যেহেতু হুজুর বলছেন তিন তালাক একসাথে দেওয়া হারাম আর আল্লাহ তায়ালা তো হারাম গ্রহণ করেন না। সেই অনুযায়ী একসাথে তিন তালাক বাতিল হবে। তাওবা করে নতুন করে সংসার করতে পারবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহু আলাম
একটা মেয়ের অবস্থা বিবেচনা করা উচিৎ। আমাদের সমাজে মেয়েদের প্রথম বিবাহের পর দ্বিতীয়বার কেহ বিবাহ করতে চায় না। তালাকের পর মেয়েরা বাবার পরিবারে একটা বোঝা হয়ে থাকে কিন্তু ছেলেদের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা হয় না আর তালাকের ক্ষমতা ছেলেদের হাতে! বিষয়টা খুবই জটিল লাগছে! ওমর (রা)ঃ যেহেতু পরিস্থিতি বিবেচনায় মাসআলা পরিবর্তন করেছেন সুরতাং আমাদের ও উচিৎ সার্বিক অবস্থা বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নেয়া।একটা কথায় একটা নারীর জিবন শেষ হয়ে যেতে পারে। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুক।
You prolly dont care but does anyone know a way to get back into an instagram account? I was dumb forgot the account password. I would love any tips you can give me.
@@sharminroksana577 হ্যা আপনার নফসকে খুশি করতে পারছে, সেজন্যই আপ্নে আফজাল ভাই এর সাথে একমত। এই আফজাল নামক নাড়ি চাটা মেরুদন্ডহীন গুলোর চোখে শুধু নারীদের তথাকথিত কস্টই চোখে পড়ে কিন্তু শত শত পুরুষকে যে মহিলারা অন্যায়ভাবে ডিভোর্স দেয় আর উচ্চ অংকের দেন মোহর হাতিয়ে নেয়, পর কীয়া করে এসব চোখে পড়েনা? প্রবাস ফেরত এক ভাইকে তার পর কীয়া করা বউ কুপিয়ে মেরে ফেললো দুদিন আগে। কোথায় যাবে পুরুষরা?
মাথা ঠাণ্ডা করুন রাগের সময় চুপ থাকুন বা ৩ বার বলতেই যদি হয় তাহলে আল্লাহ র জিকির করুন ৩ বার তার সামনে....দুটো জীবন শেষ করিয়েন না...নিজেকেও কষ্ট দিবেন আর আমাদের রব ও কষ্ট পাবেন আপনাদের😢 জন্য
আল্লাহ পাক এই সমস্ত হুজুরদের কাছ থেকে জাতিকে হেফাজত করেন। কোরআন যেখানে বলছে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ রেখে তালাক দিতে। সে বানাইছে একসাথে তিনবার তালাক বললেই তালাক হয়ে যাবে। কোনআন হাদীস ভােলো করে রিসার্চ করুন তারপর ফতুয়া দিন। শুধু চার ইমাম কি বলেছে মূল কথা নয়। কোরআন এবং হাদীস কি বলেছে সে দিকেও দেয়া উচিৎ।
আমার বুজে আসে না, যেখানে তিন তালাক দেয়া বৈধ নয়, সেখানে তিন তালাক দিলে সম্পর্ক পুরো ছিন্ন হয়ে যাবে,!হায় রে islam এত কঠিন, মানুষ একবার ভুল করে অসহায় হয়ে পড়ে, ।নবী মুহাম্মদ সা: এর এক ta হাদীস-akjon sahabi নবী কে জিজ্ঞাসা করিলেন নেকি কি আর গোনাহ কি? নবী মুহাম্মদ সা: উত্তর দিলেন তোমার বিবেক যেটা বাধা দেয়-সেটা করলে গোনাহ,আর সেটা থেকে ফিরে আসলে নেকি । এ জন্যে বলি এক জন ব্যাক্তি ভুল করে একবার, তাই বলে সে একে বারে খারিজ হয়ে যাবে!আমার মনে হয় ইসলাম এত কঠিন নয়।
আমার সসুর জর করে আমার সামির থেকে তালাক পেপারে সাইন করায় চে আমারে সামি সাইন করতে চায় নায় মুখেও কন তালাক বলে নি তাহলে কি ইস্লামিক ভাবে আমাদের কি তালাক হইচে
তিন তালাককে নবী(সাঃ) এক তালাক বলেছেন সেই হাদীসটি আপনি এড়িয়ে গেছেন। হযরত ওমর (রাঃ) আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর(রাঃ) তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন এই বিষয় নিয়ে নবী(সাঃ)-র কাছে গিয়েছিলেন, সেই হাদীসটি কেন বললেন না?
