একজন পুরুষ দুই জন সাক্ষীর সামনে বললেন, ১কবুল,২ কবুল ,৩ কবুল , বা ১ বিয়া, ২বিয়া, ৩ বিয়া তার পর এক জন মেয়ের মোবাইলে পোষ্ট করলেন আর মেয়ে ও বললেন ১,কবুল ২,কবুল, ৩,কবুল , বা ১ বিবাহ, ২, বিবাহ, ৩,বিবাহ । প্রশ্ন হলো, এখন কি ঐ পুরুষ নারীর বিবাহ চূড়ান্ত ভাবে হয়ে গেল? আর যদি বিবাহ হয়ে যায়, তা হলে কয় বিবাহ হলো ১ বিবাহ ২ বিবাহ না ৩ বিবাহ ? টিক যেমন বিবাহ গড়ার জন্য যেমন অনেক কিছু লাগে, বিচ্ছেদ করার জন্য ও অনেক কিছুর প্রয়োজন হয় তা কি ঠিক ?
আসসালামু আলাইকুম আমি আমার ওয়াইফ কে আনুমানিক এক বছর আগে একসাথে দুই তালাক দিছি তারপর আমরা আবার সংসার কোরেচি আবার এখন আমি আমার ওয়াইফ কে একসাথে তিন তালাক দিছি আমার ভুল হয়ে গেচে আমি পচনড রাগের মাথায় দিয়েচি আমরা কি আবার সংসার কোরতে পারবো আমরা আবার সংসার কোরতে চাই আমাদের একটা দশ মাসের চেলে আচে যদি কোরআন হাদিস থেকে বলতেন
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
ডিভোর্স পেপার এ সাইন করার পর আমার সামী আমাকে এক বৈঠক এ তিন তালাক দেয় ৷ আজ এক মাস হয় একহন কি আমি আমার সামীর সাথে থাকতে চাই এখন কি আমি তার কাছে যেতে পারবো বা সে কি আমাশ নিতে পারবে প্লিজ জানাবেন
হুজুর আমার স্বামী বিদেশ থেকে একবার এক সাথে তিন তালাক দিয়েছে তার পর দের বছর পর বাড়িতে আসলে আমরা একজন হুজুরের কাছে যায় ঐ হুজুর আমাদের তওবা পড়িয়ে মিলিয়ে দেয় এবং আমাদের একটা বাচ্চা হয় ঐটা কি বৈধ হয়েছে দয়া করে জানালে উপকৃত হবো
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ। আমি অনেক সমস্যায় আছি। আমাকে সঠিক একটা রাস্তা বলে দেন অনুগ্রহ করে। আমি যখন ছোট ছিলাম তখন আমার দাদা আমাকে আমার ফুফাতো ভাইয়ের সাথে বিবাহ দেন কিছুদিন পর তারা এবং সে অনেক মারধর করে টাকার জন্য এবং ঝগড়া হতো প্রায়, প্রায় বলতো তুই যা যা। একদিন ঐলোকটা আমাকে বললো আমি যদি তোকে এসে দেখি তাহলে তুই আমার মরা মুখ দেখবি, তাই সেদিন আমি চলে আসি বাবার বাড়ি, ঐযে চলে এলাম এরপর আর কখনো তার সাথে আমার কোন যোগাযোগ, দেখা সাক্ষাত কিছুই হইনি. ঐ অবস্থায় 5 বছর পর আবার আমাকে বিবাহ দেওয়া হয় অন্য ছেলের সাথে এখানে একটা মেয়ে আছে কিন্তু এই লোক আমার ভরন পোসন কিছুই দেননি এখন আমি তার সাথে কোন সম্পর্ক রাখতে চাই না কি করবো বলেন এবং আগের সামির সাথেওতো তালাক হয়নি এখন এতো বছর প্রায় 13,14 বছর ধরে আমাদের এই সম্পর্ক কি হারাম না হালাল এবং বাচ্চা কি বৈধ না অবৈধ অনুগ্রহ করে জানাবেন ভিতরে ভিতরে অনেক দনদে আছি প্লিজ প্লিজ প্লিজ প্লিজ।
তালাক না দিয়ে নতুন করে বিবাহ করা হারাম, তালাকের 120 দিন পর নতুন করে বিবাহে বসতে হবে। আপনি তালাক ব্যতীত অন্য একজনের সাথে বিবাহ করছেন যা জায়েজ ছিল না ।নাজায়েজ বিবাহের সন্তান গুলাও নাজায়েজ
