ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে কিনা | মাছায়েল ও দলীল 

ভিডিওটি শেয়ার করে ইসলাম প্রচারের সুযোগ করে দিন এবং আপনি আমাদের চ্যানেলে নতুন এসে থাকলে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন।

আল্লাহ আবদুল্লাহ হুজুরকে জান্নাতের উচ্চ মোকাম দান করুন।

জনাব জাহাঙ্গীর সাহেব একজন পরিপূর্ণ মুজাহিদ এবং ইহ কাল এবং পরকালের সঠিক পথ প্রদর্শন। আল্লাহ এই দ্বীনের দায়ীকে জান্নাতের মেহমান হিসাবে কবুল করুন।

আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার কে আল্লাহ জান্নাতবাসী করুন,, আমীন

খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর আর শেইখ আহমুদুল্লাহ তাদের দুজনকেই ভালো লাগে ❤️❤️ যারা তাদেরকে ভালো লাগে তারা লাইক দিয়ে বুজিয়ে দিন ❤️

জাহাঙ্গির হুজুর উনার সাথে সহমত,উনি অনেক সুন্দর করে বলেছেন,আল্লাহ উনাকে জান্নাত নসিব করুন আমিন

ডক্টর খন্দকার কাজী আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার সবার মতামত এবং বিভিন্ন বরণনাসহ অনেক সুন্দর আলোচনা করেন।তিনি আসলে অনেক বেশি জানেন।আল্লাহ স্যারকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে ভিডিও বানিয়েছেন অনেক ধন্যবাদ। জাযাকাল্লাহ

স্যার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর বেস্ট

আলহামদুলিল্লাহ। কঠোরতার পথ পরিহার করি।ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুর অত্যন্ত সুচারুভাবে ব্যাখ্যা করেছেন।আল্লাহ পাক তাঁকে সন্মানিত করুন এবং মাফ করুন।

ড, আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব সবচেয়ে সুন্দর বিশ্লেষন করেছেন , আর এটাই বাস্তব

ডঃ আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর একজন খাঁটি মুমিন , একজন উত্তম মুসলিম , সর্বপরি একজন ভালো মানুষ - হে আল্লাহ আপনি হযরতকে জান্নাতবাসী করুন ।

হে আল্লাহ, আমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমীন !!!

স্যার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সব সময় বেষ্ট।। আল্লাহ স্যারকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুক আমিন

ধন্যবাদ মুতামিম খন্দকার আব্দুললা জাহাঙ্গীর সময়োপযোগী একটি পতোয়ার গঠন মুলক আলোচনার জন্যে আসা করি মুসলিম জাতির খুবই উপকারীতায় আসবে ইনশাআল্লাহ।।

মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বলছেন আল্লাহ পাক আপনার নেক হায়াত দান করেন আমিন।

শঠিক কথা বলছেন হুজুর আল্লাহ যেন ঈমানি শক্তি বারিয়ে দিন জাহাঙ্গীর হুজুরের

শাইখ আহমদউল্লাহর যুক্তি বেস্ট

আহমুদল্লাহ স্যার কথা বেস্ট

সকল আলেমগণের বক্তব্য মোটামোটি একই রকম। যাযাকুল্লাহু খাইরান।

❤❤ জাহাঙ্গীর হুজুর একমাত্র সৎ মানুষ যিনি সর্বদাই সত্য কথা তুলে ধরেন।।। ❤❤❤

আলহামদুলিল্লাহ স্যারের কথায় আসলেই যুজ্ঞি আছে

যদি বাংলাদেশের বেশিরভাগ আলেম ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের মত হতো, তাহলে মুসলমানরা দলে দলে বিভক্ত হতো না। মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য থাকতো। আর মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য থাকলে কোরআন হাদিস অনুযায়ী দেশ পরিচালনা হতো। আসুন আমরা সকল মুসলমানরা ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে ঐক্য গড়ে তুলি। তাহলে একদিন ইনশাল্লাহ বাংলাদেশ কুরআন হাদিস অনুযায়ী বাংলাদেশ পরিচালিত হবে।

খুব ভালো ভাবে বুজিয়ে দিলেন ধন্যবাদ

ড.খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর( র)হুজুরের বক্তব্যটি ভালো লেগেছে এবং হক কথা বলার চেষ্টা করেছে।❤️❤️❤️

আপরান মতো মাওলানা দুনিয়াতে ও সান্তি আখেরাতে ও সান্তি আলহামদু লিল্লাহ

ডঃ খোন্দকার আবদুল্লা জাহাঙ্গীর রাঃ স্যারের কথা যৌক্তিক লাগছে।

ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুর কে আল্লাহ যেন হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করে দেন

