আসসালামু আলাইকুম।হুজুর আপনার কাছে আমার অনুরোধ আমার প্রশ্নের উত্তর দিবেন দয়া করে।উকিল নোটিস e মানে ডিভোর্স লেটার এ যদি বায়েন তালাক দিয়ে বিবাহ বন্ধন ছিন্ন করা হলো এরকম উল্লেখ করলে কি আর কোনোদিন নেয়া যাবে না ।যদি তিন মাস পার হয়ে যায়।তারপর মনে হয় ভুল হয়েছে ।নিতে চাইলে কি নতুন করে বিয়ে করে নেয়া যাবে???হুজুর উত্তর টা দিবেন দয়া করে।
@@mohammadrafiq4830 hujur ami janty chaicim. Amader somajy 2biye jayej ase.kintu amon hoy jy tar porthom wife thaka sotteo 2biye kory gopony.tar 1tom wife k khushi korar jonno ba voye. 2 wife k talak dey. Abar sei kagoj uthay, se boly ami mon thaky deini,voye diyeci taky mananor jonno. Ai takal ar kagoj jodi pory thik kory ta holy ki hoby.naki punoray kalima pory biye korty hoby.
Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf and prof, mokter hamod and amir Hamza follow koro 3 talake 1 talak hobe
মহান আল্লাহ তা'আলা বারবার বলেছেন বান্দা তুমি যতই করো না করো না কেন। তুমি আমার দিকে ফিরে আসো আমি ক্ষমা করে দিবো। তাই কেউ যদি ভুল করে শয়তানের প্ররোচনা পড়ে যদি কাউকে তালাক দিয়ে দেয়। পরে যদি তারা ভুল বুঝতে পারে তাদের যদি সন্তান থাকে। তাহলে তারা কি সংসার করতে পারবে না। আল্লাহতালা কি তাদেরকে মাফ করবে না। মানুষ যত খারাপ কাজ করে শয়তানের প্ররোচনায় করে করে। এই বিষয়টা যদি এতই কঠিন হয়ে থাকে। তাহলে স্কুল-কলেজের বইতে কেন তালাক এর গুরুত্ব অপরিসীম হবে না। জায়গায় স্কুল কলেজে পড়েছে। মাদ্রাসায় পড়েনি। তারা তো সব কথা জানেনা ইসলামের। তাই সে যদি ভুল করে বসে তাহলে কি মহান আল্লাহতালা পারে না তবে কি মাফ করে দিতে। মহান আল্লাহতালা চাইনা কোন সংসার নষ্ট হয়ে যায়। কোন বাচ্চা এতিম হয়ে যায়। তাই এই বিষয়টা গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে। চেয়ারে বসে বসে ফতোয়া দিলে হবে না। যদি কিছু কিছু বিষয় আছে যাতে জাতির অকল্যাণ হবে। তাহলে কুরআনের আইনটাকে সংসদে বসাতে হবে। কুরআনের জ্ঞান কে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। না হলে তো প্রত্যেকটা মানুষ ভুল করবে। তাহলে মানুষ যদি ভুল করে তাহলে আপনাদের মত হাজার হাজার হুজুর থেকে কি লাভ। আমরা বুঝিনা নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ধৈর্য ধরতে বলছে। কিন্তু ইসলামের জন্য তরবারি ধরতে কোনায় কখনো এটা বলেন না কেন আপনারা। এটা যদি না পারেন তাহলে প্রত্যেক দিন মসজিদে মানুষকে ডাকেন আহবান করেন যে আমরা বাধ্যতামূলকভাবে প্রত্যেকদিন এক ঘণ্টা করে মসজিদে ইসলামের নিয়ম কানুন শিখব। আশা করি তাহলে কেউ আর ভুল করবে না
Allah banda der ke besi balo basen o ek mufti mlokek mota mot seta kota sune Kuran niyom. Ta deko kuran ar niyom mote Kew ak songe 100 bar talak bole sudu 1 talak hobe husband wife somporko bangbe na.. 3 mase 3 bar talak dile tkon husband wife somporko bangbe.. Sb cmnt read Koren apnar question ar answar paye javen
খুল/খোলা তালাক, ফাস্ক বা তালাকের বিধান গুলো নিয়ে একটা ভিডিও করবেন। কোন তালাক কিভাবে দিলে হালালাহ ছাড়াই আবারো বিয়ে করা যায় এগুলো ক্লিয়ার করলে ভালো। আমাদের সমাজে ভুলটাই বেশি চালু আছে।
