ঈদে মিলাদুন্নবী প্রমাণে জাল হাদীসের উল্লেখ কেন?? :: মাওলানা তাহমীদুল মাওলা 

আল্লাহ আপনার কে যে জ্ঞান দিয়েছে তা যেন আমাদের কল্যানে আসে । সত্য সুন্দর

আল্লাহ তাহমিদ মাওলা সাহেব কে উত্তম প্রতিদান দিন।

ভাই মাওলানা তাওমীদুল মাওলা সঠিক ভাবে সুন্দর ভাবে কথা বলেছেন। বিদাতীদের উচিত তার কথা বুঝা এবং এই বিদাত কাজ হইতে বিরত থাকার জন্য মহান আল্লাহার কাছে ক্ষমতা প্রার্থনা করা।

জাযাকাল্লাহ। খুবই গুরত্বপূর্ণ আলোচনা

বৃহত্তর আন্তর্জাতিক বাংলাদেশ ইসলাম রক্ষা আন্দোলন পরিষদের পক্ষ থেকে হযরত মাওলানা তাহমীদুল মাওলা সহ সবাই কে আন্তরিক ভাবে শুকরান জাজাকাল্লাহ খাইরান। ভালো মানুষের পক্ষে আছি আমি।

হযরত দলিল ও যুক্তিপূর্ণ আপনার আলোচনা ভালো লাগল। আল্লাহ্ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।

সুন্দর উপস্থাপনা

মাশাআল্লাহ! খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। জাযাকাল্লাহ খাইরান।

আমার উস্তাদে মুহতারাম শায়েখ তাহমীদুল মাওলা সাহেব হুজুর দা বা হুজুর গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন। আল্লাহ তায়ালা হযরতের ছায়া আমাদের উপর আরো দীর্ঘ করুন। আমীন

সুন্দর আলোচনা ❤

হজরত আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি 💙

ভাই আমি আমার মন থেকে আহলে সুন্নত ওয়াল জামাত কে মন থেকে ভালবাসি, Eid a Milad un Nabi Sallallahu Salam মন থেকে ভালবাসি, নবী আর আল্লাহ অলি দের ভালবাসি

আপনাদের মত আলেমরা মিডিয়ায় থাকলে জাতি ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা যায় আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।