@@rockyalam7131 এটাই যানতে চাইছিলাম আপনার কাছে। এখন ঐ সন্তান তার বাবার কাছে থাকে আর আমি আলাদা থাকি তার সাথে আমারা কেউ সম্পর্ক রাখতে চাই না। এখন ঐ যে মেয়ে আছে সে হাসরের মাঠে আমার সাথে কি ব্যাবহার করবে এবং আমি এবং আমরা কেউই এই বিষয়ে জানতাম না এখন আমি আপনাদের মাধ্যমে জানতে পারলাম। এখন আপনি যদি অনুগ্রহ করে বলতেন যে ঐ কঠিন দিনে আমাকে কি শাস্তি দেয়া হবে, আমিতো এগুলো কিছুই জানতাম না। এখন আমি কি করবো। আমার বেশি ভয় ঐ সন্তান আমাকে কি জিজ্ঞেস করবে এবং আমি কি বলবো প্লিজ দয়া করে জানাবেন।
২য় যে বিবাহ করেছেন সেটা বিবাহ হয় নি। হারাম সম্পর্ক এবং সন্তানও জারজ সন্তান। কিন্তু ১ম স্বামী এখনও আপনার স্বামী হিসাবে আছে। হারাম সম্পর্কের জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ক্ষমা চেয়ে তওবা করেন। আল্লাহ রড় ক্ষমাশীল। আার সন্তানের ব্যাপারে সঠিক মাসালা কোন বড় মুফতী সাহেবের কাছ থেকে জেনে নিন।
আপনার প্রথম স্বামী আপবাকে তাড়িয়ে দিয়েছে তার পর আপনি আবার বিয়ে করেছেন এখানে বিষয় হচ্ছে আপনার প্রথম স্বামী আপনার সাথে যদি এক নাগাড়ে চল্লিশ দিন বা আরো বেশি দিন সহবাস না করে এবং কোনোপ্রকার যোগাযোগ না করে বা রাগ করে থাকে তাহলে প্রথম স্বামীর সাথে তালাক হয়ে গেছে এর পর দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন এটা বৈধ হয়েছে এবং সন্তান ও বৈধ
যাদের মতে বেদয়াতি তালাক কার্যকর হয় না। 1, আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রাঃ 2, সাঈদ ইবনুল মুসাইয়াব রাঃ 3, এবং ইবনে আব্বাসের শিষ্যদের মধ্য থেকে, তাউস রঃ 4, খাল্লাস বিন উমর রঃ 5, আবু কুলাবা রঃ 6, হাম্বলি ইমাম ইবনে আকীল 7, আহলে বাইয়াতের ইমাম গন 8, যাহেরি মাযহাব 9, ইমাম আহমদের মাযহাবের একটি অংশ 10, ও ইবনে তাইমিয়ার মত হলো বেদয়াতি তালাক কার্যকর হয় না । এখন বিদয়াতি তালাক কি ? 1,পবিত্র হালাতে সহবাস করে ঐ পবিত্রতার সময়েই তালাক দেয়া । 2, মাসিকের হালতে তালাক দেয়া । 3, এক সাথে তিন তালাক দেয়া ।
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
আচ্ছা আমার প্রশ্ন হলো,বাচ্চা গর্ভে থাকা অবস্থায় যদি স্বামী প্রচন্ড রাগের মাথায় স্ত্রী কে একসাথে তিন তালাক দিয়ে দেয় তাহলে কি এটা তালাক হয়ে যাবে?? এবং স্ত্রী কি তার জন্য হারাম হয়ে যাবে?,,প্লিজ জবাবটা চাই,,,
এক তালাক, দুই তালাক, তিন তালাক, বলে স্ত্রীর মোবাইলে পোষ্ট করলেন। তা ছাড়া আর কিছুই বলা হয় নি। এখন কি উনার স্ত্রী তালাক হয়ে গেল ? কিছু মুফতি সাহেবরা ফাতাওয়া জারি করেছেন, চূড়ান্ত ভাবে বিবাহ ভঙ্গ হয়ে গেছে শরয়ী হিলা ছাড়া আর হালাল হবে না। দয়া করে শরয়ী হুকুম কি জানাবেন।
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
