এইটাই আমাদের উচিৎ আমিও বারবার লিখছি কিন্ত আমাদের আলেম গন তাই না বলে না করে শুধুই একজন আরেকজন কে বদনাম নিয়ে ব্যস্ত বুজে আসেনা তারা আমাদেরকে কি শিক্ষা দিচ্ছে ❤
বেলাল (রা:) কথা বলতে পারছিলেন না, তাঁর বুকে পাথর চাপা ছিল। তারপরও সে আল্লাহর জিকির ছাড়েন নি। কিন্তু আপনাদের কি হলো, যে ইল্লাল্লাহ জিকির কে প্রতিষ্ঠা করছেন? জিকিরের শব্দ কি আর খুজে পান না? বিভক্তি করতে করতে আজ আমরা কোন পর্যায়ে পৌছেছি, একবারও ভেবেছেন?
@@mdIsmail-v6x6pٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًا لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ অনুবাদ: তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেদের উলামা ও দরবেশদেরকে নিজেদের খোদায় পরিণত করেছে।- টীকা:৩১ এবং এভাবে মারিয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদের মা’বুদ ছাড়া আর কারোর বন্দেগী করার হুকুম দেয়া হয়নি, এমন এক মাবুদ যিনি ছাড়া ইবাদত লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন আর কেউ নেই। তারা যেসব মুশরিকী কথা বলে তা থেকে তিনি পাক পবিত্র।- টীকা: - টীকার ব্যাখ্যা: - টীকা:৩১:হাদীসে বলা হয়েছে হযরত আদী ইবনে হাতেম নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খৃস্টান। ইসলাম গ্রহণ করার সময় তিনি নবী (সা.) কে কয়েকটি প্রশ্ন করেন। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআনের এ আয়াতটিতে আমাদের বিরুদ্ধে উলামা ও দরবেশদেরকে খোদা বানিয়ে নেবার যে দোষারূপ করা হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য কি? জবাবে তিনি বলেন, তারা যেগুলোকে হারাম বলতো তোমরা সেগুলোকে হারাম বলে মেনে নিতে এবং তারা যেগুলোকে হালাল বলতো তোমরা সেগুলোকে হালাল বলে মেনে নিতে, একথা কি সত্য নয়? জবাবে হযরত আদী বলেন, হাঁ, একথা তো ঠিক, আমরা অবশ্য এমনটি করতাম। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বস, এটিই তো হচ্ছে তোমাদের প্রভু বানিয়ে নেয়া। এ থেকে জানা যায়, আল্লাহর কিতাবের সনদ ছাড়াই যারা মানব জীবনের জন্য জায়েয ও নাজায়েযের সীমানা নির্ধারণ করে তারা আসলে নিজেদের ধারণা মতে নিজেরাই আল্লাহর কর্তৃত্ব ও সার্বভৌমত্বের মর্যাদায় সমাসীন হয়। আর যারা শরীয়াতের বিধি রচনার এ অধিকার তাদের জন্য স্বীকার করে নেয় তারা তাদেরকে কার্যত প্রভুতে পরিণত করে। কাউকে আল্লাহর পুত্রে পরিণত করা এবং কাউকে শরীয়ত রচনার অধিকার দেয়া সংক্রান্ত অভিযোগ দু’টি পেশ করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, তাদের আল্লাহর প্রতি ঈমানের দাবী মিথ্যা। তারা আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করলেও তাদের আল্লাহর সম্পর্কিত ধারণা এতই ভ্রান্ত যে, তার কারণে তাদের আল্লাহকে মানা, না মানা সমান হয়ে গেছে। (সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৩১)
মুফতি ভাই কোন সাহাবী তাবেতাবিন করে নাই অতএব আমরা এ জিকির মেনে নেব না।। সহি জিকির থাকতে ভ্রান্ত জিকিরে কেন যাব লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আল্লাহু আকবার সুবাহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ এগুলো সহি এগুলো প্রচার করেন।আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি
শুধু ইল্লাল্লাহ জিকির কেন করব আমি করিনা আমি বলব সুবহানআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আল্লাহু আঁকবার এইটা হল সুন্নাহ ভিত্তিক হযরত বেলাল আমাদের সুন্নত নই রাসুল (সাঃ) হল সুন্নত বুজতে হবে ❤
