আলহামদুলিল্লাহ.... সুবহানাল্লাহ..... আল্লাহুআকবার..... দেখে 2চোখ জুড়িয়ে গেল..... ইনশাআল্লাহ.... আমার স্বামীর সঙ্গে... যেন... হজ করতে যেতে পারি.... সবাই দোয়া করবেন.... 🤲🤲🤲😭
আলহামদুলিল্লাহ,, দুনিয়ার সুন্দর একটা যায়গা আল্লাহ পাক গত ১৪_৬_২০২৩ সালে হজ্ব করার তৌফিক দিয়েছেন আল্লাহ পাকের দরবারে লাখো কোটি শুকরিয়া আদায় করছি আল্লাহ পাক সকল মুসলমান কে হজ্ব করার তৌফিক দান করেন।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ আমীন ছুম্মা আমীন হে আল্লাহ আপনি আমাকে ও আপনার গর মক্কা শরিফ তওয়াফ করার জন্য তৌফিক দান করুন ও হজরত এ আসওয়াদ পাথরে চুম্বন করা জন্য তৌফিক দান করুন ও আপনার বন্ধু আমাদের সকল মসুলমান দের কলিজার টুকরা নবীজি সাঃ মের রওজামোবারক জিয়ারত করার জন্য তৌফিক দান করুন আমীন ছুম্মা আমীন
আলহামদুলিল্লাহ্। জনাব আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ্। হুজুরের কাছে কৃতজ্ঞ। এমন দৃশ্য তুলে ধরার জন্য। মাকামে ইব্রাহিম স্পষ্ট করেই দেখানোর জন্য। আপনার কপোলে চুম্বন দিয়ে দিবো দেশে আসুন দেখা হৌক। আলহামদুলিল্লাহ্। সরাসরি কাবার মালিক মহান আল্লাহ্ কে দোয়া করুন। আমাদের শান্তির জন্য। ইনশাআল্লাহ।
কেমন ছিলেন আমাদের প্রিয় নবী রাসুল (সঃ)? ১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন। ২/ তিনি কম হাসতেন। ৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো। ৪/ তিনি অট্টহাসি হাসতেন না। ৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না। ৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন। ৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না। ৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি। ৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন। ১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন। ১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন। ১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন। ১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন। ১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন। ১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। ১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন। ১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন। ১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন। ১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন। ২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন। ২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন। ২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন। ১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা নাপর্যন্ত তিনি উঠতেন না। ২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না। ৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন। ৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন। ৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না। ৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে। ৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না। ৯. নম্ৰতাকে পছন্দ করতেন। ১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না। ১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না। ১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন। ১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন। ১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন। ১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন। ১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন, যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়। ১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন। রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন,, আমিন।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা.../////////////////////