আমি ১টা মেয়ের সাথে সম্পর্ক করতাম।কিছুদিন পরে আমরা নিজেরা কলেমা পরে ২ জন কবুল বলছি।আবার জগরা হলে মোবাইলে তালাক বলছি আবার কলেমা পরে কবুল বলছি আবার তালাক বলছি।অনেক বার এরকম কাজ করছি। একসময় প্রায় ২-৩ বছর পরে ১ হুজুরের কাছে যেয়ে রেষ্ট্রি বিয়ে করলাম।কিন্তু আবার ঝগরা হলে মোবাইল/sms করে তালাক বলছি অনেক বার।কিন্তু বিয়ের ৩-৪ মাস পরে যেয়ে তালাক এর সঠিক নিয়ম জানতে পারছি,তখন আমি নিজের ভুল বুঝতে পারছি।কিন্তু আমরা বুঝতাম না তালাত দিলে কি হয় ভাবতাম যতই তালাক দিই পরে বিয়ে পরাইয়ে আবার সংসার করতে পারবো,আমরা একে অপরকে আর হারাতে চাইনা,আল্লাহ তো বান্দাকে সব কিছুর ভূল সুদরানোর সুযোগ দিছে।তাহলে আমি অনুতপ্ত হয়ে মাফ চাইলে তওবা করলে আল্লাহ কি আমাকে মাফ করে দেবে?
Sami 1sate 3talak dear por koek mas songsar korce.akon abar 9bosor dore sami wife er sate jogajog nei.akon wife songsar korte cay.ar bedanki?10 bocor por wife caile sami sate songsar korte parbe?janaben plz
তালাকের সঠিক সমাধান পাব কোথায়। একেক হুজুর এর মতামত একেক রকম। আমার স্বামী ও হুজুর। সে sms এ ফেসবুক এ কমেন্টস এ এক সাথে তিন তালাক দিছে। এখন সে আমাকে নিতে চায় কিন্তু আমরা বিভ্রান্তির মধ্যে আছি।সঠিক সমাধান পাচ্ছিনা।
আচ্ছা আমি বিয়ে করছি সাত মাসের মতো হইছে। প্রথম তিন মাস ভাল চলছিল আমাদের সংসার। কিন্তু হঠাৎ কিছু সামান্য ভুল বুঝাবুজি আর মান অভিমান হইছে আমার বউয়ের সাথে। আমার বউ তখন বাপের বাড়িতে। কিছু দিন পর আমরা পুনরায় মিলে যাই। তখন মান অভিমান রাগ থাকে আমাদের পরিবার আর আমার বউয়ের পরিবারের সাথে থাকে। ওনারা আমার বউকে ও দেয়নি। বলছে দু জনের পরিবার বসে সমাধান করে দিয়ে দিবে এই ভাবে তিনবার ডেট দিয়ে ও বসেনা। কিন্তু ওনারা শেষ পল্টি নিছে মেয়েকে আর দিবেনা। মেয়ে ও হঠাৎ বলছে আমার সংসার আর করবে না। দু বার শালিস হইছৈ মেয়ে বলে আসবেনা। আর মেয়ের বাবা মা ও দিবেনা। পরে ওনারা কোট থানা পুলিশ মামলার হুমকি দিয়ে জোর করে আমাদের কাছ থেকে 1 লক্ষ 5 হাজার টাকা নিছে কাবিনের টাকা হিসেবে। একটা কাজি অফিসে গিয়ে আমাকে জোর করে তালাক দিতে বাধ্য করে ওরা। আমি কিন্তু ইচ্ছে কি তালাক দেইনি আর মন থেকে ওরে চারিনি। এটা কি তালাক ইসলাম অনুযায়ী হইছে। আর কাবিনের টাকা কি ও পাবে। আর এক সাথে তিন তালাক দেওয়া তে কি তালাক হয়ে গেছে। আর মেয়ে কিন্তু স ইচ্ছে চলে গেছে।
পরিচ্ছেদঃ ২. তিন ত্বলাক প্রসঙ্গে হাদিস একাডেমি নাম্বারঃ ৩৫৬৭, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ১৪৭২ ৩৫৬৭-(১৭/...) ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ..... আবূ আস্ সাহবা (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি ইবনু আব্বাস (রাযিঃ) কে বলেন যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও আবূ বকর (রাযিঃ) এর সময়ে কি তিন ত্বলাক (তালাক) কে এক ত্বলাক (তালাক) ধরা হত? তিনি বলেন, হ্যাঁ এরূপই ছিল। তবে উমার (রাযিঃ) এর যামানায় লোকেরা বেধড়ক ও উপর্যুপরি ত্বলাক (তালাক) দিতে লাগল। অতঃপর তিনি সেটিকে যথার্থভাবে কার্যকর করেন (অর্থাৎ তিন ত্বলাক (তালাকে) পরিণত করেন।)