আমি আমিরুল মোমেনিন,খলিফাতুল মুসলিমিনের থেকে আমরা বেশী বুঝিনা। সাফকথা। যারা বেশী বুঝতে চেষ্টা করেছেন, বুঝতে থাকুন। আল্লাহ মুসলিম উম্মাহর প্রতি রহম করুনঃ।
হুজুর বললেন নামাজ ফরজ করেছেন আল্লাহ, সময়ও বলে দিয়েছেন আল্লাহ, রোজা ফরজ করেছেন আল্লাহ, হজ্জ ফরজ করেছেন আল্লাহ এবং যাকাত ফরজ করেছেন আল্লাহ। আমরা হুজুরদের থেকে যতটুকু জেনেছি তা হলো কোরআন আল্লাহর তরফ থেকে রাছুল (স:) এর উপর নাজিল হয়েছে এবং কোরআনকে আল্লাহর হুকুম হিসেবে গণ্য করি। হুজুরের নিকট বিনীত নিবেদন কোরআন এর কোন সুরার কোন আয়াতে এসব নির্দেশনা আছে একটু জানাবেন। ধন্যবাদ
তখন এই নামাজকে তারাবির নামাজ বলত না। তখন এই নামাজকে কিয়ামুল লাইলে বা তাহাজ্জুদের নামাজ বলা হতো। হযরত ওমর ফারুক (রা:) রমজান মাসে এশার নামাজের পর ২০ রাকাত নফল নামাজ জামাতে পড়ানো শুরু করেন। তখন এই নামাজের নাম হয় তারাবির নামাজ বা আরামে পড়ার নামাজ। রসুল (সা:) যে ৩ রাতে ৮ রাকাত করে নামাজ পড়েছিলেন সেই সময়টা কিন্তু এশার নামাজের পর পর ছিল না। মধ্যে রাতে ছিল। হুজুর এই বিষয়টি পরিষ্কার করলে ভালো হতো। বিষয়টি আরো পরিষ্কার হতো ।
সত্য সত্যই,- সৎ ও ন্যায়ের পথের পথিক হওয়ার জন্য কোনও প্রতিযোগিতার ঈমানদার এই বিষয়ের উপর চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে ক'জনা? সাহাবীদের জীবন আদর্শ ভিত্তিক প্রতিযোগিতায় উলামায়ে দ্বীনদের এবং সাধারণ মুসলিমদের দেখা যায় কি?
৮ রাকাতে দলিল আপনি খুঁজে পান না আল্লাহর রাসূল সারা বছর 11 রাকাত নামাজ আদায় করেছেন আল্লাহর রাসূল বলছেন আমার সুন্নাহ এবং খোলাফায়ে রা সেই দিনের সুন্নখোলাফায়ে রাশে দিন দিনের সুন্নাহ সেখানেই পালন করবেন যেখানে আল্লাহর রাসূলের সুন্নাহ পাওয়া যায় না আর যেখানে আল্লাহর আল্লাহর রাসূলের সুন্নাহ পাওয়া যায় সেখানে আল্লাহর রাসূলেরটাই ধরতে হবে এটা বোঝার জন্য কোন বিশেষজ্ঞ হতে হয় না
শেখ আমি আপনার কাছে জানতে চাই নামাজতো পাইলাম কিন্তু আমি নামাজ কিভাবে পরব অর্থাৎ ২ রাকাত নামাজ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আল্লাহর রাসূল কিনিয়মে পরতেন সেই সহিহ হাদিস থেকে আমাকে দেখালে আমি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ থাকব ধন্যবাদ
Janab, Assalamu alaikum, Apnar kase ekta shoner bapare jante chai - doya kore ektu janale badhito hobo. Amar wife last 2 or 3 years ago (Mashe) and now, she fazarer namajer por ghume shopno dekhe je, tar gohona Churi hoe gese. last day she shopno dekhe je, tar basha shoho - puro Bhovoner (14 famlily) shob bashae gohona churi hoeche.