@@sksujon1226 কোন সাহাবী ইল্লাল্লাহ জিকির করেছে জানাবেন দয়া করে। শুধু সাহাবী না তাবে-তাবেইন এই ইল্লাল্লাহ জিকির করেছে কিনা সঠিক হাদিস এবং সুন্নাহ অনুসারে জানা থাকলে জানাবেন দয়া করে।
@@sksujon1226ٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًا لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ অনুবাদ: তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেদের উলামা ও দরবেশদেরকে নিজেদের খোদায় পরিণত করেছে।- টীকা:৩১ এবং এভাবে মারিয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদের মা’বুদ ছাড়া আর কারোর বন্দেগী করার হুকুম দেয়া হয়নি, এমন এক মাবুদ যিনি ছাড়া ইবাদত লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন আর কেউ নেই। তারা যেসব মুশরিকী কথা বলে তা থেকে তিনি পাক পবিত্র।- টীকা: - টীকার ব্যাখ্যা: - টীকা:৩১:হাদীসে বলা হয়েছে হযরত আদী ইবনে হাতেম নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খৃস্টান। ইসলাম গ্রহণ করার সময় তিনি নবী (সা.) কে কয়েকটি প্রশ্ন করেন। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআনের এ আয়াতটিতে আমাদের বিরুদ্ধে উলামা ও দরবেশদেরকে খোদা বানিয়ে নেবার যে দোষারূপ করা হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য কি? জবাবে তিনি বলেন, তারা যেগুলোকে হারাম বলতো তোমরা সেগুলোকে হারাম বলে মেনে নিতে এবং তারা যেগুলোকে হালাল বলতো তোমরা সেগুলোকে হালাল বলে মেনে নিতে, একথা কি সত্য নয়? জবাবে হযরত আদী বলেন, হাঁ, একথা তো ঠিক, আমরা অবশ্য এমনটি করতাম। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বস, এটিই তো হচ্ছে তোমাদের প্রভু বানিয়ে নেয়া। এ থেকে জানা যায়, আল্লাহর কিতাবের সনদ ছাড়াই যারা মানব জীবনের জন্য জায়েয ও নাজায়েযের সীমানা নির্ধারণ করে তারা আসলে নিজেদের ধারণা মতে নিজেরাই আল্লাহর কর্তৃত্ব ও সার্বভৌমত্বের মর্যাদায় সমাসীন হয়। আর যারা শরীয়াতের বিধি রচনার এ অধিকার তাদের জন্য স্বীকার করে নেয় তারা তাদেরকে কার্যত প্রভুতে পরিণত করে। কাউকে আল্লাহর পুত্রে পরিণত করা এবং কাউকে শরীয়ত রচনার অধিকার দেয়া সংক্রান্ত অভিযোগ দু’টি পেশ করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, তাদের আল্লাহর প্রতি ঈমানের দাবী মিথ্যা। তারা আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করলেও তাদের আল্লাহর সম্পর্কিত ধারণা এতই ভ্রান্ত যে, তার কারণে তাদের আল্লাহকে মানা, না মানা সমান হয়ে গেছে। (সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৩১)
জেমন একটা গাদা কে জতই ভাল উচ্ছ সিক্খিতো সিক্খক দারা সারা জিবন পরানো হয় সেই গাদা জেমন সিক্খিত হবেনা, তেমনি তোমরা ও ইল্লাল্লাহ জিকির বিরদি রা কোনদিন ও বুজবা না
আমরা তো বলি এটা জায়েজ কিন্তু সুন্নাত না। এর দ্বারা অনেক ফায়দা আছে বিধায় সবক এবং তালিমে ইল্লাল্লাহু র জিকির করতে বলা হয়। কিন্তু এর বাইরে তো সুন্নাহ মোতাবেক জিকির করা হয়।
উনি এমন এক হুজুর, হাদিস কোরআন দিয়ে প্রমাণ না করে, যুক্তি দিতে আসছেন। অথচ ইসলামে যুক্তির কোনো স্থান নেই, যেইটা কোরআন আর হাদিসে আছে, একমাত্র সেইটাই গ্রহণ করতে হবে। আল্লাহ আমাদের এইসব ফিতনা থেকে হেফাজত করুক। আমিন। (যারা এই বিষয়ে আরো জানতে চান, তারা আহমাদুল্লাহ হুজুরের বক্তব্য শুনতে পারেন)
ٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًا لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ অনুবাদ: তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেদের উলামা ও দরবেশদেরকে নিজেদের খোদায় পরিণত করেছে।- টীকা:৩১ এবং এভাবে মারিয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদের মা’বুদ ছাড়া আর কারোর বন্দেগী করার হুকুম দেয়া হয়নি, এমন এক মাবুদ যিনি ছাড়া ইবাদত লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন আর কেউ নেই। তারা যেসব মুশরিকী কথা বলে তা থেকে তিনি পাক পবিত্র।- টীকা: - টীকার ব্যাখ্যা: - টীকা:৩১:হাদীসে বলা হয়েছে হযরত আদী ইবনে হাতেম নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খৃস্টান। ইসলাম গ্রহণ করার সময় তিনি নবী (সা.) কে কয়েকটি প্রশ্ন করেন। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআনের এ আয়াতটিতে আমাদের বিরুদ্ধে উলামা ও দরবেশদেরকে খোদা বানিয়ে নেবার যে দোষারূপ করা হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য কি? জবাবে তিনি বলেন, তারা যেগুলোকে হারাম বলতো তোমরা সেগুলোকে হারাম বলে মেনে নিতে এবং তারা যেগুলোকে হালাল বলতো তোমরা সেগুলোকে হালাল বলে মেনে নিতে, একথা কি সত্য নয়? জবাবে হযরত আদী বলেন, হাঁ, একথা তো ঠিক, আমরা অবশ্য এমনটি করতাম। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বস, এটিই তো হচ্ছে তোমাদের প্রভু বানিয়ে নেয়া। এ থেকে জানা যায়, আল্লাহর কিতাবের সনদ ছাড়াই যারা মানব জীবনের জন্য জায়েয ও নাজায়েযের সীমানা নির্ধারণ করে তারা আসলে নিজেদের ধারণা মতে নিজেরাই আল্লাহর কর্তৃত্ব ও সার্বভৌমত্বের মর্যাদায় সমাসীন হয়। আর যারা শরীয়াতের বিধি রচনার এ অধিকার তাদের জন্য স্বীকার করে নেয় তারা তাদেরকে কার্যত প্রভুতে পরিণত করে। কাউকে আল্লাহর পুত্রে পরিণত করা এবং কাউকে শরীয়ত রচনার অধিকার দেয়া সংক্রান্ত অভিযোগ দু’টি পেশ করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, তাদের আল্লাহর প্রতি ঈমানের দাবী মিথ্যা। তারা আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করলেও তাদের আল্লাহর সম্পর্কিত ধারণা এতই ভ্রান্ত যে, তার কারণে তাদের আল্লাহকে মানা, না মানা সমান হয়ে গেছে। (সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৩১)
যুক্তি দিয়ে কি ইসলাম চলে? আপনি কুরআন-হাদীস দিয়ে কথা বলেন অমুক পীর,তমুক এ গুলো বাদ দেন কুরআন -হাদীস ভিত্তক কথা বলেন আম মানুষের জন্য সহজ হবে। পীরের কথা বললে দেখা যায় অমুক পীরে এক কথা তমুক পীরে আরেক কথা তখন আম জনতা বিভ্রান্তিতে চলে যায়।
ইল্লাল্লাহ জিকির আল্লাহ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেছেন? বা করতে বলেছেন? তাহলে ইল্লাল্লাহ জিকির কেন? রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে জিকির গুলো করেছেন বা করতে বলেছেন, সেগুলো আমল করলেই তো হয়। খালি গোঁড়ামি। চর্মরোগ আর চর্মনাই, এর কোনো ওষুধ নাই।
কোন আলেম মানিনা, যে আলেম কোরআন ও হাদিস এর বাহিরে মনগড়া কথা বলে! এখানে ইগো কোন ব্যাপার না! কোরআন ও হাদিসের বাহিরে, বানোয়াটি যুক্তি দিয়ে সাধারণ মানুষ কে বিভ্রান্ত করলে, মহান আল্লাহর দরবারে জবাব দিতে হবে। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুক, আমিন।
