বিশ্বভারতীর ছাত্রী হিসেবে কবিগুরুর জন্মোৎসব অনুষ্ঠানে সকাল থেকে থাকতে পেরে আমি ধন্য, "তিনি আমার প্রাণের আরাম , মনের আনন্দ, আত্মার শান্তি " কবিগুরুকে শত কোটি প্রণাম 🤍
আমার ব্যক্তিগত ভাবে মনে হচ্ছে এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের প্রকাশ ও বিকাশ বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে। কিন্ত ঠিক এর আগের উপাচার্যের সময়ে তাঁর নিজের প্রকাশ ও প্রচার বিশেষ গুরুত্ব পেত বলে মনে হয় , ফলে এই প্রাণময় অনুষ্ঠান গুলো অনেক টাই প্রাণহীন বলে মনে হত। আজ এই অনুষ্ঠান অপার আনন্দ লাভ করলাম।
মন্দিরের গান ভালো লাগলো, বিশেষ করে ছেলেদের গান. খাতা না দেখে গাইছে দেখে মনে পড়লো পুরোনো শিক্ষক রা গানের কথা মুখস্থ করার দিকে জোর দিতেন. শুধু ভালো লাগলো না গায়িকা দের সাজ. মন্দিরে lipstick আর eyeliner একদম বেমানান.
মাধবীবিতানে গানের নির্বাচন ভালো লাগল। উচ্চারণে 'র' আর ড় এর তফাত বোঝানো খুব দরকার। গদ্য পাঠ সুন্দর হয়েছে। কবিতা পাঠ এর জন্য কিছু প্রাক্তনীদের আবৃত্তি বর্তমান ছাত্র দের শোনালে ওরা ঠিক গুরুদেব এর সময়কার ধারা ধরে রাখতে পারবে।