মাশাআল্লাহ।খুব সুন্দর আলোচনা।

সমস্থ দেওবন্দী আলেমদের দাদা উস্তাদ হাজী এমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী ( রহ ) যাকে ছাড়া দেওবন্দীদের কোনো অস্তিত্ব থাকেনা সেই উনি উনার ফায়্সালায়ে হাফতে মাসায়ালা কিতাবের ৫ পৃষ্ঠায় বলেন , ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺷﺮﻳﻒ ﻛﻮ ﺫﺭﻳﻌﻪ ﺑﺮﻛﻠﺖ ﺳﻤﺠﻪ ﻛﺮ ﻫﺮ ﺳﺎﻝ ﻣﻨﻌﻘﺪ ﻛﺮﺗﺎﻫﻮﻥ ﺍﻭﺭﻗﻴﺎﻡ ﻛﮯ ﻭﻗﺖ ﺑﮯ ﺣﺪ ﻟﻄﻒ ﻭﻟﺬﺕ ﭘﺎﺗﺎﻫﻮﯼ » ফকিরের ( আমার ) মত এই যে , আমি মৌলুদ শরীফের মাহফিলে শরিক হই | আর ইহাকে বরকতের কারণ মনে করিয়া প্রত্যেক বৎসর অনুষ্ঠান করিয়া থাকি এবং কিয়াম করার সময় খুবই স্বাদ ও আনন্দ উপভোগ করি |" হাজী এমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী ( রহ ) উনার শামায়েলে এমদাদীয়া কিতাবের ৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন , " আমাদের অনেক দেওবন্দী আলেমগনই মিলাদ শরীফের বিরোধিতা করছে | কিন্তু আমি মিলাদ কিয়াম শরিফ জায়েজপন্থী আলেমগণের পক্ষেই গেলাম | যেহেতু মিলাদ কিয়াম জায়েজ হওয়ার পক্ষে অনেক দলিলই মজুদ আছে তাহলে কেন এতো বাড়াবাড়ি | আমাদের জন্য তো মক্কা মদিনার অনুকরনই যথেষ্ট | আর যদি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিলাদ শরীফের মাহফিলে হাজির হন এমন বিশ্বাস রাখা হয় তাতে অসুবিধার কিছু নেই | অতএব মিলাদের মাহফিলে হুজুর পুর নূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পক্ষে হাজির হওয়া অসম্ভব নয় | দেওবন্দীদের আরেক গুরু ওস্তাদ মাওলানা আশরাফ আলী থানবী উনার এমদাদুল ফতুয়া কিতাবের চতুর্থ খন্ডের ৪২০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন " হুজুর পুর নূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৌলুদ শরীফের মাহফিল সম্পূর্ণ জায়েজ ও মুস্তাহাব | যখন হা হিন্দুস্তানের প্রচলিত বিদাতের অন্তর্ভুক্ত হবেনা এবং মিলাদ শরীফের কিয়াম কখনো কুফরী হবে না |" থানভী সাহেব উনার তরীকায়ে মিলাদ কিতাবের ৮ পৃষ্ঠায় আরো উল্লেখ করেন , " ওই সকল কাজ অর্থাৎ শিরনী বিতরণ , মিলাদের কিয়াম অবশ্যই ভালো কাজের অন্তর্ভুক্ত | এতে ক্ষতির কিছুই নেই এবং মিলাদের কিয়ামের ক্ষেত্রে কোন নিষেধ থাকতে পারেনা | দেওবন্দীদের আরেক নির্ভরযোগ্য আলেম মাওলানা সমসুল হক ফরিদপুরী উনার তাসাউফ তত্ত্ব কিতাবের ৩৫ পৃষ্টা - ৪৭ পৃষ্টা পর্যন্ত শুধুই মিলাদের অসংখ বাব নিয়ে এসেছেন এবং ৪১ পৃষ্টায় উল্লেখ করেন " হুজুর পুর নূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শানে যে কাসিদা পড়া হয় তাতে মহব্বত বাড়ে আর ওই মহব্বতের জোরে যদি কেউ মিলাদের কিয়ামে দাড়িয়ে যায় তাহলে তাকে বিদাত বলা যাবেনা | আর হুজুর পুর নূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামে বসে বসে সালাম দেওয়া হুজুরের শানে বড়ই বেয়াদবী |

আপনার এমন প্রামাণিক আলোচনা খুবই প্রয়োজন।

বুখারী শরীফের বিখ্যাত ব্যাখ্যাকারী আল্লামা ইবনে হাজার আসকালানী , ইমাম বদরুদ্দিন আইনি বুখারী শরীফের ব্যাখ্যায় লিখেন , ﻭﺫﻛﺮ ﺍﻟﺴﻬﻴﻠﻲ ﺍﻥ ﺍﻟﻌﺒﺎﺱ ﻗﺎﻝ ﻟﻤﺎ ﻣﺎﺕ ﺍﺑﻮ ﻟﻬﺐ ﺭﺍﻳﺘﻪ ﻓﻲ ﻣﻨﺎﻣﻲ ﺑﻌﺪ ﺣﻮﻝ ﻓﻲ ﺷﺮ ﺣﺎﻝ ﻓﻘﺎﻝ ﻣﺎ ﻟﻘﻴﺖ ﺑﻌﺪ ﻛﻢ ﺭﺍﺣﺔ ﺍﻻ ﺍﻥ ﺍﻟﻌﺬﺍﺏ ﻳﺨﻔﻒ ﻋﻨﻲ ﻓﻲ ﻛﻞ ﻳﻮﻡ ﺍﺛﻨﻴﻦ ﻭﺫﻟﻚ ﺍﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻭﻟﺪ ﻳﻮﻡ ﺍﻻﺛﻨﻴﻦ ﻭﻛﺎﻧﺖ ﺛﻮﻳﺒﺔ ﺑﺸﺮﺕ ﺍﺑﺎ ﻟﻬﺐ ﺑﻤﻮﻟﺪﻩ ﻓﺎﻋﺘﻘﻬﺎ অর্থাৎ হজরত আব্বাস ( রা ) বর্ণনা করেন , " আবু লাহাবের মৃত্যুর এক বছর পর আমি তাকে স্বপ্নে দেখি | সে আমাকে বলে ভাই আব্বাস আমার মৃত্যুর পর থেকে কবরের জিন্দেগীতে আমি শান্তিতে নেই | কিন্তু প্রতি সোমবার এলেই আমার শাস্থি লাগব করে দেওয়া হয় | এই ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে হজরত আব্বাস ( রা ) বলেন আবু লাহাবের এই সোমবারের শাস্তি লাগবের কারণ হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিলাদত শরীফ উপলক্ষে হুজুর যেদিন জন্ম গ্রহণ করেছিলেন নবীজির শুভাগমনে খুশি হয়ে হজরত সুয়াইবা ( রা ) আজাদ করে ছিলেন | (ফাতহুল বারি সরহে সহীহুল বুখারী , অম্দাতুল কারী শরহে সহীহুল বুখারী )| এখন কথা হলো আবু লাহাবের মত কাট্টা কাফের যদি নবীজির একদিনের বেলাদত শরীফে খুশি হয়ে প্রতি সপ্তাহে প্রতি সোমবার তার জাহান্নামের আজাব লাগব হয়ে যায় , আমরা যারা মুমিন মুসলমান তারা জীবনে হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কতগুলা বেলাদত শরীফ খুশি মনে পালন করে তার বিনিময়ে কি জান্নাত পেতে পারিনা?

