আর জে কিবরিয়া ভাই আপনাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। আল্লাহ তুমি মহান হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সত্য নবী ও আল্লাহর রসুলের নির্দেশ মতো চলবো ইনশাআল্লাহ আমিন।
আসসালামু আলাইকুম।আমার নাম রিমন। আমার বাসা পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলায়।গরিব মানুষ কষ্টের কথা অন্যের কাছে বলতে পারে কিন্তু আমরা যারা মধ্যবিত্ত তারা অন্যের কাছে কষ্টের কথা বলতে পারি না,সমাজে লজ্জার ভয়ে। গত বছর লকডাউনে যেটুকু সম্বল ছিল এ বছর তাও নেই।এখন শুধু জীবনটাকে মনে হয় আমাবস্যা রাতের মতো।কোথায় আলো খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আমাদের পরিবারে সদস্য সংখ্যা ৮ জন।বাবা স্যানিটারি কাজ করতেন।১মাস যাবৎ কোনো কাজ নেই।মা অন্ধ,টাকার জন্য চিকিৎসা করাতে পারিনি।আমার জীবনের সবচেয়ে বড় কষ্ট যে আমাকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন তিনি চোখে আলো দেখতে পাচ্ছেন না। দাদী ৪বছর যাবৎ এসট্রোক করে দেহের অর্ধেক অংশ প্যারালাইসড হয়ে বিছানায় পড়ে আছেন।দাদীর এসট্রোকের ঔষধ ১৫দিন আগে থেকে বন্ধ। আমি পরিবারের বড় ছেলে।আমি যখন সপ্তম শ্রেণীতে পড়ি তখন বাবা গাছ থেকে পড়ে গিয়ে কোমড়ে সমস্যা হয়।চিকিৎসা করিয়ে ছিলাম কিন্তু পুরোপুরি ভালো হয়নি।তাই ভারি-কষ্টের (পরিশ্রমের) কোনো কাজ করতে পারেন না।তাই দশম শ্রেনীতে বসে শ্রমিকদের সাথে কাজ শুরু করি।এখন আমি করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য চেষ্টা করছি।।রমজানে আগের দিনও শ্রমিকের কাজ করেছি। আমাদের সাথে এক ফুফু থাকেন।তার স্বামী ১০ বছর যাবৎ কোনো খোঁজ নেয় না।তার একমাত্র সন্তান নিয়ে আমাদের সাথে থাকেন।আর রান্নার কাজটা তিনিই করেন। বাসায় খাবার যখন কম থাকে তখন আমি বলি খাবারের তরকারি পছন্দ না তাই রাতে ও সকালে খেতাম না।এভাবে খাবার সংরক্ষণ করা যায় কিন্তু ঔষধ ক্রয় না করে কীভাবে সংরক্ষণ করবো।কারো সাথে কিছু বলতেও পারছি না।কি বলবো সবাইকে,তারা নিজেরাই বিভিন্ন সমস্যায় আছেন।কে,কাকে সাহায্য করবে। অধিকাংশ সময় আমরা লাল মরিচ ভর্তা করে খেতাম তাই মুখে এখন আর কোন কিছু ঝাল মনে হয় না।এই মুহূর্তে সাহায্য না পেলে পথে দাঁড়াতে হবে।হয়তো দাদী ঔষধের জন্য মারা যাবেন না কিন্তু খাবারের জন্য মারা যেতে পারেন।কেউ খাবার আর প্রয়োজনীয় মেডিসিনগুলা দিয়ে হেল্প করতে পারলে খুব উপকার হতো।আমার মোবাইল নাম্বার ০১৭৪৮৭১১৭৭৩(বিকাশ)
ভাইয়া এই মেসেজ টা আমাকে দিছেন কিন্তু আমি তো কোনো সাহায্য করতে পারবো আমার একটা মেয়ে আছে মা অসুস্থ ছোটো ভাই আছে বাবা মারা গেছেন গত রোজার আগে প্লিজ দয়া করে কিবরিয়া ভাই কে এই মেসেজ টা দেন ( নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে বলেন আল্লাহ সাহায্য করবে সমাধানের মালিক এক মাত্র আল্লাহ
Happy Ramadan to all. I am Abid. I am a student. The number of family members is 5. My younger siblings are studying. My father is the only earner in the family. My family and I are in financial crisis. Dad has heart disease. Can anyone help me to keep my studies running smoothly? I will give all my documents. I will also give the certificate of the councilor. If anyone cooperated, I could continue my studies. Thanks...
তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে দোয়া করলাম আল্লাহ এই প্রতিষ্ঠানটিকে কবুল করে নিক এবং কিয়ামত পর্যন্ত জারি রাখুক। সকলের জন্য অনেক দোয়া এবং ভালোবাসা ❤️❤️। আমাদের জন্যও দোয়ার আবেদন রইলো। ইণ্ডিয়া থেকে আমি মুকাদ্দেশ সেখ।
আসসালামু আলাইকুম মালেক আংকেল। কেমন আছেন আপনি? আমার কথা আপনার মনে আছে? আমি আবিদ আহমদ সিলেট থেকে বলছি। আপনার সাথে আমার দেখা হয়েছিল কিবরিয়া আংকেল এর Studioতে। আপনার জন্য দোয়া করি আল্লাহ পাক যেন আপনার মঙ্গল করেন। ❤️🤲🤲
Happy Ramadan to all. I am Abid. I am a student. The number of family members is 5. My younger siblings are studying. My father is the only earner in the family. My family and I are in financial crisis. Dad has heart disease. Can anyone help me to keep my studies running smoothly? I will give all my documents. I will also give the certificate of the councilor. If anyone cooperated, I could continue my studies. Thanks...
আরজে কিবরিয়া ভাইয়ের এই এপিসোড দেখে খুবই আনন্দ লাগছে আমাদের সমাজে কত বড় মনের মানুষ আছে তাই ভাইদেরকে দেখে বুঝলাম আল্লাহ উনাদেরকে দীর্ঘায়ু করুন মানুষ মানুষের জন্য এটাই তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ।
কিবরিয়া ভাই এপিসোডটা দেখে ভাষা হারিয়ে ফেললাম, আল্লাহ চাহিলে সবই সম্ভব,Branding Bangladesh মানেই আমার কাছে কিবরিয়া ভাই। আল্লাহ পাক এ দুনিয়ায় কিবরিয়া ভাইয়ের মতো লোক পাঠিয়েছেন বোধ হয় এজন্য। অনেক অনেক শুভকামনা থাকলো সবার জন্য।
কত বড় মনের মানুষ রশিদ ভাই আল্লাহ তাকে আরো বড় করুক, এরা আল্লাহর দেয়া নেয়ামত। নিঃস্বার্থ ভালবাসা এদের,এরাই প্রকৃত সুখী। আল্লাহ উনাদের নেক হায়াত দান করুন।
আল্লাহর নির্দেশ ছাড়া কোন কিছুই সম্ভব নয়,আল্লাহ অাপনাদের মাধ্যমে তা বাস্তবায়ন করছেন, নিশ্চয় আল্লাহ আপনাদের এই মহৎ কাজ সম্পাদন করার তৌফিক দান করবেন।আমিন।
মানুষ কত ভালো। শ্রদ্ধা জানাই এই দুইজন মানুষকে। কিবরিয়া ভাই কে ও ধন্যবাদ উনি সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে যেভাবে মিডিয়ার মাধ্যমে কাজ করছেন তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
Happy Ramadan to all. I am Abid. I am a student. The number of family members is 5. My younger siblings are studying. My father is the only earner in the family. My family and I are in financial crisis. Dad has heart disease. Can anyone help me to keep my studies running smoothly? I will give all my documents. I will also give the certificate of the councilor. If anyone cooperated, I could continue my studies. thanks ...
আল্লাহ বলেন নিয়ত গুনে বরকত।মালেক ভাই সৎ একটা নিয়তে কাজ শুরু করেছিলেন দেখেই আল্লাহপাক রশিদ সাহেবের মত মহৎ একজন ব্যক্তির মাধ্যমে তা মিলিয়ে দিয়েছেন। অশেষ দোয়া এই মহৎ ব্যক্তিদের জন্য।
Happy Ramadan to all. I am Abid. I am a student. The number of family members is 5. My younger siblings are studying. My father is the only earner in the family. My family and I are in financial crisis. Dad has heart disease. Can anyone help me to keep my studies running smoothly? I will give all my documents. I will also give the certificate of the councilor. If anyone cooperated, I could continue my studies. Thanks...
