কমেন্টগুলা পড়ে আমার যেটা মনে হল, হুজুরের কথাগুলা কোন একটা ব্যক্তি ও ঠান্ডা মাথায়, মনোযোগ সহকারে শুনেনি, যদি যদি কেউ মন দিয়ে শোনতো তাইলে অবশ্যই বুঝতে পারত যে হুজুর ঠিকই নিজের দাবির পক্ষে খুব সুন্দর দলিল দিয়েছেন,
ভাইজান আল্লাহর নবী মুহাম্মদ সাল্লাম বলেছেন দোয়া হচ্ছে নামাজের মধ্যে সবথেকে বেশি কবুল হয় এইটাকে বলছেন না কেন নামাজের পরে হাত তুলে দোয়া করতে হবে মুসল্লিদের কে ইমাম সাহেব বলছেন যে নামাজ নামাজের পর যারা মোনাজাতকে ফরজ মনে করছেন আমার সামনে নগণ্য ভারত বাংলাদেশ পাকিস্তানের ম্যাক্সিমাম মসজিদে বেশিরভাগ মসজিদে নামাজ শেষ হয়ে যাওয়ার পর ইমাম সাহেব সবাইকে নিয়ে মোনাজাত করে নিয়ে এটা বোঝাতে চাচ্ছেন
দুঃখজনক হলেও সত্য যে আমাদের দেশে অনেক আলেম উলামা শির্ক ও বিদআত সম্পর্কে জ্ঞান নেই । দোআ ইবাদত । কিন্তু সেই ইবাদত হতে হবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে ভাবে করেছেন করতে বলেছেন ও সমর্থন করেছেন । ফরজ নামাজের শেষে ঈমাম সাহেব মোক্তাদীদের নিয়ে যে সম্মিলিত মোনাজাত করেন এই ভাবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কখনো কি আমল করেছেন? করেননি! আল্লাহ্ আপনাদের মতো আলেমদের কোরআন ও সুন্নাহ সহিহ জ্ঞান দান করুন আমিন
খুব ধৈর্য ধরে শুনলাম পুরোটা। একটা জিনিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে উনি যতগুলো দলীল দিয়েছেন তার প্রত্যেকটাতেই শুধু একটা কথাই বার বার উনি বলেছেন যে, রাসুল সাঃ দোয়া করেছেন, হাত তুলে দোয়া করেছেন। একাবারও তিনি এটি প্রমাণ করতে পারেননি যে রাসুল সাঃ নামাজের পর "সম্মিলিত" মুনাজাত মুনাজাত করেছেন। মূল বিতর্ক তো এটা নিয়েই। আর তিনি সাহাবী "আলা আল হাজরামী" রাঃ এর একটা আমল দিয়ে সম্মিলিত মোনাজাতের দলীল দিয়েছেন। যেটা ২৬.৫৫ মিনিট থেকে তিনি আলোচনা করেছেন। উল্লেখ্য যে, আলা আল হাজরামী রাঃ এর মুনাজাত সম্মিলিত হওয়ার কারণ ছিল যে এখানে সবার সমস্যা ছিল একই রকম। কারণ সবার উট হারিয়ে গেছে। সে জন্য সবাই একসাথে দোয়া করেছেন। এই একটা মাত্র দলীল ছাড়া তিনি সম্মিলিত মোনাজাতের আর কোন দলীলই দিতে পারেননি। তাহলে ভাইয়েরা আপনার বিবেক দিয়ে চিন্তা করেন যে শুধুমাত্র একজন সাহাবীর আমলকে রাসূল ও অন্য সকল সাহাবীর উপর প্রাধান্য দিবেন? যেটা ছিল ঘটনা চক্রে সম্মিলিত মুনাজাত।
সুনান আত তিরমিজী, হাদীস নং ৩৪৯৯। আবূ উমামাহ্ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, বলা হল, হে আল্লাহর রাসূল! কোন সময়ের দুআ বেশি (শোনা) গ্রহণযোগ্য হয়? তিনি বললেনঃ শেষ রাতের মাঝ ভাগের এবং ফরয নামাযগুলোর পরবর্তী দুআ। এই হাদীস এ কোথায় সম্মিলিত দুআ র কথা বলা হয়েছে?
