অভিনেতা থেকে নায়ক,নায়ক হলেন মহানায়ক, তারপর, মৃত্যুর হাতছানি তে বিচ্ছেদের পরেও জানলাম তিনি অবিচ্ছেদ্য,আর এখন প্রমান করলেন তিনি ই মৃত্যুন্জয়ী কালজয়ী প্রেম পুরুষ। পুরুষোত্তম।
অতি উত্তম চ্ছবি ভালো হয়েছে। An innovative initiative. Wonderful use of Artificial intelligence, tremendous hardwork to align the film clippings of the late Superstar into the storyline. মহানায়ক এর ওপর ধ্যান দিতে গিয়ে কাহিনী আর চিত্রনাট্য একটু compromise হয়েছে। কিন্তু সেটা খ্ধব খারাপ লাগেনি। অভিনেতারা ভালো করেছেন বিশেষ করে এই জন্য আরো ভালো বলতে হবে যে মহানায়ক নেই তার অনুপস্থিতিতে তে তার উপস্থিতি কল্পনা করে অভিনয়ে করেছেন। Some scenes may have been avoided like Sohini's irrational, childish behaviour towards Mahanayak, her threatening Guru with negative social media publicity or even her behavior in the last scene of the movie, as if she doesn't know who her would be husband was speaking with upstairs. সাধারণ মানুষ গুরু কে নিয়ে কল্পনার জগতে চলে যেতে পারে এই সিনেমা দেখে, উনি যদি পৃথিবীতে আত্মা হিসেবে এই আসতেন, আজকের ফিল্ম industry দেখতেন, আজকের audience কে explore করতেন। ওনাকে নিয়ে যে ভাবনা সৃজিত বাবু করেছেন, মেহনত করেছেন, সেটা কি কম, সেটা অনেক। Mr. Mukherjee and his team, HatsOff! for bringing our Mahanayak back on big screen.
Not necessarily my friend. You must know the difference between publicity and public relations. The comments shared here are all examples of publicity which can be both positive and negative. The production team has not paid me for that matter, anyone to express our views.
