সংবাদ মাধ্যমকে বলবো আপনারা রাজ্যের গ্রাম গুলোতে একটু ঘুরুন তাহলে আরো অবাক হয়ে যাবেন..রাজ্যের সাধারণ মানুষের টেক্সের টাকা ১০০ দিনের কাজের নামে কি ভাবে লুটেছে..আর পঞ্চায়েত সদস্যদের বাড়ি গুলো দেখলে চোখ দাড়িয়ে যাবে.. রাজ্যে এমনি এমনি কি 6লক্ষ্য কোটি টাকা দেনা হয়েছে..
এরা দুর্নীতি,চুরি,বেকারত্ব,ধর্ষণ,গুন্ডামি,ভিক্ষা,ভাতা এসবই পছন্দ করে।আগে যেমন সার্কাসের পশু দের ইঞ্জেকশন দিয়ে অন্ধ করে দেওয়া হতো বর্তমানে এদের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে।।
হঠাৎ G 24 ঘন্টার কি হলো যে সরকারি তাবেদারি ছেড়ে পজেটিব খবর দেখাচ্ছেন ? অনেক বছর ধরে তো সরকারের তাবেদারিই করে এসেছেন , এখন কি সরকার sponsors বন্ধ করে দিয়েছেন ?
এইভাবে আপনারা প্রতিটি গ্রাম অঞ্চলে ঘুরলে দেখতে পাবেন আরো কত এরকম ঘটনা হচ্ছে, রাস্তার টাকা আসে রাস্তা না করে খেয়ে ফেলে, পুকুর কাটার টাকা আছে না করে তারা সেই টাকা দিয়ে নিজের প্রপার্টি তৈরি করে , আপনাদের প্রতিটি গ্রাম অঞ্চলে ঢোকা প্রয়োজন
আমি অনেক আগে বলে ছিলাম 100দিনের কাজে বা্্লা প্রথম হয়েছে কেন। এখানে কোন কাজ করতে হয় না খাতা কলমে কাজ হয়ে যায়।100%টাকার মধ্যে 10%টাকা লেবার পায়।আর90%টাকা মেম্বার সুপার ভাইজার প্রধান ব্লক নেতা্র এবং কলকাতার নেতার ভাগ পায়।যে 10%টাকা লেবার পায়। তারা সবাই হার্মাদ বাহিনী। তাদের ভোটের সময় কাজে লাগানো হয়।আব্বাস জোযনার টাকা 30%নিয়ে বিভিন্ন স্তরের ভাগ হয়। আবার জমি প্রোমোটারি ,মাটি বিক্রি বিচার ব্যবস্থা উপর কমিশনিং। সমস্ত কাজের উপরে কমিশনিং।এই ভাবে বাংলা উন্নয়ন হচ্ছে।এর জন্য যদি কেউ প্রতিবাদ করে , তাহলে খেলা হবে।ঘর বাড়ি দোকান ব্যবসার উপরে অত্যাচার করা হবে।এই জন্যই বাংলা ঘরে মেয়েকে চায়।
100 দিনের টাকা দেয় কেন্দ্রীয় সরকার তাহলে তারা কোনো অডিট করে না কেন। এক্ষুনি 100 দিনের কাজ বন্ধ করা দরকার। শুধু 100 দিনের কাজ নয় কেন্দ্রীয় সরকারের যে সমস্ত প্রকল্প রাজ্য সরকার নাম বদলে নিজের বলে চালাচ্ছে সেই সব প্রকল্পের টাকা অবিলম্বে বন্ধ করা দরকার।
আমরা আগেই বলেছি পশ্চিম বঙ্গে একশো দিনের কাজই হয়না। নকল মাস্টার রোল করে টাকাগুলো গুটিয়ে বা লুঠ করে নেওয়া হয়। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট গুলো আগে থেকেই কমিশনের ভিত্তিতে ম্যানেজ করা হয়ে থাকে।
এতদিন পুকুর চুরির কথা শুনেছিলাম কিন্তু এবার চাক্ষুষ দেখতে পেলাম আপনাদের জন্য । বাংলাতে না জানি আরো কতো মহান মহান কাজ দেখতে পারব । এই শাসকদল যতদিন বেশি শাসন করবে ততদিন নিত্য নতুন ঘটনার সাথে আমরা পরিচিতি হবার সুযোগ পাবো ।
রাজ্যের প্রতিটা দপ্তরে গিয়ে গত দশবছরে কত টাকা বরাদ্দ হয়েছে এবং সঠিক কোন খাতে কত ব্যয় হয়েছে তার রেকর্ড সংগ্রহ করে ফিজিকাল ভেরিফিকেশন করে সংবাদ পরিবেশন করুন তাহলেই গুরুত্ব বাড়বে৷
এই ভাবেই একশো দিনের কাজ চালাচ্ছে , সত্যটা খুঁজে তুলে ধরেছে Zee 24 ghonta তাই Zee 24 ghonta কে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ, এই ভাবে মিথ্যা আড়ালে সত্যটা তুলে ধরা চাই.।