জিপিএ-৫ পাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতা বদলে এবার ত্রিভুজ লড়াই | New Grading System | Somoy TV 

স্কুলের টিচারদের অনেক সুবিধা হয়েছে। টিচারদের বাড়িতে বাজার করে নিয়ে যেতে পারলে,টিচারদের কাছে প্রাইভেট পড়লে সবাই ত্রিভুজ পাবে।।।

শিক্ষা ব্যবস্থা ২০১৯ পর্যনতই ভালো ছিলো ।

শিক্ষা মন্ত্রী কে যেন আল্লাহ একটু হেদায়েত করে

এই শিক্ষাব্যবস্থা বাতিল করা হোক

বলতেছিল যে, কোন পরীক্ষা হবে না আসলে তো পরীক্ষাও হচ্ছে এখানে অসুস্থ প্রতিযোগিতা। মাস্টারদের টিউশনি আরো বেড়ে গেছে, এখন ত্রিভুজের খেলা

স্কুলের শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট পড়লে ত্রিভুজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। মাঝে-মধ্যে বাসায় দাওয়াত করে খাওয়ালে তো কথাই নেই!

একদল মূখ্য যখন শিক্ষাবীদ হয়। তখন দেশের শিক্ষা ব‍্যবস্থা এমন হবে এটাই স্বাভাবিক ।

ড দিপু মনি শিক্ষামন্ত্রী দেশের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিচ্ছে

শিক্ষা ব্যাবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়া হচ্ছে

শ্রেনি শিক্ষকদের হাতে মূল্যায়ন ক্ষমতা থাকলে কখনোই কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করা যাবে না। শিক্ষকদের কোচিং আরও বেড়েছে ।

যেমন শিক্ষামন্ত্রী তেমনি শিক্ষা ব্যবস্থা😂😂

হতাশাজনক শিক্ষাব্যাবস্থা। শিক্ষান্ত্রীর পদত্যাগ চাই

ছাত্র জীবন মধুর জীবন, যদি না থাকতো পরীক্ষা। ছোট বেলার সেই প্রবাদ বাক্য আজ বাস্তবে দেখতে পাচ্ছি।

এগুলো বাদ দিয়ে কারিগরিমূলক হাতে কলমে বাস্তববাদী কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থা চালু করা উচিত।।যাতে ভবিষ্যতে চাকরী না পেলেও নিজে কিছু করতে পারে♥️🇧🇩♥️।। আমি দেশকে খুব ভালোবাসী,, চাইনা দেশের শিক্ষাখাত ধ্বংস হয়ে যাক

বাতিল করা হোক এই শিক্ষা ব্যবস্থা, আমার ছোট ভাইটা আর আগের মতো পড়েনা, শুধু পরিক্ষা দেয়।

আমাদের আগের শিক্ষাক্রোম চালু হোক। নয়তো শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ করুক। চাইনা এমন শিক্ষা যে শিক্ষা বাচ্চাদের হাতে মোবাইল ধরিয়ে দেয় 😡😡

লেখা পড়া শেষ করছে এই শিক্ষাক্রম। প্রথমে শুরু হলো সৃজনশীল দিয়ে আর এখন শেষ হবে বনভোজন দিয়ে। 😢😢😢

এসব বীরশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদদের তো নোবেল পুরষ্কার দেওয়া উচিত। 😄😄😄😄

বর্তমান শিক্ষা কারিকুলাম খুবই উন্নত কারন এখন বাইরে প্রাইভেট পড়তে হয় না স্কুলের ইংরেজি আর অংক স্যার এর কাছে প্রাইভেট পরলেই ত্রিভুজ পাওয়া যায় আর পরিক্ষার সময়ত কোন চিন্তাই নাই ইউটিউব দেখেই বারিতে বসে সব লিখে স্কুলে জমা দিতে হয়😂😂

শিক্ষামন্ত্রী কাছে প্রশ্ন:- চক্ষু চিকিৎসক এবং ডিভাইস কোম্পানি থেকে কমিশন কত খান?