আপনাকে অনেক অনেক মোবারকবাদ জানাই আপনি যে চহি হাদিসের আলোকে সত্য হাদিস গুলি তুলে ধরার জন্য সম্মিলিত দোয়া বা মোনাজাত করার দলিল পেশ করেছেন , আল্লাহ আপনাকে হায়াতে তায়্যেবা দান করুন আমিন
রাসুল(সঃ) ফরজ নামাজের পর দোয়া করতেন এটা সর্বজন গৃহিত; আল্লাহ্ ফরজ সালাতের পরের দোয়া বেশি কবুল করেন। এটা সবাই জানে। যারা বেদাত বলে তারাও এই কথা বলে। এখানে সম্মিলিত মোনাজাত কই পাইলেন। এখানে বিশেষ করে ব্যাক্তিগত দোয়াকে বুঝানো হয়েছে।
ভিডিও টা মনোযোগ দিয়ে শুনলে বুঝতে পারতেন কই পাইছেন উনি । সাহবীদের যুদ্ধের যে ঘটনা বর্ননা করা হল "আলবিদায়া ওয়াননিহায়া ৫/৩৪; তারীখে তাবারী ২/৫২৩" থেকে সেখানে স্পষ্ট বলা আছে ফজরের নামাজের পর একত্রে বসে সাহাবীরা দোয়া করেছেন তাহলে কি সাহাবী রা বেদ আত করেছেন? ফজরের নামাজ ফরজ নামাজ নয় কি? আর এই দলিল ছাড়াও অন্য যত গুলো দলিল আনছেন সেগুলো সম্মিলিত বা একা দোয়া করেছেন তা নির্দিষ্ট নাই, তাই দুইটাই জায়েজ। সুতরাং বেদ আত বলতে পারবেন না কখনোই
সলাতের পর দুআ ফরজ বা ওয়াজিব নয়। রসুলুল্লাহ (সঃ) ও সাহাবীগণের আমল আছে। আমি মক্কা মুকাররামায় একটি জুমার পর (সম্মিলিতভাবে বেশ জোরে) ও কয়েকটি ওয়াক্তে ফরজ সলাতের পর (বেশ আস্তে) ঈমামের সাথে দুআ করেছি।
বড় হুজুর মনে হয় দোয়া আর সম্মিলিত মুনাজাতের পার্থক্য বুঝতেছেন না। দোয়া তো রয়েছে আল্লাহর রাসূল ফরজ নামাজের পর অনেক দোয়া পড়তেন। কিন্তু সে দোয়া গুলি তিনি একা একাই পড়তেন। আস্তাগফিরুল্লাহ। আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম ওয়া মিনকাস সালাম তাবারাকতা ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম। আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার 33 বার করে। এই দুয়া গুলি পড়তে কেউ নিষেধ করতেছে না। নিষেধ করা হচ্ছে সম্মিলিত মুনাজাত করাতে।যেমন সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া হচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ।
আস্ সালামু আলাইকুম, ওয়া রাহ্ মাতুল্লাহি , ওয়া বারাকাতুহু । মওলানা সাহেব, আমরা সবাই ফরজ নামাজের পর দোয়া করার ব্যাপারে এবং হাত উঠিয়ে দোয়া করার ব্যাপারে একমত । কিন্তু ফরজ নামাজের পরে নবী করিম সাঃ কখনই সম্মিলিতভাবে সবাইকে নিয়ে একসাথে মুনাজাত করেননি । শুধু বিশেষ পরিস্থিতিতে করেছেন , যেমন - অনাবৃষ্টি, মহামারী, যুদ্ধের সময় । এই সকল ক্ষেত্রে । তিনি ফরজ নামাজের পর সালাম ফিরিয়ে তিনবার জোরে, জোরে আস্ তাগ্ ফিরুল্লাহ্ পড়েছেন । তারপর মুসল্লিদের দিকে ফিরে বসে মনে, মনে দোয়া আসগর পড়েছেন । কখনোই সম্মিলিতভাবে দোয়া করেননি । আপনি আপনার পুরা বক্তব্যের মধ্যে খুবই সতর্কতার সাথে তা এড়িয়ে গেছেন । যে উদাহরণগুলো পেশ করেছেন তার মধ্যে ফরজ নামাজের পর নবী সাঃ যে সম্মিলিতভাবে সবাইকে নিয়ে কোন বিশেষ করন ছাড়া মোনাজাত করেছেন , তার কোন সহি হাদিস তো দুরে