নেতাজির জীবন আদর্শ ও তাঁর অজানা সত্য ইতিহাস সন্ধানে এই চ্যানেল সদা দায়িত্বের সঙ্গে কাজ করে চলেছে। জনমানসে এই মানুষটিকে নিয়ে জাগরণ সৃষ্টি করাই এই চ্যানেলের উদ্দেশ্য।
প্রনম্য প্রথম প্রধানমন্ত্রী, কিংবদন্তি নেতা, দেশমাতৃকার সুসসন্তান নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জীবনের শেষ দিনগুলোর কথা খুব জানতে ইচ্ছে করে। আপনার কাছে আমরা ঋনী এই সত্য কথাটা সামনে আনবার জন্য ত্যাগ ও নিষ্ঠা সহকারে লড়াই চালিয়ে যাবার জন্য🙏💐💐
আমি বেশ কিছুদিন ধরে আপনার ভিডিও দেখছি, আমার প্রিয় নেতার অন্তর্ধান পরবর্তী অনেক অজানা তথ্য জানতে পারছি, তার জন্যে আপনাকে অবশ্যই ধন্যবাদ শুভেচ্ছা জানাই। এখানে প্রচুর ভিডিওতে লীলা রায় সম্পর্কে অনেক কথা বলা হচ্ছে, আমার অবাক লাগছে নাকতলাতে ওনার বাড়ির উল্টো দিকের বাড়িতেই আমার বাপের বাড়ি, ওই বাড়িতে তিনি পল্টুদাকে নিয়ে আমৃত্যু ছিলেন। ছোটবেলাতে পিসির বাড়িতে অনেক গুণী ব্যাক্তির আগমন হতে দেখেছি , কিন্তু ওই বাড়িতে যে এত কিছু মূল্যবান অজানা তথ্য লুকিয়ে ছিল তা কোনদিনই জানতামনা বা বুঝতামনা। আমাদের পাড়ার সবার পিসি ছিলেন উনি। পল্টুদাকে দেখেছি পিসির সাথে সাথে জয়শ্রী পত্রিকা ও গণ্যমান্য ব্যাক্তিদের সহ সব কিছু নিজে হতে সামলাতেন । কিন্তু এতো নিগূঢ় তথ্য যে বহন করে গেছেন চোখের সামনে এতকাল তা কোনদিনই টের পাইনি আমরা কেউ, তাই এখন এসব শুনে খুব অবাক লাগছে, ভালো থাকবেন, আপনার প্রয়াস চালিয়ে যান, আমরা অপেক্ষায় আছি।
কুনাল আপনার প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। দেশ নেতা হিসেবে সুভাষচন্দ্র বোসের জায়গা আমার স্বপ্নে ও হৃদয়ের অন্তস্থলে। কাউকে ঐ জায়গায় এখনও বসাতে পারিনি হয়তো পারবও না। 1984-85 আমি সদ্য চাকরি পেয়ছি। উত্তর বঙ্গে বদলি। তখন উত্তর প্রদেশের ভগবানজি নামের সাধু কি নেতাজী বা ফালকাটার সাধু কে নানান তথ্য কাগজে ছাপতে দেখতাম। আবার তাঁর মৃত্যুর প্রমান দিতে সরকারি প্রচেষ্টা ও মিডিয়ার এসবে বিভ্রান্তি। আপনার মত প্রমুখ যারা যথার্থ ঐমহাপুরুষ কে ভালবাসে ও সত্য উদ্ঘাটনের জন্য সচেষ্ট তাদের সান্নিধ্যে অনেক কিছু জানতে পারি এখন। কিন্তু আজ এই জীবন সায়াহ্নে এসে আপশোষ হয় কেন একবার রামভবনে গিয়ে দুর থেকে আমার স্বপ্নের নায়ক কে একটা প্রনাম করে এলাম না?
