বাস্তবতা বড়ই কঠিন, তাকে মেনে নেয়া যায় না কিন্তূ মেনে তো নিতে হবেই, খুব সুন্দর একটা নাটক আর অবশ্যই অপুর্ব মানেই সেরা কিছু ধন্যবাদ সবাই কে কলকাতা থেকে ❤️💖💖🙏
অপূব ভাই তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সত্যকারের ভালবাসা পাওয়া বড় কঠিন অপূব ভাই আপনি এতো সুন্দর নাটক করতে পারো আমার জীবন সবচাইতে বেশি নাটক দেখেছি আপনার অনেক ভালবাসি আপনাকে আপনার নাটক কে ভাল থাকবেন
পরিচালকদের কাছে অপূর্ব ভাইয়ার জন্য অন্তত একটা চাকরির কোটা রাখা উচিত,,,,, অপূর্ব ভাইয়ার ব্যাকারপ্তের কষ্ট দেখতে দেখতে আর ভালো লাগেনা,,,খুব কষ্ট হয়,,,,,লাভ ইউ অপূর্ব ভাইয়া,,,, লাভ ইউ
আসাধারন এক চিত্রনাট্য, সেই সঙ্গে অপূর্বর অসাধারণ অভিনয়, ভালোবাসা এভাবেই যেন শহরের ইট পাথরে কোথাও হারিয়ে যায়, এভাবে আমিও একদিন আজ থেকে প্রায় 30 বছর আগে আমার প্রিয়জনকে হারিয়ে ছিলাম । (কলকাতা থেকে)
দৃষ্টি হারা দু নয়নে লুকে বলে মন্দ। ভালোবাসার মসলা দিয়ে এক নয়নে কান্দ। এছাড়া কোন পথ খুলা নেই। হায়রে ভালোবাসা কখনও চায় সাগরে বুড়িয়ে দিতে আর কখনও টানে সাগরের তীরে। এটাই বাস্তবতা।। So Very Very Nice..
এই রকম বোন যেন সব ভাইদের ভাগ্যে জোটে।।। আমার ও একটা বড় বোন আছে।।। আমার কাছে আমার বোন পৃথিবীর মধ্যে সেরা বোন।।।।। আমি তোমাকে অনেক অনেক বেশী ভালবাসি আপু।।।।
ভূল বললেন চোখের পানিই সবচেয়ে বেশি সস্তা,,কারণ কি জানেন,, যে পানিই আপনি নিতে চাননা কেন,,টাকা দিয়ে কেনা লাগবে কিন্তুু চোখের পানির জন্য কোনো টাকা লাগেনা,,একটু বিশ্বাসঘাতকতা করেন,,কষ্ট দেন দেখবেন এমনিতেই চোখের পানি বের হয়ে যাবি,,,এমনিতেই আপনার চোখ অঝরে পানি বের করে দিবে এত এত,,,
আমি WB থেকে।কেরিয়ার কেরিয়ার করে কত ভালবাসা বিলীন হয়ে যাচ্ছে। তবে সত্যিই যদি আপনি ভালবেসে থাকেন তাহলে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত। কারণ কারও মনে কষ্ট দিয়ে নয়,আনন্দ দিয়েই মনের সুখ উপলব্ধি করা যায়। ভীষণ ভালো লেগেছে অপূর্ব ভাই ও স্নিগ্ধা দিদি অভিনীত নাটক টি। ধন্যবাদ বাংলাদেশ নাটক জগৎ কে,আপনারা এগিয়ে যান।আমরা দর্শকরা আছি আপনাদের সঙ্গে।
ভালবাসা হরিয়ে যায় না,স্বার্থের জন্যই আমরা ভালবাসা থেকে নিজেরায় হারিয়ে যায়।অপূর্ব ভাইয়ের নাটক আমি পাপী মনে হয় সবচাইতে বেশী দেখি,তাছারা স্নিগ্ধা আপুর অভিনয় ও দারুন হয়েছে।খুব ভাল লাগল দুজনের কেমিস্ট্রি।
এটাই বাস্তবতা!!!!!! অনেক ভালো লাগলো নাটকটা। নাটকটা আমার মত হয়তো অনেকেরই নিজের জীবনের সাথে মিলে যাবে। কবে যে ক্যারিয়ার গড়তে পারবো সেটা একমাত্র আল্লাহই ভালো যানে। এক কথায় অসাধারণ লাগলো নাটকটা।
মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেদের জীবনটাই যেন নাটকের গল্প । ক্যারিয়ার ফ্যামিলির দারিদ্রতার কাছে হেরে যেতে হয়। নাটকের সংলাপের সাথে মনে হয় জীবনের সংলাপটা মিলে যায় । কিন্তু একসময় সবকিছু ঠিক হয়ে যায়। শুধু হেরে যায় ভালোবাসাটা । আজ আমার সবকিছু আছে শুধু নেই সুখ পাখিটা। এটাই বাস্তবতা মেনে নিতেই হয় এক সময়। আসলে হেরে যাই আমরা ভালোবাসা হারিয়ে যায় না কখনো ।। ধন্যবাদ সবাইকে।।।
সময়ের সাথে সাথে প্রিয় মানুষ গুলোও বদলে যায়,অপূর্ব নাটক মানে সত্যিই অপূর্ব,অঝরে কেঁদেছি নাটকটি দেখে,কিছু বলার ভাষা নেই,নাটক টিতে হঠাৎ আবেগ , হঠাৎ সুখ , হঠাৎ ভালবাসা, সব মিলে মিশে একাকার।আমরা ছেলেরাই পারি ভালবাসার মানুষটির জন্য নিজের সুখ শান্তি বিসর্জন দিতে
এই নাটক টা দেখে মনে অনেক কষ্ট বের গেলো আমি এই রকম প্রেম করেছিলাম আর বিয়ের কথা বললে পরে পরে আর শেস মেশা আরেক জনের সাতে প্রেম করে আমাকে ভুলে যায় এটা হল প্রেম
