তরুন বন্দোপাধ্যায় যে প্রচুর গান গেয়েছেন, তা নয়। কিন্তু তাঁর প্রতিটি গান দারুন জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। বাঙলা গানের ইতিহাসে পাকাপাকি ভাবে স্থান করে নিয়েছে। প্রচুর পাবলিক ফাঙশন করতেন। লাইভ অনুষ্ঠান। এরকম বহু লাইভ অনুষ্ঠানে তরুন বন্দোপাধ্যায় কে গাইতে শুনেছি। সে সব স্মৃতিতে এখনও উজ্জ্বল হয়ে আছে, সমান মাধূর্য নিয়ে।
অসাধারণ একটা তথ্যবহুল অনুষ্ঠান। মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে কয়েক বছর ধরে নিয়মিত বিরতিতে অনুষ্ঠানটি শুনছি। যতবাব শুনি, ততবারই মুগ্ধ হয়ে যাই। যদি "বদনাম হবে জেনেও তবু ভালোবেসেছিলাম" গানটি সংযুক্ত হতো তাহলে অনুষ্ঠানটি আরো সমৃদ্ধ হতো।
অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল।আমাদের কলেজ জীবনে তরুণবাবুর গান খুব কাছ থেকে বসে শুনেছি।কিন্তু অনেক নেপথ্য কাহিনী জানা গেল।যেসব গান রেকর্ডে শুনেছি,কিন্তু অনুষ্ঠানে গাওয়ার সময় মূল সুর ঠিক রেখেই তিনি সুরের অনবদ্য বিস্তার ঘটাতে পারতেন যাতে পুনরাবৃত্তির ক্লান্তি থাকত না ,পুরোনো গান নতুন বেশে নব রূপে নতুনতর হত শ্রোতাদের কাছে।
কত কথা মনে পড়ে যার শুরু ১৯৫৫/৫৭তে।কাজল নদীর জলে গান তখন সব সময় শুনতে পাই সব খানেই আর তাই শুনে শুনে সেই গান আমিও গাই।খালি গলায়। সবাই ভালো বলে।আমায় কে পায়! আরো গান --+আমায় তুমি গো সেই কথা টি বলো কেন আঁখি দুটি ছলো(২) আর একটা গান---"মধুমতী যায় বয়ৈ যায়--"! আমার প্রিয় নদী মধুমতী কে নিয়ে গান ।দেশ ছেড়ে চলে এসে সেই নদী মধুমতী তত দিনে এই জীবন থেকে হারিয়ে গেছে । তরুনের গান শুনে আর গেয়ে মনকে সান্তনা দিতাম।আজ সে সব অতীত স্মৃতি----!
🙏 🥀শতকোটি প্রণাম জানাই প্রতিটি গীতিকার দের, দুর্দান্ত সব কল্পনা শক্তি, দারুন গানের শব্দ চয়ন, এত চমৎকার ভাবে কথাগুলিকে গেঁথে গানের মালা তৈরি করা হয়েছে এবং যেভাবে পরিবেশন করা হয়েছে, তা আমার কাছে জীবন্ত প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে। গানগুলো শুনে আমার হৃদয় পরিপূর্ণ হয়ে গেল। 🥀💚🙏
কখন বন বন আওয়ামী কখন ইঞ্চি বন গো বুধবার আর দেবীদের গো আবেগে দো রো মো ভোঁ ভোঁ ভোঁ ভোঁ ভোঁ ভোঁ ভোঁ ভোঁ ভোঁ তো ভোঁ তো ভোঁ তো মে সো খুব ভোঁ আওয়াজ আওয়ামী গো আগেও আমি খুব ভালো ঐ যে আসতেছে এবং অন্যান্য সংবাদ এবং সুন্দর এবং সুন্দর এবং আকর্ষণীয় গিফট দিতে পারেন না তাই সে কোন নড়াচড়া না তাই পোস্ট খুব ভালো লাগলো ঔ আমি ওঔ এও কি এবং সুন্দর করে সাজানো নাটক ফখরুল আলম এবং সুন্দর ইসলাম আলমগীর
হঠাৎ করেই এই album খুঁজে পেলাম। সেই ছোটবেলায় হারিয়ে গেলাম। পুজোর সংখ্যা গান বেরোনোর জন্য অপেক্ষা করতাম ,রেডিও তে এই সব গান শুনতে শুনতে অংক করতাম - এটাই অভ্যাস ছিল, কত যুগ পর গানগুলো শুনলাম। কি যে ভালো লাগছে, মনে হচ্ছে কিছুই বোধহয় হারিয়ে যায় না। কেউ না কেউ খুঁজে বার করবেই। অনেক ধন্যবাদ, ভালোবাসা ,শুভেচ্ছা ভাই , তোমাকে। লতা মঙ্গেশকরের জুইঁ সাদা রেশমী জোছনায়, পদ্মপাতায় ভোরে শিশির যেন, এই গানগুলোকে উদ্ধার করে album কোরো।
বড়ো ভালো লাগলো সেই সব পুরনো দিনের গোবরডাঙা হিন্দু কলেজের প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে কলেজের ফাংশন, বনগাঁর দীনবন্ধু মহাবিদ্যাললযের ফাংশনে শোনা কালজয়ী গানগুলি পুনর্বার শোনার সৌভাগ্য হলো আপনাদের দৌলতে ।ধন্যবাদ জানাই ।পুশ