Kunal da, আপনার সৌজন্যে নেতাজির স্বাধীনতা পরবর্তী জীবন যাপন, উনার চিন্তাধারা, উনার আবেগ ইত্যাদি যত জানছি, সমৃদ্ধ হচ্ছি। যখনই এই সম্পর্কিত ভিডিও দেখছি,প্রিয় নেতাজীকে ফিল করছি এবং খুব আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ছি। খুব কষ্ট হচ্ছে, চোখে জল এসে যাচ্ছে বারংবার। যিনি নিজেকে দেশের জন্য পুরোটাই উৎসর্গ করে দিলেন, তিনি দেশের মাটিতে এত অবহেলিত!!? আমাদের এ দুর্ভাগা দেশ তাঁকে তাঁর প্রাপ্য সম্মানটুকুও দিতে পারল না! আমি মনে করি, এই আসল এবং প্রকৃত তথ্য সারা দেশবাসীর সামনে তুলে ধরা উচিত। এই প্রজন্ম এবং পরবর্তী প্রজন্ম জানুক আমাদের প্রিয় নেতাজীকে। জয় হিন্দ 🇮🇳
ডারত সরকার নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু সম্পর্কে Latest যে ফাইল গুলো প্রকাশ করা হয়েছে সেগুলো নিয়ে আলোচনা করলে ভালো হয়।আর আমাদের পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান সরকার কে অনুরোধ করা যে Uttar pradesh ভগবানজীর ব্যাবহার করা জিনিষপত্র যেগুলো অযোধ্যার ফৈজাবাদের মহাফেজ খানায় আছে সেগুলো collcate করে আমাদের পশ্চিমবঙ্গে ফিরিয়ে নিয়ে আসা।
আমার একজন পরিচিত পরিবারে শুনেছিলাম, ঠাকুর ওঁঙ্কারনাথজীর কাছে ওঁদের মধ্যে একজন প্রশ্ন করেছিলেন, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জীবিত কী না ? ঠাকুর হাত চাপড়ে জোর গলায় বলেছিলেন," আলবাৎ আছেন "। ১৯৭৫ এর ঘটনা।
ঠাকুরের মন্ত্র শিষ্য শিষ্যা ছিলেন আমার দাদু দিদা দিক্ষিত ছিলেন। ওঁনার কাছে আমাদের FRCS ও MRCP পাশ করা বিধান রায় গিয়েছিলেন এবং একমাস পরে আবার যাবেন বলে যেতে পারেন নি কারন বিধান ততদিন এ ইহলোক ত্যাগ করেছিলেন। ইনিই সেই মুখ্যমন্ত্রী যিনি বাঙালী জাতির মুখে চুনকালি লাগিয়ে ছিলেন। নেতাজীর ভাই কে কমিশন এর কথা মত কাজ করতে বলেছিলেন এবং মুখ বন্ধ রাখলে পশ্চিমবঙ্গ এর রাজ্যপাল এর পদ পাইয়ে দেবেন।
আপনার নেতাজী সুভাষচন্দ্রকে নিয়ে নিরন্তর গবেষনামূলক কাজের Videoগুলি কৌতুহলী মানুষকে ইতিহাসের অনেক অজানা ঘটনার সম্পর্কে অবহিত করে। আপনার উপস্থাপনা খুবই সুন্দর। এই নিরলস কর্মকাণ্ডের জন্য আপনাকে অনেক সাধুবাদ ও শুভেচ্ছা জানাই।
একটা বিষয়ে একটু আলোকপাত করবেন ? অনিতা পাফ যখন প্রথম ভারতে আসেন তখন কি 1959 ছিল ? তিনি এসে জলপাইগুড়ি জেলার মাল মহকুমার অন্তর্গত মানাবাড়ি চা বাগানে গিয়েছিলেন নেতাজির এক ছোটভাইয়ের সঙ্গে দেখা করতে । নেতাজীর সেই ভাই সম্ভবত ঐ চা বাগানের ম্যানেজার ছিলেন । ঐ 1959 পাশেই ফালাকাটার কাছে শৌলমারী আশ্রমের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল । কোন যোগসূত্র মেলে কি ?
