@@snigdhasyeda5007 আপনার যদি ক্রিস্টোফার নোলানের ইন্সেপশন মুভিটা মাথার উপর দিয়ে যায়, সেইটা আপনার ব্যর্থতা আর নোলানের ট্যালেন্ট। এখানে ফাহমির ক্ষেত্রেও সেটাই হইছে। আপনি এই নাটকটি বোঝেন নি, আবার দেখে বোঝার চেষ্টা করুন। বেহুদা পাগল বলছেন কেন, কারণ এটা আপনার ব্যর্থতা - কারো পাগলামি না। নাটকের শেষে দেখা যায় জোভান আর সাফা অপারেশন থিয়েটারে তারা মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। এবং সেখানে শুয়ে তারা নিজেদের মাল্টিভার্স ওয়ার্ল্ড বানিয়ে স্বপ্ন দেখছে। জোভানের পায়ে ব্যাগ আটকে আছে- এটা হল জোভানের স্বপ্ন। আর সাফা সবকিছু ভুলে গেছে এটা হল সাফার স্বপ্ন। জোভান শেষমেশ ব্যাগের শিকল ছিড়ে বের হয়ে আসতে পারে এর মানে হল হয়ত অপারেশন থিয়েটারে জোভান বেচে যাবে। কিন্তু সাফার স্বপ্নে সাফা ঘুরেফিরে সেই বাড়ির সামনেই চলে আসে, সেখান থেকে বের হতে পারে না, এর মানে হল সাফা হয়ত মরে যাবে। এই হল স্টোরি। এখনকার মাক্সিমাম বস্তাপচা লুতুপুতু প্রেমের নাটকের চেয়ে এইটা অনেক বেটার।
নো ওয়ে আউট এক্সপ্ল্যানেশন সাফা ও জোভান দুজনেই একসিডেন্ট করছে। দুজনেই হাসপাতালে। শেষ দৃশ্যের কথা চিন্তা করেন, জোভান স্যুটকেসের সাথে লাগানো শিকল থেকে বের হতে সক্ষম হয়। স্যুটকেসের ভিতর ছিল সাফার লাশ। তাঁর মানে সাফা একসিন্ডেটের সাথে সাথে মারা যায়। ভালোবাসার বন্ধনের জন্য জোভানকেও তাঁর সাথে নিয়ে যেতে চায়, কিন্তু শেষ মূহুর্তে জোভান তালা খুলে বের হয়ে যেতে পারে এবং বেঁচে যায়, যেটা তখন হাসপাতালের মনিটরে হার্টবিট উঠানামার মধ্য দিয়ে দেখা যায়। একাকী সাফা তখন বিরহ বেদনা নিয়ে স্বর্গের পথে যাত্রা শুরু করে দেয়, পৃথিবীর জ্ঞান বুদ্ধি তখন আর তাঁর কাজে লাগছিল না। সব কিছু ভুলে গিয়েছিল অধিক শোকে, কারণ ভালোবাসার মানুষটিও তাঁর সাথে যেতে রাজি না। যে কিনা তা তাঁর সাথে কোয়ালিটি টাইম কাটাতে চেয়েছিল কিন্তু সমরণে যেতে রাজি নয়। কষ্টে সব ভুলেই গেছে মেয়েটা। এজন্য দেখা যায় সাফার আশে পাশের বেশিরভাগ বস্তুর বর্ণ সাদা। ফাহমির ট্যালেন্ট এর লেভেল সম্পর্কে আশা করি আরও একটা ধারণা দেবে এই নাটকটি।
নো ওয়ে আউট এক্সপ্ল্যানেশন সাফা ও জোভান দুজনেই একসিডেন্ট করছে। দুজনেই হাসপাতালে। শেষ দৃশ্যের কথা চিন্তা করেন, জোভান স্যুটকেসের সাথে লাগানো শিকল থেকে বের হতে সক্ষম হয়। স্যুটকেসের ভিতর ছিল সাফার লাশ। তাঁর মানে সাফা একসিন্ডেটের সাথে সাথে মারা যায়। ভালোবাসার বন্ধনের জন্য জোভানকেও তাঁর সাথে নিয়ে যেতে চায়, কিন্তু শেষ মূহুর্তে জোভান তালা খুলে বের হয়ে যেতে পারে এবং বেঁচে যায়, যেটা তখন হাসপাতালের মনিটরে হার্টবিট উঠানামার মধ্য দিয়ে দেখা যায়। একাকী সাফা তখন বিরহ বেদনা নিয়ে স্বর্গের পথে যাত্রা শুরু করে দেয়, পৃথিবীর জ্ঞান বুদ্ধি তখন আর তাঁর কাজে লাগছিল না। সব কিছু ভুলে গিয়েছিল অধিক শোকে, কারণ ভালোবাসার মানুষটিও তাঁর সাথে যেতে রাজি না। যে কিনা তা তাঁর সাথে কোয়ালিটি টাইম কাটাতে চেয়েছিল কিন্তু সমরণে যেতে রাজি নয়। কষ্টে সব ভুলেই গেছে মেয়েটা। এজন্য দেখা যায় সাফার আশে পাশের বেশিরভাগ বস্তুর বর্ণ সাদা। ফাহমির ট্যালেন্ট এর লেভেল সম্পর্কে আশা করি আরও একটা ধারণা দেবে এই নাটকটি।
নো ওয়ে আউট এক্সপ্ল্যানেশন সাফা ও জোভান দুজনেই একসিডেন্ট করছে। দুজনেই হাসপাতালে। শেষ দৃশ্যের কথা চিন্তা করেন, জোভান স্যুটকেসের সাথে লাগানো শিকল থেকে বের হতে সক্ষম হয়। স্যুটকেসের ভিতর ছিল সাফার লাশ। তাঁর মানে সাফা একসিন্ডেটের সাথে সাথে মারা যায়। ভালোবাসার বন্ধনের জন্য জোভানকেও তাঁর সাথে নিয়ে যেতে চায়, কিন্তু শেষ মূহুর্তে জোভান তালা খুলে বের হয়ে যেতে পারে এবং বেঁচে যায়, যেটা তখন হাসপাতালের মনিটরে হার্টবিট উঠানামার মধ্য দিয়ে দেখা যায়। একাকী সাফা তখন বিরহ বেদনা নিয়ে স্বর্গের পথে যাত্রা শুরু করে দেয়, পৃথিবীর জ্ঞান বুদ্ধি তখন আর তাঁর কাজে লাগছিল না। সব কিছু ভুলে গিয়েছিল অধিক শোকে, কারণ ভালোবাসার মানুষটিও তাঁর সাথে যেতে রাজি না। যে কিনা তা তাঁর সাথে কোয়ালিটি টাইম কাটাতে চেয়েছিল কিন্তু সমরণে যেতে রাজি নয়। কষ্টে সব ভুলেই গেছে মেয়েটা। এজন্য দেখা যায় সাফার আশে পাশের বেশিরভাগ বস্তুর বর্ণ সাদা। ফাহমির ট্যালেন্ট এর লেভেল সম্পর্কে আশা করি আরও একটা ধারণা দেবে এই নাটকটি।
নাটকে যে কি বুঝাইতে চাইছে, আশা করি পরিচালক নিজে অন্তত সেটা বুঝতে পারছেন!!! "দুর্বোধ্য মানেই শিল্প" এই জ্ঞানে যে ফাহমি ভাইও জ্ঞানী, সেটা অবশ্য ওনার পার্ট আর কথাবার্তায় বোঝা যায় না...