আসসালামু আলাইকুম।আমার নাম রিমন। আমার বাসা পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলায়।গরিব মানুষ কষ্টের কথা অন্যের কাছে বলতে পারে কিন্তু আমরা যারা মধ্যবিত্ত তারা অন্যের কাছে কষ্টের কথা বলতে পারি না,সমাজে লজ্জার ভয়ে। গত বছর লকডাউনে যেটুকু সম্বল ছিল এ বছর তাও নেই।এখন শুধু জীবনটাকে মনে হয় আমাবস্যা রাতের মতো।কোথায় আলো খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আমাদের পরিবারে সদস্য সংখ্যা ৮ জন।বাবা স্যানিটারি কাজ করতেন।১মাস যাবৎ কোনো কাজ নেই।মা অন্ধ,টাকার জন্য চিকিৎসা করাতে পারিনি।আমার জীবনের সবচেয়ে বড় কষ্ট যে আমাকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন তিনি চোখে আলো দেখতে পাচ্ছেন না। দাদী ৪বছর যাবৎ এসট্রোক করে দেহের অর্ধেক অংশ প্যারালাইসড হয়ে বিছানায় পড়ে আছেন।দাদীর এসট্রোকের ঔষধ ১৫দিন আগে থেকে বন্ধ। আমি পরিবারের বড় ছেলে।আমি যখন সপ্তম শ্রেণীতে পড়ি তখন বাবা গাছ থেকে পড়ে গিয়ে কোমড়ে সমস্যা হয়।চিকিৎসা করিয়ে ছিলাম কিন্তু পুরোপুরি ভালো হয়নি।তাই ভারি-কষ্টের (পরিশ্রমের) কোনো কাজ করতে পারেন না।তাই দশম শ্রেনীতে বসে শ্রমিকদের সাথে কাজ শুরু করি।এখন আমি করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য চেষ্টা করছি।।রমজানে আগের দিনও শ্রমিকের কাজ করেছি। আমাদের সাথে এক ফুফু থাকেন।তার স্বামী ১০ বছর যাবৎ কোনো খোঁজ নেয় না।তার একমাত্র সন্তান নিয়ে আমাদের সাথে থাকেন।আর রান্নার কাজটা তিনিই করেন। বাসায় খাবার যখন কম থাকে তখন আমি বলি খাবারের তরকারি পছন্দ না তাই রাতে ও সকালে খেতাম না।এভাবে খাবার সংরক্ষণ করা যায় কিন্তু ঔষধ ক্রয় না করে কীভাবে সংরক্ষণ করবো।কারো সাথে কিছু বলতেও পারছি না।কি বলবো সবাইকে,তারা নিজেরাই বিভিন্ন সমস্যায় আছেন।কে,কাকে সাহায্য করবে। অধিকাংশ সময় আমরা লাল মরিচ ভর্তা করে খেতাম তাই মুখে এখন আর কোন কিছু ঝাল মনে হয় না।এই মুহূর্তে সাহায্য না পেলে পথে দাঁড়াতে হবে।হয়তো দাদী ঔষধের জন্য মারা যাবেন না কিন্তু খাবারের জন্য মারা যেতে পারেন।কেউ খাবার আর প্রয়োজনীয় মেডিসিনগুলা দিয়ে হেল্প করতে পারলে খুব উপকার হতো।আমার মোবাইল নাম্বার ০১৭৪৮৭১১৭৭৩(বিকাশ)
Happy Ramadan to all. I am Abid. I am a student. The number of family members is 5. My younger siblings are studying. My father is the only earner in the family. My family and I are in financial crisis. Dad has heart disease. Can anyone help me to keep my studies running smoothly? I will give all my documents. I will also give the certificate of the councilor. If anyone cooperated, I could continue my studies. Thanks.
আজ থেকে আঃ রশিদ, আঃ মালেক, জনাব কিবরিয়া ও পৃথিবীর সকল প্রান্তে বসবাসকারী সমমনা ভাইদের জন্য বিশেষ দোয়া করা শুরু করলাম। মহান প্রতিপালক তাদের উভয় জগতে কল্যাণ দান করুন।
আসসালামু আলাইকুম।আমার নাম রিমন। আমার বাসা পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলায়।গরিব মানুষ কষ্টের কথা অন্যের কাছে বলতে পারে কিন্তু আমরা যারা মধ্যবিত্ত তারা অন্যের কাছে কষ্টের কথা বলতে পারি না,সমাজে লজ্জার ভয়ে। গত বছর লকডাউনে যেটুকু সম্বল ছিল এ বছর তাও নেই।এখন শুধু জীবনটাকে মনে হয় আমাবস্যা রাতের মতো।কোথায় আলো খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আমাদের পরিবারে সদস্য সংখ্যা ৮ জন।বাবা স্যানিটারি কাজ করতেন।১মাস যাবৎ কোনো কাজ নেই।মা অন্ধ,টাকার জন্য চিকিৎসা করাতে পারিনি।