ভালো লাগলো, খুব ভালো লাগলো, নাটকের content, অভিনয়,পারিপার্শ্বিক। আমি কোলকাতার আজন্ম, এখন এখন এখানে নাটক নেই, গল্প নেই অভিনয় নেই সাহিত্য নেই, আছে নকল গরিমা, হাস্যকর আত্মাভিমান। এখন উৎপল দত্ত, শম্ভু মিত্র, শ্যামল সেন, শ্যামল ঘোষ, এঁরা নেই। এই আমার প্রাণের বাংলার মৃত্যু হয়েছে। আপনাদের নাটক, অভিনয়, উপস্থাপনা অসাধারণ।
আমার দেখা অসম্ভব সুন্দর একটি নাটক। আপনারা এই নাটকটি উপভোগ করবেন, আর আমাদের অবশ্যই জানাবেন কেমন লাগলো আপনাদের কাছে। আমাদের জন্য দোয়া করবেন যাতে করে অদূর ভবিষ্যতে আরও অনেক ভালো কিছু আপনাদের আমরা উপহার দিতে পারি। ধন্যবাদ সবাইকে, আশা করি ভালো থাকবেন।
নাটক টা যতবার দেখি ততবার এত কষ্ট পায় যা বলার কোন ভাষা নেই.... মানুষ কেন এত স্ব্তপার হয় বুযি না... এই নাটক থেকে অনেক কিছু শিখার আছে যা বাস্তব জিবনে অনেক খুব কাজে আসবে........ ইত্যাদি
আসলে সত্যি বলতে কি কাউকে জীবনের চেয়ে বেশি ভালবাসতে নেই কারন সত্য ভালবাসায় মানুষ কে বেশি কাদায় তাই আমি এখনো কাউকে ভালবাসিনি কারন অনেকের কান্না দেখে আমি একেবারে সুজা হয়ে গেছি মানে বুজে গেছি আরকি,,, প্রবাস জীবন কাটাচ্ছি তাই প্রেম ভালবাসার চিন্তা মাতায় নেই
এই নাটক টা দেখে আমার প্রিয় ভালোবাসার মানুষ উপমা কে খুব মনে পড়ছে। সে এখন অন্যের বউ। দীর্ঘ ৯ বছরের সম্পর্ক কে ইতি করে বাবা মা ভাই বোনের পছন্দ করা ছেলেকে বিয়ে করে সংসার করছে। বাংলাদেশে থাকাকালীন সময়ে চাকরীর করার সুবাদে ঢাকার মিরপুর হেড অফিস থেকে ২০০৭ সালে উপমার এলাকায় আমার ডিউটি পড়ে। যখন উপমাকে দেখেছি তখন সে ছিলো ক্লাস সেভেনে পড়া ছাত্রী। আর এখন উপমা ঢাকার নামকরা ইউনিভার্সিটির অনার্স ফাইনাল বর্ষের পরীক্ষার্থী। এখন তার অনার্স ফাইনাল পরীক্ষা চলছে। এইতো সেই দিন জুন (২০১৭) প্রবাস জীবন থেকে ছুটি নিয়ে যখন প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশে গেলাম। দেশে থাকা অবস্থায় আমার মা বাবা বোন ও বন্ধু বান্ধবের পরে উপমার সাথে ও তার পরিবারের মানুষ দের সাথে কাটানো সময় গুলো ছিলো অনেক ভালো। ঢাকা শহরের অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা গুলো কাটিয়েছে উপমার সাথে। আমি ও উপমা অনেক চেষ্টা করেছি দুইজনের দীর্ঘ বছরের সম্পর্ক কে বিয়ে পর্যন্ত নিয়ে যেতে। যদিও উপমার বাসার সবাই রাজি হলেও তার বাবা রাজি হয়নি দুরত্বের দোহাই দিয়ে। আমার মা বাবা বোন ও বন্ধুরা আমাকে সাপোর্ট দিয়েছে উপমা কে বিয়ে করার জন্য। কিন্তু ভাগ্যে ছিলো না উপমা কে সারাজীবনের জন্য জীবন সাথী করার। যাই হোক এখন উপমা তার স্বামী সংসার নিয়ে সুখে থাকুক এটাই আমার কামনা। তবে দীর্ঘ ৯ বছরের সম্পর্কের স্মৃতি গুলো আমাকে প্রতিনিয়ত কষ্ট দিয়ে থাকে, তাতে কি আমার প্রিয় ভালোবাসার মানুষ উপমা তো সুখে আছে।
Praises and accolades for Mr Faruq Apurbo galore. He is the most brilliant and talented actor ,I have ever seen . He is a versatile genius . May God bless him with the very best in life .
নাটক দেখি বিনোদনের জন্য এই নাটক টি দেখে মনে হয় পুরনো ব্যাথা টা নতুন করে জন্ম নিলো যে ব্যাথা আবারও বুকের ভেতর খুঁড়ে খুড়ে ক্যানসারে পরিণত হচ্ছে কেনো এত কষ্ট ভালবাসায়
অসাধারণ গল্প তথা নাটকটি। জীবনের সময় পথে কিছুটা সাক্ষ্য বহন করে নাটকটা। ভালো লাগলো বাস্তব টাকে তুলে ধরার জন্য। এমন গল্প আরো ভালো করে চাই, অবাস্তব থেকে বাস্তব গল্প, ঘটনা নাটকে স্থান পাক। অসাধারণ নাটক।