আপনিও দেখি বিদআতের বিরুদ্ধে কথা বলেন! খুশি হলাম জেনে। জাজাকাল্লাহ খাইরান।

ভাই আল্লাহ তায়ালা আপনার অন্তরে আরো সাহস ঢুকিয়ে দিক আপনার কথা হক কথা

আল্লাহ আপনার খেদমত কবুল করুক, আমিন

আল্লাহতালা আপনাকে সত্য এবং মিথ্যা পার্থক্যকারী হিসেবে কবুল করুক

আপনার কথা দলিল ভিত্তিক সুন্দর। জাযাকাল্লাহু খাইরান

আলামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর উপস্থাপন

মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা কিছু কিছু মূর্খ না বুঝি আনলাইক করে

nice

মাশাল্লাহ

جزاكم الله خير.. لاشك أن اختيار الموضوع مع الأدلة الموفورة و البراهين الموضحة في هذا العصر الراهن جد مفيد و أنفع لمن يجهل عنه.. وإنه ليبهت الجاهلين.

জাযাকাল্লহ অাহসানাল জাযা খুসুসান ওয়াল অাখিরাহ ৷

আপনি খুব ভাল বইয়ান করলেন।

আল্লাহ আপনাকে সুস্থ্য রাখুন আর আপনার ইলেম কে আরো বাড়িয়ে দেন,আমিন।

আমি সালাফী তার পরেউ জাযাকাল্লাহ খায়ের

জাযাকাল্লাহ।তথ্যবহুল আলোচনা।

jazakallah..

I appreciate your presentation, because of presents lot of evidence where needed, please keep pace.

