আমি কোনো পক্ষপাতিতা না করেই বলছি, আমাদের অনেক কিছু জানার আছে। আপনাদের মত নিরপেক্ষ চিন্তার সাংবাদিকগন সেইগুলি আমাদেরকে জানান, বোঝান, অনেক পরিশ্রম করে। আপনাদের স্যালুট জানাই। সেয়ার করছি।
আমি মুসলিম হয়েই বলছি৷ যেটা যেরকম সেটা সেরকম ভাবেই সংরক্ষণ ও চর্চা করা উচিৎ। মন্দির কখনো ই মসজিদ বানানো উচিৎ না৷ ঠিক তেমনি, মসজিদ ও কখনো মন্দির বানানো উচিৎ না। যদি কোন এলাকা সং্খ্যালঘু মানুষ ১ জন ও থাকে আর বাকি সবাই অন্য ধর্মালম্বী হয়৷ তাও তার অধিকার আছে নিজের প্রাথর্ণা কেন্দ সেটা মন্দির হোক কিংবা মসজিদ হোক সেখানে গিয়ে প্রার্থনা করার। কারণ, সব কিছুর ই বিচার আছে। মরার পরে সবাইকেই সৃষ্টিকর্তার কাছে বিচার দিতে হবে৷ সৃষ্টিকর্তা সব কিছুর ই হিসাব নেবেন। এজন্য সং্খ্যালঘু কিংবা তাদের প্রার্থনা কেন্দ্রের সাথে অত্যাচার নয়। ন্যায় টাই কাম্য। এটা মন্দির হয়ে থাকলে এটাকে মসজিদ বানানো একেবারেই অনুচিত। যদি মুঘল আমলে এটা হয়েও থাকে। তারপরেও এখন এটা সংস্কার করানো উচিৎ। প্রয়োজনে অন্য জায়গাউ মসজিদ বানাক। জোরপূর্বক এখানে মসজিদ বানানো উচিৎ হয় নাই৷ যদি এটা এর আগে মন্দির রূপে অবস্থান করে থাকে৷
আল্লাহ বলেন, " মানুষেরা আল্লাহ ব্যতীত এমন কাউকে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে গ্রহণ করেছে যারা নিজেরাই সৃষ্ট! এ বিষয়ে তাদের কোনোই সুস্পষ্ট জ্ঞান নেই ! তারা তোমাদেরকে কোনো সাহায্য করতে পারে না এবং নিজেরাও নিজেদেরকে সাহায্য করতে সক্ষম নয়। তোমার কি এটুকুও বুঝ না? তারা তো তোমাদের মতই বান্দা! হা তোমরা বড় ই জুলুম করেছ নিজেদের উপর। মানুষেরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের সৃষ্টিকর্তা হিসেবে গ্রহণ করেছে কিয়ামতের দিন আল্লাহ সেসব সৃষ্টিকর্তা দের একত্রিত করবেন এবং বলবেন তোমরা কি মানুষদের বলেছিলে যে আমাদের সৃষ্টিকর্তা হিসেবে গ্রহণ কর? তারা উত্তরে বলবে হে প্রভু আপনি মহান! আপনি সবকিছুই জানেন! যা আমাদের অধিকার নেই তা আমরা কখনোই বলি নি! আর আপনি তো সে সময় অনুপস্থিত ছিলেন না।এভাবে সেসব সৃষ্টিকর্তা তাদের উপাসকদের অস্বীকার করবে! দেখ আল্লাহ কিভাবে সত্য খুলে খুলে বর্ণনা করছে ! আর তারা কিভাবে উল্টো দিকে ছুটছে! কিয়ামতের দিন আল্লাহ সেসব পথভ্রষ্ট মানুষদের অন্তরে ত্রাস সৃষ্টি করে দিবেন। সেদিন আল্লাহ তায়ালা সেসব সৃষ্টিকর্তা দের তাদের উপাসকদের বিরুদ্ধে বাহিনী রুপে হাজির করাবেন । তাদের মুখ হবে কালো ও আলকাতরা যুক্ত! আগুন তাদের পুড়িয়ে ফেলবে!তারা ভয়ে মাথা তুলে পালাতে থাকবে। কিন্তু হায়! পালানোর জায়গা কোথায়? তারা বলবে হায় আফসোস আমাদের! আমরা যদি পথভ্রষ্টদের অনুসরণ না করতাম! যদি মৃত্যুই আমাদের শেষ হতো! কত ভালো হতো যদি আমরা মাটি হতাম আর আমাদের যদি হিসেব না নেওয়া হতো ! একটা সময় যদি নির্দিষ্ট করে দেওয়া না হতো তাহলে কবেই আল্লাহ তাদের পাকড়াও করতেন! কিন্তু সে সময় যখন শেষ হয়ে যাবে তখন আল্লাহ তাদের দেখে নিবেন! অতএব কিছু সময় তারা উপভোগ করে নিক! মিথ্যা আশা তাদের আচ্ছন্ন করে রাখুক! অচিরেই তারা জানতে পারবে আল্লাহর শাস্তি কতটা ভয়াবহ !
