পাকা নয় লাশ যাহাতে চুরি বা কেউ বা ক্ষতি না করতে পারে সেজন্য রাসূল সঃ এর রওজা মোবারক প্রাচীর বা বেষ্টনী দেওয়া আছে। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ❤️
কোরআন বা হাদিস থেকে একটা দলিল দিতে পারবেন যেখানে নবীজি (সাঃ)এর কবরকে রওজা শরিফ বলা হয়েছে?? মূর্খতা ছেড়ে লেখা পড়া করেন। তখন বুজতে পারবেন সম্মান কিভাবে দিতে হয়। কবর বললে অসম্মানের কি আছে?? অসংখ্য হাদিসে নবীজি (সাঃ)এর কবরকে কবর বলা হয়েছে। কোরআন হাদিছের কোন জ্ঞান নাই আবার আইসে সম্মান শিখাইতে!!! মুইত্তা পানি লছনি??
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) -এর কবর মুবারাক পাকা এই কথা কোথা থেকে জানলেন। ওটাতো গিলাফ দিয়ে ঢাকা। দেখাই যায়না। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন মেহেরবানী করে আমাকে ৪ বার নিয়েছেন।তখন দেখেছি।
কিন্তু বাইরের দিকটাও পাকা থাকবে কেন বা দেখা যাবে কেন পাকা? ভেতর বাহির উভয়ই কি খালি মাটি হওয়া উচিত নয়? কবরের সম্পূর্ণ বাইরের অংশ দিয়েও কবরের আশেপাশে পাকা করা বেদাত হওয়ার কথা। মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহাবের সময় অন্যান্য সাহাবীদের কবরের আশেপাশের সকল পাকা অংশগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছিল, তাহলে নবীজির রওজার বেলায় একই কাজ করা হলো না কেন? এখনো কেন নবীজির কবরের বাইরের দিকে হলেও পাকা থাকবে? কবরের বাইরে অতটুকু অংশ জুড়ে সামান্য পরিমাণে পাখা থাকা তো বেদাত হওয়ার কথা।
যাঁরা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করছেন যাঁরা আল্লাহর অলি যুগের শ্রেষ্ঠ আলেম এবং শ্রেষ্ঠ ইমাম সকলের কবর পাকা। একজন আলেমের পরে আল্লাহর অলির পরে পর্যায়ক্রমে আল্লাহর অলি ও আলেমগন এই পর্যন্ত দুনিয়াতে এসেছেন এবং ভবিষ্যতেও আসবেন। তাহলে ইনারা কেন পুর্ববতী আল্লাহর অলি এবং আলেমদের কবরগুলো ভেঙে দেয় না? তাহলে বুঝব এদের ঈমান দুর্বল না হয় কারো দালালি করে।তা নাহলে এরা সঠিক হাদীস জানে না।কারণ হাদীস লক্ষ্য লক্ষ্য যা পড়েছে তার বাহিরে পড়তে চায় না।
আল্লাহ কি পবিত্র কোরআনে জানিয়েছেন যে অমুক আলেম আমার ওলী বা অমুক ইমাম আমার নৈকট্য লাভ করেছে। সেটা আল্লাহ ভালো জানেন আমাদের জানার বাইরে।আমরা কারোর অন্তর জানিনা,তার জীবনের কোন গোপন কিছু জানিনা তাহলে আমরা কিভাবে তাকে আল্লাহর ওলী বানিয়ে দিচ্ছি।তবে হ্যাঁ আমরা উপর থেকে দেখে যেটা করতে পারি তিনি একজন আলেম তার জন্য সম্মান দিতে পারি তাও সেটা আল্লাহর জন্য।কে আল্লাহর ওলী আর কে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করেছে সেটা মানুষের জানার কথা নয় একমাত্র আল্লাহ ভালো জানেন।
সেই ভুল আমরা সংশোধন করতে পারবো না তাই বলে কি আমাদের দেশের মাজার করে যে ভুলগুলো করছে সেই ভুলগুলো কি আমাদের সংশোধন করা উচিত না? আর বিষয়টা আসলে পাকা করার বিষয় না বিষয়টা হচ্ছে এই মাদারকে ঘিরে অনেক অনৈতিক কার্যকলাপ হয় সেটা বন্ধ করার জন্যই মাজারে কে ভেঙে দেয়া উচিত
এই ভদ্রলোকদের আমি কি বলবো, লক্ষ্য করুন সবাই, এরা কেউই আমাদের প্রিয় নবীজীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম), উনার নাম নেবার পর দরূদ শরীফ শুদ্ধ করে উচ্চারণ করে না, অনেক ক্ষেত্রে দরূদ পড়লোই না। আমার মুর্শিদ কেবলাজানের দরবার থেকে জেনেছি, "বেয়াদব আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত"।
হাদিসের লেখক কে সঠিক উত্তর দিবেন ,? আল্লাহ ছাড়া আর কাউকে সিজদা দেওয়া যায় কি ? কোরআন শরীফ সমস্ত জাতির দৈনন্দিন চলার বিধান ইহা সত্য কি সঠিক উওর দিবেন ?
চার মাজহাবের চার ইমামদের কবর কিংবা মাজার শরীফ শরীফ পাকা গুম্বজ ওয়ালা দালান উঠানো এবং গিলাফ মোড়ানো আমরা মুসলমানরা যে চারজন ইমামের মত পথ অনুসরণ করি ইমামে আজম আবু হানিফা রহমতুল্লাহি আলাইহি ইমাম শাফি রহমাতুল্লাহ আলাইহি ইমাম বুখারী রহমতুল্লাহি আলাই ইমাম মালেক রহমতুল্লাহি আলাইহি ইউসুফ রহমতুল্লাআলাই তাহলে প্রশ্ন থেকে যায় যে চারজন মহামানব ইসলাম ধর্মের চার মাযহাবের চারজন ইমাম চাঁদের মতো পথ অনুযায়ী আমরা নামাজ রোজা হজ জাকাত পালন করি ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক আমাদের ইমামদের যদি মাজার পাক্কা থাকে দেওয়াল থাকে গম্বুজ থাকে মিনার থাকে তাহলে ওনাদেরই অনুসারীদের মধ্যে আল্লাহ পাকের খাঁটি বান্দা নেক বান্দা দয়াল নবীর খাঁটি প্রেমিক উম্মত সাহারা আল্লাহর অলি মাহবুব বান্দা পাদের খবর শরীফ মাজার শরীফ পাকা থাকলে সমস্যা কোন জায়গায় যতসব ফেতনাবাজ বাংলাদেশের ভিতরে সারা বিশ্বের সকল আউলিয়ায়ে কেরাম দের মাজার শরীফ উঁচা ফাঁকা এবং অসংখ্য নবী-রাসূল সাহাবীগণের মাজার শরীফ এখনো ফাঁকা উছা শুধু বাংলাদেশ ফেসবুক মিডিয়াতে গুজব ছড়িয়ে সারাদেশে দাঙ্গা-হাঙ্গামা লাগিয়ে দিচ্ছে মাজার ভাঙ্গার উৎসবে পরিণত করছে আল্লাহ ছাড় দেন ছেড়ে দেন না মনে রাখবেন
কিছু জিনিস আছে যেগুলো নিয়ে প্রশ্ন করা যায় না, অনেক বিষয় আছে যা আমাদের সাধারণের সঙ্গে তুলনীয় নয়, এই ধরনের বিষয়ে কোন কথা বলা বা মন্তব্য করা অত্যন্ত গর্হিত কাজ