আমি একজন অভিবাভক আমার ছেলে class 6 এ পড়ে,,, কোন পড়া লেখা করে না,, আমি যদি ওকে পড়তে বলি ও বলে কিসের পড়া আমার তো কোনো পড়া নাই,,, আমি নিজেই দেখতাচি যে কোন পড়াই নাই আর বাচ্চা কে কি বলবো,, আমি এ শিক্ষা ব্যাবস্থা চাই না,, এ শিক্ষা ব্যবস্থা চেন্জ করে আগের শিক্ষা কারীকুলাম দিন,,বাচ্চা রা কোন পড়াই পড়ে না ওদের ভবিষ্যৎ তো শেষ।আমার সকল অভিবাভকের কাছে অনুরোধ,, আমাদের বাচ্চা দের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার জন্য আমাদের সবাইকে এক হয়ে লড়াই করতে হবে।আর এ পাগল শিক্ষা মন্ত্রী কে বহিষ্কার করা হোক,🤬

এখন টিচারদের রান্না করতে হবে না,,স্টুডেন্টরা বাসা থেকেই রান্না করে নিয়ে যাবে স্কুলে😮😮😮

আমি বলবো মা বাবা রা তাদের নিজ দায়িত্বে ছেলে মেয়েদের মাদ্রাসা শিক্ষা দিয়ে তারা যেন আল্লাহর পথের সঠিক সন্ধান পেয়ে মানুষের মত মানুষ হতে পারে।

বাংলাদেশের নাটক গুলো সব জায়গায় ভালো চলছে।

এই কর্তৃপক্ষ যে কি চায় সেটা নিজেরাই জানে না😢!!

দোষ কারোরই না,দোষ হলো অযোগ্য মানুষের নেতৃত্ব তো এমনই হবে

ধ্বংস হয়ে গেছে শিক্ষা ব্যবস্থা

একটা ত্রিভুজ এর জন্য আমরা কত কিছুই না করি😢😢

নুরুল ইসলাম নাহিদ আমার দেখা সেরা শিক্ষামন্ত্রী। সৃজনশীল কারিকুলামই পারে শিক্ষার্থীদের মেধা যাচাই করতে।

এই শিক্ষাব্যবস্থাই ভালো আমি গ্রুপ মেম্বারদের খাওয়াই আর ওরা আমার কাজ টা করে দেয়

আগের মতো পড়া নাম নিয়ম চাই

এই সমস্ত স্টুডেন্টরা কিভাবে ভবিষ্যতে ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার বা টিচার হবে? তা সত্যি আমার বোধগম্য নয়😢😢

বাংলাদেশ টাইগারের মতো বাংলাদেশ শিক্ষা ব্যবস্থা একই হাল হবে মনে হচ্ছে

Comment বা বাস্তবে এমন হয়তো ১টাও মানুষ নেই যে এই পড়ালেখা চায়,,,,কিন্তু শিক্ষামন্ত্রি কেনো এইটা বুঝছেন না,,এতে যারা আগে পড়ালেখা করতো না তারা এখন একেবারেই করেনা,,😔💔আমাদেরকে একেবারে শেষ করে দিচ্ছে,, এই শিক্ষা ব্যবস্থা💔

আমার বোনের স্কুলে, যারা শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট পড়ে তাকে ত্রিভুজ দেয়, শিখিয়ে দেয়! আর যারা প্রাইভেট পড়ে না, তাকে ডাউন 🙂

শিক্ষকদের প্রাইভেট বাণিজ্য ভালো হচ্ছে।

ছাত্রদের খরচ অনেক বেড়ে গেছে। অনেক পিতা মাতা খরচ বহন করতে পারবে না যার ফলে ছাত্র-ছাত্রী ঝরে পড়বে পড়বে।

শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে

এখন ত্রিভুজ পাওয়ার জন্য সব subject school এর শিক্ষকদের কাছেই পড়তে হবে। এখন আমরা এদের কাছে জিম্মি হয়ে গিয়েছি। কিন্তু বাচ্চারা basic কিছুই শিখছে না। এই curriculum বাতিল চাই।

শিক্ষা ব্যবস্থাটাও ধ্বংস করে দিল

শিক্ষা ব্যবস্থাকে কবর দেওয়া হলো। ফালতু এই শিক্ষা ব্যবস্থা, এটা পরিবর্তন করা উচিত

শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তন না করে, অভিভাবকদের মানসিকতা পরিবর্তন করার চেষ্টা করা উচিৎ।।

শিক্ষা বেবস্থা ধংস করে দিয়েছে আল্লাহ ওদের কঠিন গজব দিও সেনাবাহিনীর কাছে বিচার চাই আসল শিক্ষা বেবস্থা ফিরিয়ে দিন জনগণ শান্তি চায়

শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।

নতুন কারিকুলাম বাতিল চাই। পরিক্ষা পদ্ধতি চালু চাই। ৯ম শ্রেণিতে বিভাগ বিভাজন চাই।

শিক্ষা ব্যবস্থাটি ধ্বংস করে দিচ্ছে এসব কারিকুলাম। তাই আমি এই কারিকুলামের সম্পূর্ণ বিপরীতে অবস্থান করছি।। শিক্ষা বাঁচান, জাতিকে বাঁচান। শিক্ষা বাঁচান, দেশকে বাঁচান।।

দেশটা শেষ 😢

লেখা পড়াকে জয় বাংলা করে দিয়েছে 😂😂😂😂😂

এই হলো শিক্ষা ব্যবস্থা ক্লাসে তেমন কিছু পড়ানো হয় না বরং শিক্ষার্থীরা ইউটিউব দেখে সমাধান করে নিয়ে যায়। এটা কতটুকু উপকারী হবে তাতেই প্রশ্ন থেকে যায়

নতুন শিক্ষা ব্যাবস্থায় খুব সম্ভবত স্টেসানারি ব্যাবসায়ি ছাড়া আর কেউই খুশী না।

আগে সবাই পড়ত,এখন গ্রুপের একজন পারলে সবাই পেয়ে যায়।

আমি একজন অভিভাবক হিসেবে এই শিক্ষা কারিকুলাম অতি দ্রুত বাতিল করে আগের কারিকুলাম চাই। এই শিক্ষা মন্ত্রীর আমাদের সন্তানদের ভবিষ্যত নিয়ে খেলার কোন অধিকার নেই।

বর্তমানে স্কুল টিচাররা স্কুলে কোনো পড়া দিচ্ছে না এবং উত্তর সঠিক হলেও কেটে দিচ্ছে আর বলছে তার কাছে না পড়লে নম্বর কেটে দিবে আরো।বাধ্য হয়ে স্কুল টিচারের কাছে কোচিং করছে কিন্তু ফলাফল যে পড়ছে তাদের কাছে তারা কিছু না পারলেও পাশ করছে আর যারা আসল মেধেবি তারা রেজাল্ট খারাপ করছে।সরকার নাকি স্কুল টিচারদের কোচিং অফ করে দিয়েছে তাহলে এসব কেন হচ্ছে জানতে চাই😢😢

কোচিং থেকে যদি কেউ ভালো কিছু শেখে তাহলে কোচিং করা কি খারাপ। সত্যিই বলছি যতটুকু জ্ঞান অর্জন করেছি তাতে কোচিং আর প্রাইভেট এর অবদানই বেশি।

শিক্ষা মন্ত্রীর এই ফালতু শিক্ষা ব্যবস্থা শিক্ষাথীদের জীবন নষ্ট করে দিচ্ছে

শিক্ষা ব্যবস্থা শেষ। এরা এমন শিক্ষা ব্যবস্থা শুরু করছে যা হাস্যকর ছাড়া কিছু নয়।

নতুন কারিকুলাম, নতুন বাজেট, নতুন দুর্নীতির দোয়ার উন্মোচন - এটাই সার কথা

এ-ই নিয়ম শিখা বাতিল করা হক গরিব মানুষের জন্য কষ্ট 1:45 1:55

অনেকেই না বুঝে কমেন্ট করতেছেন। অথচ উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর শিক্ষাব্যবস্থা এমনই বাস্তবভিত্তিক ৷ হয়ত বাংলাদেশ সেইরকম করতে পারে নি। তাই বলে কি এই ব্যবস্থা বাতিল করতে হবে? এগুলো না করে কিভাবে এই নতুন কারিকুলামকে ফলপ্রসু বানানো যায় সেই বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করুন ও বোর্ডকে পরামর্শ দিন।

আল্লাহর কাছে বিচার দিলাম। আল্লাহ যেনো দিপু মনির বিচার করে।

আল্লাহর কসম এই শিক্ষাব্যবস্হা বাতিল করেন

এটা কোনো হজবরল পরিক্ষা নয় সব চেয়েও আধুনিক দেশেও এই ধরনের পড়ানোর হচ্ছে এবং আমাদের স্কুলে সুন্দর করে নিদর্শনা অনুযায়ি বোঝানো হচ্ছে এবং আমারাও তা ভালোভাবে বুঝি আমাদের এই পড়া লেখা আনেক ভালো লাগে😊😊