কুরআন হাদিসে কোনো বিষয়ের স্পষ্ট ব্যাখ্যা না থাকলে তখন আপনারা ইজমা কিয়াসের রেফারেন্স আনেন সমস্যা নাই। কিন্তু আপনারা চরমোনাই এবং তাহেরি ঘরনার আলেমগন বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই কুরআন এবং হাদিসের থেকেও কিয়াস /ইজমাকে বেশী গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
আবরার সাহেব আপনার জ্ঞান আমার বোঝা শেষ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্য আরো কত জিকির শিখিয়েছেন, সেসব বাদ দিয়ে গুরুত্ব দিচ্ছেন নিজেদের বানান জিকিরে।
কলেমা অর্থ এই নয় যে , আসমানে দুইজন আল্লাহ নয় , একজন আল্লাহ আছেন । কলেমা মানে : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (স) - আল্লাহ ছাড়া কোন প্রকৃত বিধানদাতা নাই এবং মুহম্মদ স: আল্লাহর বিধানের বানী বাহক । এই কলেমার জন্য আপনাকে সৃষ্টি করা হয়েছে । এই কলেমার প্রতিষ্টাই আপনার জীবনের উদ্দেশ্য। এই কলেমার জন্য আপনার নামাজ রোজা হজ যাকাত সহ সকল ইবাদত। এই কলেমা ঐ তোতা পাখীর মতো শুধু মুখের জিকির নয়। এই কলেমা এক সাহসী মুসলিমের অগ্নিময় ঘোষনা- ব্যক্তি ও সমাজ জীবন থেকে সব মানব বিধান হঠাও আল্লাহর বিধান ছাড়া । লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - নাই কোন প্রকৃত বিধানদাতা আল্লাহ ছাড়া । এযেন ব্যক্তি জীবনে নফস ও সমাজ জীবনে নেতার মানবীয় হুকুমের বিরুদ্ধে আল্লাহর খলিফা হিসাবে ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠার জন্য ঘরে বাইরে এক মহা পরীক্ষা । মানবীয় হুকুমের কারনে সমাজে সৃষ্ট গুটিকয়েক লোকের সুদ , ঘুষ ,মদ ,জুয়া যেনা ও চুরী , অবৈধ সুখ , ভোগ, ভাবসাব ও নেতাগিরী সহ সকল অপকর্ম বন্ধের জন্য এক মুসলিমের মহা প্রচেষ্টা । আল্লাহ দেখতে চাইছে সমগ্র জীবনে আল্লাহর বিধান বা হুকুম কায়েমের এই পরীক্ষা ও প্রচেষ্টায় মুসলমান হিসাবে আপনার ইমানী জোর ও হ্যাডম কত । আফসোস । কলেমার অর্থ ও গুরুত্ব কোন মুসলমান বোঝেনা । তাইহেকী বা বাস্তবায়নের কোন চেষ্টা করেনা । শুধু বোঝে কলেমার জিকির ও ফজিলতের ফিকির । এসব মুসলমানতো মুসলমান নয় বরং মৃত লাশ যাদের দেহ থেকে লাশের পঁচা দুর্গন্ধ বের হচ্ছে । কলেমার অর্থ ও গুরুত্ব বুঝুন । বাস্তবায়নের চেষ্টা করুন । প্রচারের মাধ্যমে সংখ্যাগরিষ্ঠ ও নেতার অধীনে ঐক্যবদ্ধ হোন । নতুবা মুখে মুখে যতোই জিকির করেন না কেন মরনের সময় বিড়াল দেখে ভয় পাওয়া ঐ জিকির করা তোতা পাখীর মতো ভিতর থেকে ক্যা ক্যা শব্দ বেরুবে , কলেমা নয় - এটা চ্যালেন্জ ।
বেলাল( রাঃ) এর বুকে পাথর চাপা দেয়া ছিল সেজন্য সে জন্য সে আহাদ আহাদ বলেছিল। কিন্তু আমাদের বুকে কি পড়েছে, যে আমরা ইল্লাল্লাহ জিকির করবো। আসলে আমরা নবীর সুন্নত অনেক ভুলে গেছি। তা না হলে নবী সাল্লাল্লাহু সালাম যা বলেছেন সেটা ফলো না করে কে কি বলল সেটা নিয়ে ব্যস্ত।
এরা যত বড় আলেম হোক না কেন যুক্তি দিয়ে মনগড়া আমল প্রতিষ্ঠায় রত থাকবে। রাসূল(সা:) /সাহাবীরা ইল্লাল্লাহ জিকির করলে করুক না করলে নাই, এদের পীরসাপে ত করছে ; তাই ইল্লাল্লাহ জিকির প্রতিষ্ঠা করতে.......
আল্লাহ তায়ালার কাছে সবচেয়ে প্রিয় চারটি জিকির হলো ,,সুবহানাল্লাহ,আলহামদুলিল্লাহ লাইলাহা ইল্লাল্লাহ,আল্লাহু আকবার। এখানে ইল্লাল্লাহ কোথায় পেলেন আপনি । সবচেয়ে বড় কথা হলো কামাল উদ্দিন জাফরী হুজুর সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা নেই। আকাশে যদি ঢীল মারেন সেটা আপনার গায়েই লাগবে ।তাই সহীহ হাদীস বলেন