আজ ৩/৪ বছর ধরে বাড়ি যেতে পারি না, সুদের টাকার কারণে,এক লাখ টাকা নিয়েছিলাম ২ লাখের মতো হয়েছে,জানিনা আরো কত দিন বাড়ি যেতে পারবনা,ঢাকায় মেয়ের জন্ম ২ বছর হলো জনেই না যে আমাদের গ্রামে বাড়ি আছে,গার্মেন্টস এ চাকরি করে ৪/৫ জন রুম ভাড়া ও খা ওয়ার পর সুদের টাকা দেওয়া তো দূরের কথা চলতে কষ্ট হয়, এ জন্য বাড়ির আসাবাদ মনে করি না,জানিনা আল্লাহ কবে মুক্তি দিবে,দোয়া করিয়েন সবাই,বাবা ,মা নাই তো তাই মনের কষ্ট গুলো ম্যাসেজ করে হালকা কলাম।
লাইক পাওয়ার জন্য যারা বলে নামাজ পড়ো রোজা রাখাে,আমার তো মনে হয় তারাই নামাজ রোজা রাখে না। আর কিছু কিছু মানুষ যেই দেখে এই নামাজ রোজা রাখা কথা বললে অনেক অনেক লাইক করছে, তাই দেখে আরও একজন লিখছে।আর তারা ভালো করেই জানে যে এই নামাজ রোজা কথা লিখলে কেউ লাইক না দিয়ে চলে যেতে পারবে না।একটু হলেও ভাববে যে,ইসলাম নিয়ে বলছে মানে একটি লাইক দিয়ে দিই।কিন্তুু এই লাইক যত পাবে তত মানুষ বেশি বেশি করে এইসব লিখবে।কিছু কথা যদি ভুল বলে থাকি, তাহলে আমি খমা চেয়ে নিচ্ছি।
বাংলা নাটক মানে বাংলার মানুষের অহংকার আর আখম হাসান, চঞ্চল চৌধুরী, মোশাররফ করিম, সাব্বির ভাই আর শাহনাজ খুশী আপু হলেতো ভালো হবেই কারণ তারাতো সর্বসেরা অভিনয় শিল্পী ।😲😲😲❤️❤️❤️🌹🌹🌹🌹
সুদখোরদের বয়কট করুন, এবং সুদখোরদের সাথে আত্মীয়তা বর্জন করুন।বাস্তবতা লক্ষে সচেতনমূলক নাটক তুলে ধরার জন্য পরিচালক সাহেব কে অসংখ্য ধন্যবাদ। এবং সামনে আরও সচেতনমূলক নাটক চাই।
সুদখোরকে বয়কট নয় ; প্রতিটি মানুষ নিজে সুদ ভিত্তিক জীবন ব্যবস্হাকে সম্পুর্ণরুপে না বলুন। সুদ দেবনা সুদ নেবোনা ; কারো থেকেওনা ব্যাংক থেকেওনা। যোগ্য হলে যাকাত দিন যাকাত নিন এই সমাজ বদলে যাবে
শুদ টাকা খাওয়া কত বড় যে পাপ, হাদিসে পাওয়া যায়, যারা শুদ খায় সর্ব নিম্ন পাপ হচ্ছে আপন মায়ের সাথে জিনা করা, হে আল্লাহ আপনে আমাদের সবাইকে শুদ মুক্ত জিবন গড়ার তৌফিক দিন আমীন
অনেকের কমেন্ট পড়ে কমেন্ট না করে পারলাম না। অনেকেই অনেক কথা লিখেছেনবর্তমান সময় বিনা সুদে টাকা দিয়ে দেখেন সময় মত কেউ ফেরত দেয় কি না। আমি বেনা সুদে পাঁচ বছর যাবত একজনের কাছে 30 হাজার টাকা দিয়েছি এখনো পর্যন্ত পাঁচ টাকা আদায় করতে পারেনি। এখন টাকা দেয়ার সময় হলে তার আরো বিপদ আসে।
আপনি ১০০% সতি বলছেন হাওলাত দিলেও দেয় না আবার সুদে নিলেও দেয়না যারা হাওলাত বা সুদে নেয় তারাও অভাবে পরে নেয় কিন্ত দেওয়ার খমতা নাই বলেই দেরী হয় দিতে পারলেতো আর সুদ বা হাওলাত নিত না আল্লাহ যেন সবাকে সুস্হ রাখেন ভাল রাখেন সঠিক বুঝার তৌওফিক দান করেন আমিন ছুন্মা আমিন
