১৯৯৩ সালে জীবনে প্রথম স্কুল পালিয়ে ছবিটি দেখেছিলাম।ঘটনাটি মনে আছে স্কুল পালিয়ে যাবার জন্যে শ্রদ্ধেয় ক্লাস টিচার এবং বাসাতে যে পিটুনিটা দিয়েছিলো তা আজোও স্মরণীয় হয়ে আছে হৃদয়ের মনিকোঠায় ❤️🌹
এই ছবির অনেকেই আর আজকে পৃথিবীতে নেই যাঁরা পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়ে চলে গেছে তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি ১ দিলদার ২ রাজিব ৩ জাম্বু ৪ মান্না ভাই ৫ হুমায়ূন ফরিদী ৬ শাহীন আলম ৭ তার পরে আরো কেউ আছে কিনা আমি জানি না এই লিষ্টে
ধন্যবাদ এত সুন্দর মুভিটাকে উপস্থাপন করায়, মান্না হল সেই নায়ক যার জন্য মানুষ বাংলা ছবিকে চিনছে জানছে এবং এখনো চিনে জানে। বিশ্বসেরা অভিনেতা মান্না যার ক্বদর ঠিকভাবে হয়নি দুর্নীতিবাজ দেশে।
ভাই এই নায়ক আমার পিয়ো এর মতো কনো দিনো কেউ হতে পারবেনা মাননা বেচে থাককে কনো দিনো সাকিব সুপার ইচটার হইতোনা সে থাকতো ছাইট নায়ক হয়ে আজ মাননা বেচে থাকলে এই সুপার ইচটার হইতো মাননা অনেক ছবিত থেকে অনেক পুরুষ কার পেয়েছে এই সিনামাটা আমার জিবোনের পথম সিনেমা তাই মাননাকে আমি খুব মিচ করি আললা পাক জেনো তাহাকে বেহেসতো করুক আললা পাকের কাছে সব সমাই দোয়া,করি
এই ছবির পরিচালক মনতাজুর রহমান আকবর এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন,এই ছবিটা ছিল ইলিয়াস কাঞ্চনের কিন্তু ইলিয়াস কাঞ্চন টাকা একটু বেশি চেয়ে ছিল তারপর মান্না কে কম টাকায় ছবিটি নির্মাণ করেন,,আর ঐ সময় মান্না ছিল,3য়, 2য় নায়ক,,
এই ছবিটি কাঞ্চন সাহেবের।টাকা পয়সার বনিবনা না হওয়ার কারনে মান্নাকে নেয়।তখন কাঞ্চন চম্পা জুটি ছিল সুপার হিট জুটি।মান্নার তখন পায়ের তলায় মাটি ছিল না।এই ছবিটি সুপার ডুপার হিট হওয়ার কারনে মান্না ধিরে ধিরে এগুতে থাকে।
@@SkSk-bv8pg অভিনয়টা তখন মান্না ভালভাবে করতে পারতেন না।জসিম,কাঞ্চন থাকতে তার চান্স পাওয়াটাই অস্বাভাবিক। মান্না ক্লাসিকাল অভিনেতা নয়,নিজস্ব স্টাইলে অভিনয় করত।যার কারনে কোন জাতীয় পুরস্কার পায়নি।তবে দর্শকরা তার স্টাইলটা দারুনভাবে গ্রহন করে।
@@mdashikul5009সেভাবে চান্স দেওয়া হয়নি সেজন্য। তবে প্রথমদিকে মান্নাকে যে কারেক্টার দেওয়া হত তিনি তা দিয়ে নিজেকে মেলে ধরতে পারতেন। এভাবেই অনেক সেক্রিফাইস করে তিনি তার পজিশন পাকাপোক্ত করেছেন।
