প্রথমে ধন্যবাদ জানাই রিকশা চালক চাচাকে। চাচা প্রমান করেছেন মানুষ মানুষের জন্য। আর চাচা যে ভাবে ইংলিশ বলেছে অসাধারণ। তার পর ধন্যবাদ জানাই সাংবাদিক ভাইকে আপনার মত সাংবাদিক আছে বলেই এখনো কিছু কিছু সত্য প্রকাশ হয়। ধন্যবাদ যারা এই বোনের জন্য একটু হলেও উপকার করেছে।
আলহামদুলিল্লাহ,, আহা কি সুন্দর চক্ষু শীতল করা দৃশ্য,, কলিজাটা যেনো ঠান্ডা হয়ে আসে। প্রতিটা হারানো পরিবারের মেয়ে বা ছেলে ফিরে পাক তার মা-বাবার শেষ ঠিকানা।না জানি রিথাদের ভিতরটাই কি ঝড়টা বয়ে যায়। সব শেষে চোখে পানি নিয়া একে ওপরের দিকে তাকিয়ে যে সুখের হাসিটা দেখি যেন ভুবন ভোলানো।রিক্সা ওয়ালা ভাই আপনার এই মহৎ-ই কার্যক্রম যেন হাজার বছর বেঁচে থাকে দোয়া করি। সব কিছুর জন্যে আলহামদুলিল্লাহ।
এটাকেই বলে সত্যিকারের রক্তের সম্পর্ক ৷ কষ্টটা লাগলো এখানেই যে বাবার খুজে এসে আর জীবিত পেল না ৷ কিছু কিছু সময় ভাবতে অবাক লাগে যে এখনকার সমাজে অনেক মানুষেই আছে রিকশাচালক্কে মানুষ বলে মনে করে না ৷ হাইরে মানুষ আমরা সবাই একিই স্রাষ্টার সৃষ্টি , কর্ম করি আমরা ভিন্ন এ কথাটা কোনদিন ভুলে জেও না ৷ ভিডিওটা দেখে চোখে কোনায় মনের অজান্তে পানি চলে আসলো ৷ আল্লাহপাক ওনার মনের আশা জেন পোরন করে দেন ৷ আমিন ৷
একেই বলে রক্তের টান। বাবা-মেয়ের পবিত্র ভালবাসার শক্তি যে কতটুকু,সেটা প্রমাণ করে দিলেন নিতা। তাঁর নিস্পাপ চোখ গুলো যেন বার বার বলছিল" আমি বাবার বুকে মাথা রেখে একটু কাঁদতে চাই।"
একজন রিক্সাচালক হয়ে ও চাচা যে কাজটা করছেন সত্যি মহত কাজ,,সাথে চাচার ইংরেজি বলা দেখে আমি সত্যি অবাগ ও হতভম্ব,, নিজের অজান্তেই চোখের কোনে জল,,একেই বলে রক্তের শিকরের টান
চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না। ধন্যবাদ জানাচ্ছি সেই রিক্সা চালককে যিনি এটা প্রমাণ করলেন, "মানুষ মানুষের জন্য "। এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি - এই ভিনদেশি আপুকে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দেয়া সকল ব্যক্তিদেরকে।
ভাই আর কি বলবো কিছু মানুষ আছে জন্ম দিয়ে পেলে যায়,, ভাই মালয়েশিয়া অনেক প্রবাসী বাংলাদেশীদেরা ইন্দোনেশিয়ার বিয়ে করে কেউ আবার বিয়ে না করে ইন্দোনেশিয়ার মেয়ে নিয়ে বিয়ে মতন সংসার করে পরে এদের মধ্যে বাচ্চা জন্ম নেয় পারে অনেক ছেলেরা পালিয়ে যায়,,পরে মেয়েটি বাচ্চা টা বিক্রি করে অথবা নিজের দেশে নিয়ে যায় ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া দুই দেশে কমপক্ষে ৫০ হাজারের বেশি বাচ্চা আছে তাদের সকলের জন্মদাতা পিতা বাংলাদেশী আজ এই বাচ্চারা বাবা হারা কেউ আবার মা বাবা দুজনেই হারা,,এই হলো আমাদের বাংলাদেশী দের অবস্থা এদের কারণে আমাদের আজ বদনাম,, ধন্যবাদ সবাইকে
আমি আমার বাবা- মাকে কোনদিনও দেখি নাই,,কারন আমার বাবা আমার মাাকে আমার ছেড়ে চলে যায়,, তখন আমি আমার মায়ের গভে্,,আমি যদি আমার মাকে খুজে পাইতাম তাহলে আমার মনে কোন কষ্ট থাকতো না
she is the ultimate daughter who has never given up looking for her father..even after 40 years so so sad tragically he was no more but She has found her fathers side family🙏