শাআল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বলছেন আল্লাহ পাক আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার কে আল্লাহ জান্নাতবাসী করুআমিন।

কত সুন্দর মধুর বানী চিরন্তন সত্য _লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ

রাহুল ভাই অনেক মিত্যা কথা বলে , আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুর খুব সুন্দর বুঝিয়েছেন।

মাশাআল্লাহ অসাধারণ সুন্দর পয়সালা

Alhamdulillah !zazakallahu Khairan

আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর যা বলেছেন তাই আমার কাছে সঠিক মনে হয়। কারণ এ বিষয়ে সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী মনে হয়েছে তাকে।

ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার ই বেস্ট

Allah Abdullah Jahangir sir ke jannater mehman hishabe kobul korun amin

شكرا و جزك الله خيرا

আলহমদুলিল্লাহ জানলাম ❤️

ঘাড় মাসেহ বিদআত , এটা নিয়ে ভিডিও তৈরি করুন। ভিডিও তে হানাফী আলেম দের বক্তব্য আগে দিবেন। জাযাকাল্লাহ খাইরান।🥰

অনেক অনেক ধন্যবাদ সার ভালো করে বুঝিয়ে বলার জন্য

সবাই যদি ডঃ খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের মত হতো তাহলে বাংলাদেশে ফেতনা সৃষ্টি হতো না আর দলে বিভক্ত হতো না। আল্লাহ সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুন। আমিন।।

যখন কুরআন পাঠ করা হয় তখন তোমরা মনোযোগের সঙ্গে উহা শ্রবণ করিবে এবং নিশ্চুপ হইয়া থাকিবে, যাহাতে তোমাদের প্রতি দয়া করা হয়। وَاِذَا قُرِئَ الْقُرْاٰنُ فَاسْتَمِعُوْا لَهٗ وَاَنْصِتُوْا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُوْنَ সূরা নম্বরঃ ৭, আয়াত নম্বরঃ ২০৪

শাইখ আহমাদুল্লাহ খুব সুন্দর বলেছেন।

সকল সালাতে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে এটাই সঠিক। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন।

যখন ফরজ নামাজে ইমাম সাহেব আস্তে আস্তে সূরা ফাতিহা পাঠ করে তখন আমাদেরও পাঠ করা উচিত। কিন্তু ইমাম সাহেব সূরা ফাতিহা পড়া শেষ করে রুকুতে যাওয়ার আগে আমি সূরা ফাতিহা পাঠ করে শেষ করতে পারিনা। এমত অবস্থায় কি করনীয় ?

ওনার কথা গুলি অনেক যুক্তি সংগত, উনি সব সময় ২ টাই আলোচনা করে।অনেক আলেম কে দেখেছি শুদু নিজের মতামত কে প্রাধান্য দেই।

সমস্থ মৌলানা নিয়ে এাটা মিটিং করতে হবে যাতে সবার মতামত একটাই হয়। এই ভাবে মৌলানারা ভিন্ন ভিন্ন মতামত দেয় আমরা পাবলিক / জনগন কোথাই যাবো আমরা কোনটা অনুসরন করবো ধন্যবাদ

ড. জাহাঙ্গীর সব হাদিসের আলোকে যে আলোচনা করেছেন সেটাই অধিক গ্রহনযোগ্য বলে মনে হয়েছে।

Alhamdulillah

আল্লাহ তাআলা বলেন চুপ থাক সুনো

যে ব্যক্তি রুকু পাইলো সে রাকাত পাইলো রুকুর পরে ফাতেহা কখন পরবে এতটুকু আকল হয় না

Abdulla zahangir Sir ke Allah zannat dan korun

Abdullah Jahangir sir best

জাহাঙ্গীর সাহেব সুন্দর সমাধান দিয়েছেন

মাশাল্লাহ খুব সুন্দর

যিনি রুকু পাইল কিন্তুু সুরা ফাতেয়া পড়ার সুযোগ পাইল না তার নামাজ কি ভাবে হবে দয়া করে জানাবেন।

ব্রাদার রাহুল হোসেন বক্তব্য দলিলের চেয়ে কণ্ঠের উচ্চস্বর নির্ভর। ড. জাহাঙ্গীর এবং ড. আজহারী এর বক্তব্য অধিকতর যৌক্তিক বলে মনে হয়।

আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব খুব সুন্দর ভাবে দলিল ভিত্তিক আলোচনা করেছেন। আর এখানে সবগুলো আলোচকই দলিল বিহীন আলোচনা করেছেন এবং মুর্খতার পরিচয় দিয়েছেন।

