শাবনুর ভার্সেস রানী মুখার্জি প্রেমেরই ধারকান ধীরে ধীরে একটা ভিডিও আছে ওইটার রিঅ্যাকশন দেন। আর একটা কথা আপনি দেখতে কিন্তু খুবই সুন্দর শাবনূরের মত আপনার নাক চোখটা কিছুটা শাবনুরের মত ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
এটা বাংলাদেশের অন অফ মাস্টারপিস মুভি। সিনেমায় শাবনূর থাকে গ্রামের সহজ সরল মেয়ে। আর সালমান শাহ ও কাঞ্চি থাকে দুই ফ্রেন্ড(যদিও কাঞ্চি সালমান শাহ কে পছন্দ করতো)। ঘটনা চক্রে সালমান শাহ তার নিজ গ্রাম দেওয়ান গঞ্জে যায় নিজের কাকার ইলেকশন উপলক্ষে। সেখানেই সে শাবনূরের প্রেমে পড়ে। এই বিষয়টা তার কাকা মেনে নিতে পারে না।সেই জন্য তার কাকা সালমান শাহ কে পাগল বানিয়ে দেয়। এবং শাবনুরকেও গ্রাম৷ ছাড়া করে। এমন সময় শাবনূরের মা মারা যায় এবং শাবনূরকে ওয়াদা দিয়ে যায় সে জেনো সালমান শাহ দের বাড়ির কাউকে কোনো দিন মুখ না দেখায়। এরই পর ঘটনা চক্রে কাঞ্চির বাবার গাড়ির সাথে শাবনূর ধাক্কা খায়। সেখান থেকে কাঞ্চির বাবা শাবনূরকে তার বাসায় নিয়ে গিয়ে রাখে এবং তাকে তার মেন্টাল হসপিটালে চাকরি দেয়।খুব অল্প দিনেই শাবনূর অনেক ভালো নার্স হিসেবে নাম করে ফেলে। তখন সালমান শাহ কে সুস্থ করার দেয়ায়িত্ব তাকে দিলে সে তাত সামনে যায় না কারন তার মাকে সে ওয়াদা করেছিলো ওদের কারো সামনে যাবে না। সেই সময় কাঞ্চি নিজেই ওকে সুস্থ্য করতে ওদের চেনা জানা সব জায়গায় নিয়ে যায় জেন সব মনে পড়ে। আর সেই মূহুর্তেই এই গান হয়। শাবনূর না পাড়ে সালমানের সুস্থ্যতার দ্বায়িত্ব নিতে না পারে তার সামনে যেতে। এই সিনেমা টা দেখার অনুরোধ রইলো। এই সিনেমার আরো গান আছে সেগুলও একেকটা মাস্টার পিস সেগুলোয় রিয়াকশন করুন। ১)উত্তরে ভয়ঙ্কর জংল ২)তুমি মোর জীবনের ভাবনা ৩)থাকত যদি প্রেমের আদালত এই তিনটা গানে মাস্ট রিয়াকশন করুন। #বিঃদ্রঃ সালমান শাহ এই সিনেমা সম্পূর্ণ করে যেতে পারেন নি। এর আগেই তার মৃত্যু হয়েছিলো।যার জন্য সিনেমার অনেক দৃশ্য ও গানের ওনেক দৃশ্যে তাকে পিছন থেকে দেখায় মুখ দেখায় না। অর্থাৎ তার অবর্তমানে তার অংশের শ্যুটিং ডামি দিয়ে করা হয়।
শাবনুর আমার প্রিয় নায়িকা তাই কমেন্ট করলাম,কিন্তু দিভাই তোমার মনটা যে সুন্দর চোখে জল দেখে বুঝেছি,এই গানের কথাগুলো সুর যার চোখে জল আনতে পারে সে কেমন বোঝা যায়,একদম আমার মতো সরল মন।
তুমি হয়তো ছবিটি দেখনি, এটা সালমান অভিনীত মুক্তি প্রাক্ত শেষ ছবি, ''আনন্দ অশ্রু " মুভি।১৯৯৭সাল, তার মৃত্যুর এক বছর পরে।আমি তখন ক্লাস সেভেনের স্টুডেন্ট। এই গানের সময় সালমান পাগল হয়ে গিয়েছিল, স্মৃতিহারা।
সালমান সাহের সব গান রিবিও দিলে বিও বেশি পাবেন কারন তিনি এখনো সমান জনপ্রিয়তা এখনো তার ছবি সিনেমা হলে চলে। বাংলার সব থেকে আইকনিক স্টাইলের হিরু ছিলো ৯০ দশকের যা এখন সবাই করে তার মত করে সাজ দিয়েন গুগুলে তাহলে বুজবেন