প্রিয় শিল্পী প্রয়াত তরুন বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভীষন জনপ্রিয় একটি হারিয়ে যাওয়া গান খুঁজছি - "তেপান্তরের ছাড়িয়ে সীমা , ছাড়িয়ে তেপান্তর, ধূ ধূ প্রান্তর ' খুব সম্ভব এ রকমই কথা। সা রে গা মা - র কাছে অনুরোধ যদি তাদের কাছে এ গানটা থাকে তাহলে তা upload করার জন্য। এ ছাড়া যদি কারো কাছে এ গানটা সংগ্রহে থাকে অনুগ্রহ করে তা এ channel এ upload করার অনুরোধ করছি।
আমার বাবার প্রিয় বন্ধু ছিলেন তরুণকাকু। আমি কতোবার ওঁনার ভবানীপুরের বাড়ীতে গিয়েছি। উঁনিও আমাদের বড়বাজারের বাড়ীতে আসতেন। দেবতুল্য মানুষ ছিলেন। সারাক্ষণ মুখে হাসি। সেইসব মধুর স্মৃতি আমৃত্যু ভুলবো না। "চলো রীণা..." ও "বেশ তো না হয়.." গান দু'টি Recording হবার আগে ওঁনার মুখে শুনেছি।
একটা ছোট গল্প বলি। এটা তরুণকাকুর মুখ থেকেই আমি শুনেছিলাম। সম্ভবত সুরকার নচিকেতা ঘোষ কোন একটি গান অন্য কোন শিল্পীর জন্য সুর করছিলেন। যখন সুর করছিলেন তখন হঠাৎ সেখানে তরুণকাকু গিয়ে উপস্থিত হন। গানের সুরটা শুনে তরুণকাকুর ভীষণ ভালো লেগে যায়। উঁনি আবদার করলেন যে ওই গানটা উঁনি এবারে রেকর্ড করবেন। তবে এই মুহূর্তে কোন গানটি উঁনি আবদার করেছিলেন সেটি আমার ঠিক মনে পড়ছে না। কোন জলসা বা কলেজ সোশ্যাল তরুণ বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়া কিছুতেই জমতো না। ওঁনার মাথা জুড়ে টাক ছিলো। সুরকার নচিকেতা ঘোষ বললেন তোমার মাথায় এতো বড় টাক নিয়ে তুমি এই প্রেমের গান গাইবে কি করে? তরুণকাকু কোন কথা শুনতে চান না। তিনি ওই গানটাই গাইবেন। হঠাৎ করে উনি নচিকেতা ঘোষের ঘর থেকে ছুটে বেরিয়ে গিয়ে গাড়ি নিয়ে সটান চলে গেলেন নিউ মার্কেট। ওখান থেকে একটা পরচুলা কিনে পরে আবার ফিরে এলেন নচিকেতাবাবুর বাড়িতে। এবার নচিকেতাবাবুকে তরুণকাকু জিজ্ঞেস করলেন এবার কি গানটা আমাকে দেওয়া যেতে পারে? তখন নচিকেতাবাবু বললেন, হ্যাঁ এবার তোমাকে গানটা দেওয়া যেতে পারে। পরে সেই গানটি তরুণকাকু রেকর্ড করেছিলেন।
তরুন বন্দো: খুব তারুন্যময় গান গাইতেন।অনষ্ঠানটির নির্মান ও উপস্থাপনা খুবই ভালো,শুধু অনুষ্ঠানের শেষ গান শৈলেন রায়ের লেখা তরুন বাবুর গাওয়া গানটি কে সুর করেছিলেন তা অজানা রয়ে গেলো:(
The songs of tarunkumar take us to our tarun age, the time of education. The wordings of the songs coinside with the various aspects of our early life too. Hearing these we go back to past. Really I am enjoying. Many many thanks to them who worked dard to arrange this.
তরুণ বাবুর কন্ঠ তো অতুলনীয় কিন্তু নীলাঞ্জন বাবুর উপস্থাপনায় তা আরো মধুময় হয়ে ওঠে।weekend classic এ নীলাঞ্জন বাবুর মাদকতায় পূর্ণ উপস্থাপনা র অপেক্ষায় থাকি।
11:13 তরুণ বাবুর কণ্ঠস্বর মধুমতি নদীর জল রং আর শ্যামল মায়ায় মাখানো, মধুমতি নদীর মত গভীর আর বহমান। মধুমতি যায় বয়ে যায়, ----- সত্যিই হৃদয় ছোঁয়া ,-- অদৃশ্য মায়ায় আচ্ছন্ন , আপনি যেখানেই থাকুন মুহুর্তেই সন্ধ্যার মধুমতির তীরে নিয়ে যায় ।
My boyhood idol...............liked his unique clear and yet melodious voice......................deeply saddened when he passed away prematurely .......................long time back................Had he lived some more time .......I am sure...................Bengali music would have been much richer.
অপূর্ব। মাননীয় শিল্পী কে আমার অন্তরের শ্রদ্ধা জানাই। অনবদ্য সমস্ত গান মন ভরিয়ে তোলে। আর সা রে গা মা পা রাখেন উপস্থাপক কে অনেক অনেক অভিনন্দন। সুন্দর, সুন্দর গান এবং তার সাথে জড়িয়ে থাকা অনেক স্মৃতি কে উপস্থাপন করার জন্য