I accept this lecture by the mazhab

AssaLamu Alykum.................❤❤❤ ALLAHU Akbar..................!❤!❤!❤! Ja Ja Kallah................❤❤❤

Masallah Doctor jhangir shabab Ky Jannatul Fardus nasib koron Ameen

Allah hujur k jannatul ferdauser uccomakam Dan korun

তাহলে বুঝা গেল হানিফের কথাই সঠিক

একজনকে আমি ইমাম বলে শিকার করে নিজে আবার পরবে তা আমার বোধগম্য নয়।

চুপ করে না থেকে মনে মনে শব্দ না করে সুরা ফাতিহা পড়া-ই আমার কাছে ভালো লাগে। মাওলানা আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর বক্তব্য খবী যুক্তি যুক্ত মনে হয়।

আমিন

মাশআললাহ

নামাজ পড়ার নামে খবর নাই। নামাজের বিতর্কিত/ ব্যাখ্যাগত পার্থক্যের মাসলা মাসায়েল নিয়ে আমাদের অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি মুসলিম উম্মার জন্য একটা বড় ফাসাদ।

ইমামের কিরাত মুক্তাদীর জন্য যথেষ্ট এটাই হল সঠিক

ধন্যবাদ জানাই বন্ধু ফাতেহা পরতে হবে। ধন্যবাদ।

সূরা ফাতিহা ছাড়া ইমামের পেছনে সালাত আদায় যদি না হয়, তাহলে অনেক সময় আমরা ঈমামের পেছনে সূরা ও কেরাআত পাইনা, শুধু রুকু পাই, তাহলে কি ঐ ১ রাকআত সালাত আদায় হবে না???

আপনারা সকল আলেমগন একমতে এসে আমাদের উদ্দেশ্যে প্রচার করুন। একেক জন একেক রকম হাদিস না দেবার আবেদন জানাচ্ছি।

Masllaha. Allah

কঠিন হলেও সত্যিকে আনুসরন করি আমিন।

একতেদাইতুল বেহাজল ইমাম। ইমাম যা করবেন তা ফলো করা ও আমল করা শুদ্ধ। মন দিয়ে ইমামের পেছনে দাড়িয়ে আল্লাহ পাকের প্রতি মনোনিবেশ করা সঠিক।

আসসালামু আলাইকুম রহমতুল্লাহ, হুজুর আপনার কথা মেনে নিলাম যে ঈমামের পিছনে মুক্থাদী সুরা ফাতেহা পোরবে, কিন্ত আসরের চার রাকাতের প্রথম দুই রাকাতে মুক্তাদী সুরাহ ফাতেহা পরতে পার্ল (সময় পাই) কিন্ত পরের দুই রাকাতে মক্তাদী সুরা ফাতেহা ঈমামের সাথে পরে সেষ কোরতে পারবে যদি না পারে তাহলে কি হবে?

শায়েখ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গির হুজুরের কথাই ঠিক

কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ইসলামে রয়েছে। সুরা ফাতিহা নিয়ে এই দ্বন্দ কাম্য নয়।আবার কেউ সাধারণ জনগণের উপর ছেড়ে দিচ্ছে কি কান্টকজ্ঞানহীন।

হুজুর সঠিক বলেছেন।

সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬৪, وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الْعَلاَءِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهْىَ خِدَاجٌ - ثَلاَثًا - غَيْرُ تَمَامٍ ‏"‏ ‏.‏ فَقِيلَ لأَبِي هُرَيْرَةَ إِنَّا نَكُونُ وَرَاءَ الإِمَامِ ‏.‏ فَقَالَ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ‏"‏ قَالَ اللَّهُ تَعَالَى قَسَمْتُ الصَّلاَةَ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي نِصْفَيْنِ وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ الْعَبْدُ ‏{‏ الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ‏}‏ ‏.‏ قَالَ اللَّهُ تَعَالَى حَمِدَنِي عَبْدِي وَإِذَا قَالَ ‏{‏ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ‏}‏ ‏.‏ قَالَ اللَّهُ تَعَالَى أَثْنَى عَلَىَّ عَبْدِي ‏.‏ وَإِذَا قَالَ ‏{‏ مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ‏}‏ ‏.‏ قَالَ مَجَّدَنِي عَبْدِي - وَقَالَ مَرَّةً فَوَّضَ إِلَىَّ عَبْدِي - فَإِذَا قَالَ ‏{‏ إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ‏}‏ ‏.‏ قَالَ هَذَا بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ ‏.‏ فَإِذَا قَالَ ‏{‏ اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ‏}‏ ‏.‏ قَالَ هَذَا لِعَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ سُفْيَانُ حَدَّثَنِي بِهِ الْعَلاَءُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ دَخَلْتُ عَلَيْهِ وَهُوَ مَرِيضٌ فِي بَيْتِهِ فَسَأَلْتُهُ أَنَا عَنْهُ ‏.‏ আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্‌ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়। সুফ্‌ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। হাদিসের মান ; সহিহ হাদিস।