মুতখোর আর গোবোরখোরের বাচ্চারা শোন। মুসলিম ঘরে যেকোন জীব জন্তুর ছবি থাকলে নামাজ হয়না আর ওটাতো মসজিদ ওই মূর্তি রাখতে দেবে । তোর মত কোন শয়তান ওগুলো পরে সেট করেছে । মন্দিরকে যদি ধরেই নেই মসজিদ করেছে বাদশাহকে তোরমত গবেট মনে হয় ওই মূর্তি রাখবে । প্রতিবেদক তো BJP ও RSS এর দালাল ।
@@spamhsjj8214 হ্যাঁ সেটা ঐতিহাসিক সত্য। কিন্তু তারপরেও ভাবতে হবে কেন তারা সারাবিশ্বে এত ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। শুধুমাত্র সংখ্যা , জবরদস্তি, ভয়,,,এর কারণ হতে পারে না। ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা সহজে তাদের ধর্ম ত্যাগ করেনা। স্বামী বিবেকানন্দ এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
@@chandanadhikari9571ধর্ম একটাই সনাতন ধর্ম... আর বাদবাকি সবগুলো মতবাদ। আর মতামত সৃষ্টি হয়েছে কোন মানুষের দ্বারা আরে তৈরি করা মতামত গুলোর জন্যই পৃথিবীতে এত অশান্তি। এই অশান্তি আরো বড় আকারে ধারণ করবে... আমরা জানি আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের এখন ধর্মযুদ্ধ করতে হবে। মতবাদ নিয়ে আসা লোকেরা হয়তো খেলা করতে আসবে কিন্তু আমরা ধর্মযুদ্ধে ইতিমধ্যে নেমে আছি। এটাকে ক্লাশ অফ সিভিলাইজেশন বললে আরো ভালো হয়। হর হর মহাদেব🚩
ভাই সত্যই তুমি একজন একনিষ্ঠ ভারতীয় । সত্যকে তুলে ধরেছ । পিতার জমি মন্দির দুর্বৃত্তরা দখলে রেখেছে। তার উদ্ধারের চেষ্টা সন্তানকে ই করতে হয় । তোমাকে ধন্যবাদ ।
ইতিহাস কখনো নিজের মতো করে সাজানো যায় না, সত্যি ঘটনাটা কি আগে উপযুক্ত প্রমান বের করা উচিৎ, আমরা যবে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা থেকে বেরিয়ে আসতে পারব তবেই আমাদের উন্নতি হবে, আমি এপার বাংলা থেকে বলছি।🇧🇩
সারা ভারতবর্ষে লুণ্ঠিত, বিধর্মীদের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন মন্দিরের যে ক্ষতি সাধন হয়ে ছিল তা পুনরুদ্ধার করা হোক। কোর্টের বিচারপতিদের রায় যেন সত্যের পথে পা রাখে।
আদিনা মসজিদ না আদিনাথ মন্দির ? তাজমহল না তেজো মহালয়া ? বাবরি মসজিদ না রাম জন্মভুমি ? ইত্যাদি বিতর্ক। প্রথম দুটো ধর্মস্থানে নামের সাদৃশ্য আছে। আদিনা vs আদিনাথ, তাজ vs তেজো। তৃতীয়টিতে নামের বৈসাদৃশ্য আছে। বাবরি vs রাম ।
Bro it's a converted Buddhist monestry do some research don't be a blind follower pal dynasty ruled bengal upto 1200 Ad so these r Buddhist bajrayana style
@@anubhabdas7248মুস্কিলটা হচ্ছে এই রিসার্চ কোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান থেকে স্বীকৃতি পেয়েছে না বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে স্বীকৃতি পেয়েছে। এই সব বাড়িতে বসে রিসার্চের তো কোনো মূল্য নেই। যদি আপনার কথার সত্যতা থাকতো তা হলে আদিনা মসজিদের বাইরে এএসআই বা পুরাতত্ব বিভাগ যে বোর্ড লাগিয়েছে তাতে সেটা লেখা থাকতো।
