জীবনের নিয়মে কত কিছু হয়। এই নাটকটি বাস্তবে ঘটেছে। তাতে কোন সন্দেহ নেই। নির্মাতা চিত্র গ্রহণ করেছে অসাধারণ। কলেজে বা ভার্সিটিতে পরার সময় অনেক ছেলে তার আর্থিক এবং মানসিক বিষয় গুলো পরিপক্ক হয় না। ভার্সিটি পড়ার সময় তার সময় বয়সের সাথে মিশতে পারেনি। হয় তো কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল। কিন্তু তার মনে সদ্য কলেজ পড়ুয়া মেয়ে ভালো লাগে। তাই সে নিজেকে বার বার পিছনে ফিরিয়ে নিতে চায়। সঠিক মূল্যায়ন টা করতে পারে না। হ য ব র ল মনে হলেও কোথায় কোথায় সত্যি একটা সংযোগ আছে আমাদের জীবনের সাথে।
আপনার বিশ্লেষণে একটা সত্যতা আছে জীবনের সময়ের সাথে কারো কারো ক্ষেত্রে। হয়তো অনেকেরই হয় কিন্তু এই পিছিয়ে গিয়ে নতুনের একটা ভাবনায় অনেকে বাস্তব কারণেই আর যেতে পারবে না বা সম্ভব করাতেই ভয় পায় অসম্ভব মনে করে।
সবাই নিজের উপর হতাস, চাহিদা অসমতা, যা চাই তা পায় না, যা পায় তা চাই না। আর অফিস কালচার নষ্ট করে দিল। তবে তলে তলে একই অফিসে পুরুষ মেয়ে এমনই করে তা আমার অফিসের কয়কটি ঘটনা হতে প্রমান পেয়েছি, আবার কচি মেয়ে দেখলেই পছন্দ হবে তা চিরন্তন কিন্তু সমাজ সংসার দেখার দরকার আছে তো। বিবেকবান হওয়া উচিৎ আমাদের।
নাটকের ম্যাসেজ টা কি বুঝাইছে সম্পুর্ন ভাবে ক্লিয়ার না। কিন্তু আমি নিজের মতো একটা জিনিস বুঝেছি।মানুষ যা পায় সে তা চায় না। আবার যা চায় সেটা পায় না। সবাই চায় নিজের জন্য বেস্ট কিছু খুজতে। এই রকম হয়তো আমাদের মেন্টালিটি।
এই নাটকটা বহুবার দেখেছি তবে এটা এখনো বুঝতে পারিনি যে উনি কি আসলেই এখানে মানসিক বিকারগ্রস্হ ক্যারেক্টার নাকি স্বভাবজাত এমনই লোক। নাটকটা এটার জন্যই বার বার দেখি!🤔
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ, আসুন আমরা কথা বলার শুরুতে সালামে প্রচলোন করি একটা সুন্নত জিন্দা করি, আর যে আগে সালাম দেয় সে অহংকার মুক্ত السلام عليكم ورحمة الله
এমন অনেক পুরুষ আছে যারা বয়সে ছোট মেয়ে পছন্দ করে তা আবার একটার পর আরেকটা, একজনের উপর Stay হয়না, নাটকে এটাই বুঝিয়েছে, তবে এই নাটকের পিনিশিং টা আরো ভালো হওয়া উচিৎ ছিলো,
এই নাটকে বাংলা ভাষার চেয়ে ইংরেজি ভাষাটা বেশি ব্যবহার হয়েছে, যা বাংলা নাটকের জন্য অবশ্যই বেমানান। কারণ এই বাংলা ভাষার জন্য অনেক তাজা রক্ত ঝরেছে। বাঙ্গালী হিসেবে আশা করি ভবিষ্যতে এমনটি হবেনা।