থাক্ কোন জাল দলিলও কেউ দেখাতে পারবে না । দয়া করে নিজেকে সঠিক প্রমান করার জন্য আসল বিষয়কে এড়িয়ে অন্য প্রসঙ্গ নিয়ে বাহাস করে নিজের সাথে এবং সরল মুসলমানগনের সাথে প্রতারনায় লিপ্ত হওয়া থেকে বিরত হন । হজরত মোহাম্মদ সাঃ উনার মদিনায় হিজরতের ১০ বছরে ১৮ হাজার ওয়াক্তের বেশী ফরজ নামাজের ঈমামতি করেছেন। যার একটিতেও তিনি সালাম ফিরিয়ে সম্মিলিতভাবে সবাইকে নিয়ে মোনাজাত করেননি । আর যেটা আমার নবী সাঃ করেননি , সেটা করার অর্থ নবী করিম সাঃ কে অমান্য করা । যা সরাসরি বেদআত । সুন্না মোতাবেক আল্লাহর ইবাদত করা ছাড়া অন্য যেকোন ভাবে আল্লাহর ইবাদত , আল্লাহ্ কবুল করবেন না ।
এর অর্থ হলো আল্লাহ তায়ালা আমাদের ক্ষমা করে দিয়েছেন।আমাদের নিজেদের পাপের ব্যপারে সতর্ক হওয়ার কোন দরকারই নেই।আমরা তো নিশ্চিত জান্নাতি। তাই না? রাসূল( স:) নামাজের পর হাত তুলে দোয়া করেছেন এটা কেন অস্বীকার করেন? রাসূল (স:) বললেন ফরজ নামাজের পর দোয়া করলে কবুল হয়।আর সম্মিলিত দোয়া করলে আল্লাহ দোয়া কবুল করেন।তাহলে সম্বলিত দোয়া করবো না কেন? আমদের দাবি হলো এটা মুস্তাহাব।করতেই হবে এমনটা না।না করলে কোন গুনাহ হবে না।এখন আমার একটা প্রশ্ন যদি পারেন উত্তর দেন।আপনি যে বললেন রাসূল (স:) কখনো নামাজের পর সম্মলিত দোয়া করেন নি এটা আপনি কিভাবে জানতে পারলেন? হাদীসে কি রাসূল( স:) ২৩ বছরের প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর কি করতেন তা উল্লেখ আছে? যদি না থাকে আপনার ঔ দাবীর অর্থ হলো আপনি একজন সাহাবী আর এমন সাহাবি যে রাসূল (স:) এর সাথে ২৩ বছর ফরজ নামজ পড়েছেন।রাসূল( স:) প্রয়োজনে সম্মিলিতভাবে হাত তুলে দোয়া করেছেন। কিন্তু আমরা গুনাহ মাফের জন্য সম্মিলিত দোয়া করতে পারবো না।তাই না? তাহলে রাসূল (স:) কেন বললেন সম্মিলিতভাবে দোয়া করলে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়?
ভাই।বিদআত এর অর্থ হলো ইসলামে যা নেই তা প্রবেশ করানো।আর ইসলামের অনেক বিষয় সাহাবা কেরাম রাসূল থেকে শিখেছেন।তা আমাদের কাছে যদি রাসূল থেকে না পৌছে সাহাবা কেরাম থেকে পৌছে তাহলে বিদআত কেন হবে?হযরত আলা আল হাযরামী কি তাহলে বিদআত করেছেন?রাসূল থেকে নামাজের পরে তো সম্মিলিত বা একা দোয়া কোনটার কথাই নেই শুধু দোয়ার কথা আছে।তাহলে একক দোয়া বর্ণিত না থাকলে তো তাও বিদআত হবে এভাবে তো পুরো দুয়াই না জায়েয বানিয়ে দেয়া হচ্ছে অথচ নামাযের পর দোয়া রাসূল থেকে প্রমাণিত। মোটকথা হলো দুইভাবেই যকোনো দুয়া করা জায়েয।নামাযের পর কেউ চাইলে যে কোন একভাবে করতে পারেন।আলোচক সেটাই বলেছেন সম্মিলিত দোয়ার বিষয়টা এড়িয়ে যাননি।পুরো আলোচনা ভালোভাবে শোনার অনুরোধ রইলো
আপনি যখন পৰ্যায় বলেছেন তখনেই আমি বুঝে নিয়েছি যে দুৰ্বল বিষয় টাকে সবল কৰে দিয়ে মানুষকে ঐটাৰ ওপৰে আমল কৰাৰ জন্য উৎসাহিত কৰেছেন। যেখানে কোৰানেৰ আয়াতে উল্লেখ আছে যে ঈমাম যখন ছালাম ফিৰাবে তখন জিকিৰ এবং দোৱায় মছগুল হয়ে যাও। ওখানেতো হাত তুলে সন্মিলিত ভাবে দোৱা কৰাৰ কোনো বিধান বা হুকুম দেয় নাই। বাৰাবাৰী আপনাৰাই কৰতেছেন।
