এই সরকারি কর্মকর্তারা কিছু জানে বলে মনে হয়না। বাজার কিভাবে চলে ? ব্যবসায়ী কিভাবে টিকে থাকে ? দেশের সার্বিক অর্থনীতি কি করে নিয়ন্ত্রিত হয়? শেষ পযর্ন্ত এটা গিয়ে ঠেকবে উৎপাদন পর্যায়ে । দেখবেন আলু বা পিয়াজের দাম না পেয়ে হয় কৃষক আত্মহত্যা করবে না হয় উৎপাদন কমিয়েদিবে বা বন্ধ করে দিবে। কোন পন্যর দাম বাজারের স্বাভাবিক নিয়মে চলে। কেউ এটা নিয়ন্ত্রন করতে পারেনা। উৎপাদন বেশী হলে এবং ভোগ বেশী হলে দাম কমবে। কিন্তু ভোগ বেশী উৎপাদন কম হলে দাম বাড়বে। ব্যবসায়ীরা অনেক পন্য অনেক সময় প্রচুর লস দিয়ে থাকেন। সেটা অন্য একটি পন্য বা পরবর্তী সময়ে কভার করতে হয়। সেটা না করলে ব্যবসায়ীরা সবাই দেউলিয়া হয়ে যাবে। সে ক্ষেত্রে দেশের কৃষিক্ষাত ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এই সরকারি কর্মকর্তারা কিছু জানে বলে মনে হয়না। বাজার কিভাবে চলে ? ব্যবসায়ী কিভাবে টিকে থাকে ? দেশের সার্বিক অর্থনীতি কি করে নিয়ন্ত্রিত হয়? শেষ পযর্ন্ত এটা গিয়ে ঠেকবে উৎপাদন পর্যায়ে । দেখবেন আলু বা পিয়াজের দাম না পেয়ে হয় কৃষক আত্মহত্যা করবে না হয় উৎপাদন কমিয়েদিবে বা বন্ধ করে দিবে। কোন পন্যর দাম বাজারের স্বাভাবিক নিয়মে চলে। কেউ এটা নিয়ন্ত্রন করতে পারেনা। উৎপাদন বেশী হলে এবং ভোগ বেশী হলে দাম কমবে। কিন্তু ভোগ বেশী উৎপাদন কম হলে দাম বাড়বে। ব্যবসায়ীরা অনেক পন্য অনেক সময় প্রচুর লস দিয়ে থাকেন। সেটা অন্য একটি পন্য বা পরবর্তী সময়ে কভার করতে হয়। সেটা না করলে ব্যবসায়ীরা সবাই দেউলিয়া হয়ে যাবে। সে ক্ষেত্রে দেশের কৃষিক্ষাত ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
আলহামদুলিল্লাহ। দেশ এই ভাবে পদক্ষেপ নিলে জনগণ রক্ষা পাবে। আমরা ধন্যবাদ জানাই সকল কর্মরত ভোগ্যপণ্য অধীদপ্তরের মহাপরিচালককে। ইনভয়েস মূল্য ও পরিবহন খরচ সহ কত মূল্য হবে? কাষ্টম কর ও ভ্যাট প্রদানের পর দর নির্ধারন করা হউক।
এরা অবশ্য মারা যাবে তবে এদের জন্ম দেওয়া আরো এমন ব্যবসায়ী তৈরি করে রেখে যাবে। সরকার এর কি আছে বলবে আলুর বদলে পানি খান আর পানির বদলে ঘাস। আর গোস এর বদলে সয়াবিন গরম মসলা দিয়ে রেধে গোস এর টেস্ট খাওয়ান বাচ্চাদের। যেখানে অনেক মানুষের বেতন ১৫ হাজার টাকা সেখানে সন্তানদের মুখে গরুর গোস্তো, ইলিশ মাছ,ডিম স্বপ্নের মত,প্রতিটা সবজির দাম ৮০ এর উপরে। আগে মানুষ খাবারে ২ টা তরকারি রাধতো বর্তমানে একটা দিয়ে কনো রকম চলে। সরকারের কি দাম বলবে উধাও এটা কতটুকু কার্যকর এটা দেখে না
প্লিজ পালিয়ে যাবেন না। সরকারের বেঁধে দেয়া দরের সমপরিমাণ টাকার বিনিময়ে যতটুকু দরব্য পাওয়া যায়, ততটুকু ক্রেতাদের দিয়ে দিবেন। ক্রেতাগণ অনুগ্রহ করে তাই নিবেন। এতে সরকারের হুকুম, বিক্রেতারা বিক্রেতার দর ও ক্রেতার প্রাপ্তি সব ঠিক থাকবে।
প্রতিদিন প্রতিটি নিত্যপণ্যের দাম যদি সরকার মহল থেকে নির্ধারণ করে দেওয়া হয় তাহলে অনেক ভালো হতো এবং সেইটা সংবাদ মাধ্যমে প্রচার করতে হবে আর প্রত্যেকটা শ্রেণীর মানুষদেরকে সচেতন হতে হবে তাহলে এই সিন্ডিকেট দের হাত থেকে মানুষ রক্ষা পাবে এবং ভোক্তার অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর যারা দাম বেশি নেবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে তাহলে সিন্ডিকেট থেকে আমাদের রক্ষা পাওয়া যাবে
প্রিয় ব্যবসায়ী ভাইয়েরা আপনাদের কাছে অনুরোধ রইল সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করবেন সবাই মিলে ভালো থাকার চেষ্টা করবেন দেখবেন আল্লাহপাক সবাইকে ভালো রাখবেন আমিন
ভাই আমরা আরব আমিরাতে থাকি সারা বছর পেয়াজ 1-1.5 দেরহাম দাম থাকে মানে 30-50 টাকা কেজি খুচরা মূল্য। এখানে পেয়াজ ইমপোর্ট করে কিভাবে এই দামে বিক্রয় করে সারা বছর।