@@mithu.sarkar8509 জয় শ্রী কৃষ্ণ জয় শ্রী রাম ধরুন আপনার কথা সত্যি মনে করলাম ইসলাম শাস্ত্রে যদি উল্লেখ হয়ে থাকেন প্রথম মানব আদম সে কি ছিল পুরুষ না নারী আপনি আগে বলুন তো বলতে পারবেন পুরুষ নারী ছাড়া কি করে এত মানুষ সৃষ্টি হল ইসলাম শাস্ত্রে তো বলতেই পারেন না আল্লাহর আকার না নিরাকার এমন কোন ইসলামিক পবিত্র মানব আল্লাহর দর্শন পেল না এমনকি রাসূল ও দর্শন পেল না যত সব কুসংস্কার ধাপ্পাবাজ দুর্নীতিবাজ ইসলামিক অনেক হুজুরেরা বলে থাকেন আদম জিন সে আবার কি করে মানব হতে পারে প্রাচীনতম শ্রেষ্ঠ ধর্ম সনাতন হিন্দুধর্ম এটাই বাস্তবতা সত্য এই দুনিয়ার জগতে প্রথম পুরুষ মনু আর নারী শতরূপা কোন আদম-হাওয়া নয় 🙏🙏🙏🙏 জয় শ্রী রাম জয় শ্রী কৃষ্ণ এনাকে জ্ঞান বিবেক সত্য আলোর জগত চিনতে ও অন্ধকার কুসংস্কার ভরা জগৎ থেকে মুক্ত করো জ্ঞান দান করুন জয় শ্রী কৃষ্ণ জয় শ্রী রাম 🙏🙏🙏🙏
এটা তো অনেএএএকের মধ্যে একটা নিদর্শন, এমন হাজারো নিদর্শন পাওয়া যাবে গোটা অখন্ড ভারতবর্ষের আনাচে কানাচে । অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এমন ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরার জন্য । জয় শ্রী রাম 🙏🙏🚩🚩🙏🙏 !!
আমি আজ থেকে 35 বছর আগে বর্ধমান থেকে মালদহ গিয়েছিলাম I আদিনা মসজিদ সহ অনে কিছুই দেখেছিলাম । প্রায় সব কিছুই ভুলেছি । শুধু মনে আছে আদিনা মসজিদ এর গণেশ মূর্তি । ইতিহাসের কন্ঠরোধ রাজকীয় কাজ নয় । এই ভিডিও তৈরি করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
চোখে আঙুল দিয়ে প্রকৃত সত্য দেখাবার জন্য ধন্যবাদ। দুর্ভাগ্য, এর পরেও এদেশের এক শ্রেণীর বুদ্ধিজীবী আর ঐতিহাসিকের দল মাথা নেড়ে বলবেন, সব মিথ্যে, বিলকুল অপপ্রচার!
@@arnabsarmasarkar আপনি ইতিহাস, ঐতিহাসিক ব্যাপারটা বোঝেন? আসুন দেখা যাক ফরাসী ইতিহাসবিদ অ্যালেন ড্যানিয়েলু তার বই হিস্টোয়ার দে ল'ইন্দে লিখেছেন “মুসলমানদের আগমন শুরু হওয়ার সময় থেকে, 632 খ্রিস্টাব্দের কাছাকাছি, ভারতের ইতিহাস একটি দীর্ঘ, একঘেয়ে হত্যা, গণহত্যা, গুপ্তচরবৃত্তি এবং ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয়। এটি যথারীতি, তাদের বিশ্বাসের, তাদের একমাত্র ঈশ্বরের ‘পবিত্র যুদ্ধের’ নামে, বর্বররা সভ্যতাকে ধ্বংস করেছে, সমস্ত জাতিকে নিশ্চিহ্ন করেছে।” পারস্যের ঐতিহাসিক ওয়াসাফ তার ‘তাজজিয়াত-উল-আমসার ওয়া তাজরিয়াতুল আছার’ গ্রন্থে লিখেছেন। আলাউল-দীন খিলজি যখন ক্যাম্বে উপসাগরের মাথায় কাম্বায়াত শহর দখল করেন, তখন তিনি ইসলামের গৌরবের জন্য প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ হিন্দু বাসিন্দাদের হত্যা করেন, রক্তের নদী বয়ে দেন, দেশের মহিলাদের সমস্ত স্বর্ণ, রৌপ্য দিয়ে পাঠান। , এবং গহনা, তার নিজের বাড়িতে, এবং প্রায় বিশ হাজার হিন্দু দাসীকে তার ব্যক্তিগত দাস বানিয়েছিল। সমসাময়িক রেকর্ড 'বাদশা নামা, কাজিনিভি এবং বাদশা নামা, লাহোরি' এটি মুঘল শাসক শাহজাহানের দ্বারা সংঘটিত নৃশংসতার ব্যাখ্যা করে, যিনি বামপন্থী ঐতিহাসিকদের দ্বারা 'রোমান্টিক ব্যক্তি' হিসাবে পরিচিত। এতে বলা হয়েছে "যখ42ন সুজাকে কাবুলের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত করা হয় তখন তিনি সিন্ধু পেরিয়ে হিন্দু অঞ্চলে একটি নির্মম যুদ্ধ পরিচালনা করেন...ইসলামের তরবারি ধর্মান্তরিতদের একটি সমৃদ্ধ ফসল ফলিয়েছিল...অধিকাংশ নারী নিজেদেরকে পুড়িয়ে হত্যা করেছিল। যাদেরকে বন্দী করা হয়েছিল তাদের মুসলিম মনসবদারদের মধ্যে বন্টন করা হয়েছিল।”