সৃজনশীলের আগের পদ্ধতি চালু করা হোক।

এতে ক্লাস টিচারের প্রাইভেট বানিজ্যের রমরমা ব্যবসা হবে। যে তার কাছে পড়বে সেই বার্মুডা ট্রাইয়েঙ্গের পাবে।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও চেতনার বাংলাদেশ। বিশ্বের সবচেয়ে আদর্শ শিক্ষা ব্যবস্থা।

ফলাফল পত্রে তৃভূজ চতুর্ভুজ বৃত্ত থাকবে না। শুধু শুধু এই ভুল বিষয় নিয়ে মাতামাতি করারা না জেনে করছেন।

এবার ত্রিভুজ আকা শিখতে বিদেশ যেতে হবে।

অধ্যাপকের চুলের অবস্থা যদি এমন হয়, তাহলে ছাত্র-ছাত্রীদের চুলের অবস্থা কেমন হবে? আর ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনার মান কিভাবে ভালো হবে? এখানে তো কোন নিয়ম-শৃঙ্খলাই নেই।

ইনশাআল্লাহ আমাদের দেশ এগিয়ে যাবে কিন্তু কিছু শিখবে না।

আসলে আমরা পিতা মাতারাই অসুস্থ শিক্ষায় শিক্ষিত,আমাদের মানসিকতাটাও অসুস্থ!!নতুন কিছু আমরা গ্রহন করতে চাইনা!! উন্নত বিশ্বের সাথে যদি বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতি মিল থাকে সমস্যাটা কোথায়??

২০১০ সাল পর্যন্ত শিক্ষা ব্যবস্থায় যা ছিল তাতে বাচ্চারা কিছু শিখতে পারত। এখন আমরা ম্যানুফেকচার করছি গরু আর গাধা। স্কুল-কলেজ সব তুলে দাও তাহলে পড়ার চাপই থাকবে না আরা।