দয়া করে উত্তর দিবেন 1. কুরানশরীফে কি এক এক সাথে তিন তলাক দিতে বলেছে? অথবা কি এক সাথে তিন তালাক জায়েজ? 2. এক সাথে পাঁচ ওৱাক্ত নামাজ পরা জায়েজ কি? 3. যদি নাজায়েজ হয়, তবেও কোনো কারনে বা ভূলে যদি কোন ব্যাক্তি এক সাথে পাঁচ ওৱাক্ত নামাজ এক লগে পড়ে ফেলে ,তবে তার কয় ওৱাক্তর নামাজ হবে? 3. কুরানে নাথকা অথবা নাজায়েজ কাম কোনো ভুল বা কোনো কারনে করেফেললে তা কি সম্পূৰ্ণ কাৰ্যকৰ হয়? 4. যদি তিন তালাক এক সাতে দিলেও তিন তালাক হৈয়া যায় , তবে উমর(র) কেন আবার ফরমান জারি করলো? 5. উমর(র) র ফরমান কি রাষ্ট্ৰীয় ফরমান ছিল না অন্য কি ? উমর(র) র ফরমান সেই সময়ের সমাজ বেবস্তাকে controll করা/ঠিক করার জন্য সময় সাপেক্ষে ফাৰ্মান ছিলো না অন্য কোনো? 6. নবী (চা:) র জামানাই কোনো মাজহাব ছিল কি? 7. মাজহাবরে মানতে হবে, সন্মান করি... তবে আদর্শ মাজহাবের নিব না কোরৱান আর নবী (চা:) র উত্তম ? 8. ইছলামের অৰ্থ শান্তি, ইছলামে যোরতে বিশ্বাস করে ........তবে তার জন্য যদি কোনো কোরৱান আৰু হাদিছে আলোকে সমস্যার সমাধানের কোনো উপায় থাকে, তবে কি করব? কুরানে কি কয় ? না মাজহাবের জন্য বা মাজহাব নিয়ে তার বিতৰ্ক করব?
বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থার ওপর ভিত্তি করে তালাকের বিধান সংশোধন করা অতি গুরুত্বপূর্ণ। একটি মেয়ের একবার তালাক হয়ে গেলে দ্বিতীয়বার বিয়ে দিতে অনেক সমস্যা হয় তা বিবেচনা করা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব। যদিও আমি কোন মুফতি মাওলানা নয় তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে তালাকের বিষয় টা আমার নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমলে যে আইন পছিল তাই সঠিক নিয়ম বা আইন।
[24/05, 12:52 am] Polash Hossain: ২. তিন ত্বলাক প্রসঙ্গে ৩৫৬৫-(১৫/১৪৭২) ইসহাক ইবনু ইবরাহীম ও মুহাম্মাদ ইবনু রাফি (রহিমাহুমাল্লাহ) .... ইবনু আব্বাস (রাযিঃ) এর সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে এবং আবূ বাকর (রাযিঃ) এর যুগে ও উমার (রাযিঃ) এর খিলাফাতের প্রথম দু' বছর পর্যন্ত তিন ত্বলাক (তালাক) (তালাক) এক ত্বলাক (তালাক) (তালাক) সাব্যস্ত হত। পরে উমার ইবনুল খাত্ত্বাব (রাযিঃ) বললেন, লোকেরা একটি বিষয়ে অতি ব্যস্ততা দেখিয়েছে যাতে তাদের জন্য ধৈর্যের (ও সুযোগ গ্রহণের) অবকাশ ছিল। এখন যদি বিষয়টি তাদের জন্য কার্যকর সাব্যস্ত করে দেই...(তবে তা-ই কল্যাণকর হবে)। সুতরাং তিনি তা তাদের জন্য বাস্তবায়িত ও কার্যকর সাব্যস্ত করলেন।* (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৫৩৭, ইসলামীক সেন্টার ৩৫৩৬) *ইসলামের প্রাথমিক যুগ থেকে শুরু করে উমার (রাযিঃ)-এর যুগ পর্যন্ত তিন ত্বলাক গণনা করা হতো। অতঃপর মানুষের মধ্যে ত্বলাক প্রদানের প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়ার ধমকী স্বরূপ এক বৈঠকে প্রদত্ত ত্বলাক কে তিন ত্বলাক হিসাবেই গণ্য করার নির্দেশ জারি করা হয়। যা ছিল রাজনৈতিক ও সাময়িক। (তাহতাবী হাশিয়াহ দুবরে মুখতার ৬ষ্ঠ খণ্ড ১১৫ পৃষ্ঠা বৈরুত ছাপা, জামিউর রূমুজ ১ম খণ্ড ৫০২ পৃষ্ঠা মাজমাউল আনহর শারহ মুনতাফাল আবহর ২য় খণ্ড ৬ পৃষ্ঠা, দুররল মুনতাফা ফী শারহিল মুলতাকা ২য় খণ্ড ৬ পৃষ্ঠা) হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) www.hadithbd.com/hadith/link/?id=50648 [24/05, 12:56 am] Polash Hossain: গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী) অধ্যায়ঃ ১৯। ত্বলাক্ব (তালাক) (كتاب الطلاق) হাদিস নম্বরঃ ৩৫৬৭ ২. তিন ত্বলাক প্রসঙ্গে ৩৫৬৭-(১৭/...) ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ..... আবূ আস্ সাহবা (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি ইবনু আব্বাস (রাযিঃ) কে বলেন যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও আবূ বাকর (রাযিঃ) এর সময়ে কি তিন ত্বলাক (তালাক) (তালাক) কে এক ত্বলাক (তালাক) (তালাক) ধরা হত? তিনি বলেন, হ্যাঁ এরূপই ছিল। তবে উমার (রাযিঃ) এর যামানায় লোকেরা বেধড়ক ও উপর্যপরি ত্বলাক (তালাক) (তালাক) দিতে লাগল। অতঃপর তিনি সেটিকে যথার্থভাবে কার্যকর করেন (অর্থাৎ তিন ত্বলাক (তালাক)ে পরিণত করেন।)