প্রাচীন বাংলার সুলতান সিকান্দার শাহ আদিনা মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। ভুমি খনন ১৩৭৩ সাল শুরু হয়ে নির্মান সম্পন্ন হয় ১৩৭৫ সালে। পরবর্তীতে রাজা গণেশ সিকান্দর শাহর অনেক পরে ছলনা করে রাজা হামজা শাহকে পশ্চাতে হত্যা করে বাংলার রাজা হন। তিনি অত্যন্ত ধর্ম বিদ্বেষী রাজা ছিলেন। তিনি তার মুদ্রা ও শিলালিপিতে দনুজমর্দন দেব উপাধি ব্যবহার শুরু করেন। তার শাসিত অঞ্চলের মসজিদগুলোতে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ করেন। এবং বাংলায় সুফি ও পীর ওয়ালিয়াদের নিষিদ্ধ করেন। এবং সাধারন মুসলিমদের উপর অত্যাচার চালান। এবং বহু মুসলিমদের হত্যা করেন। মসজিদগুলোর উপর হামলা করেন। এমনকি বাংলার রাজধানী ফিরোজাবাদ নাম পাল্টে পান্ডুয়া রাখেন। রাজধানীর সবচেয়ে বড় আদিনা মসজিদ দখল করে তিনি তার কাছারি বাড়ি হিসেবে ব্যবহার শুরু করেন। পরে বাংলার মুসলিম আলেমরা তার বিরুদ্ধে সরব হলে পার্শ্ববর্তী জৈনপুরের রাজা ইব্রাহিম শরকী বিশাল বাহিনী নিয়ে রাজা গণেশকে পিছুপা হটতে বাধ্য করেন। রাজা গণেশের শিশু পুত্র যদু মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করে জালালউদ্দিন/মাবুদ শাহ নাম নেন। ফলে রাজা গণেশের পুত্রকে বাংলার শাসনভার ছেড়ে দেন। এই কথাগুলো বাংলার ইতিহাসবিদ সুখময় মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য। ইউটিউব এ রাজা গণেশ কে ছিলেন আর কেমন ছিলেন একবার দেখে আসতে পারেন। এবার আসি মূল বিষয়ে যে ইসলামে মূর্তি পূজা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। সেখানে একটা মসজিদের মূল দরজার উপরে কি করে মূর্তি থাকতে পারে? ধরে নিলাম রাজা সিকান্দর শাহ কোনো মন্দির ভেঙে মসজিদ বানিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি মূল দরজার মূর্তিগুলো ভাঙার সময় পাননি? আর মূর্তির ঘরে নামাজ পড়েছেন এটা জেনে যে তাদের নামাজ হচ্ছেনা! আর যেখানে নামাজ পড়তেন লাখ লাখ মানুষ তাদের কারোর এই খেয়াল হয়নি যে মূর্তি থাকা ঘরে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ বা উল্টো পাপের কাজ! আসলে সিকান্দর শাহ মন্দির ভেঙে মসজিদ বানাননি, রাজা গণেশ আদিনা মসজিদকে তার মত করে আদিনা মসজিদকে তার আস্তানা, তার কাছারি হিসেবে ব্যবহার করতে গিয়ে তিনি আদিনায় কারুকার্য নির্মাণ করেছিলেন। রাজা গণেশ ইবরাহীম শরকির হাতে মৃত্যুর ভয়ে তার পুত্রকে মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করতে বলেন। এবং ইব্রাহীম শরকির কাছে মাথা নত করে তার পুত্র যদু(জালালউদ্দিন/ মাবুদ শাহ)কে বাংলার রাজা করেছিলেন। পরে পুত্রকে সরিয়ে আবার রাজা হন। এবং পূত্র যদুকে মুসলীম ধর্ম ত্যাগ করতে বললে তার পুত্র অস্বীকার করেন। ফলে তাকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে তার ঐ পুত্রই তাকে হত্যা করেন তার অমানবিকতার কারণে। তার বহু পরে ইংরেজরা জঙ্গলময় আদিনা মসজিদের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করে। কোনোকিছুর সিদ্ধান্তে আসার আগে অনুসন্ধান করুন, জানুন, পড়ুন। এতদিন মানুষগুলো সব বোকা ছিলনা। আজ শিক্ষার অভাবে ও রাজনৈতিক হিংসার কারণে সমাজে আগুন ছড়ানো হচ্ছে। সজাগ থাকুন, সতর্ক থাকুন। কারোর ফাঁদে পা দিয়ে দাঙ্গা লাগাবেন না। #Mdrasel1011
