আমি সম্ভবতঃ ১৯৭৪ সালে ম্যাকলাক্সিগঞ্জে গিয়ে ছিলাম। শুনেছি ওখানে অপর্ণা সেনের একটা বাংলো ছিল। বিদেশি রং কোম্পানির এক বড়কর্তা ওয়েলিংটন নিবাসী সনৎ দত্তর একটি সুদৃশ্য বাংলো ছিল। কোলকাতার গাড়ীর দোকান Austin Distributor এর মালিকের বাড়ির ধ্বংসাবশেষ দেখলাম। কোলকাতার কয়েকজন ধনী ব্যক্তির property ওখানে ছিল।
অপর্ণা সেনের বাংলো টি আজও আছে। অপর্ণা সেন ওটা কিনেছিলেন বুদ্ধদেব গুহ র থেকে। বুদ্ধদেব বাবুর এই বাংলো বা অপর্ণা সেনের বাংলো আজও আছে। নাম, Mac Garden. এটা আমরা একেবারে শেষের দিন দেখেছিলাম তাই এই ভ্রমণ সিরিজের দ্বিতীয় পর্বে আপনি পাবেন এই বাংলোর সব ডিটেইলস। দ্বিতীয় পর্ব টি দেখার অনুরোধ রইলো।
গতবছর বসন্তে গিয়েছিলাম আমার আদুরে গঞ্জে।মনটা এখনও ওখানেই পরে আছে। জাগৃতি বিহার আসলে NGO পরিচালিত একটা জনকল্যাণ মূলক set up। বিভিন্ন বিষয়ে লোকাল ছেলে মেয়েদের ট্রেনিং দেওয়া হতো। অনেকটা বিরাটির অভয় আশ্রম টাইপের । সুইডেন থেকে কিছু আসতো। খরচ আর দেনায় জর্জরিত হয়ে আর চলেনি বেশ কিছু বছর হলো । ওটাই প্রথম anglo ইন্ডিয়ান বসতি কথাটা ঠিক নয় দাদা।
বেশ। তবে ওখানে NGO র লোকের সাথে কথা বলেই এটা জেনেছি। এখন ওটা NGO পরিচালিত, এই কথা একদম ঠিক। তবে ঠিক এখানেই প্রথম অ্যাংলো ইন্ডিয়ান বসতি গড়ে ওঠে, যেগুলো NGO তাঁদের কর্মে ব্যবহার করেছেন।
ম্যাকলাস্কিগঞ্জের গোড়াপত্তন নিয়ে রমাপদ চৌধুরীর একটি চমৎকার গল্প আছে নামটা সম্ভবত " দরবারী" । আর রমাপদ বাবুর ভাবশিষ্যের বহু গল্প -উপন্যাসের পটভূমিকা তো এ অঞ্চল কে ঘিরে । খুব ভাল লাগছে দেখতে, পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম আর আশায় থাকলাম তোমার আর লীনার সাথে আমাদের এখানে ঘুরতে যাওয়ার।
সুন্দর ভিডিওটির জন্য ধন্যবাদ। ম্যাকক্লাস্কিগন্জ স্হাপনার পেছনে স্যার হেনরি গিডনির ও যথেষ্ট অবদান ছিল। ই টি ম্যাককিলাস্কির মত ইনিও কলোনাইজেশন সোসাইটি অফ ইন্ডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা ডিরেক্টর ছিলেন ।
খুব সুন্দর ভিডিও। ম্যাকল্কসিগঞ্জ জায়গাটা অসাধারণ সুন্দর। আমার এক বন্ধুর শ্বশুরবাড়ি। আমার বন্ধুটি ওইখানকার এক anglo-Indian মেয়েকে পছন্দ করে বিয়ে করেছে। তাদের কাছ থেকে ম্যাকল্কসিগঞ্জ-এর অনেক গল্প শুনতে পাই। এবার আপনার ভিডিওতে ম্যাকল্কসিগঞ্জ চাক্ষুষ দেখার সুযোগ হলো। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
দাদা আপনাদের বেড়ানোর গল্প দেখতে ও শুনতে ভালই লাগে। আমার ও বেড়ানোর খুব ই ইচ্ছে, তবে হ'যে ওঠে না। আপনারা কি নতুন সদস্য দের সঙ্গে নেন? পরের গন্তব্য কোথায ? কীভাবে যোগাযোগ হবে? জানার ইচ্ছে রইল।
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা, দ্বিতীয় পর্ব টিও ইতিমধ্যে দেওয়া হয়ে গেছে। আমি যাওয়ার আগে যদি জানতাম আপনার এরকম একটা connection আছে Mccluskieganj এর সাথে তাহলে কথা বলে নিতাম দাদা আপনার সঙ্গে 🙏🏼
যারা ছোটানাগপুর মালভূমির সাথে পরিচিত, তাঁদের মনে হয় না এই জায়গা খুব অসাধারণ মনে হবে। আমার তো মনে হয়, এর চেয়ে, টোপচাঁচি ও পরেশনাথ এর সৌন্দর্য অনেক বেশি, এবং communication ও অনেক ভালো। জামশেদপুর শহরের আশেপাশেও এর চেয়ে অনেক সুন্দর স্থান আছে।
It was Ernest Timothy McClure,who founded McCliskiganj,a rich property dealer of Kolkata by acquiring the 10,000 acres of land from the Maharaja of Ratu in 1933.