আমার জীবনের সবচেয়ে বড় কষ্ট যে আমাকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন তিনি চোখে আলো দেখতে পাচ্ছেন না। দাদী ৪বছর যাবৎ এসট্রোক করে দেহের অর্ধেক অংশ প্যারালাইসড হয়ে বিছানায় পড়ে আছেন।দাদীর এসট্রোকের ঔষধ ১৫দিন আগে থেকে বন্ধ। আমি পরিবারের বড় ছেলে।আমি যখন সপ্তম শ্রেণীতে পড়ি তখন বাবা গাছ থেকে পড়ে গিয়ে কোমড়ে সমস্যা হয়।চিকিৎসা করিয়ে ছিলাম কিন্তু পুরোপুরি ভালো হয়নি।তাই ভারি-কষ্টের (পরিশ্রমের) কোনো কাজ করতে পারেন না।তাই দশম শ্রেনীতে বসে শ্রমিকদের সাথে কাজ শুরু করি।এখন আমি করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য চেষ্টা করছি।।রমজানে আগের দিনও শ্রমিকের কাজ করেছি। আমাদের সাথে এক ফুফু থাকেন।তার স্বামী ১০ বছর যাবৎ কোনো খোঁজ নেয় না।তার একমাত্র সন্তান নিয়ে আমাদের সাথে থাকেন।আর রান্নার কাজটা তিনিই করেন। বাসায় খাবার যখন কম থাকে তখন আমি বলি খাবারের তরকারি পছন্দ না তাই রাতে ও সকালে খেতাম না।এভাবে খাবার সংরক্ষণ করা যায় কিন্তু ঔষধ ক্রয় না করে কীভাবে সংরক্ষণ করবো।কারো সাথে কিছু বলতেও পারছি না।কি বলবো সবাইকে,তারা নিজেরাই বিভিন্ন সমস্যায় আছেন।কে,কাকে সাহায্য করবে। অধিকাংশ সময় আমরা লাল মরিচ ভর্তা করে খেতাম তাই মুখে এখন আর কোন কিছু ঝাল মনে হয় না।এই মুহূর্তে সাহায্য না পেলে পথে দাঁড়াতে হবে।হয়তো দাদী ঔষধের জন্য মারা যাবেন না কিন্তু খাবারের জন্য মারা যেতে পারেন।কেউ খাবার আর প্রয়োজনীয় মেডিসিনগুলা দিয়ে হেল্প করতে পারলে খুব উপকার হতো।আমার মোবাইল নাম্বার ০১৭৪৮৭১১৭৭৩(বিকাশ)
আলহামদুলিল্লাহ্ 🤲 আল্লাহর দয়া থাকলে সব হয়- আমার মনের আকাঙ্ক্ষা টি যেনো পুরা করেদেন- এই আশা নিয়ে আছি। কে কে এই শিক্ষা থেকে কিছু শিখতেছেন 🙋 এখনো আল্লাহ ভালো লোক রেখেছেন 🤲 আল্লাহ নেক হায়াত দিতেন।
আসসালামু আলাইকুম।আমার নাম রিমন। আমার বাসা পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলায়।গরিব মানুষ কষ্টের কথা অন্যের কাছে বলতে পারে কিন্তু আমরা যারা মধ্যবিত্ত তারা অন্যের কাছে কষ্টের কথা বলতে পারি না,সমাজে লজ্জার ভয়ে। গত বছর লকডাউনে যেটুকু সম্বল ছিল এ বছর তাও নেই।এখন শুধু জীবনটাকে মনে হয় আমাবস্যা রাতের মতো।কোথায় আলো খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আমাদের পরিবারে সদস্য সংখ্যা ৮ জন।বাবা স্যানিটারি কাজ করতেন।১মাস যাবৎ কোনো কাজ নেই।মা অন্ধ,টাকার জন্য চিকিৎসা করাতে পারিনি।আমার জীবনের সবচেয়ে বড় কষ্ট যে আমাকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন তিনি চোখে আলো দেখতে পাচ্ছেন না। দাদী ৪বছর যাবৎ এসট্রোক করে দেহের অর্ধেক অংশ প্যারালাইসড হয়ে বিছানায় পড়ে আছেন।দাদীর এসট্রোকের ঔষধ ১৫দিন আগে থেকে বন্ধ। আমি পরিবারের বড় ছেলে।আমি যখন সপ্তম শ্রেণীতে পড়ি তখন বাবা গাছ থেকে পড়ে গিয়ে কোমড়ে সমস্যা হয়।চিকিৎসা করিয়ে ছিলাম কিন্তু পুরোপুরি ভালো হয়নি।তাই ভারি-কষ্টের (পরিশ্রমের) কোনো কাজ করতে পারেন না।তাই দশম শ্রেনীতে বসে শ্রমিকদের সাথে কাজ শুরু করি।এখন আমি করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য চেষ্টা করছি।।রমজানে আগের দিনও শ্রমিকের কাজ করেছি। আমাদের সাথে এক ফুফু থাকেন।তার স্বামী ১০ বছর যাবৎ কোনো খোঁজ নেয় না।তার একমাত্র সন্তান নিয়ে আমাদের সাথে থাকেন।আর রান্নার কাজটা তিনিই করেন। বাসায় খাবার যখন কম থাকে তখন আমি বলি খাবারের তরকারি পছন্দ না তাই রাতে ও সকালে খেতাম না।এভাবে খাবার সংরক্ষণ করা যায় কিন্তু ঔষধ ক্রয় না করে কীভাবে সংরক্ষণ করবো।কারো সাথে কিছু বলতেও পারছি না।কি বলবো সবাইকে,তারা নিজেরাই বিভিন্ন সমস্যায় আছেন।কে,কাকে সাহায্য করবে। অধিকাংশ সময় আমরা লাল মরিচ ভর্তা করে খেতাম তাই মুখে এখন আর কোন কিছু ঝাল মনে হয় না।এই মুহূর্তে সাহায্য না পেলে পথে দাঁড়াতে হবে।হয়তো দাদী ঔষধের জন্য মারা যাবেন না কিন্তু খাবারের জন্য মারা যেতে পারেন।কেউ খাবার আর প্রয়োজনীয় মেডিসিনগুলা দিয়ে হেল্প করতে পারলে খুব উপকার হতো।আমার মোবাইল নাম্বার ০১৭৪৮৭১১৭৭৩(বিকাশ)