হরেকৃষ্ণ সত্যের সন্ধানে সদা সর্বদা সচেষ্ট। সত্য যেমন সূর্যকে ঢেকে রাখা যায়না তাই সত্যকে চাপা রাখা যায়না জয়গুরু নিতাই নমস্কার ধন্যবাদ আপনাকে জানাই আন্তরিক ভালোবাসা জয় শ্রীরাম ভারত মাতার জয়
আরে বাপু আরো ইতিহাস পড়তে হবে তাহলে জানতে পারবে আসল জিনিস ,যখন সুলতান সেকেন্দার কে রাজা গনেশ পরাজিত করার পর রাজা গনেশ রাজত্ব কালে ক এক স্থানে এই মূর্তি স্থাপন করা হয়, আসল ইতিহাস পড়ো অনেক কিছু জানতে পারবে 🇮🇳🇮🇳💞, ইতিহাস তার সাক্ষী আছে,,
এখানে কেউ নামাজ পড়ে না। এটা ঐতিহাসিক ধ্বংসাবশেষ রূপে সংরক্ষিত রয়েছে। লোকেরা এখানে দেখার জন্য আসে। পাশেই ফরেস্ট পিকনিক স্পট। আমরা ছোটবেলায় এর পাশের খোলা জায়গায় পিকনিক করেছিলাম। ছোট থেকেই শুনি এটা আগে আদিনাথের মন্দির ছিল।
আল্লাহ বলেন, " মানুষেরা আল্লাহ ব্যতীত এমন কাউকে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে গ্রহণ করেছে যারা নিজেরাই সৃষ্ট! এ বিষয়ে তাদের কোনোই সুস্পষ্ট জ্ঞান নেই ! তারা তোমাদেরকে কোনো সাহায্য করতে পারে না এবং নিজেরাও নিজেদেরকে সাহায্য করতে সক্ষম নয়। তোমার কি এটুকুও বুঝ না? তারা তো তোমাদের মতই বান্দা! হা তোমরা বড় ই জুলুম করেছ নিজেদের উপর। মানুষেরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের সৃষ্টিকর্তা হিসেবে গ্রহণ করেছে কিয়ামতের দিন আল্লাহ সেসব সৃষ্টিকর্তা দের একত্রিত করবেন এবং বলবেন তোমরা কি মানুষদের বলেছিলে যে আমাদের সৃষ্টিকর্তা হিসেবে গ্রহণ কর? তারা উত্তরে বলবে হে প্রভু আপনি মহান! আপনি সবকিছুই জানেন! যা আমাদের অধিকার নেই তা আমরা কখনোই বলি নি! আর আপনি তো সে সময় অনুপস্থিত ছিলেন না।এভাবে সেসব সৃষ্টিকর্তা তাদের উপাসকদের অস্বীকার করবে! দেখ আল্লাহ কিভাবে সত্য খুলে খুলে বর্ণনা করছে ! আর তারা কিভাবে উল্টো দিকে ছুটছে! কিয়ামতের দিন আল্লাহ সেসব পথভ্রষ্ট মানুষদের অন্তরে ত্রাস সৃষ্টি করে দিবেন। সেদিন আল্লাহ তায়ালা সেসব সৃষ্টিকর্তা দের তাদের উপাসকদের বিরুদ্ধে বাহিনী রুপে হাজির করাবেন । তাদের মুখ হবে কালো ও আলকাতরা যুক্ত! আগুন তাদের পুড়িয়ে ফেলবে!তারা ভয়ে মাথা তুলে পালাতে থাকবে। কিন্তু হায়! পালানোর জায়গা কোথায়? তারা বলবে হায় আফসোস আমাদের! আমরা যদি পথভ্রষ্টদের অনুসরণ না করতাম! যদি মৃত্যুই আমাদের শেষ হতো! কত ভালো হতো যদি আমরা মাটি হতাম আর আমাদের যদি হিসেব না নেওয়া হতো ! একটা সময় যদি নির্দিষ্ট করে দেওয়া না হতো তাহলে কবেই আল্লাহ তাদের পাকড়াও করতেন! কিন্তু সে সময় যখন শেষ হয়ে যাবে তখন আল্লাহ তাদের দেখে নিবেন! অতএব কিছু সময় তারা উপভোগ করে নিক! মিথ্যা আশা তাদের আচ্ছন্ন করে রাখুক! অচিরেই তারা জানতে পারবে আল্লাহর শাস্তি কতটা ভয়াবহ !
