@@mohamadakawi7688 I even imitated the style of his reading until I was recognized by my community and I was made the imam of the rawatip and the priest of the terawih last month
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ 1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে। 2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার। 3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে। 4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর। 5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে। 6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও। আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) । অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে। (shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর। এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন। 1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ ) 2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২) 3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪) 4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০) 5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭) 6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭) 7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬) 8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬) 9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭) উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়