আমি মনে করি জাতীয় সরকার দরকার ।বর্তমান যারা ক্ষমতায় আছেন তাদের পরিধি বাডায়ে যতশীঘর সমভব নির্বাচনের তারিখ দেওয়া উচিত ।বিশেষ করে নির্বাচনের বিষয়ে সঠিক গনতানএিক পদক্ষেপ নিতেই হবে মনে করি
সংস্কার একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া।অবশ্যই তাতে রাজনীতিকদের সংযুক্ত হতে হবে।রাজনীতিকদের ভুল স্বীকার করতে দিন।কিভাবে সংস্কার হবে তার রূপরেখা নিয়ে চুক্তি হোক।
মান্না ভাই ছার জনকে একসাথে আমার সালাম রহিল আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ আপনারা সবাই প্রতি আহ্বান শক্তিশালী আলো চনা করে সবাই জানেন এবার দেখে৷ নিতে চাই। অতিতের ভালো মন্দ সবাই জানেন।
আপনারা তত্বাবধায়ক সরকারের দাবী থেকে কি সরে এসেছেন ? একটা গনভোটের মাধ্যমে এই সরকারের ব্যাপারে জনগনের রায় নেয়া উচিত কেননা কোন রাজনৈতিক দলের ব্যাপারে জনগন খুশী না 😢
সাবধান বেশি রোডম্যাপ দিলে এক্সিডেন্ট হবে । এই উপদেষ্টা পরিষদের উচিত অতিদ্রূত স্থানীয় ইউপি ও উপজেলা নির্বাচন দিয়ে প্রকৃত গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ দিয়ে জনসাধারণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করুন।
প্রত্যেক রাজনৈতিক দল সংস্কারের রোড ম্যাপ তৈরি করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিকট বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তাব দিতে বাধা কোথায়? দ্রুত এই কাজটা করে সর্বদলীয় জাতীয় রোড ম্যাপ তৈরি করলে কি সমস্যার সমাধান হয় না? প্রতিদিন পৃথক পৃথক আলোচনায় অনেক দিকনির্দেশনা ও গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য আসছে। সবই মাঠের আলোচনা।,বিক্ষিপ্ত আলোচনা , গতানুগতিক আলোচনা হয়ে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে প্রতিবেশী কাউকে পরামর্শ দিচ্ছে। শুনলে শুনুক না শুনলে আমার কি। নিজের পরিবারের সমস্যা মনে করে দায়িত্ব নিয়ে সততার সাথে দেশপ্রেমিক হয়ে রোড ম্যাপ দিবেন দিবেন।
আপনাদের কাছে আমার একটা প্রশ্ন লিখ যেভাবে অনেক দল বাইরে রেখে নির্বাচন করেছে সে নির্বাচন সেই একই রকম কি আপনারাও আওয়ামী লীগ সহ অনেক দলকে বাইরে রেখে তাহলে সেটা কি হবে
All political parties should prepare draft Road Map n submit it to the Interim Govt. for consideration. If so ,it will be easy for the Interim Govt.to declare the final Road Map to the nation within a very short time.
সব দলের সহযোগিতায় এ সরকারকে চলতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ও সিভিল প্রশাসনকে অতিধ্রুত রিঅরগানাইজ করে দেশের বাইর থেকে আসা অস্র গোলাবারুদ উদ্ধার করতে চিরুনী অভিযান দরকার। পলিটিকাল পারটি থেকে আরও কিছু এডভাইজার নেয়া দরকার মনে করছি।
দেশের মানুষকে তথা রাজনৈতিক দল,ছাত্র সমাজ, এমনকি আইনশৃংখলা বাহিনী ও সামরিক বাহিনীকে অন্ধকারে না রেখে খোলামেলা আলোচনার মাধ্যমে শক্তভাবে কাজ করতে হবে।বিপ্লবের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীনতাতে ইমোশানের স্থান নেই।
নির্বাচন যখন অত্যাসন্ন হবে, তখন নির্বাচন কমিশন রদবদল করে দেখেন তারপর মন্তব্য করেন। দেশের সব অবকাঠামো সংস্কার এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পুনর্ঘটন করার আগেই নির্বাচন নিয়ে ব্যাস্থ হওয়ার অর্থ কি মানুষ বুঝে। আমিনুল কবির সাহেব যথার্থই বলছেন।
সবার আগে প্রয়োজন নির্বাচন কমিশন সচিবালয় পুলিশ বিভাগ প্রতিটি আমলা সচিব ডিসি এসপি ওসি ইউনোও সহ সকলকে ডেলে সাজাইতে হবে।তানা হলে নির্বাচন সঠিকভাবে হবে না এটা আমাদের মনে রাখতে হবে।
হাসিনা আওয়ামী পুলিশ বাদ দিন। নতুন করে পুলিশ নিয়োগ দিন। প্রশাসনে বহু পদ খালি আছে নতুন নিয়োগ দিন। অন্তর্বর্তী সরকার দিয়ে সম্ভব হলে সবার মতামতের ভিত্তিতে করলে ভালো হয়।
সঞ্চালকের ৫৫ সেকেন্ডের পরের কথাগুলোর সাথে কিছু কথা যুক্ত না করে পারলাম না। এমন হলো যে আমার ভবনটি ২ তলা ফাউন্ডেশন এর তাতে কিছু ইন্টেরিয়র বা এক্সটেরিয়র পরিবর্তন পরিবর্ধন হলে তা করলাম। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে আমার ঐ জায়গার ওপর যদি দশ তলা বিল্ডিং করতে হয় তা হলে কি ২ তলা ফাউন্ডেশন এর ওপরেই নির্ভর করে ১০ তলা করবো নাকি ঐ পুরা ফাউন্ডেশন বিলুপ্ত করে নতুন করে নকশা করতে হবে??? আশাকরি আমার উত্তর পাবো...
আমি মনে করি , বেশীভাগ টকসোতে বুঝতে পারলাম-প্রত্যেকে সংস্কার ও ডাইলক প্রয়োজনীয় মনে করেন।সঠিকমত পালন করব মানিয়া চলিব সংস্কারের সিদাম্ত গুলি । এই কথা গুলো বলেন না॥ সংস্কার না মানিযলে, এটা খুব একটা উপকারিতা হবে না। আমরা জনগন ভালো না হলে, দেশে সুশাসন করা যাবে না।
বি এন পি ভদ্রলোক কি করে বলে এখন ডক্টর ইউনুস সাহেব এর সরকারের তেমন কোন কাজ নাই।অদ্ভুত করা বলেছেন এই পলিটিক্যাল মানুষ হয়ে। এই ধরনের পলিটিক্যাল লোকদের দিয়ে কি করে দেশ চলে। আর নুর এর কি জ্ঞান আছে সে ডক্টর ইউনুস সাহেব কে অনার বিচার করতে পারে।