বিদআতীরা ঈদে মিলাদুনবী সপক্ষে যে দলিল পেশ করেন তার অধিকাংশ নেওয়া হয় আবুল খাত্তাব ইবনু দিহাইঁয়া [أَبُو الخَطَّاب ابْنُ دِحْيَة] এর তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর (التنوير في مولد البشير النذير) থেকে । ইমাম যাহাবী (রহঃ) উক্ত রাবীর জীবনী তার সিয়ারু আলামিন নুবুলা গ্রন্থের ১৬/২৭৮ এ উল্লেখ করেছেন। এছাড়াও আছে তারীখ বাগদাদ (২১/১৫৪, জীবনী নং ১৬০)। তাক্বী উবায়দ বলেন এনার জন্ম ‘سَنَةَ سِتٍّ وَأَرْبَعِيْنَ وَخَمْسِ مائَةٍ’ ‘৫৪৬ হিজরী’ এবং ইন্তাকাল ‘سَنَةَ ثَلاَثٍ وَثَلاَثِيْنَ وَسِتِّ مائَةٍ’ ‘৬৩৩ হিজরী’। (উক্ত কিতাব দ্রষ্টব্য) ইবনু দিহাইঁয়া উক্ত কিতাবে অধিকাংশ হাদীছ সনদবিহীন ভাবে এনেছেন যার কোনরুপ নির্ভরশীলতা নেই। তিনি তার কিতাবে ঈদে মিলাদুনবী পালনের ফযিলত সম্পর্কে বিভিন্ন মাওকুফ রেওয়াত নিয়ে এসেছেন বিভিন্ন প্রসিদ্ধ ছাহাবী যেমন আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ), আবু দারদা (রাঃ) থেকে অথচ তিনি কোনরুপ সনদ পেশ করেননি। তাই সনদ না থাকায় এই বর্ণনাগুলি বাতিল। এবার আসুন উক্ত মুসান্নিফ সম্পর্কে কিছু জানি। ইমাম যাহাবী (রহঃ) এনার সম্পর্কে বলেন ‘وَفِي الحَدِيْثِ عَلَى ضَعْفٍ فِيْهِ’ ‘এনার হাদীছগুলিতে দুর্বলতা আছে’। (সিয়ারু আলামিন নুবুলা ১৬/২৭৯) ইবনু নাজ্জারী এনার সম্পর্কে বলেন, ‘وَنَسَبُهُ لَيْسَ بِصَحِيْحٍ’ ‘তিনি ছহীহ নয়’ ‘ظاهري المذهب’ ‘স্পষ্ট মাযহাবী’ ‘كثير الوقيعة في السَّلَفِ’ ‘সালাফীদের প্রতি অত্যন্ত ঝগড়াটে’। ‘أَحْمَقَ' 'নির্বোধ’ ‘خَبِيثَ اللِّسَانِ’ ‘নোংরা ভাষী’ ‘مُتَهَاوِناً فِي دِيْنِهِ’ ‘দ্বীনের ক্ষেত্রে অবহেলাকারী’। (সিয়ারু আলামিন নুবুলা ১৬/২৮১) আর ইবনু নাজ্জারীকে ইমাম আতীকি (العَتِيْقِيّ) ছিক্বাহ বলেছেন। (সিয়ারু আলামিন নুবুলা ১২/৫৩৭) তাই নাজ্জারীর এই জারাহকে বাদ দিতে পারবেন না। তাই ভাবুন কোন কিতাব থেকে উক্ত বিদআতী অনুষ্ঠানের দলিল পেশ করছেন!!!

Thanks a lot mawlana

জাযাকাল্লাহ

Thanks brother

অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

সত্য বলার জন্য ধন্যবাদ।

masshallah

জাযাকাল্লাহ খায়ের

جزاكم الله خير ওদের কোন দলিল নেই, বাপ দাদার ধর্ম মানবে জারা তারা এরচেয়ে ভালদলিল পাবে কোথায়। শেখ আপনাকে সালাম।

جزاك الله خيرا 🌹🌹

ما شاء الله ..

আলহামদুল্লিলাহ ,

ماشاءلله

আহলে হাদিস হয়েও আপনাকে ধন্যবাদ

very good

আলহামদুলিল্লাহ্‌

নবীজী উনার আগমন বিলাদত শরীফ(জন্ম তারিখ)১২ই রবীউল আওয়াল শরীফ নিয়ে যাদের এলার্জি ভিডিও টি তাদের জন্য।

মাশা আল্লাহ।

Good nice

Mashallah!!!

আমিন

Thanks apnake

একমত।১৯৭৪ সালে পাকিস্তান থেকে আমদানি করেছে

Jaza'Allah

Nice & thanks

আসসালামু আলায়কুম। শায়েখ আশা করি আপনারা সবাই আলোচনা শুরু করার পূর্বে সালাম দিবেন। জাযাকাল্লাহ্ খাইর

মাশাআল্লাহ

মাশা আল্লাহ

ভাই আপনাকে ধন্যবাদ এতো দিন পর আপনি সত্য কথা বললেন তবে আপনাদের গুড়া ও ভারতে তাদের ও গুড়া ভারতে