টাঙ্গাইল জেলা জাতীয়তাবাদী ছাত্র দলের ৬১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল। দুর্জয় হোড় শুভকে আহ্বায়ক ও মো. আব্দুল বাতেনকে সদস্য সচিব করে বুধবার (২৪ মার্চ) নয়া আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। মঙ্গলবার(৩০ মার্চ) সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক পত্রে ওই তথ্য জানা গেছে। কমিটির অন্যরা হচ্ছেন- যুগ্ম-আহ্বায়ক সাজ্জাত কবির সুমন, তানভীর আহমেদ শাহীন, শাকিলুর রহমান শাওন, মো. সুমন বাপ্পী, শিকদার রহমান মাজেদুর রহমান, মো. আতিকুর রহমান সোহান, মো. সাব্বির হোসেন (সম্রাট) পাহেলী, মো. ইশতিয়াক আহমেদ ইমন, আবিদ হাসান (নুর আলম), মো. রাশেল মিয়া, মো. লুৎফর রহমান চঞ্চল, হাসান আলী, মাসুদ রানা, মো. রানা আহমেদ, আল আমিন সরকার, মো. নুর নবী, মো. রাকিব হোসেন, মো. রাইসুল ইসলাম রুবেল, মো. জুলকার নাঈম শিশির, মো. বেলায়েত হোসেন, মো. কায়ছার রহমান লিমন, মীর নাইম, রেজাউল খান বাবু। সদস্যরা হচ্ছেন- মো. সোলাইমান, খন্দকার আমিরুল ইসলাম শুভ, সুজন মাহমুদ, আল আমিন রহমান প্রিন্স, মো. সবুজ মিয়া, মো. হোসেন খান জর্জ, আসিফ খান মুন্না, নুর আলম মুন, মো. সাদ্দাম হোসেন মিলন, সোহানুর রহমান সোহান, আজাদ মিয়া, তারিকুল আলম তাবাসুম, নাঈম চৌধুরী রাব্বী, মো. আমিনুর ইসলাম শুভ, মো. রোকন খান, মীর নাজমুল, সাফফাত হোসেন আবির, ইয়াসির আরাফাত সুইট, মো. আলমগীর হোসেন, সিহাব আল কায়েস, সাজ্জাত হোসেন রিফাত, মামুন মিয়া, আল হেলাল, সোলায়মান মিয়া, আল আমিন আকাশ, ইব্রাহীম বাদশা, সিয়াম সিদ্দিকী, নাইম চাকলাদার, আব্দুল আউয়াল মিয়া, শহীদুল ইসলাম নিরব, আরাফাত হোসেন সিনহা সিয়াম, সুমন মিয়া, শাহ আসিফ কামাল তৌসিফ, মো. আমির হামজা, মো. ফরিদ খান, ও মাহিদ মাহমুদ। এ বিষয়ে জেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব মো. আব্দুল বাতেন জানান, টাঙ্গাইল জেলা ছাত্রদলকে সুসংগঠিত করার জন্য কেন্দ্রীয় ছাত্রদল বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ করেই এ কমিটির অনুমোদন দিয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের নির্দেশনা ও জেলা বিএনপির সাথে সমন্বয় করে আগামি দিনে পথ চলার অঙ্গিকার করেন এই নেতা। FacebookTwitterShare মন্তব্য করুন 0 মন্তব্য করেছে
আচ্ছা আমি একটা জায়গায় কনফিউস্ড। "বিল্লাল" চরিত্রে রুপদানকারী অভিনেতার নাম ইন্তেখাব দিনার নাকি অবিদ রেহান? এতোদিনতো তাকে ই. দিনার হিসেবেই চিনে আসছি। কিন্তু এই নাটকে স্ক্রীনে তার নাম সম্ভব' তো অবিদ রেহান দৃশ্যমান হয়েছে। নাকি আমি ভুল করছি।