ইমাম আবু হানিফা রাহেমাহুল্লাহ সালাম ফেরানোর পরে ইমামের কেবলামুখী হয়ে বসে থাকা বা কেবলামুখী হয়ে দুয়া-মুনাজাত করা মাখরুহ বা অপছন্দনীয় বলেছেন। [ ইমাম মুহাম্মাদ, আল-মাসবুত ১/১৭-১৮]
আগে ওটা প্রমান করেন যে ইমাম মহম্মদ ইমাম আবু হানিফা (র:) এর ছাত্র নয় । যদি না পারেন আপনি জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে বলেন আমার জানা ছিল না। তার পরে বলব ইমাম আবু হানিফা (র:) এর কিতাব আছে বা নাই। আমি আপনাকে ভালো বাসি।আপনাকে অপমান করার জন্য বলিনি।
@@s.m.t4708 দো'আ (মুনাজাত) : সম্মিলিত ও একাকী (০১). ফরয সালাত বাদে সম্মিলিত দো'আ (মুনাজাত)- ফরয সালাত শেষে সালাম ফিরানোর পরে ইমাম ও মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে হাত উঠিয়ে ইমামের সরবে দো'আ পাঠ (মুনাজাত করা) ও মুক্তাদীদের সশব্দে 'আমীন' 'আমীন' বলার প্রচলিত প্রথাটি দ্বীনের মধ্যে একটি নতুন সৃষ্টি। রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) ও সাহাবায়ে কেরাম হতে এর পক্ষে সহীহ্ বা যঈফ সনদে কোন দলীল নেই। বলা আবশ্যক যে, আজও মক্কা-মদ্বীনার দুই হারাম-এর মসজিদে উক্ত প্রথার কোন অস্তিত্ব নেই। (০২). প্রচলিত সম্মিলিত দো'আর (মুনাজাতের) ক্ষতিকর দিক সমূহ- (ক) এটি সুন্নাত বিরোধী আমল। অতএব তা যত মিষ্ট ও সুন্দর মনে হউক না কেন সূরা কাহ্ফ-এর ১০৩-৪ নং আয়াতের মর্ম অনুযায়ী ঐ ব্যক্তির ক্ষতিগ্রস্ত আমলকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। (খ) এর ফলে মুছল্লী স্বীয় সালাতের চাইতে সালাতের বাইরের বিষয় অর্থাৎ প্রচলিত 'মুনাজাত'কেই বেশী গুরুত্ব দেয়। আর এজন্যেই বর্তমানে মানুষ ফরয সালাতের চাইতে মুনাজাতকে বেশী গুরুত্ব দিচ্ছে এবং "আখেরী মুনাজাত" নামক বিদ'আতী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বেশী আগ্রহ বোধ করছে ও দলে দলে সেখানে ভিড় জমাচ্ছে। (গ) এর মন্দ পরিণতিতে একজন মুছল্লী সারা জীবন সালাত আদায় করেও কোন কিছুর অর্থ শিখে না। বরং সালাত শেষে ইমামের মুনাজাতের মুখাপেক্ষী থাকে। (ঘ) ইমাম আরবী মুনাজাতে কী বললেন সে কিছুই বুঝতে পারে না। ওদিকে নিজেও কিছু বলতে পারে না। এর পূর্বে সালাতের মধ্যে সে যে দো'আ গুলো পড়েছে, অর্থ না জানার কারণে সেখানেও সে অন্তর ঢেলে দিতে পারেনি। ফলে জীবনভর ঐ মুছল্লীর অবস্থা থাকে 'না ঘরকা না ঘাটকা'। (ঙ) মুছল্লীর মনের কথা ইমাম সাহেবের অজানা থাকার ফলে মুছল্লীর কেবল 'আমীন' বলাই সার হয়। (চ) ইমাম সাহেবের দীর্ঘক্ষণ ধরে আরবী-উর্দূ-বাংলায় বা অন্য ভাষায় করুণ সুরের মুনাজাতের মাধ্যমে শ্রোতা ও মুছল্লীদের মন জয় করা অন্যতম উদ্দেশ্য থাকতে পারে। ফলে 'রিয়া' ও 'শ্রুতি'-র কবীরা গোনাহ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 'রিয়া'-কে হাদীসে الشرك الأصغر বা 'ছোট শিরক' বলা হয়েছে [আহমাদ, মিশকাত হা/৫৩৩৪ "হৃদয় গলানো" অধ্যায়- ২৬, "লোক দেখানো ও শুনানো" অনুচ্ছেদ-৫]। যার ফলে ইমাম সাহেবের সমস্ত নেকী বরবাদ হয়ে যাওয়ার নিশ্চিত সম্ভাবনা সৃষ্টি হ’তে পারে।