Nice

ভাই সঠিক টা বলেযান দলিল মতাবেক আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করুন। ধন্যবাদ

হযরত নবী করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আলোচ্য হাদীস শরীফ উনার মধ্যে اعياد (আইয়াদ) শব্দ ব্যবহার করেছেন। আর اعياد (আইয়াদ) শব্দ ঈদ عيد শব্দের বহুবচন। অর্থাৎ একটি ঈদকে আরবীতে বলা হয়عيد (ঈদ) দু’টি হলেعيدان (ঈদাইনে) আর দু’য়ের অধিক ঈদকে বলেاعياد (আইয়াদ) । সূতরাং হাদীস শরীফ উনার মধ্যে উল্লিখিত আইয়াদ শব্দ দ্বারা প্রমানিত হলো দুই ঈদের বেশি ঈদ রয়েছে। অতএব হযরত নবী করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ শব্দ চয়নই প্রমাণ করে ঈদ দু’য়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। বরং অসংখ্য হতে পারে। এই পবিত্র সহীহ হাদীস শরীফ থেকেই দেখা গেলো, এক হাদীস শরীফেই তিনটা ঈদের কথা বলা হয়েছে। এখন বলুন কিভাবে বলা যায় দুই ঈদের বেশি ঈদ নাই? একমাত্র চরম স্তরের মূর্খ ছাড়া কেউ বলতে পারে না যে দুই ঈদের ব্যতীত আর ঈদ নাই। অতএব প্রমানিত হলো যে, শরীয়তে দুই ঈদ ব্যতীত আরো অনেক ঈদ আছে! যা পবিত্র হাদীস শরীফ দ্বারাই প্রমানিত সুতরাং যারা বলে, দুই ঈদ ব্যতীত আর ঈদ নাই তাদের কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং কুরআন শরীফ সুন্নাহ শরীফের খেলাফ ও কুফরীমূলক প্রমানিত হলো। #12shareef #Saiyidul_Aayaad_Shareef #সাইয়্যিদুল_আইয়াদ_শরীফ

Nice discussion.

ধন্যবাদ

উসূলে ফিকহ নিয়ে যদি আপনারা কোন ভিডিও দিতেন তো খুশি হতাম

আমিন আমিন

بارک الله فی حیاتی

allh afnake porufori sotik pothe asar twfik Dan corok amin

মাওলা এটি কি আলেম ? এটি ই হলো জালেম

Haq

Allah hajratke nekhaiat daraj koron . Amin

অত্যন্ত সুন্দর আলোচনা।

Milad total BIDAT Request to all Muslims only follow Quran and hadith. Thank you very much for Right tolking.

সহীহ মুসলিম এবং নাসায়ী শরীফের স্পষ্ট হাদীস অাছে হযরত মুয়াবিয়া র. এর রেওয়ায়েতে জুলুস সম্পর্কে।

❤💙

আলহামদুলিল্লাহ। সন্দর আলোচনার জন্য ধন্যবাদ!আমি জানতে চাই আপনাদের নিকট নবী (সঃ)৪১বংশদরআবির্ভূত হয়েছে এটা কি সত্য জানাবেন?

ধন্যবাদ ভাই বিদয়াত এর বিরুদ্ধে কথা বলায়

Good night

হেলাল উদ্দিন, আপনি সঠিক করে বলুন।

সত্য কথা প্রচার করার জন্য ধন্যবাদ।

100%RIGHT HOJJUR

তুমি যে ওহাবী সেটা বুঝলাম।

এদের বিরুদ্ধে মামলা করা যায় না, হুজুর?

ভাই বিডিও গুলো যথযথ দলিল ভিওিক কিন্ত আরো ছোর পরিসরে বিডিও বানানো দরকার কারন মানুষ এতো বড় বিডিও দেখতে চায় না

Mufti osman goni salehi bole sen je ei hadis gulor moddhe ek ti jadis er sanad sahi oawagese abong nasir uddin albani o oita sahi boke sen etar shottota ki ?