আমি একজন শিক্ষার্থী হিসেবে বলছি:-এই শিক্ষা ব্যবস্থা দেশকে ধ্বংস নয়, ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে এই শিক্ষা ব্যবস্থা। আগের কারিকুলাম ছিল যত সব অসুস্থ কর প্রতিযোগিতা। আগের কারিকুলামে শিক্ষার্থীদের রোল অনুযায়ী বিবেচনা করা হতো। যার ফলে শিক্ষার্থীরা অনেক অপমানিত হতো। যেমন একটি ক্লাসের যে শিক্ষার্থীর রোল 1 তার সুনাম বেশ ভালো তাকে সবাই ভালবাসে এবং তাকে এর সবাই গুরুত্ব দেয়। কিন্তু ওই একই ক্লাসের যার রোল সবার লাস্টে সে সব সময় অপমানিত হয় এবং বাবা-মার কাছে নির্যাতিত হয় শুধুমাত্র রোল নম্বরের জন্য। আগের কারিকুলামে শিক্ষার্থীদের মাঝে কোন সহযোগিতামূলক কার্যক্রম ছিল না যার ফলে শিক্ষার্থীরা একে অপরকে শত্রু বা হিংসার চোখে দেখতো। আগের কারিকুলামে ব্যবহারিক সুযোগ ছিল না যার ফলে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়তো। আগের কারিকুলাম ছিল একটি বোরিং কারিকুলাম। শিক্ষার্থীরা শুধু গোমরা ও অসহায়ের মুখে স্কুলে যেতোএবং ওই একই অবস্থায় বাসায় ফিরতো।শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা হবে আনন্দের মত সহযোগিতার মত। কিন্তু আগে শিক্ষা কার্যক্রম থেকে একটা বাজে শিক্ষা কার্যক্রম। এই নতুন কারিকুলামে বিভিন্ন নতুন কিছু এসেছে। এই কারিকুলামে কোন রোল নেই এবং পরীক্ষার নম্বর নেই যার ফলে এই শিক্ষার্থীরা কোনভাবে অপমানিত হতে পারবে না। তুই ৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এই কারিকুলামটি হাতে নেওয়া হয়েছে। এই কারিকুলাম এর মাধ্যমে দেশের বর্তমান শিক্ষার্থীরা মাঠ নাগরীকে পরিণত হবে। এই কারিকুলামের ব্যবহারিক সূচক আছে বলে শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতে ভালো আচার-আচরণের মানুষ হয়ে উঠবে। আগের কারিকুলামে শিক্ষার্থীরা স্কুলে কিছুই বুঝতো না যার ফলে বাড়তি খরচ করে শিক্ষার্থীদের কোচিংয়ে এবং বাসায় স্যারের কাছে পড়তে হতো। কোচিং এ পড়ার ফলে কোচিংয়ে এনজিএ শিক্ষার্থীদের মধ্যে জ্ঞান সৃষ্টি হয়, সেটি অপরাধে পরিণত হয়ে আস্তে আস্তে।এই শিক্ষা কার্যক্রমে বাড়তি খরচ করে কারো কাছে পড়তে হবে না বরং স্কুল এসব শেখা যাবে।আপনারা ইউরোপা আমেরিকা এবং জাপানের কারিকুলাম দেখুন।তারা কেন এত ভালো চরিত্রের মানুষ কেন এত মেধাবী এবং এত কিছুর উদ্ভাবক কেমনে! কারণ তাদের এরকম শিক্ষা ব্যবস্থা আছে জন্যেই তারা এত উন্নত। আমরা তাদের দেশে পড়াশুনা করি এর জন্য। তাদের শিক্ষার্থীরা বড় হয়ে ভালো চরিত্রের মানুষ এবং মেধাবী ছাত্র হয়ে গড়ে ওঠে। আর আমরা কিনা বড় হয়ে অপরাধী এবং যোগ্যতাহীন সম্পদ হয়ে গড়ে উঠি। ২০৪১ সালে স্মার্টবাংলাদেশ করার লক্ষ্যে এই নতুন কারিকুলাম অনেক বড় ভূমিকা রাখবে । এ নতুন শিক্ষা কার্যক্রমে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একে অপরকে সাহায্য করা, বিভিন্ন জিনিস উদ্ভাবন করা, নিজের দক্ষতা এবং যোগ্যতা তুলে ধরা ইত্যাদির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। আগের কারিকুলামে কোন শিক্ষার্থী যদি আরেকজন শিক্ষার্থীর কাছে যখন সাহায্য চাইতো তখন ওই শিক্ষার্থী তাকে ভাগিয়ে দিত বা ভুল উত্তর দিত। এর ফলের বাংলাদেশের সামাজিকতার আস্তে আস্তে নষ্টের দিকে পরিণত হচ্ছে। এই নতুন শিক্ষা কার্যক্রমটি বাংলাদেশ সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ। এই শিক্ষা কার্যক্রমটি বিশ্বের দেশকে ধ্বংস নয় বরং দেশকে আরো উন্নত করবে। এখন উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে পরিণত হচ্ছে। বিভিন্ন মেকআপ প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে। অনেক কিছু বদলে যাচ্ছে। তাই বলে কি আমাদের শিক্ষা কার্যক্রমে কোনো পরিবর্তন আসবে না, আমরা কি আগে শিক্ষা কার্যক্রমে অপরাধী হয়ে গড়ে উঠবো! এ নতুন শিক্ষা কার্যক্রম এই বাংলাদেশকে আরো ভালোভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আগের কারিকুলাম এর মত মুখস্ত করে পরীক্ষায় নম্বরের জন্য লিখে আসতে হবে না। আমি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলছি "দয়া করে আপনারা এই নতুন কারিকুলাম এর ওপর বিরোধিতা (গুজব এবং মিথ্যাচার) ছড়াবেন না। আমি সরকারি উদ্দেশ্যে বলছি "আপনারা এই কারিকুলামটিকে এগিয়ে নিয়ে যান এবং বাংলাদেশকে রুপান্তর করুন "।অভিভাবকরা আপনারা এই নতুন শিক্ষাকার্যক্রমের ওপর মিথ্যাচার এবং গুজব ছড়িয়ে মোটেও কিন্তু ভালো করছেন না। আমি সরকারকে অনুরোধ করছি যারা এই নতুন কারিকুলামের উপর মিথ্যাচার এবং গুজব ছড়াচ্ছে তাদেরকে উচিত শিক্ষা ও শাস্তি দেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি :-প্রতিবাদে সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থী

পাগল সব.... ত্রিভুজ দিয়ে পিরামিডের আকারকে স্বাভাবিক করার চেষ্টা যেন সবাই ভাবে ত্রিভুজই সেরা!!! আর এটা মূল্যায়নের কোনো নমুনা হল! আল্লাহ মাফ করুক। আমাদের সময় নুরুল ইসলাম নাহিদকে সবাই কত কি বলেছে! উনিই সেরা ছিল আসলে।😢