@@s.m.t4708 (০৩). সালাতে হাত তুলে সম্মিলিত দো‘আ (মুনাজাত)- (অ) 'ইস্তিসক্বা' অর্থাৎ বৃষ্টি প্রার্থনার সালাতে ইমাম ও মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে দু'হাত তুলে দো'আ করা যায়। এতদ্ব্যতীত (আ) 'কুনূতে নাযেলাহ' ও :কুনূতে বিতরে'ও করা যায়। (০৪). একাকী দু'হাত তুলে দো'আ (মুনাজাত)- সালাতের বাইরে যে কোন সময়ে বান্দা তার প্রভুর নিকটে যে কোন ভাষায় দো'আ করতে পারে। তবে হাদীসের দো'আ করা উত্তম। বান্দা হাত তুলে একাকী নিরিবিলি কিছু প্রার্থনা করলে আল্লাহ্ তার হাত খালি ফিরিয়ে দিতে লজ্জা বোধ করেন [আবুদাঊদ, মিশকাত হা/২২৪৪, "দো'আ সমূহ" অধ্যায়-৯]। খোলা দু'হস্ততালু একত্রিত করে চেহারা বরাবর সামনে রেখে দো'আ করতে হয় [আবুদাঊদ হা/১৪৮৬-৮৭, ৮৯; ঐ, মিশকাত হা/২২৫৬]। দো'আ শেষে মুখ মাসাহ করার হাদীস যঈফ [আবুদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/২২৪৩, ৪৫, ২২৫৫ "দো'আ সমূহ" অধ্যায়-৯; আলবানী বলেন, দো'আর পরে দু'হাত মুখে মোছা সম্পর্কে কোন ছহীহ হাদীছ নেই। মিশকাত, হাশিয়া ২/৬৯৬ পৃঃ; ইরওয়া হা/৪৩৩-৩৪, ২/১৭৮-৮২ পৃঃ]। বরং উঠানো অবস্থায় দো'আ শেষে হাত ছেড়ে দিতে হবে। (a) রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) স্বীয় উম্মতের জন্য আল্লাহ্র নিকট হাত উঠিয়ে একাকী কান্না করতে করতে দো'আ করেছেন [মুসলিম হা/৪৯৯, "ঈমান" অধ্যায়-১, "উম্মতের জন্য রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর দো‘আ করা" অনুচ্ছেদ- ৮৭]। (b) বদরের যুদ্ধের দিন তিনি ক্বিবলামুখী হয়ে আল্লাহ্র নিকটে একাকী হাত তুলে কাতর কণ্ঠে দো'আ করেছিলেন [মুসলিম হা/৪৫৮৮ "জিহাদ" অধ্যায়-৩২, অনুচ্ছেদ-১৮, "বদরের যুদ্ধে ফেরেশতাগণের দ্বারা সাহায্য প্রদান"]। (c) বনু জাযীমা গোত্রের কিছু লোক ভুলক্রমে নিহত হওয়ায় মর্মাহত হয়ে রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) একাকী দু'বার হাত উঠিয়ে আল্লাহর নিকটে ক্ষমা চেয়েছিলেন [বুখারী, মিশকাত হা/৩৯৭৬ "জিহাদ" অধ্যায়-১৯, অনুচ্ছেদ-৫; বুখারী হা/৪৩৩৯ "দো'আ সমূহ" অধ্যায়-৮০, "দো‘আয় হাত উঁচু করা" অনুচ্ছেদ- ২৩]। (d) আওত্বাস যুদ্ধে আবু মূসা আশ'আরী (রাঃ)-এর নিহত ভাতিজা দলনেতা আবু আমের আশ'আরী (রাঃ)-এর জন্য ওযূ করে দু'হাত তুলে একাকী দো'আ করেছিলেন [এটি ছিল ৮ম হিজরীতে সংঘটিত 'হোনায়েন' যুদ্ধের পরপরই। বুখারী হা/৪৩২৩, "যুদ্ধ-বিগ্রহ সমূহ" অধ্যায়-৬৪, "আওত্বাস যুদ্ধ" অনুচ্ছেদ- ৫৬]। (e) তিনি দাওস কওমের হেদায়াতের জন্য ক্বিবলামুখী হয়ে একাকী দু'হাত তুলে দো'আ করেছেন [বুখারী, আল-আদাবুল মুফরাদ হা/৬১১; মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৫৯৯৬]। (f) হজ্জ ও ওমরাহ্ কালে সাঈ করার সময় :ছাফা' পাহাড়ে উঠে কা'বার দিকে মুখ ফিরিয়ে দু'হাত তুলে দো'আ করা যায় [আবুদাঊদ হা/১৮৭২; মুসলিম, মিশকাত হা/২৫৫৫]। (g) আরাফার ময়দানে একাকী দু'হাত তুলে দো'আ করা যায় [নাসাঈ হা/৩০১১]। (h) ১ম ও ২য় জামরায় কংকর নিক্ষেপের পর একটু দূরে সরে গিয়ে ক্বিবলামুখী হয়ে দু'হাত তুলে দো'আ করা যায় [বুখারী হা/১৭৫১-৫৩, "হজ্জ" অধ্যায়-২৫, "জামরায় কংকর নিক্ষেপ ও হাত উঁচু করে দো'আ" অনুচ্ছেদ, ১৩৯-৪২]। (i) মুসাফির অবস্থায় হাত তুলে দো'আ করা যায় [মুসলিম, মিশকাত হা/২৭৬০]। তাছাড়া জুম'আ ও ঈদায়েনের খুৎবায় বা অন্যান্য সভা ও সম্মেলনে একজন দো'আ করলে অন্যেরা (দু'হাত তোলা ছাড়াই) কেবল 'আমীন' বলবেন [ছহীহ আল-আদাবুল মুফরাদ হা/৪৬১; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ৮/২৩০-৩১; ফাতাওয়া আরকানিল ইসলাম পৃঃ ৩৯২]। এমনকি একজন দো'আ করলে অন্যজন সেই সাথে 'আমীন' বলতে পারেন। উল্লেখ্য যে, দো'আর জন্য সর্বদা ওযূ করা, ক্বিবলামুখী হওয়া এবং দু'হাত তোলা শর্ত নয়। বরং বান্দা যে কোন সময় যে কোন অবস্থায় আল্লাহ্র নিকটে প্রার্থনা করতে পারে। যেমন খানাপিনা, পেশাব-পায়খানা, বাড়ীতে ও সফরে সর্বদা বিভিন্ন দো'আ করা হয়ে থাকে। আর আল্লাহ্ যে কোন সময় যে কোন অবস্থায় তাঁকে আহবান করার জন্য বান্দার প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন [বাক্বারাহ ২/১৮৬, মুমিন/গাফের ৪০/৬০; বুখারী 'দো'আ সমূহ' অধ্যায়-৮০ অনুচ্ছেদ, ২৪, ২৫ ও অন্যান্য অনুচ্ছেদ সমূহ]। (০৫). কুর'আনী দো'আ- রুকূ ও সিজদাতে কুরআনী দো'আ পড়া নিষেধ আছে [মুসলিম, মিশকাত হা/৮৭৩ 'ছালাত' অধ্যায়-৪, 'রুকূ' অনুচ্ছেদ ১৩; নায়ল ৩/১০৯ পৃঃ]। তবে মর্ম ঠিক রেখে সামান্য শাব্দিক পরিবর্তনে পড়া যাবে। যেমন রববানা আ-তিনা ফিদ্দুন্ইয়া ... (বাক্বারাহ ২/২০১)-এর স্থলে আল্লা-হুম্মা রববানা আ-তিনা অথবা আল্লা-হুম্মা আ-তিনা ফিদ্দুন্ইয়া ...বলা [বুখারী হা/৪৫২২; মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/২৪৮৭, 'দো'আ সমূহ' অধ্যায়-৯, ‘সারগর্ভ দো‘আ’ অনুচ্ছেদ, ৯]। অবশ্য শেষ বৈঠকে তাশাহহুদের পরে সালাম ফিরানোর পূর্বে কুর'আনী দো'আ সহ সহীহ্ হাদীস ভিত্তিক সকল প্রকারের দো'আ পাঠ করা যাবে। সংকলন Dewan Sayedul H M ১০ মার্চ ২০১৭
You are missing the point no one is disputing about dua but main point is after farj salat it's never been proven that our beloved prophet pbuh did due all together I don't care others shieks says we must follow what our prophet pbuh did that's all
এটা তো শায়েখ ও বলেছেন। সাহবীদের যুদ্ধের যে ঘটনা বর্ননা করা হল "আলবিদায়া ওয়াননিহায়া ৫/৩৪; তারীখে তাবারী ২/৫২৩" থেকে সেখানে স্পষ্ট বলা আছে ফজরের নামাজের পর একত্রে বসে সাহাবীরা দোয়া করেছেন তাহলে কি সাহাবী রা বেদ আত করেছেন? ফজরের নামাজ ফরজ নামাজ নয় কি?