সুরা ফাতেহা কেরাত নয় কারণ সুরা ফাতিহার তিন আয়াত পড়লে হবে কি? সুরা হিজরের ৮৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলছেন আমিতো তোমাকে দিয়েছি সাতটি আয়াত যা বার বার পড়া হয় আর দিয়েছি মহান কোরান। সুরা ফাতেহা টা হলো মাইনর কোরাণ। এইটা বার বার বার পড়ার জন্য নাজিল করেছে।

আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমীন

আসসালামু আলাইকুম হুজুর।তবে আমরা কি করবো।সুরা ফাতিহা পড়বো না পড়বোনা।আপনি কি বলেন।

হুজুর আমি যদি ইমামের পিছনে দাঁড়াই কিন্তু সুরা ফাতেহা পড়ার আগেই যদি ইমাম সাহেব রুকুতে চলে যায় তাহলে কি আমার নামায হবে না? আর যদি হয় তাহলে ত সুরা ফাতেহা পড়া হলো না যদি সুরা ফাতেহা পড়া না হয় তাহলে কিভাবে আমার নামায ফাতেহা ছাড়া শুদ্ধ হলো তা আমাকে একটু দয়া করে জানাবেন

আজাহারী বেস্ট

মহান আল্লাহতালার কাছে প্রার্থনা করিভাই রাহুল ব্রাদার এর জ্ঞান কে আরো উঁচু মার্যাদা সম্পন্ন করে দিন। দ্বীননকে বুঝানোর জন্য তার যোগ্যতা আরো বাড়িয়ে দিন আমিন

Will, you know about another surah after surah Fatiha?

আলহামদুলিল্লাহ

Amin

nice

قال رسول اللّه عليه وسلم من ادرك ركوع ادرك ركع

সহিহ মুসলিম শরীফ এর হাদিস। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্‌ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়। সুফ্‌ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪) হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

একটা প্রশ্ন যদি ফাতিহা পড়তে হবে তবে ইমাম সাহেবের পরে জোরে আমিন কেনো বলা হয়?

আতা ইবনে ইয়াসার রহ হযরত যায়েদ ইবনে ছাবিত রা: কে জিজ্ঞাসা করলেন, "মুকতাদি কি ইমামের সাথে পরবে ?" তিনি উত্তর দিলেন, "মুকতাদী কোনো নামাজেই ইমামের সঙ্গে পড়বে না।" (সহীহ মুসলিম : ১/২১৫)

মিত্তাবলার ও একটা সিমা আছে -واذا قرئ القران فاستمعوا وانصتوا لعلكم ترحمون قال رسول الله صلي الله عليه وسلم انما جعل الامام ليؤتم به فاذاكبر فاكبروا واذا قرء فاستمعوا وانصتوا

কে ছোট কে বড়,,,কে সঠিক,কে ভুল,,,এই সব নিয়ে সব আলেম ব্যাস্ত,,,, প্রকৃত জ্ঞানী আলেম খুব কম,,,,, নিজেদের মত নিয়ে ব্যাস্ত,,,,

রাহুল ভাই‌, কোন ব্যক্তই মসজিদে গেল, নামাজে দাঁড়াল, মুহূর্তেই ইমাম সাহেব রুকুতে গেলেন,এখন ঐ ব্যক্যক্ত িফাতেহা পড়তে পড়তে রুকু সেজদা শেষ হয়ে যাবে।এএব্যাপারে আপনার মতামত কি?

৭৬১ حَدَّثَنِي أَبُو الطَّاهِرِ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، عَنْ يُونُسَ، ح وَحَدَّثَنِي حَرْمَلَةُ بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَخْبَرَنِي مَحْمُودُ بْنُ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْتَرِئْ بِأُمِّ الْقُرْآنِ ‏"‏ ‏.‏ ‘উবাদাহ্‌ ইবনু সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে উম্মুল কুরআন (সুরাহ্‌ ফা-তিহাহ্‌) পাঠ করে না তার সলাতই হয় না। (ই. ফা. ৭৫৯, ই. সে. ৭৭২) হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

ইমাম পরে পরবে আর মুক্তাদি যদি আগে শেষ করে তাহলে কি ইমামের অনুসরন হলো?

কিন্তু হুজুর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হল যে আল্লাহর রাসুল বলেছেন পড়তে হবে না। আব্দুল্লাহ জাহাংগীর হাদিস থেকে বুঝিয়ে দিয়েছেন।