আস সালা মু আলাইকুম ওয়া রঃ ওয়া। ভাই আপনার ভিডিও ধারন দেখানো টা খুবি ভাল লাগল। ভিডিও টা দেখে চোখে পানি ধরে রাখতে পারলাম না। খুব ভাল লাগল। মনটা প্রশান্তি তে ভরে গেল। আমার পুরাতন অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল। যাযাকাললহ।
দুনিয়ার সর্বকালের সেরা মানব হিসেবে যিনি স্বীকৃত তিনি হলেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.)। জীবনের সর্বক্ষেত্রে তিনি আমাদের জন্য অনুকরণীয় আদর্শ রেখে গেছেন। কীভাবে কথা বলতে হবে, কীভাবে চলতে হবে, স্বামী হিসেবে, পিতা হিসেবে, বন্ধু হিসেবে এমনকি আত্মীয় ও প্রতিবেশী হিসেবে কী করণীয় তার আদর্শ নমুনা খুঁজে পাওয়া যায় প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) এর জীবনাদর্শে। প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) দেখতে কেমন ছিলেন একজন নবীপ্রেমিক মাত্রই জানতে আগ্রহী হয়ে উঠবেন। প্রিয় নবীর আকার-আকৃতি সম্পর্কে অনেক সাহাবি (রা.) থেকে বর্ণনা পাওয়া যায়। ব্যবসায়ী হিসেবে, রাষ্ট্রনেতা হিসেবে তিনি রেখে গেছেন সর্বোত্কৃষ্ট উদাহরণ। সর্বক্ষেত্রে শোভন আচরণের প্রতীক ছিলেন তিনি। হযরত মুহম্মদ (সা.) কে জীবনের সবক্ষেত্রে অনুসরণ মুমিনদের অবশ্য কর্তব্যের মধ্যে পড়ে। কারণ এর মাধ্যমে নবীপ্রেমের প্রকাশ ঘটে। হযরত মুহম্মদ (সা.) কে অনুসরণের মাধ্যমে আল্লাহর নির্দেশিত পথে চলা সম্ভব হয়। ব্যক্তিজীবনে হযরত মুহম্মদ (সা.) কেমন ছিলেন তার চিত্র পাওয়া যায় বিভিন্ন হাদিসে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (সা.) তোমাদের মতো দ্রুত কথা বলতেন না। তিনি এমনভাবে কথা বলতেন যে, কেউ তা (শব্দ সংখ্যা) গণনা করতে চাইলে সহজেই গণনা করতে পারত (বোখারি ও মুসলিম থেকে মিশকাতে)। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (সা.) এর মুখ দিয়ে কখনো অশ্লীল কথা, অভিশাপ বাক্য ও গালির শব্দ বের হয়নি। অসন্তোষের সময় তিনি বলতেন, তার কী হয়েছে, তার চেহারা ধূলিমলিন হোক (বোখারি থেকে মিশকাতে)। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত। রসুলুল্লাহ (সা.) আলুথালু চুলবিশিষ্ট এক ব্যক্তিকে দেখে বললেন, তোমাদের কোনো ব্যক্তি নিজেকে কুশ্রী বানায় কেন? অতঃপর তিনি হাতের ইশারায় তার চুল ছেঁটে পরিপাটি করতে বললেন (তাবারানির আল-মুজামুস সগির)। আবদুল্লাহ ইবনুল হারিস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি হযরত মুহম্মদ (সা.) এর চাইতে অধিক মুচকি হাসিদাতা আর কাউকে দেখিনি (তিরমিজি থেকে মিশকাতে)। হযরত মুহম্মদ (সা.) এর মেজাজে রুক্ষতাও ছিল না এবং তিনি এতটা উচ্ছলও ছিলেন না যে, সামান্য কথাবার্তায় অট্টহাসিতে ফেটে পড়বেন। বরং এ ব্যাপারে তার কর্মপন্থা ছিল অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি কখনো হযরত মুহম্মদ (সা.) কে অট্টহাস্য করতে দেখিনি যে, তাঁর আলজিভ দেখা যায়। তিনি কেবল মুচকি হাসতেন (বোখারি থেকে মিশকাতে)। হজরত আলী (রা.) তাঁর আকৃতির বর্ণনা দিয়ে বলেন, প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) অত্যধিক লম্বাও ছিলেন না, একেবারে বেঁটেও ছিলেন না; বরং তিনি ছিলেন লোকদের মধ্যে মধ্যম আকৃতির। তাঁর মাথার চুল একেবারে কোঁকড়ানো ছিল না এবং সম্পূর্ণ সোজাও ছিল না; বরং মধ্যম ধরনের কোঁকড়ানো ছিল। তিনি অতি স্থূলদেহী ছিলেন না এবং তাঁর চেহারা একেবারে গোল ছিল না; বরং লম্বাটে গোল ছিল। গায়ের রং ছিল লাল-সাদা সংমিশ্রিত। চক্ষুর বর্ণ ছিল কালো এবং পলক ছিল লম্বা লম্বা। হাড়ের জোড়াগুলো ছিল মোটা। গোটা শরীর ছিল পশমহীন, অবশ্য পশমের চিকন একটি রেখা বক্ষ হতে নাভি পর্যন্ত লম্বা ছিল। হস্তদ্বয় ও পদদ্বয়ের তালু ছিল মাংসে পরিপূর্ণ। যখন তিনি হাঁটতেন তখন পা পূর্ণভাবে উঠিয়ে মাটিতে রাখতেন, যেন তিনি কোনো উচ্চ স্থান হতে নিচের দিকে নামছেন। যখন তিনি কোনোদিকে তাকাতেন তখন ঘাড় পূর্ণ ফিরিয়ে তাকাতেন। তাঁর উভয় কাঁধের মাঝখানে ছিল মোহরে নবুওত বা নবী হওয়ার অলৌকিক নিদর্শন। বস্তুত তিনি ছিলেন খাতামুন নাবিয়্যিন (শেষ নবী)। তিনি ছিলেন মানুষের মধ্যে অধিক দাতা, সর্বাপেক্ষা সত্যভাষী। তিনি ছিলেন সর্বাপেক্ষা কোমল স্বভাবের এবং বংশের দিক থেকে সম্ভ্রান্ত। আল্লাহ আমাদের সবাইকে প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) জীবনাদর্শ অনুসরণের তাওফিক দান করুন।