হাজারো কিশোর, যুবকের বুক ফাটা আর্তনাদের বহিঃপ্রকাশের যে সুর,তা তোমার সুরের মধ্যে বিদ্যমান গুরু।তোমার এই সুরের মধ্যে লুকায়িত আছে এক ভয়ংকর মাদকতা যা লক্ষ কোটি হৃদয়ের বেচে থাকার স্পন্দন। তাইতো ২২টি বছর ধরে তোমার সুর চিনেছি নতুন করে।গুরু,তোমাকে সালাম।
পলাশীর যুদ্ধ যখন হয় সিরাজ উদ দৌলার তখন মাত্র 24 বছর বয়স , এবার পুরোটা পড়ুন বাঙালি জাতির আয়নাঃ নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে যখন গ্রেফতার করে টেনে হিচঁড়ে নিয়ে যাওয়া হয়, তখন অসংখ্য মানুষ হা করে নীরব দর্শকের মতো সেই দৃশ্য উপভোগ করেছিলো। শুধু তাই নয়, পিঠে ছুরিকাঘাত করার পূর্বে নবাবকে কাঁটাওয়ালা সিংহাসন ও ছেঁড়া জুতা দিয়ে যখন অপমান করা হচ্ছিলো,তখন শত শত মানুষ সেই কৌতুকে ব্যাপক বিনোদিত হয়েছিলো! মাস সাইকোলজিটা একটু খেয়াল করে দেখুন, এই জাতি দুই'শ বছরের গোলামী সাদরে গ্রহণ করেছিলো ওভাবেই।একটি মজার তথ্য দেই। লর্ড ক্লাইভ তার ব্যক্তিগত ডায়েরীতে লিখেছিল নবাব কে যখন ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো অপমান করতে করতে তখন দাঁড়িয়ে থেকে যারা এসব প্রত্যক্ষ করেছিল তারা যদি একটি করেও ঢিল ছুঁড়ত তবে ক্লাইভ কে করুণ পরাজয় বরণ করতে হতো। আরো চমকপ্রদ তথ্য হচ্ছে প্রায় ১০ হাজার অশ্বারোহী, ৩০ হাজার পদাতিক এবং অসংখ্য কামান-গোলাবারুদসহ বিশাল সুসজ্জিত সৈন্যবাহিনী নিয়েই পলাশীর ময়দানে এসেছিলেন নবাব সিরাজউদ্দৌলা। কিন্তু তার বিপরীতে রবার্ট ক্লাইভের সৈন্যসংখ্যা ছিলো মাত্র ৩ হাজার, যার মধ্যে ৯শ জনই ছিলো হাতে পায়ে ধরে নিয়ে আসা ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর শৌখিন অফিসিয়াল সদস্য যাদের অধিকাংশেরই তলোয়ার ধরার মতো সুপ্রশিক্ষণ ছিলো না, কোন দিন যুদ্ধ করেনি। এতো কিছু জেনেও রবার্ট ক্লাইভ যুদ্ধে নেমেছিলো এবং জিতবে জেনেই নেমেছিলো। কারণ, রবার্ট ক্লাইভ খুব ভালো করেই জানতেন একটি হীনমন্য ব্যক্তিস্বার্থলোভী দ্বিধাগ্রস্ত জাতিকে পরাস্হ করতে খুব বেশি আয়োজনের প্রয়োজন নেই ; রক্ত-যুদ্ধ এইসব এদের জন্য মশা মারতে কামান দাগার মতো অবস্থা।যাদেরকে সামান্য দাবার চালেই মাত করে দেয়া যায়, তাদের জন্য হাজার হাজার সৈন্যের জীবনের ঝুঁকি তিনি কেনো নিবেন? এছাড়াও, মীরজাফরকে যখন নবাবীর টোপ গেলানো হয়, রবার্ট ক্লাইভ তখনো জানতো যে, সিরাজকে পরাজিত করার পর এই বদমাশটিসহ বাকিগুলোর পিছনে ও লাথি দেয়া হবে এবং হয়েছেও তাই। মীরজাফর, উমিচাঁদ, রায়বল্লভ, ঘষেটি বেগম সহ সবগুলোরই করুণ মৃত্যু হয়েছিলো। রবার্ট ক্লাইভ মীরজাফরের বেঈমানীর উপর ভরসা করে যুদ্ধে আসেনি। সে যুদ্ধে এসেছিলো বাঙালির মানসিকতা ও ভূত-ভবিষ্যতসহ বহুদূর পর্যন্ত নিখুঁতভাবে আন্দাজ করে। সে জানতো, মীরজাফরকে টোপ দিলে গিলবে এবং কাজ শেষ হলে লাথি দিবে। সে জানতো, যুদ্ধশেষে জনসম্মুখে নবাবের পাছায় লাথি দিলেও এই জাতি বিনোদনে দাঁতকেলাবে, অথবা হা করে সব চেয়ে চেয়ে দেখবে। বিনা দ্বিধায়ই সার্টিফিকেট দেয়া যায়, বাঙালি জাতির কদাকার মানসিকতা সবচেয়ে নিখুঁতভাবে মাপতে পারা ইতিহাসের প্রথম ব্যক্তিটির নাম রবার্ট ক্লাইভ. আসলে আমাদের রক্ত দূষিত, সমাজে ভাল লোকের সংখ্যাই বেশি। খারাপ মানুষ খুব অল্প, তারপরও আমরা পুরা জাতি এই গুটিকয়েক খারাপ মানুষের কাছে জিম্মি । কারণ একটাই, আমাদের প্রতিবাদ করার মত সৎ সাহস নেই।। (বন্ধু প্রদীপ্ত দাশগুপ্তের পোস্ট) !
কোন এক সময় এই গানটি হাজার হাজার বার শুনেছি, এখনো মন খারাপ লাগলে ছুটে আসি এই গানটি শুনতে। হয়তো ৩০ বছর পরে আমার ছেলে মেয়েরা এই গানটি শুনবে এবং মনে করবে যে, যুবক বয়সে তাদের বাবার ভালবাসার গবিরতা কেমন ছিল, আমার এই কমেন্টে যখন কেউ লাইক দিবে, আমার কাছে আবার নোটিফিকেশন চলে আসবে, তখন হাজার বাস্ততার মধ্যে আবার এই গানটি শুনতে চলে আসবো।
Bah .... Dorshon ..... Bah .... Hariye jao family friends society state to state all is base on great lie ..... Jao hariye nothing else matters but the inner temple mosque the god whatever you call inner is laid everything... Outter side is only lie and business.... Gooo Fleeee
Hei guys,,i can't replay you cause of my study.now,i am so happy and getting a job.may be,i was so disappointed but now all things go right way.thanks all and take care to myself
আচ্ছা শুধু কি মেয়েরাই কষ্ট দেই ছেলেদের। ভুল অনেক পুরুষ আছে নারী কেউ এমন ভাবে আঘাত করে যা কখনো ভুলতে পারে না।ভালোবাসা খুব পবিত্র ।নতুন মানুষ পেয়ে গেলে পুরাতন কে ভুলে যায় ।সবটুকু দিয়ে যে ভালোবাসতে পারে সেই প্রকৃত প্রেমিক অথবা প্রেমিকা হবার যোগ্য। কতজন আছে যে এক নারী তে বা এক পুরুষে আসক্ত থাকে।।
যাকে হারানোর ভয়ে কতশত নির্ঘুম রাত কাটিয়েছি,, সেই আজ আমার নেই,, পাগলের মতো ভালোবাসাটাই কি ছিল তাহলে অপরাধ,, ভালো থাকুক ভালোবাসা,, আশিক (খুলনা) + রোমানা (কুষ্টিয়া) ভালোবাসি এখনো প্রথম দিনের মতো 🙂
আমার অসম্ভব একটি প্রিয় গান। সেই ফিতা ক্যাডেটে কত হাজার বার শুনছি। তখন কিশোর বয়সে এ গান উপলব্ধি করতে পারিনি। কিন্তু এখন এ গান হৃদয়ের ভিতরে একটা নাড়া দেয়, যেটা কেউ কখনো দেখবে না বুঝবেও না
তোমাকে পেয়ে গেলে হয়তো এত সুন্দর গান শোনা হতো না প্রিয়! সৃতি রেখে গেলাম যুগ যুগ ধরে মানুষ যখন এই গান টা শুনতে আসবে তখন কিছু মানুষ লাইক দিলে নোটিফিকেশন পেয়ে আমি আবারো শুনতে আসবো প্রিয় গানটি গানটি ♪ 😑
তুমি জানলে না আমার হাসির আড়ালে কত যন্ত্রনা কত বেদনা কত যে দুঃখ বোনা আহ লাইন গুলো যেন এক অসাধারণ আবেগে ভরা। গুরু হাজার বছর স্বরনিয় হয়ে থাকবে মানুষের রিদয়ে💖💗
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ, আসুন আমরা কথা বলার শুরুতে সালামে প্রচলোন করি একটা সুন্নত জিন্দা করি, আর যে আগে সালাম দেয় সে অহংকার মুক্ত السلام عليكم ورحمة الله