কাগজ কম্পানি গুলো থেকে বিশাল অংকের কমিশন পাওয়ার জন্যই প্রতিবছর ৫ বার কারিকুলাম পালটায়৷ একবছর পড়ার পর বইগুলো আর কাজে লাগে না।

কত সুন্দর শিক্ষাব্যবস্থা। বাংলাদেশ অবশ্যই সবচেয়ে উন্নত দেশ হবে 😪😪

সব পাগল বানানোর প্রকিয়া

জীবনে কি একটা ভুল করলাম, যদি কিছু গালি শিখে রাখতাম আজ দিতে পারতাম 😥🥲

নতুন শিক্ষা-কার্যক্রম বাতিল চাই। এই শিক্ষা ব্যাবস্থা মেধা শুন্যতায় নিয়ে যাবে।

সামনে নির্বাচনে অন্য সরকার আসলে আশা করি এই রকম শিক্ষা কার্যক্রম আর থাকবে

This is very good. Practical education is the best!!

শিক্ষাক্রমে পরিবর্তন আনার আগে সেই পরিবর্তিত সিস্টেমের উপর আগে অধিক রিসার্চ করা উচিৎ তার পরে শিক্ষকদের উপযুক্ত ট্রেনিং দিয়ে তার পরে ইম্পলিমেন্টেশন করা উচিৎ। 😊

সরকারের উচিত অতিদ্রুত এই শিক্ষাক্রম বন্ধ করে পুনরায় সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করা.. মানুষের মৌলিক অধিকার নিয়ে সরকারকে না খেলার অনুরোধ রইল

নতুন শিক্ষা ব্যবস্থা অত্যন্ত ভালো, কারন এখন সত্যিকার মেধা যাচাই হবে, এখন বাচ্চারা হাতে কলমে শিখছে, খালি মুখস্ত বিদ্যায় আটকে থাকছে না, আলহামদুলিল্লাহ

শিক্ষাপদ্ধতি ভালোই লেগেছে। রং, ছবি, আনন্দ নিয়ে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করছে। আর ত্রিভুজ পাওয়ার কোন লড়াই না। এটা সামান্য পড়লেও পারা যায়। আপনাদের উচিত সমালোচনা না করে আরো কিভাবে উন্নত করা যায় সেই দিক নির্দেশনা দেয়া।

Amar mote ei karjokrom ta shobceye valo❤❤❤❤❤❤

Triangle = GPA 5

বাতিল করুন তাড়াতাড়ি।

Sikkhaboard er odokkhota amader odokkho jatite porinoto korce.eta theke amader sontander Allah mukti dan korun.amin.

মেধা শুন্যতা নিয়েই জিপিএ-৫ পাওয়ার প্রতিযোগিতার চর্চা চলছে। এটা একটা অসুস্হ শিক্ষানীতি।

নিন্দনীয়

Respectful decision but in future must change it too

সবাই যেখানে বলছে শিক্ষা পদ্ধতির নতুন পদ্ধতিটা ভালো না, কিন্তু সেখানে সময় টিভি বলছে এটাই নাকি ভালো আগেরটাই নাকি ছিল অসুস্থ প্রতিযোগিতা এটা কেমন কথা রে ভাই।

সৃজনশীল যখন শুরু হয়েছে, শিক্ষা ব্যবস্থার তখন থেকেই অবনতি শুরু হয়েছে । ২০০৯ সালের আগের সিস্টেম আনা হোক, দেখি কয় জন কত গোল্ডেন পায়!

যারা এই শিক্ষাক্রম বোঝেনাও যারা এই সরকারের বিরোদে তারা এই কথা বলে

আমাদের শিক্ষা আর বর্তমান ব্যবস্থা বলে দিচ্ছে শিক্ষা কোথায় যায়।

সৃজনশীল শিক্ষা ব্যবস্থাই ভালো।

পাইন গাছ, তাল গাছ, কলা গাছ এবং কচু গাছ দিয়ে মূল্যায়ন করলে সবচেয়ে ভালো হয়।

এমনিতেই এখন শুক্র-শনি দুই দিন বন্ধসপ্তাহের বাকি দিনে ২-১ দিন সরকারি ছুটি এরপর স্কুলে গিয়ে রান্নাবান্না বা কি সুন্দর শিক্ষা ব্যবস্থা

এই শিক্ষাব্যবস্হা বাতিল করা হোক 😢😢😢😢😢

সবগুলো পদ্ধতি প্রতিবন্ধীমূলক।।