মা হাজেরা জোরে দৌড়াদৌড়ি করতেন বাচ্চাকে দেখতে পাওয়ার জন্য কিন্তু বর্তমান হাজিরাও কি বাচ্চা নিয়ে যায় এবং ওখানে রাখে যে কারণে হাজিরা জোরে জোরে দৌড়াদৌড়ি করতে হয় ❓❓❓❓
সকল শ্রেণির মানুষ আল কোরান শুনবে। রমজানের তারাবী নামাজ ২০ রাকাআত একটি মাধ্যম। আমরা সারা বছর সুযোগ পাইনা। হযরত ওমর রা: তার ব্যবস্থা করেছেন। আপনি ইচ্ছমতো৮/২০ রাকা'ত নামাজ পড়েন। কিন্তু কিছু কিছু আলেম ভাব দেখান উনি সঠিক।
আপনে সারাবছর কি করেন যে কোরান পড়া বা শুনার সুযোগ পান না?কোরান কি শুধু রমজান মাসে শুনবেন?কোরান বুঝে পড়ুন, বুঝার চেষ্টা করুন। আর হ্যাঁ রমজান মাস কোরান নাজিলের মাস। এই মাসে বেশি বেশি কোরান শুনবো পড়বো বুঝতে চেষ্টা করবো।
আল্লাহর রসূল যে ১১ রাকাত রাতের সালাত আদায় করেছেন এর সঠিক ব্যাখ্যাটা আগে করুন। সহি বুখারী ১৮৭২ নাম্বার হাদিসটি পড়ুন। রাসুল রাতের সালাত দীর্ঘ করতেন। ভালো কাজের প্রতিযোগিতা হিসেবে সারারাত সালাত আদায় করুন যদি আপনার শরীরে কুলায় ৮ রাকাত তারাবি বা ৩ বিতর সর্বমোট 11 রাকাত নাই এই কথা আপনি কোথায় পেলেন। সালাতের মধ্যে সূরা কেরাতের মাধ্যমে আপনি যদি ১১ রাকাতে সারারাত শেষ করে ফেলেন এটা কি বেঠিক আমল। আপনার ২০ রাকাত কেন সারারাত যদি সালাত আদায় করেন সেটাও করতে পারবেন ইসলাম নিষেধ করে না। আমার ব্যাখ্যা সঠিক আর সবগুলো বেঠিক এই ধারণাগুলো মাথায় থেকে ঝেড়ে ফেলেন।
ভাইজান, এই এগারো রাকাত নামাজ নবীজী শুধুমাত্র রমজান মাসেই পড়েছেন,নাকি সারা বছর পড়েছেন?যদি সারা বছর পড়ে থাকেন তাহলে শুধুমাত্র রমজান মাস এলেই এই আট রাকাত এর কথা আসে কেন। আর বিতর নামাজ যদি নবীজী সারা বছর তিন রাকাত পড়ে থাকেন তাহলে এক রাকাত বিতর নামাজের কথা আসে কোথা থেকে? যদি বলেন নবীজী এরূপ উপদেশ দিয়েছেন তার সঙ্গে আমি একমত। সেক্ষেত্রে নবীজী এই পবিত্র মাসে বেশি বেশি আমলের উপদেশ ও দিয়েছেন ভাই।এবার আপনি উভয় ক্ষেত্রে নবীজীর উপদেশ গ্রহণ করবেন নাকি উনি নিজে যেটা করেছেন সেটা করবেন সেটা আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
আপনী কুর আনএর আয়াত আস্বীকার করেও মুসলিম। আর যে ২০ রাকাত তারামী বেদাত বলে। সে মুসলিম কিনা প্রস্নকরেন। আপনী নিজেকে মসলিম বানান।আপনীতো আল্লাহকে মানতেছেন না।
কোরআন দিয়ে কথা বলতে এসেছেন খুব ভালো লাগলো কিন্তু আপনি এখনো কুরআনের আয়াত অস্বীকার করছেন কেন আপনি সালাম দিচ্ছেন কোরআন থেকে না কোরআনের সালাম 6 নম্বর সূরা 54 নম্বর আয়াত এই দিয়ে সালাম দিতে হবে আল্লাহ হুকুম করেছে আপনি যে সালাম দিলেন আসসালামুয়ালাইকুম এটা কোরআনের কোন আয়াত থেকে দিলেন দিলে আমরা খুশি হতাম যদি আপনি কুরআনের আয়াত জানাতেন তাহলে খুব খুশি হতাম এবং উপকারিতা হতাম দয়া করে দিবেন। তারাবি নামাজ কুরআনে নাই যা বলছেন বললেন মিথ্যা সত্য যা বলছেন বলেন বানিয়ে বানিয়ে বলছেন বলেন আল্লাহর নবী কখনো বলেননি কোরআন ছাড়া দেখুন ছয় নম্বর সূরা 19 নম্বর আয়াতে নবী বলছে আমি কোরআন ছাড়া কিছুই বলিনি।
Moula ali as kokhono tarabi namaz poren ni .rasool saws pak nije ja korar nirdesh Dennis imam ali as kivabe ta porte paren.molbi sahab apnar mongora Katha diye to AR ashol islam ki talukiye Rakuten parben na.ashole ai bangla molbira kombokht molbi.eder allahpaker provides anugotter cheye shomajpotider protection anugotto beshi.nam kamayer jonno ei bangla molbi ra fotua baji AR Mitcham alochona korte koto nich hote pare shadharon Muslim ta Jane na.ei jonno e Eder fotua mene bedat ke ashol arashol ke bedat bole mine.
আল্লাহ বলেছেন,নবীর মধ্যে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ রয়েছে। যে বিষয় নবী করেননি,করার নির্দেশও দেননি তা অন্য কোন সাহাবী এবং কোন উলিল আমর প্রবর্তন করতে পারেন না। নবির আদেশ,নির্দেশ,অনুমোদন বা সম্মতি দেননি বা যা নবীর আমলের মধ্যে ছিল না সে সব বিষয়ে উলিল আমরদের আমল অনুস্মরণ করলে সেটাও নবীকে ছোট করা হবে।তাই নবী নির্দেশনা বহির্ভূত কিছু করা হবে বেদায়াত।
আপনার আব্বা তার আব্বা, তাঁর আব্বা, তাঁর আব্বা, তাঁর আব্বা সবাই বেদাত করে গিয়েছেন, তাঁরা হয়তো মূর্খ ছিল, তাঁরা হযতো বেদাত পালনের জন্য বিপদে আছে, তাঁদের জন্য দোয়া রাখিয়েন।
তাহলে বুঝা গেল, তারাবীহ নামাজ রসুলের সুন্নাত নয় , ২০ রাকাত যখন পড়া শুরু হয় তখন ননী (সঃ) জীবিত ছিলেন না। নবীজি ৮ রাকাত পড়েছিলেন মাত্র ৩ দিন, অতঃপর তিনি জামাতে পড়েননি। আমার কথা একটাই- নবীর আদেশ মানবো। তর্ক বন্ধ করুন। যার যত রাকাত ইচ্ছা পড়ুন।