* (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৫৩৯, ইসলামীক সেন্টার ৩৫৩৮) * কোন ব্যক্তি যদি, তার স্ত্রীকে বলে “তোমার উপর তিন ত্বলাক" তবে এর হুকুম সম্পর্কে উলামায়ে কিরামের মাঝে মতভেদ আছে। (ক) ইমাম শাফিঈ, মালিক, ইমাম আবূ হানিফা (রহ.) এবং জমহুর তথা অধিকাংশের মতে "তিন ত্বলাক পতিত হবে।" (খ) তাউস (রহ) আহলে যাহির এর মতে “তার উপর এক ত্বলাক বর্তাবে।" এর স্বপক্ষে হাজ্জাজ বিন আরত্বাতা এবং মুহাম্মাদ বিন ইসহাক থেকেও একটি রিওয়ায়াত বর্ণিত আছে। আর এ সকল হাদীসের আলোকে এ মতটিই শক্তিশালী। এক বৈঠকে এক সঙ্গে তিন তলাক (তালাক) দিলে, এক তলাক (তালাক) গণ্য হবে। আর তিন মাসে তুহর অবস্থায় তিন ত্বলাক দিলে তিন ত্বলাক বলে গণ্য করা হয়। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) www.hadithbd.com/hadith/link/?id=50650 [24/05, 1:18 am] Polash Hossain: গ্রন্থঃ সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত) অধ্যায়ঃ ৭/ তালাক (كتاب الطلاق) হাদিস নম্বরঃ ২১৯৮ ১০. তিন তালাকের পর স্ত্রীকে পুনঃগ্রহণ প্রসঙ্গ ২১৯৮। মুহাম্মাদ ইবনু ইয়্যাস (রহ.) সূত্রে বর্ণিত। একদা ইবনু ‘আব্বাস, আবূ হুরাইরাহ এবং আব্দুল্লাহ ইবনু আমর ইবনুল ‘আস (রাযি.)-কে এক যুবতী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলো, যাকে তার স্বামী তিন তালাক দিয়েছে। তারা প্রত্যেকেই বললেন, ‘‘ঐ স্ত্রী তার জন্য হালাল হবে না যতক্ষণ না তাকে অন্য স্বামীর সাথে বিয়ে না দেয়া হয়।’’ ইমাম আবূ দাঊদ (রহ.) বলেন, ইমাম মালিক (রহ.) ইয়াহইয়া ইবনু সাঈদের মাধ্যমে মু‘আবিয়াহ ইবনু আবূ আইয়াশ থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি ঐ ঘটনার সময় সেখানে উপস্থি ছিলেন, যখন মুহাম্মাদ ইবনু ইয়্যাস ইবনুল বুকাইর এসে ইবনু যুবায়র ও ‘আসিম ইবনু উমার (রাযি.)-কে জিজ্ঞেস করেছেন। তারা বলেছেন, তুমি ইবনু ‘আব্বাস ও আবূ হুরাইরাহর নিকট যাও। আমি তাদের উভয়কে ‘আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট রেখে এসেছি। অতঃপর বর্ণনাকারী পুরো হাদীস বর্ণনা করেন। ইমাম আবূ দাঊদ (রহ.) বলেন, ইবনু ‘আব্বাস (রাযি.)-এর বক্তব্য হলো, স্ত্রীর সাথে সহবাস হোক বা না হোক, তিন তালাকে সে স্বামী থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। অন্য স্বামী গ্রহণ না করা পর্যন্ত সে তার জন্য বৈধ হবে না। এ হাদীস সারফ সম্পর্কিত হাদীসের মতই। উক্ত হাদীসের বর্ণনাকারী বলেন, ইবনু ‘আব্বাস (রাযি.) তার মত পরিহার করেছেন।[1] সহীহ। [1]. বায়হাক্বী। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) www.hadithbd.com/hadith/link/?id=59566
১০০% সহমত। এসব হুজুর রা শুধুমাত্র অন্ধ অনুকরণ করেন। তারা একবারও ভাবেননা, সম্মানিত ৪ ইমামের বাহিরেও আরও অনেক সম্মানিত হক্কানী ইমাম রয়েছেন। তারা তো তাদের দলীল গ্রহন করেন না