* (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৫৩৯, ইসলামীক সেন্টার ৩৫৩৮) باب طَلاَقِ الثَّلاَثِ وَحَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ زَيْدٍ، عَنْ أَيُّوبَ السَّخْتِيَانِيِّ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ مَيْسَرَةَ، عَنْ طَاوُسٍ، أَنَّ أَبَا الصَّهْبَاءِ، قَالَ لاِبْنِ عَبَّاسٍ هَاتِ مِنْ هَنَاتِكَ أَلَمْ يَكُنِ الطَّلاَقُ الثَّلاَثُ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَأَبِي بَكْرٍ وَاحِدَةً فَقَالَ قَدْ كَانَ ذَلِكَ فَلَمَّا كَانَ فِي عَهْدِ عُمَرَ تَتَايَعَ النَّاسُ فِي الطَّلاَقِ فَأَجَازَهُ عَلَيْهِمْ . وحدثنا إسحاق بن إبراهيم، أخبرنا سليمان بن حرب، عن حماد بن زيد، عن أيوب السختياني، عن إبراهيم بن ميسرة، عن طاوس، أن أبا الصهباء، قال لابن عباس هات من هناتك ألم يكن الطلاق الثلاث على عهد رسول الله صلى الله عليه وسلم وأبي بكر واحدة فقال قد كان ذلك فلما كان في عهد عمر تتايع الناس في الطلاق فأجازه عليهم . * কোন ব্যক্তি যদি, তার স্ত্রীকে বলে “তোমার উপর তিন ত্বলাক" তবে এর হুকুম সম্পর্কে উলামায়ে কিরামের মাঝে মতভেদ আছে। (ক) ইমাম শাফিঈ, মালিক, ইমাম আবূ হানিফা (রহ.) এবং জমহুর তথা অধিকাংশের মতে "তিন ত্বলাক পতিত হবে।" (খ) তাউস (রহ) আহলে যাহির এর মতে “তার উপর এক ত্বলাক বর্তাবে।" এর স্বপক্ষে হাজ্জাজ বিন আরত্বাতা এবং মুহাম্মাদ বিন ইসহাক থেকেও একটি রিওয়ায়াত বর্ণিত আছে। আর এ সকল হাদীসের আলোকে এ মতটিই শক্তিশালী। এক বৈঠকে এক সঙ্গে তিন তলাক (তালাক) দিলে, এক তলাক (তালাক) গণ্য হবে। আর তিন মাসে তুহর অবস্থায় তিন ত্বলাক দিলে তিন ত্বলাক বলে গণ্য করা হয়। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) পুনঃনিরীক্ষণঃ সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী) ১৯। ত্বলাক্ব (তালাক) (كتاب الطلاق)
আপনাকে আগে বুঝতে হবে তালাক কি যদি বিষয় টা সে রকম হয় তাহলে তিন তালাক না এক তালাকেই বউ তালাক হয়ে যেতে পারে আমরা যেহুতু মানুষ ভুল আমাদের হবেই কথায় আছে মানুষ মাত্রই ভুল সেই জন্য ইসলাম আমাদের সংশোধনের জন্য দুই বার সুযোগ দিয়েছে কিন্তু একই ভুল তিনবার করলে ওই টা কেই চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত বলে গন্য করা হবে এবং এটাই শেষ এখন আর ভুল শোধরানোর কোনো সুযোগ নাই আর এটা কে ভুল বলে গন্য করা যাবে না দুজন পৃথক হবে আশা করি বুঝতে পেরেছেন
তালাক শব্দ উচ্চারণ না করে তালাক দেওয়া যায় কিনা? যেমন: আমি তোমাকে রাখবো না, আমি তোমাকে ছেড়ে দিব অথবা এই কাজ করলে আমি তোমাকে ছেড়ে দিব এইভাবে বলেল কী (1 ) তালাক হিসেবে গণ্য হবে ?? জানালে উপকৃত হব...
