দারুণ একটা টাইটেল দিয়েছেন। মনে মনে এমন একটি আলোচনা শোনার আশা করছিলাম। অবশেষে পেয়ে গেলাম আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ হুজুরকে সুস্থতার সহিত নেক হায়াতে বরকত দান করুন।
জাযাকাল্লাহ খায়ের মূল্যবান ওয়াজ আপলোড দেওয়ার জন্য আপনার কি জানেন খতিবে জামান আল্লামা ওলিপুরী কে উনার ওয়াজ শুনার জন্য হাজার হাজার আলেম ওস্তাদ লাইন ধরে বসে থাকে উনার ওয়াজ সাধারন পাবলিকের চেয়ে আলেম উলামা বক্তারা বেশি শুনে কারণ ওনার প্রতিটি কথা হীরার চেয়েও দামি অতি মূল্যবান আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক আমিন।
সারা জীবন দেখলাম আলেমগণ বাহাস,মুনাজারা ইত্যাদি নিয়ে তর্কাতর্কি, বাড়াবাড়ি এমনকি মারামারিতেই বেশি আসক্ত। সবাই দাবি করে একমাত্র আমরাই সহীহ।এত তর্কপ্রিয় সম্প্রদায় সম্ভবত পৃথিবীতে আমরাই শীর্ষে। আল্লাহ তাআলা আলেম সমাজকে হেদায়েত ও ঐক্যবদ্ধ থাকার তৌফিক দান করুন আমীন।
হযরতের এই বয়ানে তবলীগ সম্পর্কে অনেক কথাই সহীহ না, আর তিনি, হযরত মাওলানা সাদ সাহেবের বিষয়ে যা, বলেছেন তা পুরাটাই গলত, আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে মাফ করেন। (((আমিন)))
@Dilder Ahmed mawlana sad Saheb er payer joggota or mto vondo olipurur nai......gibot sikayet dhara knodin din jinda hoy na...r Nobir tabligh chillaya chillaya....r wah koira taka Niya Niya r manusher bashay napak r Haram khawon khaiya din pichar Kore nai tabligh hoilo Nobir torikay sahabder josbay mehnnot krte hoibo....r shei joggota nai...olipuri........Allah tore gibot r onner dosh bole pochar Kore age Tor dosh dekhe dekhe nijer songshodhon kor ....r shon tabligher Vitor sob chaite boro usol Holo nijer songshodhon....bolod ...🤣😝🤣🤣🤣
হুজুর আপনার অনেক ভক্ত আছে। তাই জেনে শুনে কথা বলুন।নচেৎ আপনার গ্রহণযোগ্যতা হারাইবেন।মাদ্রাসার ছাত্ররা পড়া শেষ করে চাকরির জন্য ফিকির করে।ওয়াজ করে টাকা কামানোই তাদের উদ্দেশ্য হয়।আপনি বলুন কোন হাদিসে বেতন নেয়া যায়েজ।আপনাদের মানবো নাকি ইমাম আবু হানিফাক মনবো।
কিন্তুু হুজুর বেশির ভাগ তাবলিগি ভাইদের দেখি বুজুর্গদের এমন এমন কাহিনি বলে যা বিশ্বাস যৌগ্য নয়।এমন কি ফাযায়েলে আমালেও এমন কাহিনি বর্ণিত আছে যা ইসলাম পরিপন্থী।
চল্লিশ দিনের চিল্লা দিতে হয় এমন কথা কোরআন শরীফে, ছিয়াসিত্বের কোন কিতাবে নাই। আল্লাহ বলেছেন ধর্ম কে পরিপূর্ণ সমাধান করে পাঠিয়েছি। কোন চুল ও তিল পরিমাণ সমাধানের বাকি রাখি নাই। এখন তুমি চল্লিশ দিনের চিল্লা দিয়ে বুঝাইতেছো কোরআন শরীফ সমাধানের বাকি রয়েছে। কোরআন শরীফের ভূল ধরবে তো ঈমান নাই