আপনাদের তিনজনকে আমি একটা মনের কথা বলতে চাই ছোটকালে বাংলামোটর সাহিত্য কেন্দ্রের শুনেছিলাম সাদা মনের মানুষ আজকে আমি এই অনুষ্ঠানের তিনজনকে বলতে চাই আপনারা মনে হয় সাদা মনের মানুষ
ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশে, রশিদ ভাইয়ের জীবনের গল্প এবং তার কর্মকান্ড অনেক কার্যকরী হতে পারে । তাই উনাকে একক ভাবে দেখতে চাই । উনার কথা শুনে অনেক বিত্তশালীও মানবিক পথে আসতে পারে ইনশাল্লাহ ।
আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। আমি আবিদ আহমদ সিলেট থেকে বলছি। কেমন আছেন সবাই? আমি একজন বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধি। সবাইকে ঈদের আগাম শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। কিবরিয়া আংকেল এবং মালেক আংকেল এর জন্য অনেক অনেক দোয়া ও ভালবাসা রইলো। ধন্যবাদ সবাইকে। Love from Sylhet ❤️❤️❤️❤️🤲🤲🤲🤲
Happy Ramadan to all. I am Abid. I am a student. The number of family members is 5. My younger siblings are studying. My father is the only earner in the family. My family and I are in financial crisis. Dad has heart disease. Can anyone help me to keep my studies running smoothly? I will give all my documents. I will also give the certificate of the councilor. If anyone cooperated, I could continue my studies. Thanks....
Happy Ramadan to all. I am Abid. I am a student. The number of family members is 5. My younger siblings are studying. My father is the only earner in the family. My family and I are in financial crisis. Dad has heart disease. Can anyone help me to keep my studies running smoothly? I will give all my documents. I will also give the certificate of the councilor. If anyone cooperated, I could continue my studies. Thanks....
Happy Ramadan to all. I am Abid. I am a student. The number of family members is 5. My younger siblings are studying. My father is the only earner in the family. My family and I are in financial crisis. Dad has heart disease. Can anyone help me to keep my studies running smoothly? I will give all my documents. I will also give the certificate of the councilor. If anyone cooperated, I could continue my studies. Thanks...
As salamualikum. Really Lion Abdur Rashid bhai is a lion hearted man. Salute to him and brother Abdul Malek bhai . May Allah SWT accept their good intention as an example of humanitarian ( Haqqul Ibad ) work as we see in Canada where I have been living as a Sr. Citizen from Netrokona , Mymensing. Wish you best of luck.
Happy Ramadan to all. I am Abid. I am a student. The number of family members is 5. My younger siblings are studying. My father is the only earner in the family. My family and I are in financial crisis. Dad has heart disease. Can anyone help me to keep my studies running smoothly? I will give all my documents. I will also give the certificate of the councilor. If anyone cooperated, I could continue my studies. Thanks...
