Gandar i mean Ganderi jir acting ta sotti hebby chilo, nije nijei haschilm😂😂🤣🤣 Seriously aj theke 100 bochar age cheatfund er ostitwa k ki nipunotai hasyaros sojoge lekhokh pathoker samne pesh korechen, sei sange anpader sundor uposthapona darun darun👏👏
🌹পুলিশের কবলে সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়🌹 আমরা অনেকেই জানি ১২ই সেপ্টেম্বর বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের জন্মদিন। মাত্র ৫৬ বছর বয়সে মারা যান বিভূতিভূষণ । মৃত্যুর তিন বছর আগে তাঁর একমাত্র পুত্র তারাদাস বন্দোপাধ্যায় (১৯৪৭-২০১০) জন্মগ্রহণ করেন। মহাকরণে চাকরি করার সুবাদে তারাদাস বন্দোপাধ্যায় ছিলেন আমার শ্রদ্ধাভাজন সহকর্মী । শ্রদ্ধেয় মানুষ তারাদাস বন্দোপাধ্যায়ের স্মৃতিকথা থেকে এই কাহিনী শোনা । আমার মত অনেকেই হয়তো ইতিমধ্যে শুনেছেন । তবুও ঘটনাটা শোনা যাক । তারাদাস বাবুর বয়েস তখন অল্প, বছর বাইশ তেইশ হবে। পাড়ার একজন দাদা স্থানীয় লোক - অবসরপ্রাপ্ত ডাকসাইটে পুলিশ অফিসার পঞ্চানন ঘোষালের সাথে দেখা করতে যাচ্ছেন শুনে - তারাদাসবাবুও চললেন তার সাথে দেখা করতে । বাঙালির 'শার্লক হোমস' এই পঞ্চানন ঘোষালকে (১৯০৭-১৯৯০) বলা হয় অপরাধ বিজ্ঞান সাহিত্যের জনক। ক্রিমিনাল সাইকোলজিতে ডক্টরেটধারী প্রথম ভারতীয়। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের নির্দেশেই নাকি তিনি ক্রাইম উপন্যাস লেখা শুরু করেছিলেন । তারাদাস বন্দোপাধ্যায় ছিলেন তাঁর একজন গুণমুগ্ধ পাঠক। সুতরাং পাড়ার দাদার সাথে পঞ্চানন ঘোষালের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ তিনি হাতছাড়া করতে চাইলেন না। গেলেন তাঁর কাছে । পঞ্চানন ঘোষালের কাছে পৌঁছে সঙ্গের সেই দাদা পরিচয় করিয়ে দিয়ে বললেন, - ' ইনি হলেন...বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছেলে তারাদাস বন্দোপাধ্যায় '। কথাটা শুনেই তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকলেন পঞ্চাননবাবু । তারপর হটাৎ বললেন , "তোমার বাবাকে একবার পুলিশ অ্যারেস্ট করেছিল, জানো ?"। তারাদাসবাবু বলে উঠলেন , "অসম্ভব । কখনো হতে পারে না। আমি সকলের মুখ থেকে শুনে বা পড়ে যা জেনেছি , তাতে কখনো তা হতে পারে না। আমার বাবা কোনোদিন সেরকম মানুষ ছিলেন না"। পঞ্চানন ঘোষাল হেসে বললেন ,--"সেসব তোমার জানতে পারার কথা নয়, তাই জানতে পারনি । তুমি জোড়াবাগান থানায় গিয়ে খোঁজ করলে পেতে পারো। অবশ্য অত পুরোনো রেকর্ড আর আছে কি না কে জানে। আমার কাছে তাহলে আসল কথাটা আগে শোনো । সন্ধ্যার মুখে বাইরের কাজ- টাজ সব সেরে জোড়াবাগান থানায় ফিরেছেন ওই থানারই বড় বাবু । তার অনুপস্থিতিতে থানার কাজকর্মের খোঁজ নেওয়া চলছে তখন। হাজত-বাবু হাজতে সেদিন যারা ছিল , তাদের বের করে এনে বড় বাবুর সামনে হাজির করল। বড় বাবু সব শুনে এবার সিদ্ধান্ত নেবেন - কাকে রাখা হবে , কাকে ছাড়া হবে। যাদের বের করা হল তাদের মধ্যে ধুতি শার্ট পরা একজন ভদ্রলোককে দেখে থানার বড় বাবু জিজ্ঞেস করলেন, "আরে এ তো ভদ্রলোক দেখছি , এ আবার কী করল ?" হাজত বাবু বলল,"স্যার , উনি ঐখানে, মানে থানার দেওয়ালের খাঁজের মধ্যে পেচ্ছাপ করছিলেন"। "অ্যাঁ ! থানার দেওয়ালে পেচ্ছাপ ? দেখে তো মনে হচ্ছে শিক্ষিত , পোশাকে আসাকে তো বেশ ভদ্দরলোক, ভদ্দরলোক লাগছে । খোলা জায়গায় যে এসব করতে নেই , - জানেন না ?" --- "আর কোনোদিন হবে না স্যার । বিশ্বাস করুন, না পেরে , বাধ্য হয়ে করে ফেলেছি। খুব জোর চেপেছিল কিনা । কোথাও কোনো টয়লেট খুঁজে পাই নি স্যার । আর পারছিলাম না, কাপড়ে চোপড়ে হয়ে যেত। তাই একটু আড়াল দেখতে পেয়েই এখানে করে ফেলেছি । এটা যে থানা, তখন বুঝতে পারিনি ।" --- "কাপড়ে চোপড়ে হয়ে যেত বলে অন্যের বাড়ির দেওয়ালে পেচ্ছাপ করবেন ? থানার কথা না হয় বাদই দিলাম । কী করেন ?" --- "আজ্ঞে আর হবে না । আমি শিক্ষকতা করি ।" --- "শিক্ষকতা করেন ? next comment -------
Wow! This was very realistic. Yours tone are really fantastic, i enjoyed it very much. Amazing talent. I cleared this chapter only for this amazing video.