ক্ষুধার্থ এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহর আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কবরের পার্শ্বে গিয়ে খাদ্যের আবেদন করে ঘুমিয়ে পড়লেন। সেই অবস্থায় তার নিকট রুটি আসল, ঘুমন্ত অবস্থায় ঐ ব্যক্তি অর্ধেক রুটি খাওয়ার পর জাগ্রত হয়ে বাকী অর্ধেক রুটি খেলেন।” ফাযায়েলে হ্জ্জ, পৃ:১৫৫-১৫৬। জনৈক মহিলা তিন জন খাদেম কর্তৃক মার খাওয়ার পর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কবরের পার্শ্বে গিয়ে বিচার প্রার্থনা করলে, আওয়াজ আসল ধৈর্য ধর, ফল পাবে। এর পরেই অত্যাচারী খাদেমগণ মারা গেল। ফাযায়েলে হজ্জ, পৃ: ১৫৯। অর্থাভাবে বিপন্ন এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহর আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কবরের পার্শ্বে হাজির হয়ে সাহায্যের প্রার্থনা করায় তা কবুল হল। লোকটি ঘুম থেকে জাগ্রত হয়ে দেখতে পেল যে, তার হাতে অনেকগুলো দিরহাম। ফাযায়েলে হজ্জ, পৃ: ১৬২-৬৩। কোন ব্যক্তি হুজুরের রওজায় আরজ করায় রওজা হতে হুজুরের হস্ত মোবারক বের হয়ে আসলে উহা চুম্বন করে সে ধন্য হল। নব্বই হাজার লোক উহা দেখতে পেল। আবদুল কাদের জিলানীও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। ফাযায়েলে হজ্জ, পৃ:১৫৯। জনৈক অসুস্থ ব্যক্তি চিকিৎসায় ব্যর্থ হওয়ায় ঐ ব্যক্তির আত্মীয় (করডোভার এক মন্ত্রী) রোগ্যের আবেদন করে হুজুরের (সাল্লাল্লাহর আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কবরে পাঠ করার জন্য অসুস্থ ব্যক্তিকে পত্রসহ মদীনায় প্রেরণ করে। কবরের পার্শ্বে পত্র পাঠ করার পরেই রোগীর আরোগ্য লাভ হয়ে যায়। ফাযায়েলে হজ্জ, পৃ: ১৬৭। বিখ্যাত সূফী (?) ও বুজুর্গ হজরত শায়খ আহমদ রেফয়ী (রঃ) ৫৫৫ হিজরী সনে হজ্জ সমাপন করিয়া নবীজির রওজা জিয়ারতের জন্য মদিনায় হাজির হন। সেখানে তিনি নিম্নোক্ত রওজার সামনে দাঁড়াইয়া নিম্নোক্ত দুটি বয়াত পড়েন। “দূরে থাকা অবস্থায় আমি আমার রুহকে হুজুর সাঃ এর খেদমতে পাঠাইয়া দিতাম। সে (রুহ) আমার নায়েব হইয়া আস্তানা শরীফে চুম্বন করিত। আজ আমি শ্বশরীরে দরবারে হাজির হইয়াছি। কাজেই হুজুর আপন হস্ত বাড়াইয়া দেন যেন আমির ঠোট উহাকে চুম্বন করিয়া তৃপ্তি হাসিল করে। বয়াত পড়ার সঙ্গে সঙ্গে (??) কবর হইতে হাত মোবারক বাহির হইয়া আসে এবং হযরত রেফায়ী উহাকে চুম্বন করিয়া তৃপ্তি হাসিল করেন। বলা হয় যে, সে সময় মসজিদে নববীতে ৯০ হাজার লোকের সমাগম ছিল। সকলেই বিদু্তের মতো হাত মোবারকের চমক দেখিতে পায়। তাহাদের মধ্যে মাহবুবে ছোবহানী আব্দুল কাদের জিলানীও ছিলেন। সূত্র: ফাজায়েলে হজ্জ-২৫৮ পৃষ্ঠা ২৩তম নবী প্রেমের কাহিনী।
