আমার -ও প্রিয় শহর।জোড়াঘাটে থাকতাম (১৯৬৩-১৯৬৯)।জোড়াঘাট, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যেখানে আনন্দমঠ উপন্যাস টি লিখেছিলেন। স্বনামধন্য লেখক অবধূতের বাড়িও একদম গঙ্গা নদীর ধারেই। আমার প্রথম স্কুল ডাফ্ হাই স্কুল প্রাইমারী section.এখনও সময় সুযোগ মত যাবার চেষ্টা করি। খুব ভালো লাগলো চুঁচুড়া-র এই vlog টি।
স্থানীয় লোকেরা বলে ষাঁড়েশ্বরতলা। অথাৎ ষাঁড়ের ঈশ্বর, মহাদেব। 1968 সাল নাগাত বাবার হাত ধরে চুঁচড়া গিয়েছিলাম মনে পড়ছে। আপনার চুঁচড়ার পরের অধ্যায়ের অপেক্ষায় থাকলাম।
Bandel r chuchura ekdine ghora jabe? Ei anna maria tomb, dutch cemetery, shandeswar mandir, bandel church, imambada, hanseshari mandir? Gele ki toto book kora jabe evabe saradin? Korle koto kore porbe? Kindly janaben plz!
হ্যাঁ, একদিনেই ঘুরে নেয়া যাবে। সকাল বেলায় ব্যান্ডেল পৌঁছে গেলে বিকেলের মধ্যে চুঁচুড়া অবধি সবগুলোই দেখে নিতে পারবেন। টোটো ভাড়া করবেন ব্যান্ডেল স্টেশনে নেমে। দেখে নেবেন হংশেষস্বরী মন্দির, চার্চ আর ইমামবাড়া। এর পর ট্রেনে বা অটো ধরে চলে আসুন চুঁচুড়া। চুঁচুড়া এসে টোটো ভাড়া করে দেখে নিন বাকিগুলো।