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এই চিরসত্য উদ্ধার করার জন্য, আদিনা মসজিদ যে আদিনাথ মন্দির ছিল তা ১০০ভাগ সত্য, আশা করি এই আদিনাথ মন্দিরের আদিনাথজী পুনরায় প্রতিষ্ঠিত হবে এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যেই, জয় আদিনাথজী
আমি মালদা জেলার বাসিন্দা। বাংলা নিয়ে পড়াশোনা করেছি, কিন্তু ইতিহাসেও ভীষণ উৎসাহী। এই আদিনা মসজিদ যতবার ঘুরে দেখেছি, অবাক করেছে আমাকেও! হিন্দু ধর্মের সহনশীলতার ও পরধর্ম সহিষ্ণুতার ছাপ পুরো এই মসজিদ সহ সারা ভারতবর্ষ জুড়ে অনেক মুসলিম স্থাপত্যে দেখতে পাই। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ নিরপেক্ষভাবে এই ঐতিহাসিক সত্য তুলে ধরার জন্য....🙏💐🦚
আর কত দিন হিন্দু ভাইয়েরা । আমাদের দেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের কোনো একতা নেই বিশেষ করে আমাদের পশ্চিমবঙ্গে । হিন্দু সম্প্রদায় ভাইয়েরা যদি একতা থাকতো তাহলে এতো মন্দির ধ্বংস না হত 😢 ভগবান আমাদের ভাগবত গীতা দিয়েছে কিন্তূ একতা থাকার কথা বার বার বলে যেতে পারত😢 জয় শ্রী রাম 🚩 পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু এক হও
দাদা একদিন সত্যিইর অবশ্যই জয় হবে শুধু সময়ের অপেক্ষা এভাবে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার বাড়ি আদিনা মসজিদ থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে। জয় শ্রী রাম।
Ta thik ache je eta Hindu mandir chilo. Mondir-tondir bhanga Musalmander adi-obbhesh. Kintu Dada Durga k bhule Sri Ram er podotole chole jaoa, etai shomossha.
Thanks so much for your presentation. We have to build up movement in Bengal around this and also rejuvenate the beautiful Temples of Bengal. They were centers of economy, art, culture, dance, eroticism.
গবেষকরা এই মন্দিরে এসে গবেষণা করে বলুক।এখানে যে মন্দির ছিল,এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। আমি বলছি না যে,এই পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন হিন্দুমন্দির হিসেবে ঘোষণা করা হোক,আমি চাইছি প্রকৃত সত্যটা সবাই জানুক।
Subhasish Das. Sir kindly withdraw ur comment. We the Hindus want back this Temple. Ur comment is just to please other community. Better not to post such comment.
It is a proof of an encroachment Clearly visible that, outstanding work 👌 emon kaaj apnar chaliyejawa dorkar tobe jodi amader priyo Banglar punorudhar hoy.....🤞
@@rajasreebhattacharya9498 amra ekhno amader bibeker kache paradhin...amader sanskrit ke proti muhurte gali dite sekhano hoeche...esber ekmatro karon communist mentakity...ja sobsomoy nijer deser culture ke gali dewa..
উপরের ইট আর নিচের পাথর দেখলে পরিষ্কার বোঝা যায় দুটি দুই সময়ের।আর পাথরের জয়েন্ট গুলো সিমেন্ট দিয়ে দেয়া, ইটের গাথুনি গুলো চুন শুরকীর।সংস্কারের নামে এই পাথরগুলো পরে লাগানো হয়েছে। আর পাথার গুলো আটকাতে সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়েছে।কেননা ঐ সময় কালে সিমেন্ট পাওয়া যেতনা। তখন চুন শুরকী ব্যবহার হতো গাতুমি তে।
শান্তির নমুনা দেখা যাচ্ছে বলেই এক সময় যেখানে কোন মুসলমান ছিলোনা,সেই ভারতীয় উপমহাদেশে এখন ৭০ কোটি প্লাস মুসলমান!তোদের অশান্তির কারনেই এখাানে মুসলমান দিন দিন বাড়তেছে!