আসসালামু আলাইকুম।আমার নাম রিমন। আমার বাসা পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলায়।গরিব মানুষ কষ্টের কথা অন্যের কাছে বলতে পারে কিন্তু আমরা যারা মধ্যবিত্ত তারা অন্যের কাছে কষ্টের কথা বলতে পারি না,সমাজে লজ্জার ভয়ে। গত বছর লকডাউনে যেটুকু সম্বল ছিল এ বছর তাও নেই।এখন শুধু জীবনটাকে মনে হয় আমাবস্যা রাতের মতো।কোথায় আলো খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আমাদের পরিবারে সদস্য সংখ্যা ৮ জন।বাবা স্যানিটারি কাজ করতেন।১মাস যাবৎ কোনো কাজ নেই।মা অন্ধ,টাকার জন্য চিকিৎসা করাতে পারিনি।আমার জীবনের সবচেয়ে বড় কষ্ট যে আমাকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন তিনি চোখে আলো দেখতে পাচ্ছেন না। দাদী ৪বছর যাবৎ এসট্রোক করে দেহের অর্ধেক অংশ প্যারালাইসড হয়ে বিছানায় পড়ে আছেন।দাদীর এসট্রোকের ঔষধ ১৫দিন আগে থেকে বন্ধ। আমি পরিবারের বড় ছেলে।আমি যখন সপ্তম শ্রেণীতে পড়ি তখন বাবা গাছ থেকে পড়ে গিয়ে কোমড়ে সমস্যা হয়।চিকিৎসা করিয়ে ছিলাম কিন্তু পুরোপুরি ভালো হয়নি।তাই ভারি-কষ্টের (পরিশ্রমের) কোনো কাজ করতে পারেন না।তাই দশম শ্রেনীতে বসে শ্রমিকদের সাথে কাজ শুরু করি।এখন আমি করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য চেষ্টা করছি।।রমজানে আগের দিনও শ্রমিকের কাজ করেছি। আমাদের সাথে এক ফুফু থাকেন।তার স্বামী ১০ বছর যাবৎ কোনো খোঁজ নেয় না।তার একমাত্র সন্তান নিয়ে আমাদের সাথে থাকেন।আর রান্নার কাজটা তিনিই করেন। বাসায় খাবার যখন কম থাকে তখন আমি বলি খাবারের তরকারি পছন্দ না তাই রাতে ও সকালে খেতাম না।এভাবে খাবার সংরক্ষণ করা যায় কিন্তু ঔষধ ক্রয় না করে কীভাবে সংরক্ষণ করবো।কারো সাথে কিছু বলতেও পারছি না।কি বলবো সবাইকে,তারা নিজেরাই বিভিন্ন সমস্যায় আছেন।কে,কাকে সাহায্য করবে। অধিকাংশ সময় আমরা লাল মরিচ ভর্তা করে খেতাম তাই মুখে এখন আর কোন কিছু ঝাল মনে হয় না।এই মুহূর্তে সাহায্য না পেলে পথে দাঁড়াতে হবে।হয়তো দাদী ঔষধের জন্য মারা যাবেন না কিন্তু খাবারের জন্য মারা যেতে পারেন।কেউ খাবার আর প্রয়োজনীয় মেডিসিনগুলা দিয়ে হেল্প করতে পারলে খুব উপকার হতো।আমার মোবাইল নাম্বার ০১৭৪৮৭১১৭৭৩(বিকাশ)
আব্দুর রশিদ ভাই আপনাকে আমার পক্ষ থেকে হাজার আমি দোয়া করি আপনার মতন লোক যেন হাজার বছর বেঁচে থাকে আর রশিদ ভাই আপনি যে ভাল কাজ গুলি করতেছেন এর জন্য অবশ্যই আল্লাহ তালা যেন আপনাকে দীর্ঘ হায়াত দান করুক
আসসালামু আলাইকুম।আমার নাম রিমন। আমার বাসা পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলায়।গরিব মানুষ কষ্টের কথা অন্যের কাছে বলতে পারে কিন্তু আমরা যারা মধ্যবিত্ত তারা অন্যের কাছে কষ্টের কথা বলতে পারি না,সমাজে লজ্জার ভয়ে। গত বছর লকডাউনে যেটুকু সম্বল ছিল এ বছর তাও নেই।এখন শুধু জীবনটাকে মনে হয় আমাবস্যা রাতের মতো।কোথায় আলো খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আমাদের পরিবারে সদস্য সংখ্যা ৮ জন।বাবা স্যানিটারি কাজ করতেন।১মাস যাবৎ কোনো কাজ নেই।মা অন্ধ,টাকার জন্য চিকিৎসা করাতে পারিনি।আমার জীবনের সবচেয়ে বড় কষ্ট যে আমাকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন তিনি চোখে আলো দেখতে পাচ্ছেন না। দাদী ৪বছর যাবৎ এসট্রোক করে দেহের অর্ধেক অংশ প্যারালাইসড হয়ে বিছানায় পড়ে আছেন।