যেমন আপনি প্রতি বছর, ক্যামেরা নিয়ে মা কালীর ভোগ রাঁধেন, সেটা মিডিয়া তে দেখানো হয়। আপনিও ভক্তি শ্রদ্ধা নিয়ে করেন, পিএম ভক্তি শ্রদ্ধা নিয়ে করছেন। ঈশ্বর কে অন্য চোখে দেখুন, অপরের সমালোচনা না করে, ওম শান্তি 🙏
মন্দিরে মসজিদে গির্জায় যখন যান তখন পিছনে পিছনে ক্যামেরার সারি থাকে তার বেলা ? উনি ভারতের ১৪২ কোটি মানুষের প্রধানমন্ত্রী উনার পেছনে ক্যামেরা থাকবে না তো কোন পাচীর পেছনে থাকবে ?
হিন্দুধর্ম সংস্কৃতির প্রতি আবেগ যদি রাজনৈতিক কারণেও হয়, তাহলেও গর্বিত।কারণ হিন্দুধর্ম সংস্কৃতি দেবদেবীকে যারা রাজনৈতিক কারণে অপমান করে তাদের থেকে রাজনৈতিক কারণে আপন ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন অনেক ভালো।
পৃথিবীতে নামাজ পড়া লোকের সংখ্যা টা পুজো করা দের চেয়ে বেশি তোমাদের দরকার হবে না আর মুসলিম দের না টানলে তোমাদের ভাত হজম হচ্ছে না আমাদের তো তোমাদের নিয়ে ভাবার সময় নেই
যদি প্রচারও হয় তো এরম প্রচার যার তার মাথায় আসার কথা না..শুদ্ধ চিত্ত হলেই এরম প্রচারের কথা ভাবা যায় ও করা যায়..🙏🏻 নর্দমা তার গন্ধ ছড়ায় আর পদ্মও তার গন্ধ ছড়ায়..মানুষের যেটা পছন্দ হবে মানুষ সেটা নেবে..
কেন এত মিথ্যে কথা বলেন আপনি????এখানে কোথাও ক্যামেরা দিয়ে ধ্যান করছে এরকম কোন ভিডিও লাইভ দেখাচ্ছে না।।। যেখানে ধ্যান করতে যাবে সেই জায়গাটার ছবি দেখিয়েছে। কিন্তু ধ্যান করছে তার কোন ছবি দেখাইনি।
মোদী ক্যামেরা নিয়ে টয়লেটেও যেতে পারেন।। সেখানে আমরা কে বলবার।। উনি প্রধানমন্ত্রী বলে কথা।। কিন্তু আমি এটা ভাবছি ভোট গণনার আগেই এই সব ধ্যানের কথা মনে পড়ে গেল।। 😂
ঠিক বলেছেন। তবে কি জানেন, নিজের ব্যাপারটাতে সবাই চোখ বন্ধ করে থাকেন, খানিকটা কাকের মত! না হলে আমরাও ফি বছর ঘটা করে ক্যামেরা নিয়ে বাড়ির ব্যক্তিগত কালীপুজোর ছবি দেখতে বাধ্য হই কেন?!!!
আপনি যেভাবে, ক্যামেরার সামনে, মুসলমানি রমণী সাজেন, এটা সেরকম নয়।। প্রকৃত দীর্ঘ ভক্তি।। দিব্য, ভক্তি।। আপনার মধ্যে কোন দিন ছিল না।। যে কটা দিন বেঁচে আছেন তার মধ্যে আসবেও না।।
সব ব্যাপারে নাক গলা বে , কে কি করবে উনি ঠিক করে দেবেন , প্রধানমন্ত্রী দেশের সমস্ত মানুষের স্বার্থে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করছেন , আর আপনি শুধু এক শ্রেণীর মানুষের জন্য নামাজ পড়ছেন... তাও সেটা নাটক ......
বাঙ্গালী জাতির ও ভাষার জন্ম 60 হাজার বছর। সসকৃত ভাষার জন্ম 1599 সনে। হিন্দি উদূ ভাষার জন্ম 1886 সনে। তাই বিশ্ব ভাষা বর্ণমালা শিক্ষা সম্পর্কিত একক বাংলা ভাষা। বাংলা বর্ষ বা অখন্ড বাংলাদেশ ভাগের জন্য কলিকাতার বহিরাগত বামুন /উচ্চ বর্ণ হিন্দু নামধারী নেতাদের অতি লোভী দায়ী, আপনারা 43 ভাগ মুসলমান বাংলাদেশে পাঠিয়ে ছিলেন । আমাদের ১৩ +২, ১৫টা, মুসলিম প্রধান অঞ্চল ও জেলা( ত্রিপুরা, কুচবিহার ) করিমগঞ্জ, কাছাড়,হাইলাকান্দি, দার্জিলিং, শিলিগুড়ি, কালিম্পঙ , জল পাইগুঁড়ি, আলিপুরদুয়ার, মালদহ,দিনাজপুর (উত্তর-দক্ষিণ ) মুর্শিদাবাদ, নাদিয়া, চব্বিশ পরগনা ১৩ +২, ১৫টা মুসলিম প্রধান অঞ্চল, যা আপনাদের ভরতের 47 সনের 15ই আগস্ট এর পরে আপনাদের সাথে যোগ হয়েছে , আপনাদের 43 ভাগ মুসলমান ফেরত নিন ও আমাদের ১৩ +২, ১৫টা, মুসলিম প্রধান অঞ্চল ও জেলা ফেরত দিন । যদি না পারেন তবে আপনারা ভারতের গোলামি না করে আমাদের মতন সাধীন দেশ গঠন করেন , দেখি আপনাদের দৌর কতোটুকু। এই জিন্নাহ +গান্ধী, এই দুই জনের বাড়ি গুজরাট , দুইজনেই বহিরাগত ব্রাহ্মন , এই দুই বদমাইশ এর কারণে বাংলা বর্ষ ভাগ হইসে , তার সাথে পাঞ্জাব। অখণ্ড বাংলাদেশের ২ কোটি নাগরিক সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েসেন। অনেক সম্মানিত পরিবার রাস্তায় নেমে গেছেন। আমরা বাংলাদেশী+বাঙালি গণ পৃথিবীর জিডিপি ২৫% ধারণ করতাম। আর আজ আমরা কোথায় । ১৯৪৭ সনে অখণ্ড বাংলাদেশ গঠন হইতো। তাইলে আমরা পৃথিবীর প্রথম ১০ এর ভিতর থাকতাম । আমরা যেমন ফাকিস্তান আমলে উর্দু ধারা নির্যাতিত। বর্তমানে আপনারও উর্দু +হিন্দি ধারা নির্যাতিত। আপনারা ভাবুন।
আপনি রেড রোডে বসে নামাজ পড়েন তখন ক্যামেরা নিয়ে বসেন কেন । অবশ্য আপনি প্রতিদিন বাড়িতে হয়তো নামাজ পড়েন সেই বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই সে বিষয়ে আমার😂😂😂😂😂😂