প্রনম্য প্রথম প্রধানমন্ত্রী, কিংবদন্তি নেতা, দেশমাতৃকার সুসসন্তান নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জীবনের শেষ দিনগুলোর কথা খুব জানতে ইচ্ছে করে। আপনার কাছে আমরা ঋনী এই সত্য কথাটা সামনে আনবার জন্য ত্যাগ ও নিষ্ঠা সহকারে লড়াই চালিয়ে যাবার জন্য
An Innocent interview by a down-to-earth simple man, not at all conscious about his own importance having been related to one of the political Who's-Who!
Baah Kunal Da khub bhalo laglo Vlog ta ❤️❤️ Onar kathagulo shunlam oneek kichhu Jaanlam..Dhonnobaad sob Informatioms gulo tule dhorar jonno..👌👌❤️ Joy Netaji 🙏🙏 Jai Hind 🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳❤️
নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু বিশ্ব শ্রেষ্ঠ দেশ প্রেমিক তথা মাতৃভূমি প্রেমিক,তাই ভারত তথা বিশ্ববাসী তাঁকে সবসময়ের জন্যে স্মরণে রাখতে ভারত উপমহাদেশের রাজধানী নিউ দিল্লিকে এনএস দিল্লী হিসেবে ঘোষণা দেওয়া একান্ত আবশ্যক।
Netaji Subhash Chandra Bose is the greatest patriot of all time and the motherland lover! Therefore, in order for India and the world to remember him forever, it is imperative to declare New Delhi, the capital of the Indian subcontinent, as NS Delhi. Thanks. - Azad Hind Samiti.
আমাকে প্রথমতো কেউ খারাপ ভাববেন না দর্শক বা শ্রোতারা, আমি হটাৎ করেই আজ একজনের সাথে তর্কাতর্কি তে জড়িয়ে পরি, নেতাজি নিয়ে কেউ কোনো কথা বাজে বলুক আমি চাই না,কিন্তু সে আমায় দেখালো ব্রিটেন এ নাকি 70 বছর পরেও নেতাজি war criminal হয়ে আছেন?????? দয়া করে এটা সম্পর্কিত একটি ভিডিও করুন আমি যাতে তাদের মুখর কুলুপ এটে দিতে পারি 🙏🙏 জয় হিন্দ ❤️❤️
Kunal ami goto koyek mas dhore tomar channel o Amlan kushum Ghosh mahasoyer sekal ekal mahakal dekhe aschhi.Protidin rat e souar ag e dekhe aschhi.Aj jar sakkyat Nile uni o amar srodheyo sir.Ami o oi schooler student chhilam.Sir ke satokoti pranam ar tomake anek anek suvechhya o valobasa.Tomar vedio gulo jeno proti nioto asthe thake.valo theko.
কুনাল, প্রথমেই জানাই তোমায় আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা। তুমি যে নিরলসভাবে নেতাজী সম্বন্ধে প্রকৃত সত্য সন্ধানের জন্য লড়াই করে চলেছো তার জন্য রয়েছে তোমার প্রতি শ্রদ্ধা। আমার বিশ্বাস তুমিই পারবে সত্য উদঘাটিত করতে, অবশ্যই সময় সাপেক্ষ। গুমনামী বাবার সম্বন্ধে আরও গবেষণার প্রয়োজন আছে।
শোনেন স্যার, আমরা দুজন সুভাষ চন্দ্র বোস কে খোঁজার চেষ্টায় গোটা ভারত বর্ষের মাঠে ঘাটে গ্রামে শহরে ঘুরতে থাকবো। আপনি পাশে থাকলে খুবই ভালো হয়। যোগাযোগের ঠিকানা যদি দেওয়া সম্ভব হয় দেবেন। ধন্যবাদ।
নমস্কার কোনাল বাবু স্বাধীনতা সংগ্রামী শ্রীমতি নিলারায়ের আত্মীয়স্বজন কেউ যদি থাকে তাদের ঠিকানা ও ফোন নাম্বারটা একটু দেবেন। পূর্ববঙ্গের ঢাকা জেলার অন্তর্গত নবাবগঞ্জ থানাধীন যন্ত্রাইল ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের
