দাজ করে ঠিকই রান্না করে থাকেন।
এত ক্ষন যা দেখলাম দাদা ব উ দি বিরিয়ানি মতোন আশেপাশে কেউ নেই। দাম টা হয়তো একটু বেশি। মাংস এর সাইজ অনেক বড় এবং টেস্ট। অনেক বিরিয়ানি খেয়েছি দাদা ব উ দি ব্যারাকপুর বিরিয়ানি বেষ্ট। একটু কাস্টোমার দের ভাল ব্যবহার করা দরকার আছে আর কিছু বলার নেই।