💓

💝💝💝💝💝

ভাই তাওহীদ মাওলা, আমি অতি ক্ষুদ্র হয়েও একটা পরামর্শ বা অনুরোধ করতে চাই। এটাকে আমি যেকোন বক্তব্য বা বিতর্কে শ্রোতা বা যার উদ্দেশ্যে আপনার বক্তব্য তার মনযোগ আকর্ষণ করার একটা কৌশল। 01915954686 আমার নাম্বার।

মাশাআল্লাহ , আপনার এই তথ্য গুলো শুনে অনেক উপকৃত হলাম। তবে একটি আবেদন এই যে, আপনার সঙ্গে একটু কথা বলতে পারলে আরো উপকৃত হতে পারতাম । মুফতি মন্জুরুল ইসলাম । মোবাইল : 01728814030

How can identify, which book is original ?

★আল্লাহ পাক পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফের সুরা ইউনুসের ৫৮ নং আয়াতে এরশাদ করেন, " قل ﺑﻔﻀﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﻭ ﺑﺮﺣﻤﺘﻪ ﻓﺒﺬﺍﻟﻚ ﻓﻠﻴﻔﺮﺣﻮﺍ ﻫﻮ ﺧﻴﺮﻣﻤﺎ ﻳﺠﻤﻌﻮﻥ অর্থাৎ হে রাসুল আপনি বলুন আল্লাহর দয়া ও রহমতকে কেন্দ্র করে তারা যেন আনন্দ করে এবং এটা হবে তাদের অর্জিত সকল কর্মফলের চেয়েও অধিক শ্রেষ্ঠ। এ পৃথিবীতে যত নেয়ামত রয়েছে বা এসেছে এর চেয়ে সবচেয়ে বড় নেয়ামত হচ্ছে হাবিবুল্লাহ হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম | আল্লাহর এই নেয়ামত ও অনুগ্রহকে কেন্দ্র করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা ও আনন্দ উদযাপন করার নির্দেশ স্বয়ং রাব্বুল আলামিন দিয়েছেন যার প্রমান উপরোক্ত পবিত্র কোরআনের আয়াত | অতএব নবীজির শুভাগমনের চেয়ে শ্রেষ্ঠ নেয়ামত আর কি হতে পারে ? ★আবার আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কোরআনের সুরা আম্বিয়ার ১০৭ নং আয়াতে দয়াল নবীজির শ্রেষ্টত্ব প্রকাশ করার জন্য ঘোষণা করেন, " ﻭﻣﺎ ﺍﺭﺳﻠﻨﻚ ﺇﻻ ﺭﺣﻤﺔ ﻟﻠﻌﺎﻟﻤﻴﻦ " অর্থাৎ নিশ্চয় আমি আপনাকে জগতসমূহের রহমত করেই প্রেরণ করেছি | ★আল্লাহ রাব্বুল আলামীন পবিত্র কোরআনের ১১৪ নং আয়াতে এরশাদ করেন , ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺭﺑﻨﺎ ﺍﻧﺰﻝ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﻣﺎﺀﺩﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﺗﻜﻮﻥ ﻟﻨﺎ ﻋﻴﺪﺍ ﻻﻭﻟﻨﺎﻭﺍﺧﺮﻧﺎ অর্থাৎ ঈসা ইবনে মারিয়াম ( আ ) দুয়া করলেন , হে আল্লাহ ! হে আমাদের প্রভু আমাদের প্রতি আকাশ হতে খাদ্য অবতীর্ণ করুন যেন সেটা আমাদের জন্য অর্থাৎ আমাদের মধ্যে যারা প্রথমে ( বর্তমানে আছে ) এবং যারা পরে , সকলের জন্য আনন্দের বিষয় হয় এবং আপনার পক্ষ হতে এক নিদর্শন হয় ( ঈদের দিন ) | আর আপনি আমাদেরকে রিজিক প্রদান করুন বস্তুত আপনিই সর্বোত্তম রিজিক প্রদানকারী |মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে খাদ্য ভর্তি পেলে তা যদি ঈসা ( আঃ ) এর ভাষায় সৃষ্ঠির আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত আনন্দ উত্সবের কারণ হয় তবে রাহমাতুল্লিল আলামিন নবীজির মত মহান নেয়ামতের শুভাগমনের দিনটি কতই না গুরুত্বপূর্ণ , মর্যাদাপূর্ণ ও আনন্দের তা সহজেই অনুমান করা যায় |★তাছাড়া সুরা আহযাবের ৫৬ নং আয়াতে আল্লাহ পাক এরশাদ করেন , "তোমরা আমার হাবিবের প্রতি দুরুদ সালাম প্রেরণ কর" | অর্থাৎ আল্লাহ আমাদেরকে স্পষ্ট এখানে নির্দেশ করেছেন উনার হাবিবের প্রতি দুরুদ সালাম জানানোর জন্য | আল্লাহর নির্দেশ বিবেচনায় যা প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের জন্য ফরজ ( অর্থাৎ নবীজিকে তাজিম করা , সম্মান করা , নবীজিকে দিয়ে ভালো মনোভাব পোষণ করা ) | অতএব পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফের উক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্ট প্রমান হয়ে যায় ঈদে মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খুশি মনে পালন করা প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের জন্য ঈমানী দায়িত্ব এবং এই দিনের চেয়ে নিয়ামতপূর্ণ দিন আর হতেই পারেনা ! মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পক্ষে শত শত সহি হাদিস শরীফ থেকে কিছু হাদিস শরীফ আপনাদের খেদমতে উপস্থাপন করছি | রাহমাতুল্লিল আলামিন হুজুর পুর নূর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই নিজের মিলাদ পালন করেছেন | ★এই প্রসঙ্গে পবিত্র হাদিস শরীফে এরশাদ হয়েছে , " ﻋَﻦْ ﺍَﺑِﻰ ﻗَﺘَﺪَﺓَ ﺍﻻَﻧْﺼﺎَﺭِﻯ ﺭَﺿِﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋَﻨﻪُ ﺍَﻥَّ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺱﺀﻝ ﻋَﻦْ ﺻَﻮْﻡِ ﻳَﻮْﻡ ﺍﻻِﺛْﻨَﻴْﻦِ ﻗَﻞَ ﺫَﺍﻙَ ﻳَﻮْﻡٌ ﻭُﻟِﺪْﺕُ ﻓِﻴْﻪِ ﺑُﻌِﺜْﺖُ ﺍَﻭْﺍُﻧْﺰِﻝَ ﻋَﻠَﻰَّ ﻓِﻴْﻪِ - অর্থাৎ হজরত আবু কাতাদা ( রা ) হতে বর্ণিত , একজন সাহাবী হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের খেদমতে আরজ করলেন ই রাসুলাল্লাহ , ইয়া হাবিবাল্লাহ আমার মাতা পিতা আপনার নূরের পাক কদমে কুরবান হোক | আপনি প্রতি সোমবার রোজা পালন করেন কেন ? জবাবে সরকারে দুজাহান নূরে মুজাস্সাম হাবিবুল্লাহ হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন , এই দিনে আমার জন্ম হয়েছে , এই দিনে আমি প্রেরিত হয়েছি এবং পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ এই দিনেই আমার উপর নাজিল হয়েছে | (সহীহ মুসলিম শরীফ ২য় খন্ড, ৮১৯ পৃষ্ঠা, বায়হাকী: আহসানুল কুবরা, ৪র্থ খন্ড ২৮৬ পৃ: মুসনাদে আহমদ ইবনে হাম্বল ৫ম খন্ড ২৯৭ পৃ: মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক ৪র্থ খন্ড ২৯৬পৃ: হিলিয়াতুল আউলিয়া ৯ম খন্ড)

Ato din koty celo vi

Milad qiam bidat

আপনাকে অনেক ভাল বাসি মন থেকে আল্লার জন্য, হুজুর আপনাকে একটা প্রশ্ন ছিল, আপনি কি মিলাদ মানেন না বা অস্বীকার করেন, কোনটা? যদি সম্ভব হয় তাহলে বর্তমান মিলাদ আর প্রকৃত মিলাদের কি পার্থক্য আছে , বা যারা মিলাদ পালন করে অনুস্ঠান করে তারা কি আসলেই বিদআত কারি,, হুজুর বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করে একটা ভিডিও দেন, তাহলে সবাই উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ

মাসাআল্লাহ।

Very sad