আসসালামু আলাইকুম... স্ত্রীর মানসিক রোগ থাকলে মুখে স্বামী তালাক বললে কি তালাক হয়? যেহেতু অনেক সময় মানসিক অসুস্থতার কারণে স্বামীর নির্দেশমতোন বা মন জুগিয়ে চলতে কষ্ট হয় বা এমন কাজ করে বসে যাতে স্বামী অনেক রাগান্বিত হয়ে পরে.... মানসিক সমস্যার কারণে সেলাই মাথায় ঢোকেনা আবার চাকরি করাও কষ্টকর!!! ADHD জনিত সমস্যা রয়েছে স্ত্রীর
বাংলাদেশী ইসলামী পারিবারিক আইন এবং সংসারের পরিস্থিতির উপর বিবেচনা করে সঠিক ফতোয়া দিন। আর যারা কমেন্টস করছেন তারা নিজেরাও একটু জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করুন। চ্যানেলের মালিককে বলবো এমন ওয়াজ জেনে বুঝে প্রচার করুন। অন্ধ ভক্তি ছাড়ুন।
সুরা বাকারাহ আয়াত ২২৬: لِّلَّذِينَ يُؤْلُونَ مِن نِّسَآئِهِمْ تَرَبُّص أَرْبَعَةِ أَشْهُرٍ فَإِنْ فَآؤُوا فَإِنَّ اللّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ যারা তাদের স্ত্রীদের সাথে মিলিত না হওয়ার শপথ করবে তারা চার মাস অপেক্ষা করবে। অতঃপর তারা যদি ফিরিয়ে নেয়, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। ২২৭ وَإِنْ عَزَمُواْ الطَّلاَقَ فَإِنَّ اللّهَ سَمِيعٌ عَلِيمٌ আর যদি তারা তালাকের দৃঢ় ইচ্ছা করে নেয় তবে নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ। ২২৮ وَالْمُطَلَّقَاتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلاَثَةَ قُرُوَءٍ وَلاَ يَحِلُّ لَهُنَّ أَن يَكْتُمْنَ مَا خَلَقَ اللّهُ فِي أَرْحَامِهِنَّ إِن كُنَّ يُؤْمِنَّ بِاللّهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ وَبُعُولَتُهُنَّ أَحَقُّ بِرَدِّهِنَّ فِي ذَلِكَ إِنْ أَرَادُواْ إِصْلاَحًا وَلَهُنَّ مِثْلُ الَّذِي عَلَيْهِنَّ بِالْمَعْرُوفِ وَلِلرِّجَالِ عَلَيْهِنَّ دَرَجَةٌ وَاللّهُ عَزِيزٌ حَكُيمٌ আর তালাকপ্রাপ্তা নারীরা তিন ঋতু পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকবে এবং তাদের জন্য হালাল হবে না যে, আল্লাহ তাদের গর্ভে যা সৃষ্টি করেছেন, তা তারা গোপন করবে, যদি তারা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি বিশ্বাস রাখে। আর এর মধ্যে তাদের স্বামীরা তাদেরকে ফিরিয়ে নেয়ার ব্যাপারে অধিক হকদার, যদি তারা সংশোধন চায়। আর নারীদের রয়েছে বিধি মোতাবেক অধিকার। যেমন আছে তাদের উপর (পুরুষদের) অধিকার। আর পুরুষদের রয়েছে তাদের উপর মর্যাদা এবং আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। ২২৯ الطَّلاَقُ مَرَّتَانِ فَإِمْسَاكٌ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌ بِإِحْسَانٍ وَلاَ يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُواْ مِمَّا آتَيْتُمُوهُنَّ شَيْئًا إِلاَّ أَن يَخَافَا أَلاَّ يُقِيمَا حُدُودَ اللّهِ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلاَّ يُقِيمَا حُدُودَ اللّهِ فَلاَ جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِ تِلْكَ حُدُودُ اللّهِ فَلاَ تَعْتَدُوهَا وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللّهِ فَأُوْلَـئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ তালাক দু’বার। অতঃপর বিধি মোতাবেক রেখে দেবে কিংবা সুন্দরভাবে ছেড়ে দেবে। আর তোমাদের জন্য হালাল নয় যে, তোমরা তাদেরকে যা দিয়েছ, তা থেকে কিছু নিয়ে নেবে। তবে উভয়ে যদি আশঙ্কা করে যে, আল্লাহর সীমারেখায় তারা অবস্থান করতে পারবে না। সুতরাং তোমরা যদি আশঙ্কা কর যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা কায়েম রাখতে পারবে না তাহলে স্ত্রী যা দিয়ে নিজকে মুক্ত করে নেবে তাতে কোন সমস্যা নেই। এটা আল্লাহর সীমারেখা। সুতরাং তোমরা তা লঙ্ঘন করো না। আর যে আল্লাহর সীমারেখাসমূহ লঙ্ঘন করে, বস্তুত তারাই যালিম।
আমার মতে তিন তালাক দিলে এক তালাক ও হবেনা ? কারণ তালাক দেয়ার নিয়ম ঋতুস্রাব দেখে এক তালাক দেয়া কুরআনের মতে একন সে ঋতুস্রাব দেকলনা তালাক দিয়েদিল যার কারণে তালাক হলনা
এক সাথে তিন তালাক দিলে তালাক হয় না ভাই আমাদের দেশে কিছু বাল পাকনা হজুর আছে এক সাথে দিলে বলে হয়ে যাই আপনি নির্ভয় সংসার করেন কারোর কাছে যাবার দরকার নেয় মাফ করার মালিক আল্লাহ
Assalamu alaikum. Amar sami amar sathe gondogol er 1porjai e amar bon k phone kore boleche j tor bon k ami talak dilam. 1talak, 2talak, 3talak. Ei kotha ta jokhon amar sami amar bon k phone e bolchilo tokhon ami onno ek i barite kintu onno ghore chilam. Amar samir samne chilam na. Tahole ki amar sathe talak hoe geche? Jodi talak hoei jai tahole amar samir sathei 3 maser modhei ki abar amar bie houa jabe?
উনারা এমনভাবে এই ওয়াজ উপস্থাপন করে, যেন মানুষের সংসার ভেঙে গেলেই উনারা খুব খুশি। একেকজন হুজুর একেক ফতোয়া দিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন। একবার বলে তিনবার দেয়া হারাম, আবার বলে দিলে হয়ে যাবে। ওভাইরে এত রকম নাটকীয়তা কেন ।
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
আলোচনা থেকে বুঝলাম যে, একবারে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হয়,, দ্বিতীয় পার্ট 🙏 এখন এক ইদ্দতে যত তালাকই দেন এক তলাক হলে,, ইচ্ছা করলে অই নারীকে ছেড়েও দিতে পারেন, আবার ইচ্ছা করলে রাখতেও পারেন। (সূরা বাকারা আয়াত নং ২৩১), নিচে দেখুন ওই নারীকে ছেড়ে দিলে ওই নারী ইচ্ছা করলে অন্য জায়গায় বিয়ে বসতে পারবে।। ২. আর যদি রেখে দিতে চান তাহলে,.. তালাক দেওয়ার পর মহিলা ইদ্দত পালন করবে,,(এই ইদ্দতকাল হলো ৩ হায়েজ পর্যন্ত সময়কাল) (সূরা বাকারা আয়াত নং ২২৮) এই ইদ্দত কালীন সময়ের মধ্যে যদি মিলমিশ হয়ে যায় বা সহবাস করেন ,, তাহলে নতুন করে আর বিবাহ করতে হবে না।। এবং এক তালাক গণ্য হবে এবং সাক্ষী রাখতে হবে। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৮] وَالْمُطَلَّقٰتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلٰثَةَ قُرُوٓءٍ ۚ وَلَا يَحِلُّ لَهُنَّ أَن يَكْتُمْنَ مَا خَلَقَ اللَّهُ فِىٓ أَرْحَامِهِنَّ إِن كُنَّ يُؤْمِنَّ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَبُعُولَتُهُنَّ أَحَقُّ بِرَدِّهِنَّ فِى ذٰلِكَ إِنْ أَرَادُوٓا إِصْلٰحًا ۚ وَلَهُنَّ مِثْلُ الَّذِى عَلَيْهِنَّ بِالْمَعْرُوفِ ۚ وَلِلرِّجَالِ عَلَيْهِنَّ دَرَجَةٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ حَكِيمٌ অর্থঃ আর তালাকপ্রাপ্তা নারী নিজেকে অপেক্ষায় রাখবে তিন হায়েয পর্যন্ত। আর যদি সে আল্লাহর প্রতি এবং আখেরাত দিবসের উপর ঈমানদার হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ যা তার জরায়ুতে সৃষ্টি করেছেন তা লুকিয়ে রাখা জায়েজ নয়। আর যদি সদ্ভাব রেখে চলতে চায়, তাহলে তাদেরকে ফিরিয়ে নেবার অধিকার তাদের স্বামীরা সংরক্ষণ করে। আর পুরুষদের যেমন স্ত্রীদের উপর অধিকার রয়েছে, তেমনি ভাবে স্ত্রীদেরও অধিকার রয়েছে পুরুষদের উপর নিয়ম অনুযায়ী। আর নারীরদের ওপর পুরুষদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে। আর আল্লাহ হচ্ছে পরাক্রমশালী, বিজ্ঞ।। ৩. আর যদি ইদ্দতকালীন সময় শেষ হয়ে যায় এবং আপনাদের মধ্যে মিল মিশ না হয়,, (মনে করেন দুই বছর পরে আবার বউকে নিতে চান) তাহলে আবার পুনরায় এই বউকে আবার বিবাহ করতে হবে,, বিবাহের শর্ত হলো দেনমোহর, সাক্ষী ইত্যাদি। এভাবে দুইবার পর্যন্ত সুযোগ পাবে,, তৃতীয় বার তালাক দিলে আর পারবেনা,, [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩২] وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَلَا تَعْضُلُوهُنَّ أَن يَنكِحْنَ أَزْوٰجَهُنَّ إِذَا تَرٰضَوْا بَيْنَهُم بِالْمَعْرُوفِ ۗ ذٰلِكَ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ مِنكُمْ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۗ ذٰلِكُمْ أَزْكٰى لَكُمْ وَأَطْهَرُ ۗ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنتُمْ لَا تَعْلَمُونَ অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩১] وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ سَرِّحُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ ۚ وَلَا تُمْسِكُوهُنَّ ضِرَارًا لِّتَعْتَدُوا ۚ وَمَن يَفْعَلْ ذٰلِكَ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ وَلَا تَتَّخِذُوٓا ءَايٰتِ اللَّهِ هُزُوًا ۚ وَاذْكُرُوا نِعْمَتَ اللَّهِ عَلَيْكُمْ وَمَآ أَنزَلَ عَلَيْكُم مِّنَ الْكِتٰبِ وَالْحِكْمَةِ يَعِظُكُم بِهِۦ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ وَاعْلَمُوٓا أَنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও, অতঃপর তারা নির্ধারিত ইদ্দত সমাপ্ত করে নেয়, তখন তোমরা নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে রেখে দাও অথবা সহানুভুতির সাথে তাদেরকে মুক্ত করে দাও। আর তোমরা তাদেরকে জ্বালাতন ও বাড়াবাড়ি করার উদ্দেশ্যে আটকে রেখো না। আর যারা এমন করবে, নিশ্চয়ই তারা নিজেদেরই ক্ষতি করবে। আর আল্লাহর নির্দেশকে হাস্যকর বিষয়ে পরিণত করো না। আল্লাহর সে অনুগ্রহের কথা স্মরণ কর, যা তোমাদের উপর রয়েছে এবং তাও স্মরণ কর, যে কিতাব ও জ্ঞানের কথা তোমাদের উপর নাযিল করা হয়েছে যার দ্বারা তোমাদেরকে উপদেশ দান করা হয়। আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ যে, আল্লাহ সর্ববিষয়েই জ্ঞানময়।
