সেনাবাহিনী কে ৩-৪ মাস মাঠে নামিয়ে দেখো তারা ও দুর্নীতিগ্রস্থ হয়ে যাবে।তারা মাঠে নামে না তাই দুর্নীতি করতে পারে না তাদের কে এমনি সিস্টেম করে রেখেছে।সেনাবাহিনী তো আর আলাদা মানুষ না তারা ও সাধারণ মানুষ থেকে সেনাবাহিনী হয়েছে।পুলিশ কে ও যদি সেনাবাহিনী মতো ক্যাম্পে ভিতরে রাখা হয় তারাও দুর্নীতি করতে পারবে না।
আমি সবাইকে অনুরোধ করব,যতক্ষণ পর্যন্ত পিয়াজের দাম স্বাভাবিক পর্যায়ে না আসে, ততক্ষণ পর্যন্ত কেউ পেঁয়াজ কিনবেন না। কারণ দাম বাড়ার কারণে হুরাহুরি করে সবাই পিয়াজ কিনছেন! আর এই জিনিসটাই সিন্ডিকেটের ব্যবসায়ীরা চাচ্ছে। পেঁয়াজ পচনশীল পন্য এটা বেশিদিন রাখা যায় না।সবাই বেশি বেশি করে কেনার কারণে তাদের গোডাউনের পেয়াজ শেষ হয়ে যাবে তাও আবার বাড়তি দামে!!! বেশি করে পেঁয়াজ কিনে এই সুযোগটা তাদের হাতে তুলে দিবেন না। 😡😡😡😡
এতে জনগণের খুশি হওয়ার কোন কারণ নেই কারণ কয়েকদিনে ব্যবসায়িক কামাবে কোটি টাকা আর সরকার জরিমানা করবে বিশ হাজার টাকা তাও এই বিশ হাজার টাকা সরকারি পকেটে থাকবে তাতে জনগণের লাভ কোথায়
কোন জরিমানা না, ডিরেক্টলি ৬ মাসের জেল কোন প্রকার জামিন ছাড়া তাহলে ঠিক হবে এগুলো।আর ভোক্তাদের জন্য ঘোষনা করা উচিত কোথাও এমন অবস্থা দেখলে ভোক্তা অধিদপ্তরের হেল্প-লাইনে যোগাযোগ করতে।
স্যার আমার একটা কথা ছিলো, এদের জরিমানা করা বাদ দিয়ে পিটানো দরকার, কারন মাইরের উপর কোনো ঔষধ নাই।জরিমানা করে কি হবে। ২ দিন পর আবার জালিয়াতি করবে।যারা অসাধু ব্যবসায়ী তাদের রিমাইন্ডে নেওয়া উচিত
দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে মেজেস্টার্ড আসার পরে কোচরা ব্যবসায়ী যারা ন্যায্য দামে পেঁয়াজ কিনে নিয়ে গেছে তারা আবার বাজারে গিয়ে খুচরা প্রতি কেজি বিক্রি করবে ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা।
@@nazmulkarim5180 অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৫৬, ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এবং কৃষি বিপণন আইন ২০১৮ তৈরি করা হয়েছে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রোধ করতে এবং এ সংক্রান্ত অপরাধীদের শাস্তি দিতে। খাদ্য অধিদপ্তর, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এবং কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ডিএএম এই আইনগুলো কার্যকর করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত
এদের কে সৌদির মত প্রকাশ্যে ফাঁসির ব্যাবস্থা করা হোক। আজকে আমি নিজে ২০০টাকা করে পিঁয়াজ এনেছি।তাও ইন্ডিয়ান পেয়াজ। আসলে আমাদের মধ্যবিত্তদের মরন ছাড়া গতি নাই।
আপনি তো ২১ হাজার টাকা ফেরত পাইলেন আপনি কি কম দামে পেঁয়াজ বিক্রি করবেন না ২০০ টাকা দামে করবেন ওনার থেকে এই স্বীকারোক্তি নেওয়া উচিত ছিল। উনিত ১১০ টাকার পিঁয়াজ ২২০ টাকায় বিক্রি করবে
চলুন আমরা আমাদের সন্তান সন্ততিদের জন্য বিলাসবহুল জীবন যাপনের জন্য যে যেমনে পারি অসৎ কর্ম করে উন্নতি করি! শেষ জীবনে বৃদ্ধাআশ্রমে কাল কাটিয়ে তা দেরকে অভিশাপ দেই!আবার একশ্রেণীর লোকজন সন্তানদের বুঝাবে যে পিতা মা- তাকে কষ্ট দিতে নেই , তাতে গুনাহ হবে!! সবাই যাঁর যাঁর কৃতকর্মের ফল পাবেই!!
এরকম ব্যবসায়ী লাগবে না বাংলাদেশে। ঐ ব্যবসায়ীদের ফাঁসি দাও। এরকম 10-15 টা ব্যবসায়িক ফাঁসির দড়ি নিলে কিছু হবে না বাংলাদেশের। মানুষ খুশি হবে (প্রয়োজনে দুই-তিন দিন না খেয়ে থাকবে) তবুও সাধারণ মানুষ চায় এদের ফাঁসি কার্যকর করা হোক।
এই সকল ব্যবসায়ীদের জনসম্মুখে প্রকাশে শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। এরা অন্যায় ভাবে মুনাফা করে লক্ষ লক্ষ টাকা, জরিমানা করা হয় ১০/২০ হাজার। এতে কিছুই হয় না।
কোন জিনিসের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি হলে তখন প্রতিটি মানুষের উচিত একদম সীমিত কিনবে আর না কিনলে ভালো হয় তার দেখবেন ধান্দা বাজরা আর ধান্দায় করতে পারছে না।
আমরা ১৮০ টাকা করে কালকে রাত্রে কিনছি । কিন্তু অন্যান্য দোকানে ২০০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে পতি পেঁয়াজের কেজি 😢😢 এভাবে দাম বাড়লে তো মানুষ না খেয়ে মরবে।