দাদীর এসট্রোকের ঔষধ ১৫দিন আগে থেকে বন্ধ। আমি পরিবারের বড় ছেলে।আমি যখন সপ্তম শ্রেণীতে পড়ি তখন বাবা গাছ থেকে পড়ে গিয়ে কোমড়ে সমস্যা হয়।চিকিৎসা করিয়ে ছিলাম কিন্তু পুরোপুরি ভালো হয়নি।তাই ভারি-কষ্টের (পরিশ্রমের) কোনো কাজ করতে পারেন না।তাই দশম শ্রেনীতে বসে শ্রমিকদের সাথে কাজ শুরু করি।এখন আমি করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য চেষ্টা করছি।।রমজানে আগের দিনও শ্রমিকের কাজ করেছি। আমাদের সাথে এক ফুফু থাকেন।তার স্বামী ১০ বছর যাবৎ কোনো খোঁজ নেয় না।তার একমাত্র সন্তান নিয়ে আমাদের সাথে থাকেন।আর রান্নার কাজটা তিনিই করেন। বাসায় খাবার যখন কম থাকে তখন আমি বলি খাবারের তরকারি পছন্দ না তাই রাতে ও সকালে খেতাম না।এভাবে খাবার সংরক্ষণ করা যায় কিন্তু ঔষধ ক্রয় না করে কীভাবে সংরক্ষণ করবো।কারো সাথে কিছু বলতেও পারছি না।কি বলবো সবাইকে,তারা নিজেরাই বিভিন্ন সমস্যায় আছেন।কে,কাকে সাহায্য করবে। অধিকাংশ সময় আমরা লাল মরিচ ভর্তা করে খেতাম তাই মুখে এখন আর কোন কিছু ঝাল মনে হয় না।এই মুহূর্তে সাহায্য না পেলে পথে দাঁড়াতে হবে।হয়তো দাদী ঔষধের জন্য মারা যাবেন না কিন্তু খাবারের জন্য মারা যেতে পারেন।কেউ খাবার আর প্রয়োজনীয় মেডিসিনগুলা দিয়ে হেল্প করতে পারলে খুব উপকার হতো।আমার মোবাইল নাম্বার ০১৭৪৮৭১১৭৭৩(বিকাশ)
মাশাল্লাহ, আল্লাহ পাক মেহেরবান সুবুহান আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ উপস্থিত সবার জন্য অনেক অনেক অভিনন্দন দুয়া ও শুভকামনা আল্লাহ পাক আমাদের সবার মংগল করুন আমিন
আল্লাহর রহমতে ভাইয়ের অনেক জমি আর নার্সারিও আছে। পরিকল্পিত বাগান, খামার,হ্যচারী হলে আপনাদের স্বপ্নের ভূবন হবে মানব কল্যাণের দৃষ্টান্ত মূলক উদাহরণ। হসপিটাল কাছেই হবে নিশ্চয়ই। বাড়িটা পাঁচ তলা হলে ভালো হয়। আল্লাহ তৌফিক দান করুন। আমিন। স্কুল কলেজ থেকে বৃদ্ধাশ্রম পরিদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়না।
আসসালামু আলাইকুম।আমার নাম রিমন। আমার বাসা পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলায়।গরিব মানুষ কষ্টের কথা অন্যের কাছে বলতে পারে কিন্তু আমরা যারা মধ্যবিত্ত তারা অন্যের কাছে কষ্টের কথা বলতে পারি না,সমাজে লজ্জার ভয়ে। গত বছর লকডাউনে যেটুকু সম্বল ছিল এ বছর তাও নেই।এখন শুধু জীবনটাকে মনে হয় আমাবস্যা রাতের মতো।কোথায় আলো খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আমাদের পরিবারে সদস্য সংখ্যা ৮ জন।বাবা স্যানিটারি কাজ করতেন।১মাস যাবৎ কোনো কাজ নেই।মা অন্ধ,টাকার জন্য চিকিৎসা করাতে পারিনি।আমার জীবনের সবচেয়ে বড় কষ্ট যে আমাকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন তিনি চোখে আলো দেখতে পাচ্ছেন না। দাদী ৪বছর যাবৎ এসট্রোক করে দেহের অর্ধেক অংশ প্যারালাইসড হয়ে বিছানায় পড়ে আছেন।দাদীর এসট্রোকের ঔষধ ১৫দিন আগে থেকে বন্ধ। আমি পরিবারের বড় ছেলে।আমি যখন সপ্তম শ্রেণীতে পড়ি তখন বাবা গাছ থেকে পড়ে গিয়ে কোমড়ে সমস্যা হয়।চিকিৎসা করিয়ে ছিলাম কিন্তু পুরোপুরি ভালো হয়নি।তাই ভারি-কষ্টের (পরিশ্রমের) কোনো কাজ করতে পারেন না।তাই দশম শ্রেনীতে বসে শ্রমিকদের সাথে কাজ শুরু করি।এখন আমি করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য চেষ্টা করছি।।রমজানে আগের দিনও শ্রমিকের কাজ করেছি। আমাদের সাথে এক ফুফু থাকেন।