বাজারে গিয়ে সাধারণ দোকানদার কে জরিমানা না করে সরকার এর দায়িত্ব হলো,, যে সব দোকানদার বেশি দামে আলু পিয়াজ কিনা আছে সেখানে সরকার এর জরিমানা দেওয়া দরকার,, তার পর যদি বাজার ঠিক হয়,,, আর হে ভোক্তা অধিদপ্তরের লোক দের কে বলি,,, আপনারা সরকারের বেতন ভুক্ত কর্মকর্তা আপনারা সরকারের কথা শুনবেন,, আর জনগন নিজেরা টাকা দিয়ে মাল কিনে,, তার থেকে লাভ করে বিক্রি করবে তারা কেন লোকশান দেবে,,, এসব করে আরো পন্যের দাম বাড়াচ্ছে,,,, ছি ছি
হে সর্বশক্তিমান আল্লাহ আপনি এই ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের শ্রদ্ধেয় স্যারের হায়াত ও জিকির মধ্যে বরকত দান করুন🤲এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা এবং কর্মচারীবৃন্দের হায়াত ও রিজিকের মধ্যে বরকত দান করুন 🤲এবং উনাদের কাজ কে আরও গতিশীল করার তৌফিক দান করুন 🤲❤️❤️❤️👍🇧🇩
আমি ভোক্তা অধিদপ্তরকে ধন্যবাদ জানাই আমরা জনসাধারণের জন্য খুবই একটি কার্যকরী এই কাজগুলো। আমি মনে করি এরকম ছোটখাটো ব্যবসায়ীদের কে জরিমানা করে চোর বানাইতাছেন আপনারা কারণ আজকে যে রেট দিতেছে আপনারা চলে যাওয়ার পর আবার ওরা মূল্য বৃদ্ধি করে বেসতেছে মাসে একবার একটা বাজার মনিটরিং করেন। প্রতিদিনে তো একটি করে বাজার মনিরিং করা সম্ভব নয় এটা আমরাও জানি কিন্তু যারা এ সমস্ত কাজের সাথে জড়িত এবং বাজারের মূল্য স্মৃতি আগে সংযুক্ত থাকে আমি মনে করি তাদের একটা বড় ধরনের জরিমানা করে এদের দোকানপাট বন্ধ করে দেওয়া হোক ❤❤❤
বাজারে গিয়ে সাধারণ দোকানদার কে জরিমানা না করে সরকার এর দায়িত্ব হলো,, যে সব দোকানদার বেশি দামে আলু পিয়াজ কিনা আছে সেখানে সরকার এর জরিমানা দেওয়া দরকার,, তার পর যদি বাজার ঠিক হয়,,, আর হে ভোক্তা অধিদপ্তরের লোক দের কে বলি,,, আপনারা সরকারের বেতন ভুক্ত কর্মকর্তা আপনারা সরকারের কথা শুনবেন,, আর জনগন নিজেরা টাকা দিয়ে মাল কিনে,, তার থেকে লাভ করে বিক্রি করবে তারা কেন লোকশান দেবে,,, এসব করে আরো পন্যের দাম বাড়াচ্ছে,,,, ছি ছি
এইভাবে কাজ হবে না এদের জরিমানা না করে সর্বনিম্ন ১ বছরের জেল থেকে সর্বোচ্চ ফাঁসি দেওয়ার দরকার তাহলে বাজার অটোমেটিক ঠিক হয়ে যাবে আমাদের দেশে আইন আছে কিন্তু আইনের প্রয়োগ নেই
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার যদি সব কিছুর দাম যদি নির্দিষ্ট করে দেই, তাহলে ব্যাবসায়ীর কোনো ক্ষমতা নেই এইটি রোধ করার, সরকার প্রধান পারবে মানুষ কে এমন দূর্ভোক থেকে রক্ষা করতে।❤️
ভোক্তা অধিদপ্তরের সকল স্যারদের কাছে বিনিত ভাবে অনুরোধ,,,তারা যেন দেশের মাছের আড়ত গুলোতে অভিযান চালায়,,,সাধারন খেটে খাওয়া মানুষদের পাশে দারায়,,,মাছতো প্রাকৃতিক সম্পদ ,,,,,
স্যার এই ২-৪ দিন তদারকি করে লাভ নাই.. বলে দেন ১০ টাকা করে ডিম বিক্রি করতে আমাদেরকে এই আযাব থেকে উদ্ধার করেন. আমরা তো বেশি দিয়ে কিনে খাইতাছি আপাতত কিছু দিন ডিম বিক্রেতা লস দিক.. আশা করি পদক্ষেপ নিবেন
শুধু ডিম না, নিত্যপ্রয়োজনীয় যে কোন জিনিসের মূল্য নির্ধারণ করে দেয়া উচিত দেশে। উৎপাদন যে পরিমানই থাকুক না কেন,এত টাকা দাম এর চেয়ে বেশি দামে কোন দোকানদার বিক্রি করতে পারবে না।আমদানি শেষ হয়ে গেলে জনগন ব্যবহার করবে না আবার যখন বাজারে পন্য আসবে তখন কিনবে।চাহিদা বেশি বলে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দেবে এটা ভীষন রকমের অন্যায়। ব্যবসায়ীদের নগদ টাকা জরিমানা না করে দোকান সীলগালা বা জেলজরিমানা করা দরকার।
পুরো দেশে একই system করা দরকার product এর পাশে মূল্য তালিকা এবং নিয়মিত টিম ভাগ করে বাজার মনিটরে বড় বড় farm এবং আড়ৎ দ্বার দের চেক করা । অনিয়ম করলে ডিলার শীপ বাতিল সহ জেল এবং অর্থ জরিমানা । সরকার এমন পদক্ষেপ নিলে ইনশাহ আল্লাহ বাজার এর দাম ঠিক থাকবে🫡🫡
স্যার আপনার পেঁয়াজগুলো অনেক সুন্দর লাগে আমার যেমন দাবা খেলার মধ্যে ঘোড়ার আড়াই পেন্স থাকে সেই রকম পেঁচা আপনার স্যার ভয়েস দিয়ে লিখি কিছু ভুল হলে মাফ করে দেন
রুট লেভেলে স্যার ধরতে হবে সাথে ফ্যাক্টরী টু দোকান পর্যন্ত যতগুলো চাদাবাজ আছে তাদের ধরতে হবে। এবং মুরগীর খাবার দাম কমাতে হবেঃ এটাও বড় বড় যেসব কোম্পানি ফুড আমদানি করে তাদেরকে ধরতে হবে।
তাদের এমন বিচার হওয়া উচিত।যেন আর কোন দিন এই কাজ করার সাহস না পায়।এত কম টাকা জরিমানা হলে সে আবার করবে।দিনে১৩০০০ টাকা লাভ করে 2০০০ টাকা জরিমানা।তার তো কোন লস নাই।
সব ঠিক আছে স্যার। জরিমানা করছেন ভালো কিন্তু ২-৩ দিন পর পর এদের আবার অভিযানে যান। দৈনিক ৫০০০ টাকা আয় করলে ২০০০ টাকা জরিমানা তাদের গায়ে লাগবেনা। আমাদের ঠিক হতে হবে। যেখানে ডিমের দাম বেশি আমরা সাথে সাথে ভোক্তা অধিদপ্তরে জানাবো
সঠিক বিচার হতো যে সারাদিনে যত টাকা ইনকাম করবে.... এই ধরনের অন্যায় করে ব্যবসা করলে তাদের জমিমানা হওয়া উচিৎ ইনকামে ১০ গুন ,, আর এভাবে জরিমানা করলে একটু হলেও শয়তান মার্কা ব্যবসয়িদের শিক্ষা হতো।
নমস্কার স্যার, আমার ছোট একটি অনুরোধ ২৬/০৮/০২৩ আজই কিছু বিসয় উপলব্দি করলাম, খিরাই বা সুশা যেটায় বলেন এখন চাষীদের একটি লাভজনক ফসল, প্রত্যেকটা ফসল চাষীদের ওঠার আগে বাজারে দাম থাকে খুব,কিন্ত ফসল যখন তুলা শুরু করেন তখন বাজারে চাষীরা সেই দাম পান না,গ্রাম্য বাজারের কথা বলছি,,বর্তমানে খিরাইয়ের প্রতি কেজির দাম পাচ্ছে ১৫/২০ টাকা, আমি আপনাকে বিষয়টা জানাতে চাই যে আসলে যদি খিরাইয়ের দাম চাষীরা এমন পায়,তবে ঢাকা ও অন্য অন্য শহরে তুলনা মূলক অনেক বেশি দামে বিক্রি করছে কি না সেটা নিয়ে একটি ভিডি ও বানান,আমি একজন চাষার সন্তান সে জন্য বলছি৷
যশোর জেলা চৌগাছা থানায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী আছে এবং চৌগাছা ধুলিয়ানী বাজারে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী আছে দয়া করে একটু ব্যবস্তা নিবেন।তা না হলে আল্লাহ কাছে দায়ী থাকবেন
শুধু ডিম নিয়ে পড়ে থাকলে হবে না স্যার আমাদের দেশের সব জিনিসের দাম নিয়ে আপনাদেন এর চেয়ে অনেক অনেক অনেক বেশি কাজ করতে হবে।তাও ২-৪ দিন পর পর।তাহলে হয় তো এটা ঠিক করা যাবে।তাছাড়া এটা ঠিক করা যাবে না