হযরত এখানে হাদিসে রেফারেন্স দিলে ভালো হতো যে রাসুলুল্লাহ সাঃ ফরজ নামাজের পরে সম্মিলিত ভাবে হাত তোলে দোয়া করেছেন কিনা এটা যদি হাদিস থেকে রেফারেন্স দিন ভালো হতো
সৌদি আরবের আলেমরা আপনার এই যুক্তিটি বোঝেননি।দয়া করে ওনাদের সঙ্গে বসে ওনাদের একটু বোঝান।তাহলে ওখানেও সহী দিন ফিরে আসুক।পারবেন তো মদিনার আলেমদের সামনে প্রমান করতে ? মা মামার বাড়ি বেশি বোঝেন সন্তানের চাইতে ,তাই না ভাই ? দয়া করে সোজা পথে চলার চেষ্টা করুন।
ঠিক বলেছেন ভাই,,,,,,,যে দেশে নবিজির জন্ম সেই দেশে ভুল ইবাদর করবে না,,,,,ফরজ নামাযের পর সম্মিলিত মুনাজাত বিদায়াত,,,,,,,,,,,মক্কার ইমাম সে কত বড় ইমাম সে কি বুঝে না,,,,আসল বাংগালীদের মুর্খ পেয়েছে
আল্লাহর রাসুল (স) ফরজ সালাতের পর হাত তুলে দুয়া করেছেন শত শত সহীহ হাদিস কিন্তু সম্মিলিত ভাবে দুয়া করেছেন কোনো হাদীস নেই। আপনি মাজহাবের জন্য নীজের দ্বীন কে বিক্রি করছেন যদি এটি সুন্নহ হতো তাহলে কেন হাটহাজারী মাদরাসায় ফরজ সালাতের শেষে সম্মিলিত ভাবে মুনাজাত হয় না এই মাদরাসা তো বাংলা দেশের একটি বড় কওমি মাদরাসা আমাকে জানাবেন।
প্রিয় ভাইজান দোয়া করা যাবে এই কথাটি আপনি বলেছেন কিন্তু সম্মিলিতভাবে দোয়া করা যাবে এই কথাটির দলিল আপনি কিন্তু দেখাতে পারেননি আর দয়া করে আপনি দলীল দেখান যে সম্মিলিতভাবে দোয়া করা যাবে নাকি ?আর আমাদের মোহাম্মদ( সাঃ) কি কখনো দলগতভাবে দোয়া করেছেন? যেখানে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন ফরজ নামাজের পরে একত্রিতভাবে দোয়া করেন নি আর আপনি সেটিকে প্রমাণ করার চেষ্টা করতেছেন তাহলে আপনি কেন এটা বিতর্ক তৈরী করতেছেন? এটা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম করেন নাই সেটা আপনি কেন করতে বলতেছেন?নিশ্চয়ই এর জন্য জবাব দেওয়া লাগবে আল্লাহর কাছে আপনাকে
আপনার হাদীস ঠিক না যদি তাই হত তাহলে সৌদিআরব ফরজ নামাজের করিতেন আমি আজ 25 বৎসর যাবৎ আছি কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন মসজিদে সম্মিলিত ভাবে মুনাজাদ করতে দেখি নাই
ফরজ নামাজপর পর রাসুল (স) এবং সাহাবীগন সমিমলিত দোয়া করেছেন একটি সহিহ হাদীস দারা প্রমান দেখান। আপনি যদি সত্যবাদী হন তাহলে এই হাদীসগুলি নিয়ে সহীহ আলেমদের সাথে কথা বলেন ।
সহি আলেম আবার কারা??? উনি হাদিস থেকে দলিল দিলেন ফরজ নামাজের পরের দোয়া করার ব্যাপারে। যেখানে নবীজি বলেছেন সেখানে আবার সহি আলেম কারা? নবীজির মর্যাদা বেশি নাকি সহীহ আলেমের মর্যাদা বেশি???
জনাব Zahidul Alam, আপনি এই বক্তার ফাঁকিটা ধরতে পারেননি। উনি সুকৌশলে এই অংশটা পাড়ি দিয়েছেন এবং জেনে শুনেই ফাঁকিটা দিয়েছেন নিজের সমর্থন প্রতিষ্ঠিত করার জন্য। উনি বুখারি শরিফে উল্লিখিত দোয়ার উদৃতি দিয়ে সম্মিলিত দোয়াকে সত্যায়ন করার চেষ্টা করেছেন। বুখারি শরিফে ফরয সালাতের পর সম্মিলিত দোয়ার কথা বলা হয়নি। বলা হয়েছে দোয়ার কথা যেটা ফরয সালাতে সালাম ফিরানোর পর নবী (সঃ) এবং সাহাবিগণ ব্যক্তিগতভাবে চুপে চুপে নিজ নিজ দোয়া করতেন। আমাদের দেশে যেটা চলছে, সালাম ফিরানোর পর ইমাম সাহেব সশব্দে দোয়া করেন আর মুক্তাদিরা সমস্বরে আমিন আমিন বলেন আর এর ফলে মাসবুক ব্যক্তিদের ফরয সালাতের অবশিষ্ট রাকাআতগুলির ১২টা বাজে -নবী (সঃ) ও সাহাবীগণের সালাত এমন ছিল না। সে যাই হোক, আলেমগণ জেনে বুঝে যদি এভাবে নিজ নিজ মতামত প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকেন তবে আমাদের বলার কিছু নেই। শেষ বিচারের দিন যার যার কর্মফল তিনি পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
জনাব দয়া করে একটা হাদিস জানান যে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়েকেরাম দের নিয়ে সম্মিলিত দোয়া করেছেন ফরজ নামাজের পর। আপনি কেন , কেউই পারবেনা, কারণ এটা নেই শরীয়াতে , এই সত্য না মেনে এদিক ওদিক করার কি প্রয়োজন?