তার স্বামী ১০ বছর যাবৎ কোনো খোঁজ নেয় না।তার একমাত্র সন্তান নিয়ে আমাদের সাথে থাকেন।আর রান্নার কাজটা তিনিই করেন। বাসায় খাবার যখন কম থাকে তখন আমি বলি খাবারের তরকারি পছন্দ না তাই রাতে ও সকালে খেতাম না।এভাবে খাবার সংরক্ষণ করা যায় কিন্তু ঔষধ ক্রয় না করে কীভাবে সংরক্ষণ করবো।কারো সাথে কিছু বলতেও পারছি না।কি বলবো সবাইকে,তারা নিজেরাই বিভিন্ন সমস্যায় আছেন।কে,কাকে সাহায্য করবে। অধিকাংশ সময় আমরা লাল মরিচ ভর্তা করে খেতাম তাই মুখে এখন আর কোন কিছু ঝাল মনে হয় না।এই মুহূর্তে সাহায্য না পেলে পথে দাঁড়াতে হবে।হয়তো দাদী ঔষধের জন্য মারা যাবেন না কিন্তু খাবারের জন্য মারা যেতে পারেন।কেউ খাবার আর প্রয়োজনীয় মেডিসিনগুলা দিয়ে হেল্প করতে পারলে খুব উপকার হতো।আমার মোবাইল নাম্বার ০১৭৪৮৭১১৭৭৩(বিকাশ)
হে মহা পরাক্রমশালী, মহান সৃষ্টি কর্তা, আলিমুল গাইব "আল্লাহ রাব্বুল আল-আমীন" আপনি ভাই দের কে হায়াতে ত্যইবা ও দীর্ঘ আয়ু দান করুন... প্রতিষ্ঠান টিকে উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার তৌফিক দান করুন (আমিন)
Happy Ramadan to all. I am Abid. I am a student. The number of family members is 5. My younger siblings are studying. My father is the only earner in the family. My family and I are in financial crisis. Dad has heart disease. Can anyone help me to keep my studies running smoothly? I will give all my documents. I will also give the certificate of the councilor. If anyone cooperated, I could continue my studies. Thanks.
আসলামুয়ালাইকুম আমি একটি চাকুরী করতাম কিন্তু চাকুরীটা চলে গিয়েছিলো গত বছর করোনার জন্য এখন পরযন্ত কোনো চাকুরী আর পাইনি আমি আর মা মিলেই আমাদের সংসার আমার বাবা বেচে নেই,এক মাত্র আমিই আমার মায়ের দেখাশুনা করি আর নিজের পরাশনার খরচ চালায় কিন্তু এখন এক বেলা খেয়ে না খেয়ে কোনো রকম ভাবে জীবন চলছে তার মাঝে আবার লক ডাউন এমন অবস্থায় কোনো ভাই বোন যদি আমাকে আর আমার অসুস্ত মাকে সাহায্য করতেন খুব উপকার হত কিংবা কোনো একটা চাকুরির বেবস্থা করে দিতেন। আমি কোনো মিথ্যার আশ্রয় নেইনি আমি আমার আমার পুরনো ঠিকানা দেবো কেউ যদি এসে দেখে তারপর সাহায্য সহোযোগিতা করেন,খুব অসহায় হয়ে এভাবে সাহায্য চাচ্ছি
Happy Ramadan to all. I am Abid. I am a student. The number of family members is 5. My younger siblings are studying. My father is the only earner in the family. My family and I are in financial crisis. Dad has heart disease. Can anyone help me to keep my studies running smoothly? I will give all my documents. I will also give the certificate of the councilor. If anyone cooperated, I could continue my studies. Thanks....
Happy Ramadan to all. I am Abid. I am a student. The number of family members is 5. My younger siblings are studying. My father is the only earner in the family. My family and I are in financial crisis. Dad has heart disease. Can anyone help me to keep my studies running smoothly? I will give all my documents. I will also give the certificate of the councilor. If anyone cooperated, I could continue my studies. Thanks....