This video is about the life story or biography of the great scientist Albert Einstein ( মহাবিজ্ঞানী আইনস্টাইন জীবনী / জীবন কাহিনী).
১৮৭৯ সালের ১৪ই মার্চ জার্মানিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন। শৈশব থেকেই আইনস্টাইন ছিলেন পড়াশুনায় অমনোযোগ। বরাবর ছিলেন শান্ত সংযত এবং ভীষণ লাজুক প্রকৃতির একজন ছাত্র।নির্জনে একা একা থাকতে ভালবাসতেন।স্কুলে তাঁর সবচাইতে অপছন্দের বিষয় ছিল বীজগণিত ও জ্যামিতি। কাকার কাছে পড়তে গিয়েই তাঁর অংকভীতি দূর হয়। যাইহোক, ছাত্রজীবন শেষ করার পর শুরু হয় চাকরির জন্য মহাসংগ্রাম। সে সময় তার সর্বক্ষণের কাজ ছিল --- খবরের কাগজে কর্মখালির বিজ্ঞাপন দেখে দরখাস্তের পর দরখাস্ত করা, বিভিন্ন লোকের কাছে চাকরির জন্য ছুটে যাওয়া, আর কোনরকম অবসর সময় পেলেই লাইব্রেরীতে গিয়ে বিজ্ঞান বিষয়ক পড়াশোনা করা এবং গবেষণাপত্র লেখা।
চাকরির খোঁজে যখন হন্যে হয়ে ঘুরতে ঘুরতে আইনস্টাইন হতাশ হয়ে পড়লেন, ঠিক তখনই বার্ন শহরের একটি পেটেন্ট অফিসে তিনি তারই সহপাঠী , প্রিয় বন্ধু মার্সেল গ্রসম্যানের বদান্যতায় একটা চাকরি পেলেন। চাকরিটি ছিল তৃতীয় শ্রেণীর কেরানির পদ।
পেটেন্ট অফিসে কেরানীর কাজ করতে করতেই আইনস্টাইন প্রচন্ড অধ্যাবসায় এবং তীব্র মনের জোরে তিন-তিনটি যুগান্তকারী আবিষ্কার করে বসলেন, যে আবিষ্কার গুলির জন্য তাকে শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী বলে অভিহিত করা হয়েছিল। সেই আবিষ্কার তিনটি হলো: এক- ব্রাউনীয় বিচলন তত্ত্বের গাণিতিক রূপ, দুই- আলোক তড়িৎ ক্রিয়া এবং তিন- বিশেষ আপেক্ষিকতাবাদ ও E= mc2 সমীকরণের প্রকাশ।
খুব তাড়াতাড়ি আইনস্টাইন কিন্তু বিজ্ঞানীমহলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলেন। পেটেন্ট অফিসের একজন তৃতীয় শ্রেণীর কেরানীর বৈজ্ঞানিক কান্ড-কারখানা দেখে তখন সারা বিশ্ব একেবারে মন্ত্রমুগ্ধ। সেসময় জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয় আইনস্টাইনকে পদার্থবিদ্যা বিভাগে অধ্যাপকের চাকরিতে আমন্ত্রণ জানাল। ১৯০৯ সালের ১৫ই অক্টোবরে আইনস্টাইন অধ্যাপক পদে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিলেন। কেরানিগিরি থেকে তিনি সরাসরি হয়ে উঠলেন স্বনামধন্য এক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। অবিশ্বাস্যভাবে সম্পূর্ণ পাল্টে গেল তার জীবন।
ইংল্যান্ড জার্মানি ফ্রান্স হল্যান্ড অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি প্রভৃতি দেশগুলির বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানীরা - ইংল্যান্ডের রাদারফোর্ড, জার্মানির ম্যাক্সপ্লাঙ্ক, ফ্রান্সের মাদাম কুরি, হল্যান্ডের লোরেনৎস - সবার কাছে আইনস্টাইন যেন হয়ে উঠলেন বিজ্ঞানের মৌলিক চিন্তাধারার, যুক্তির বলিষ্ঠতার এক নতুন দিগন্ত।
১৯২১ সালে পদার্থবিদ্যায় ফটো ইলেকট্রিক এফেক্ট বা আলোক তড়িৎ ক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্ব আবিষ্কারের জন্য অ্যালবার্ট আইনস্টাইনকে সুইডিশ নোবেল কমিটি নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করে।
১৯৫৫, ১৮ই এপ্রিল : প্রিন্সটন হাসপাতালে রাত ১টা২৫ নাগাদ বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আধুনিক বিজ্ঞানের অন্যতম রূপকার অ্যালবার্ট আইনস্টাইন সারা পৃথিবী জুড়ে বিজ্ঞানের প্রবাদপুরুষ হিসেবে চিরকাল ভাস্বর হয়ে থাকবেন, এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না।
#
ভিডিওটা দেখুন এবং আপনার মন্তব্য কমেন্ট বক্স করুন।
এই ভিডিওটি তৈরি করার জন্য আমি কৃতজ্ঞ:-
তথ্যঋণ:
১) বিশ্বসেরা বিজ্ঞানী আইনস্টাইন
By অচিন্ত্যকুমার মাইতি
২) উইকিপিডিয়া
৩) গুগল
ধন্যবাদসহ
The Galposalpo
#ensteinbiography #আইনস্টাইন
DECLARATION:
In most places of this video, the photos are used only for education purposes. They are not exactly related to the actual incidents as described in this video. All the photos are collected from internet. I am grateful to those who gave me permission to use their photos. Many photo creators are not communicated due to lack of my knowledge about net surfing. But I am also grateful by heart to those creators. If anybody or any institution find anything wrong in the use of photos, please do not give copyright strike to this channel. Just inform me. I must edit or cut off the objectionable part or parts. Cooperation is solicited. Thank you.
.
Copyright Disclaimer:
Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for 'fair use' for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by
13 мар 2022