বাংলার রাজা বল্লাল সেনের আমলে প্রচুর মন্দির তৈরি হয়েছিল। পরবর্তীকালে ইলিয়াস শাহী বংশের রাজত্বকালের সময় সেই মন্দিরগুলো ভগ্নপ্রায় অবস্থা ছিল বলে জানা যায়। সেই ভগ্নপ্রায় মন্দিরগুলি সম্পূর্ণভাবে ধুলিস্যাৎ করে বহু ইমারত তৈরী হয়েছিল। সেই সময় বেশকিছু মিনার বেশকিছু মসজিদ বেশ কিছু ব্যক্তিগত রাজপ্রাসাদ সবকিছুই সমস্ত মন্দিরের পাথর ব্যবহার করে করা হয়েছিল। এমনটাই ঐতিহাসিকদের মতামত। এবং ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগ এমনটাই জনসমক্ষে প্রকাশ করেছে।
মসজিদে মূর্তির কোনো অবস্থান থাকার কথা নয়। কিন্তু যেহেতু পূর্বের মন্দিরের পাথর ব্যবহার করে মসজিদ করা হয়েছে। তাই সম্পূর্ণভাবে মূর্তিগুলো সরানো সম্ভব হয়নি। কিছু মূর্তি রয়ে গেছে। তবে এক্ষেত্রে উল্লেখ্য বেশিরভাগ মূর্তি মসজিদের বাইরের দিকে। মসজিদের ভিতরে দু একটি মূর্তি রয়েছে। তবে এই মসজিদে শতাধিক বছর ধরে ইবাদত বন্ধ আছে।
@@bengalidreams কিন্তু দাদা আপনি যে দরজা এবং বেদি টি দেখালেন , সেটি কি কোনো ভঙ্গ মন্দির থেকে এনে আবার নতুন করে এই জায়গায় বানানো হয়েছে ? সেটা তো সম্ভব না, কারণ কোনো মসজিদে বেদি দেখা যায় না, এখানে ইতিহাস দিনের আলোর মত পরিষ্কার তাও কিভাবে whitewash করা হয় বুঝিনা।
হিন্দুস্তানেই একমাত্র হিন্দুমন্দির ভেঙ্গে মসজিদ বানিয়ে নামাজ করা যায় । আর আজও হিন্দুকে ভুলিয়ে, নয়তো জোর করে মুসলমান করা হচ্ছে। সত্যি হিন্দুর ধৈর্য্য আছে।
জোর করে মুসলিম হওয়া যায় না।উল্টোপাল্টা নিউজ দেয়কে।আর ভারতে মুসলিমদের উপর তো কোনদিন হামলা হয়নি।বাবরি আগে মন্দির ছিল, এখন ২০২৪ এসে আপনারা মসজিদ হিসেবে উদ্বোধন করেছেন।কি মহান মনের অধিকারী আপনারা।ধন্যবাদ। নিজেদের দোষ বলতে শিখেন।
I have been there few years ago with my brother. That time I wasn't even aware of gyanvapi or ram mandir case , that Time we both recognised the cravings of hindu gods in the structure. I was sure it was mandir and was converted to mosque
ভারতে হাজার হাজার মন্দির ভেঙ্গে গুড়িয়ে তার পাথর দিয়ে মসজিদ দরগা তৈরি হয়েছে। ত্রিবেণীর জাফর খাঁ গাজির দরগা এমন আর একটা উদাহরণ। জাফর খাঁ গাজির দরগা নিয়ে ভিডিও করুন।
ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের অনুরোধ যেখানে যেখানে মন্দির ছিল সেগুলো আবার সম্মানের সাথে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ফিরিয়ে দিন। এতে ভারতবর্ষের মুসলিমদের সম্মান বাড়বে।❤❤❤
Apnar mone jana nei ata karo personal property noi , ata government ar , r first of all jar ja baniachilo na vangeche seta tari odhikar atai sadharon manus ku bolte parbena ata amr , jodi akjon muslim bole ai masjid ta amr tahole jau nia nau@@bengalidreams
হিন্দুদের সম্পদ কি হিন্দুদের ফিরিয়ে দেয়া উচিৎ নয় মুসলিম ভাই দের?? আজ হউক আর কাল হউক হিন্দুদের মন্দির হিন্দুরা অবশ্যই ফিরে পাবে, কিন্তু ঝামেলা না করে দুই সম্প্রদায় নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে ঝামেলা মিটাতে পরলে সেটা উত্তম হবে। হরে কৃষ্ণ বাংলাদেশ থেকে। ❤️🙏
ভারতে একসময় মুসলমান শাসন ছিল।হয়তো সেই সময়ের মসজিদ বানানো। কিন্তু এগুলো ইতিহাস হিসেবে দেখাই সবচেয়ে ভালো।তা নাহলে সাম্প্রদায়িক বিভেদ এবং রাজনৈতিক দিক টা বড় হয়ে দাঁড়াবে।