Khub sundor. Ami 2023 January te macluxigunj giyechilam. Kintu maximum manus Anglo Indian colony kothay setai jane na. Ekjon matro manus bolechilen oi bunglow gulo to ekhn r nei.
When i visited, it was a spooky decrepit old place, which had lost all its charm, the haunt of maoists, with angry naxals and resentful jharkandis glaring suspiciously at you. I ran out of there as fast as i could as a guy at the guesthouse warned me they kidnap people for ransom.
ম্যাকক্লাসকিগন্জের কথা উঠলে মনে পড়ে সেই বিবিধ ভারতীর সেই অনুষ্ঠান: ভুলে বিসরে গীত ! সত্যিই কি এখানে দেখার কিছু আছে? সেটা নির্ভর করে আমাদের মানসিকতার উপর! যদি ঐ বিবিধ ভারতীর অনুষ্ঠানে পরিবেশন করা ভুলে যাওয়া গান,ফেলে আসা সময়ের কথা শুনতে চান ,তাহলে অবশ্যই এখানে দেখার অনেক কিছু আছে! আমি ঘুরণচন্ডীর সব ভিডিও গুলি দেখি।এখন আর ঘুরতে অত যেতে পারিনা। ভোরবেলায় কোন স্টেশনে এখন নামার কথা ভাবলে ভয়ে হাত পা সেধিয়ে আসে। অথচ আমিই এর আগে কত স্টেশনে এমন কাক ভোরে নেমেছি! আসলে আমাদের জীবন ঐ ফেলে আসা সময়ের মতই। মনে হয় ঐ দিনগুলি কি সত্যিই ছিল? না স্বপ্ন দেখছি! বেচে থাক ঘুরণচন্ডী। ওদের হাত ধরে কত কিছুই যে দেখছি আবার নতুন করে! ❤
There used to be young Anglo Indian Lady with blue eyes who would not talk with anybody bit mentally unbalanced . I learned this from Telegraph newspaper Kolkata
ব্রিটিশ শাসনকালে অ্যাংলো ইন্ডিয়ানদের জন্য বিভিন্ন সরকারি চাকরিতে সংরক্ষণ ছিল যা স্বাধীনতার পরে পর্যায়ক্রমে তুলে দেওয়া হয়। এই জনগোষ্ঠীর সদস্যরা উচ্চশিক্ষায় বা ব্যবসায় তেমন আগ্রহী ছিলেননা । সুতরাং স্বাধীন ভারতে তাদের জীবিকা অর্জনে সম্ভাব্য অসুবিধার কথা ভেবে ষাটের দশক থেকে তারা অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ইংল্যান্ড প্রভৃতি দেশে পাকাপাকিভাবে চলে যান। ম্যাকক্লাস্কিগন্জে রয়ে যান অল্প কিছু প্রবীণ ব্যাক্তি যারাও কালের নিয়মে বিদায় নেন।
ব্রিটিশ শাসনকালে অ্যাংলো ইন্ডিয়ানদের জন্য বিভিন্ন সরকারি চাকরিতে সংরক্ষণ ছিল যা স্বাধীনতার পর পর্যায়ক্রমে তুলে দেওয়া হয়। এই জনগোষ্ঠীর সদস্যরা উচ্চশিক্ষা বা ব্যবসায় কোনদিনই আগ্রহী ছিলেননা তাই এনারা ষাটের দশক থেকেই জীবিকার সন্ধানে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ইংল্যান্ড প্রভৃতি দেশে পাকাপাকিভাবে চলে যান। এই জনপদে রয়ে যান অল্প কিছু প্রবীণ সদস্য যারা কালের নিয়মে বিদায় নিয়েছেন।