Allahসব তওবাকারীকে ক্ষমা করেন।তাই তার প্রিয় বান্দা হয়ে যান।বিচার তিনিই করবেন।আশা করি ক্ষমা পাবেন। প্রকৃত পক্ষে এই সমাজ ও আলেমদের বর্জন করার সময় এসে গেছে।
Assalamuwalaikum hujur, আমার স্ত্রী আমাকে রাগ করে শুধু তালাক চাই। আমি মজা করে আমার স্ত্রীকে বলেছিলাম আমি তোমাকে তালাক তালাক তালাক কোনোদিনই দোবো না দোবো না দোবো না। এইরকম ভাবে বলেছিলাম আমি মন থেকে ভাবিনি কিছু। আমাকে সাহায্য করুন প্লিজ। এইভাবে বললে কি তালাক হবে? প্লিজ আমাকে সাহায্য করুন প্লিজ 🙏😔😔
সূরা আল বাক্বারা আয়াত: ২২৫-২৩২ অর্থঃ তোমাদের নিরর্থক শপথের জন্য আল্লাহ তোমাদেরকে ধরবেন না, কিন্তু সেসব কসমের ব্যাপারে ধরবেন, তোমাদের মন যার প্রতিজ্ঞা করেছে। আর আল্লাহ হচ্ছেন ক্ষমাকারী ধৈর্য্যশীল। যারা নিজেদের স্ত্রীদের নিকট গমন করবেনা বলে কসম খেয়ে বসে তাদের জন্য চার মাসের অবকাশ রয়েছে অতঃপর যদি পারস্পরিক মিল-মিশ করে নেয়, তবে আল্লাহ ক্ষামাকারী দয়ালু। আর যদি বর্জন করার সংকল্প করে নেয়, তাহলে নিশ্চয়ই আল্লাহ শ্রবণকারী ও জ্ঞানী। আর তালাকপ্রাপ্তা নারী নিজেকে অপেক্ষায় রাখবে তিন হায়েয পর্যন্ত। আর যদি সে আল্লাহর প্রতি এবং আখেরাত দিবসের উপর ঈমানদার হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ যা তার জরায়ুতে সৃষ্টি করেছেন তা লুকিয়ে রাখা জায়েজ নয়। আর যদি সদ্ভাব রেখে চলতে চায়, তাহলে তাদেরকে ফিরিয়ে নেবার অধিকার তাদের স্বামীরা সংরক্ষণ করে। আর পুরুষদের যেমন স্ত্রীদের উপর অধিকার রয়েছে, তেমনি ভাবে স্ত্রীদেরও অধিকার রয়েছে পুরুষদের উপর নিয়ম অনুযায়ী। আর নারীরদের ওপর পুরুষদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে। আর আল্লাহ হচ্ছে পরাক্রমশালী, তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কর্তক নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও, অতঃপর তারা নির্ধারিত ইদ্দত সমাপ্ত করে নেয়, তখন তোমরা নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে রেখে দাও অথবা সহানুভুতির সাথে তাদেরকে মুক্ত করে দাও। আর তোমরা তাদেরকে জ্বালাতন ও বাড়াবাড়ি করার উদ্দেশ্যে আটকে রেখো না। আর যারা এমন করবে, নিশ্চয়ই তারা নিজেদেরই ক্ষতি করবে। আর আল্লাহর নির্দেশকে হাস্যকর বিষয়ে পরিণত করো না। আল্লাহর সে অনুগ্রহের কথা স্মরণ কর, যা তোমাদের উপর রয়েছে এবং তাও স্মরণ কর, যে কিতাব ও জ্ঞানের কথা তোমাদের উপর নাযিল করা হয়েছে যার দ্বারা তোমাদেরকে উপদেশ দান করা হয়। আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ যে, আল্লাহ সর্ববিষয়েই জ্ঞানময়। আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না।