এখানে আমি মনে করি দেশের সরকার যা বলবেন তাই কার্যকর হবে। যেহেতু দুরকমের হাদিস পাওয়া যায় তাই সরকার বা পঞ্চায়েতের নির্দেশে যে রায় আসবে তাই বাস্তবায়ন করা যেতে পারে।
Court e gia shami stri dujonei jodi paper sign kore mutual divorce dei.but tader montike deina rag kore khali sign kore .pore oi talak ta mante chaina dujonei dhongsher korte chai.ai khetre ki songshar korte parbe.naki oi talak ta islamic shoriot mote karjokor hoi e jabe.. plz reply .I'm in problem
আমার কথা হচ্ছে তালাকের কারণটা কি কারণে তাকে তালাক দেয়া হলো এইটার উপরে বিচার করে খেয়ে কথা বলা উচিত কিনা দোষ গুণের বিচার না করে সেই তালাকটা যে কার্যকর হয়ে গেল বিধান নাই
ভাই,আমি সৌদি আরব প্রবাসি মোবাইল ফোনে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে রাগের মাথায় আমার স্ত্রী কে একসাথে তিন তালাক দিয়ছি,এখন আমি খুবি মর্মাহত আমি আমার বউকে নিয়ে সংসার করতে চাই উপায় কি বলবেনপ্লিজ
Vai apni aktu amr sate Kotha bolen diya kore,,apni to rasul er desh e thaken sekhan kar hujur der kas theke shunen r amak aktu janan Vai amio ai somossha te asi
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুললাহ,হুজুর আমি রাগের বসত আমার বউকে বলছি তোকে তিন তালাক দিলাম,মানে এক তালাক,দুই তালাক,তিন তালাক,এভাবে বলিনি,বর্তমানে আমরা দুজন মিলেমিশে ভাল হয়ে একসাথে আছি,আর যদি একটি তালাক হয়ে ও যায় তাহলে কি নতুন ভাবে কাবিন দিয়ে আবার বিয়ে করতে হবে কি না?কারন আমি শুনেছি,রাগের মাথায় তালাক হয় না,আমার মতে তালাক তো রাগ করেই হয়ে থাকে,শুনেছি কোরআন হাদীস মতে সহিহ তালাক হচ্ছে স্বামী পক্ষে আর কনের পক্ষে দুজন সাক্ষীর সমমুখে তিন তুহুর তিন তালাক ইদদত পালন সপেক্ষে তালাক প্রযোজ্য হবে ,উক্ত বিষয়ে পরিস্কার ভাবে বলবেন কি ?কারন হুজুর আমি অনেক দ্বিধা দন্ধে ভুগছি!
বাংলাদেশের হুজুররা তো তালাক শব্দের উচ্চারণ ই ঠিকমত জনগননকে শিখায় না..... আর ভুল উচ্চারণে ডিভোর্স দিলে ডিভোর্স হয়ে যাবে? আর ইহার কি কোন দলিল আছে নাকি?? বাংলাদেশের হুজুররা সহ সবাই উচ্চারণ করে তালাক যা একটি আরবি শব্দ যার অর্থ একত্রে করা বা মিল করা। কিন্তু ডিভোর্সের এর সঠিক আরবি শব্দ হলো "ত্বলাক" যার অর্থ ছেড়ে দেওয়া। অর্থাৎ তালাক এবং ত্বলাক দুটিই কোরআনের শব্দ এবং দুটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ রয়েছ আরবি তে "তা" একটি বর্ণ এবং "ত্ব" একটি বর্ণ আরবি তে যেকোন শব্দের বর্ণ, হরকত, তানভিন ইত্যাদির পরিবর্তনের ফলে অর্থ পাল্টে যায়। সুতরাং ত্বলাক না বলে তালাক শব্দ উচ্চারণ করে কেও ডিভোর্স দিলে তার ডিভোর্স কি হবে??????