প্রাচীন বাংলার সুলতান সিকান্দার শাহ আদিনা মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। ভুমি খনন ১৩৭৩ সাল শুরু হয়ে নির্মান সম্পন্ন হয় ১৩৭৫ সালে। পরবর্তীতে রাজা গণেশ সিকান্দর শাহর অনেক পরে ছলনা করে রাজা হামজা শাহকে পশ্চাতে হত্যা করে বাংলার রাজা হন। তিনি অত্যন্ত ধর্ম বিদ্বেষী রাজা ছিলেন। তিনি তার মুদ্রা ও শিলালিপিতে দনুজমর্দন দেব উপাধি ব্যবহার শুরু করেন। তার শাসিত অঞ্চলের মসজিদগুলোতে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ করেন। এবং বাংলায় সুফি ও পীর ওয়ালিয়াদের নিষিদ্ধ করেন। এবং সাধারন মুসলিমদের উপর অত্যাচার চালান। এবং বহু মুসলিমদের হত্যা করেন। মসজিদগুলোর উপর হামলা করেন। এমনকি বাংলার রাজধানী ফিরোজাবাদ নাম পাল্টে পান্ডুয়া রাখেন। রাজধানীর সবচেয়ে বড় আদিনা মসজিদ দখল করে তিনি তার কাছারি বাড়ি হিসেবে ব্যবহার শুরু করেন। পরে বাংলার মুসলিম আলেমরা তার বিরুদ্ধে সরব হলে পার্শ্ববর্তী জৈনপুরের রাজা ইব্রাহিম শরকী বিশাল বাহিনী নিয়ে রাজা গণেশকে পিছুপা হটতে বাধ্য করেন। রাজা গণেশের শিশু পুত্র যদু মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করে জালালউদ্দিন/মাবুদ শাহ নাম নেন। ফলে রাজা গণেশের পুত্রকে বাংলার শাসনভার ছেড়ে দেন। এই কথাগুলো বাংলার ইতিহাসবিদ সুখময় মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য। ইউটিউব এ রাজা গণেশ কে ছিলেন আর কেমন ছিলেন একবার দেখে আসতে পারেন। এবার আসি মূল বিষয়ে যে ইসলামে মূর্তি পূজা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। সেখানে একটা মসজিদের মূল দরজার উপরে কি করে মূর্তি থাকতে পারে? ধরে নিলাম রাজা সিকান্দর শাহ কোনো মন্দির ভেঙে মসজিদ বানিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি মূল দরজার মূর্তিগুলো ভাঙার সময় পাননি? আর মূর্তির ঘরে নামাজ পড়েছেন এটা জেনে যে তাদের নামাজ হচ্ছেনা! আর যেখানে নামাজ পড়তেন লাখ লাখ মানুষ তাদের কারোর এই খেয়াল হয়নি যে মূর্তি থাকা ঘরে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ বা উল্টো পাপের কাজ! আসলে সিকান্দর শাহ মন্দির ভেঙে মসজিদ বানাননি, রাজা গণেশ আদিনা মসজিদকে তার মত করে আদিনা মসজিদকে তার আস্তানা, তার কাছারি হিসেবে ব্যবহার করতে গিয়ে তিনি আদিনায় কারুকার্য নির্মাণ করেছিলেন। রাজা গণেশ ইবরাহীম শরকির হাতে মৃত্যুর ভয়ে তার পুত্রকে মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করতে বলেন। এবং ইব্রাহীম শরকির কাছে মাথা নত করে তার পুত্র যদু(জালালউদ্দিন/ মাবুদ শাহ)কে বাংলার রাজা করেছিলেন। পরে পুত্রকে সরিয়ে আবার রাজা হন। এবং পূত্র যদুকে মুসলীম ধর্ম ত্যাগ করতে বললে তার পুত্র অস্বীকার করেন। ফলে তাকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে তার ঐ পুত্রই তাকে হত্যা করেন তার অমানবিকতার কারণে। তার বহু পরে ইংরেজরা জঙ্গলময় আদিনা মসজিদের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করে। কোনোকিছুর সিদ্ধান্তে আসার আগে অনুসন্ধান করুন, জানুন, পড়ুন। এতদিন মানুষগুলো সব বোকা ছিলনা। আজ শিক্ষার অভাবে ও রাজনৈতিক হিংসার কারণে সমাজে আগুন ছড়ানো হচ্ছে। সজাগ থাকুন, সতর্ক থাকুন। কারোর ফাঁদে পা দিয়ে দাঙ্গা লাগাবেন না। @M.Rasel1011
Ai hindu dhormer lok jara achchut bole porichito chilo Jara hindu dhormer kache nichu jati bole porichito chilo Tara borno boisommer karonei dhormo palte islam grohon krechilo Kenona amader dhorme sob manus soman chillo