@@masudparvezjibon কোরআন কারীমে স্পষ্ট শব্দে বলা আছে তালাক একবার, কিন্তু হুজুরেরা কোথা থেকে নিয়ে এলো তিন তালাক! সূরা বাকারার ২২৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, "আত্তালাকু মাররাতানি" অর্থাৎ তালাক দুইবার। এখানে বলে রাখা দরকার, এক তালাকের পুরো একটা প্যাকেজ আছে, সেই রকম দুটি প্যাকেজের কথা বলা হয়েছে সূরা বাকারার ২২৯ নম্বর আয়াতে। কোরআন কারীমের ভিন্ন ভিন্ন আয়াতে তালাকের সকল নিয়ম কানুন বলা আছে, আল্লাহর আয়াত বর্ণনা করার পদ্ধতি এইটা, যার এই পদ্ধতি জানা নাই সে অন্য বইয়ের মতো অনুবাদ পড়ে আল্লাহর আয়াতের রূহ (ম্যাসেজ) বুঝতে সক্ষম হবেনা।
এদের মধ্য থেকে সবচেয়ে ভারসাম্যপূর্ণ শরয়ী বিধান সম্পর্কে সুন্দরভাবে বলেছেন ডক্টর আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহমাতুল্লাহি আলাইহি। অন্য যারা বলেছেন একজন ও ঠিক বলেন নি। হাদিস মানার নামে হাদিস অস্বীকার করা হয়েছে।
চেয়েরম্যান, মেম্বা, কাজী, ছেলে এবং মেয়ের পক্ষের স্বাক্ষী রেখে একই বইঠোকে এক সঙ্গে ৩ তালা দেয়া হয়েছে এবং divorce prepare singnecha হয়েছে কিছুদিন পরে মেয়ে সংসারে ফিরে আসতে চায় তাহলে ছেলে কি মেয়েকে ফিরিয়ে নিতে পারবে।, R তালাক হয়েছিল কি? যানাবেন plz
@@messalmaakterubc6150 তার আগে জানতে হবে তালাক হলো কেনো? এটা খুব সিন্সেটিভ বিষয় না জেনে কিছু বলা যাবে না স্বামী স্ত্রী বন্ধন খুব মধুর একটা সম্পর্ক সেই সম্পর্ক বিচ্ছেদের বহিঃপ্রকাশ হলো তালাক অর্থাৎ মুখে তালাক বলার আগে মন থেকে তালাক হয়ে গেছে এবং পরবর্তীতে মুখে তালাক বলেছে যেটা মনের তালাকের বহিঃপ্রকাশ এখন আমি তো জানি না আপনার স্বামী আপনাকে কেনো তালাক দিলো ভুল বা অপরাধ টা কার ছিলো এখানে সমাধানের মাধ্যম হতে পারেন আপনারা দুজন আপনারা যদি আপনাদের ভুল বা অপরাধ টা কে সংসধন করে বাকী জীবন টা চলতে পারেন সেজন্য আলহামদুলিল্লাহ এখন যদি আপনারা আবার একসাথে থাকতে চান সে জন্য আপনাদের তওবা করতে হবে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে এবং প্রতিজ্ঞা করতে হবে যে আপনারা আর ভুল বুঝাবুঝি করবেন না আর কখনো তালাকের আশ্রয় যাবেন না নিজেদের ভুল গুলো নিজেরাই সমাধান করবেন এরকম প্রতিজ্ঞা যদি করতে পারেন তাহলে আপনারা আবার বিবাহ করে সংসার করতে পারেন,, ধন্যবাদ
Sami 1sate 3talak dear por koek mas songsar korce.akon abar 9bosor dore sami wife er sate jogajog nei.akon wife songsar korte cay.ar bedanki?10 bocor por wife caile sami sate songsar korte parbe?janaben plz
চেয়ারম্যন, মেম্বার, কাজী ছেলে এবং মেয়ে পক্ষের স্বাক্ষী রেখে একই বইঠোকে এক সঙ্গে ৩ তালাক দিয়ে দেয়, divorce pepare singnechar হয়েছে, কিছুদিন পরে মেয়ে আবার সংসারে ফিরে আসতে চায়, তাহলে কি ফিরিয়ে নিতে পারবে,আর তলাক হয়েছে কি না। যানাবেন plz