@@mohammadkhairulislam2581 অনি যে গুলো হাদিস দিছে তা ফরজ নামাযের পর মুনাজাত,,,, কিন্তু সম্মিলিত মুনাজাতের দলিল দিতে পাড়ে নাই,,,,,,ফরজ নামাযের পর মুনাজাতের দলিল আছে তবে সে সব দলিল বলে একা একা মুনাজাতের কথা, সম্মিলিত মুনাজাতের দলিল কিন্তু দিতে পারে নাই।
@@mohammadkhairulislam2581 amra ondho noi onar deya hadish gula online e search diye dekhen oi link gular kothao bola nei sommilito monajat jayej uni duya er kotha bole chokhe dhula dicchen.... apni ki ondho??? ondho na hale online oi hadis number dhore search den peye jaben Uni batpar ki na???
আপনারা বাপ দাদার অনুসরণ করা বাদ দিয়ে আল্লাহর রাসূলের অনুসরণ করুন যারা বাপ দাদার অনুসরন করে তাদের বেদাত ছাড়তে খুব কষ্ট হয় সম্মিলিত মোনাজাত আমাদের মসজিদে প্রচলন ছিল কিন্তু এটা বাদ দেওয়া হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম। খুব সুন্দর আলোচনা।উনি কোন ভাবেই প্রমান করতে পারেনি যে আমাদের নবী (সাঃ) সম্মিলিত ভাবে দোয়া করেছেন বা নিয়মিত করেছেন। যে টুকু প্রমান করার করেছেন তার উদ্দেশ্য কিন্তু ছিলএক। অর্থাৎ দোয়ার মাকসাদ বা চাওয়া একটা বিষয়ের সীমাবদ্ধ ছিল। আমাদের দেশে যা হয় তার উদ্দেশ্য বা চাওয়া তো্ এক নয় ভাই । হাত তুলে দোয়া নিষেধ এ কথা কেউ অস্বীকার করেনা।
আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া কোনো হাদিসের কিতাব না। কোনো ঘটনা সত্য কিনা তা যাচাই করতে সনদ লাগে। আর ওই কিতাবে কোন সনদ বর্ননা নেই। "বলুন(হে রাসুল!), তোমাদের দলীল পেশ করো যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো" -সুরা আল-বাক্বারাহ(২:১১১) আপনি সনদ দেখান যদি সত্যবাদী হয়ে থাকেন। সনদ ছাড়া কোনো ঘটনাই বিশ্বাস করার যোগ্য না।
হুজুর আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না যদিও হাদিসের ইঙ্গিতে বোঝা যায় কিন্তু আমলে পাওয়া যায় না আল্লাহর রাসূল জীবিত অবস্থায় সমস্ত নামাজের ইমামতি করেছেন প্রতিদিন পাঁচবার বছর কে বছর আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যদি এটা করতেন অনেক অনেক রেওয়ায়েত আসত যেহেতু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর গোপন কাজেরও বর্ণনা আছে এটাতো প্রতিদিন পাঁচবার করছে কতবার বানানোর কথা স্পষ্টভাবে বর্ণ হওয়ার কথা
আপনি জাতির সাথে প্রতারণা করছেন।হাত তুলে দোয়া করার সহিহ হাদিস অনেক আছে। কিন্তু ফরজ সালাতের পর রাসূল সা: সবাইকে নিয়ে সম্মিলিত ভাবে হাত তুলে দোয়া করেছেন,এমন একটা সহিহ হাদিস দেখান।
যারা সহি কে সুবিধার কারনে যয়িফ বানায় এরা হাসান যয়িফ কি বুঝবে।মাজহাবীরা সোনালী যুগের তাকলীদ মানে আর আহলে হাদিসরা নব্য ইমান চোরদের তাকলিদ মানে পার্থক্য এতটুকু।