অনেকেই মনে করে জ্যামস এর গান শুনলে হয়তো কষ্ট কিছুটা লাঘব হয়। সত্যি কথা বলতে আমি যতবার এই গান গুলো শুনি আমার কষ্ট বেড়ে যায়। তবু কেন জানি বারবার এইসব গান শুনলে মন চায়।4:00
3:53 আমি ইন্ডিয়া থেকে ভালোবাসা, অভিনন্দন জানাই,, জেমস সাহেব কke,,,, সারাদিন আমি ওনার গান শুনতে থাকি,,, পৃথিবী 3:53 তে যতবার খুশি জন্ম নেবো, জেমস সাহেব গান শোনার জন্য, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে থেকে যাবে তার সুর,,,3/9/24❤❤❤❤
ধন্যবাদ গুরু 🙏 আমাদের মতো পাগলের অন্তরে ক্ষনিকের সুখের ছোয়া দেওয়ার জন্য। ❣️ একদিন আমি থাকবো না❌ কিন্তু আমার কমেন্ট'টা থাকবে। পরবর্তী প্রজন্মের জানান দেওয়ার জন্য, আমরা কোন লেভেলের গান শুনতাম। লিজেন্ড কা লিজেন্ড গুরু জেমস❣️
৯০ দশকের গান। আমি তখন ঢাকা কলেজের সদ্য ভর্তি হওয়া ছাত্র। এই গান এবং ঐ এলবামটা ছিল আমাদের খুব প্রিয়। এখনো ঐ গানগুলোর সঙ্গে জড়িয়ে থাকা কত স্মৃতি মনে পরে যায় যখন সেই তুমি গানটা শুনি। আমরা ৯০ দশকের ছাত্ররা অনেক ভাগ্যবান এজন্য যে ঐ সময়ে এল আর বি, সোলস, মাইলস, আর জেমসের নগর বাউল এর মতো কিছু ব্যান্ড দল কিছু গান দিয়ে গেছে যেগুলো এখনো জনপ্রিয়, ঐ গান শুনে এখনো আপ্লুত হই।
তোমাকে পেয়ে গেলে হয়তো এতো সুন্দর একটা গান শোনা হতো না প্রিয়। স্মৃতি রেখে গেলাম। যুগ যুগ ধরে মানুষ যখন এই গানটি শুনতে আসবে, তখন কেউ like দিলে notification পেয়ে আমি আবার ও শুনতে আসবো প্রিয় গানটা😌❤️🩹
No singer in the world has such a vocal to touch every heart.... Love or pain whatever it is, our James is the best one to shower it on us.... Not only on his fans...but anyone who loves music.
প্রিয় তুমি কল্পনাতেই সুন্দর কিন্তু বাস্তবে বহুদুর। সত্যিকার অর্থে দিনশেষে আমরা সবাই সবার রাজ্যে খুব করে একা, ভীষণ করে একা। তবুও শুভকামনা নিরন্তন প্রিয়।
প্রতিটা ব্যর্থ প্রেমিকের কাছে এই রকম গান সত্যিই যন্ত্রার প্রতিচ্ছবি। মনে হয় পিছনের সকল আবেগ মিশ্রিত ভালোবাসা গুলোকে চোখের সামনে ভাসিয়ে দিয়ে শুধু নিরবতার গান শুনিয়ে যায়।
তুমি জানলেনা আমার জেই সুন্দর ভবিষ্যৎ তুমি চেয়েছিলে সেটা আজ হয়েছে অথচ আজ তুমি নেই যেখানে তুমি নেই সেখানে আমার এই ভবিষ্যৎ কিবা দাম আছে আজ আমি প্রবাসী আজ হয়তো টাকা পয়সা সবি হয়েছে অথচ আমি এক বুক হতাশা নিয়ে বেচেআছি বাকি জিবনে আর বিয়ে করবো না বাকি জিবনটা একাই কাটাতে চাই জেই হৃদয়ে তুমি থাকো চাইনা আর কাউকে সেখানে জায়গা দিতে ভালোথেকো আমার প্রিয় ( নাসু)