জাজাকাল্লাহ,,,,, হুজুর আমি খুব সমস্যায় আছি,,,,দয়া করে জামাতে নামাজে কি কি পড়ব ,,,কি কি পড়বনা এ বিষয়ে একটি বিস্তারিত আলোচনা আপলোড করূন প্লিজ প্লিজ প্লিজ,,,,নিশ্চই আল্লাহ তায়ালা আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করবেন আমীন
তালাকঃ তিনটি তালাক তিন মাসের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। প্রথম তালাকঃ দেওয়ার পর ১ মাস কাল দ্বিতীয় তালাকঃ তাও ১ মাস কাল স্বামী স্ত্রী আলাদা বিছানায় থাকবে। এ সময়ের মধ্যে যদি তারা ভূল বুঝে অনুশোচনা করে মিলে যায় তাহলে সমস্যা নেই। তৃতীয় তালাকঃ দেওয়া হলে বিয়ে শেষ।তালাক গুলো হারজের( মাসিক) সময় দেওয়া যাবে না।
আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না। Surah al bakar, Ayat 232
ধন্যবাদ আজকের আলোচনার জন্য।আমার পরিচিত একজন তালাকের ১৩বছর পর আবারও এক সাথে সংসার করছেন।উনাদের ১৩ বছরের এক ছেলে সন্তান আছেন।পরিবারের সিদ্ধান্তে পুনরায় বিয়ে পড়িয়ে সংসার করছেন। এ ব্যাপারে ইসলাম এবং আমাদের শরিয়ত কি বলে?
আমার স্ত্রী আমাকে উকিলের চেম্বারে গিয়ে লিখিত ডিফরস দিছে আমিও সাইন দিছি কিন্তু দুজন দুজনকে কেউ কাউকে প্রকাশিত ভাবে তালাক বলি নাই, আমাদের মাঝে যখন এই মরম্রান্তিক ঘটনা হইছে তখন আমার বউ মানসিক ভাবে অসুস্থ ছিলো কিন্তু এই অসুস্থ তা কেউ বুজতে পারি নাই, কাগজ কলমে সাইন করার কিছু দিন পর থেকে আমার স্ত্রী আমার কাছে আইসা পরতে চায়, আমি আর আনতে পারছিনা আনার ইচ্চে থাকা কালিনী ও,,,,আমার ৪ বছর এর একটা কন্যা সন্তান আছে, বিভিন্ন জনের বিভিন্ন ফতুয়া শুনে সমাজে কলংকিত হওয়ার বয়ে আমি কোনো ডিসিশন নিতে পারছিনা ইহকাল এবং পরকালের চিন্তা করে নিজেকে শেষ করে দিতে ছি, কি সমাধান পামু আমি প্লিজ আমাকে উত্তর দিবেন
সঠিক ফতোয়া এইযে আবু দাউদ এর হাদীস আছে حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ صَالِحٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، أَخْبَرَنِي بَعْضُ بَنِي أَبِي رَافِعٍ، مَوْلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم عَنْ عِكْرِمَةَ مَوْلَى ابْنِ عَبَّاسٍ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ طَلَّقَ عَبْدُ يَزِيدَ - أَبُو رُكَانَةَ وَإِخْوَتِهِ - أُمَّ رُكَانَةَ وَنَكَحَ امْرَأَةً مِنْ مُزَيْنَةَ فَجَاءَتِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَتْ مَا يُغْنِي عَنِّي إِلاَّ كَمَا تُغْنِي هَذِهِ الشَّعْرَةُ . لِشَعْرَةٍ أَخَذَتْهَا مِنْ رَأْسِهَا فَفَرِّقْ بَيْنِي وَبَيْنَهُ فَأَخَذَتِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم حَمِيَّةٌ فَدَعَا بِرُكَانَةَ وَإِخْوَتِهِ ثُمَّ قَالَ لِجُلَسَائِهِ " أَتَرَوْنَ فُلاَنًا يُشْبِهُ مِنْهُ كَذَا وَكَذَا مِنْ عَبْدِ يَزِيدَ وَفُلاَنًا يُشْبِهُ مِنْهُ - كَذَا وَكَذَا " . قَالُوا نَعَمْ . قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم لِعَبْدِ يَزِيدَ " طَلِّقْهَا " . فَفَعَلَ ثُمَّ قَالَ " رَاجِعِ امْرَأَتَكَ أُمَّ رُكَانَةَ وَإِخْوَتِهِ " . فَقَالَ إِنِّي طَلَّقْتُهَا ثَلاَثًا يَا رَسُولَ اللَّهِ . قَالَ " قَدْ عَلِمْتُ رَاجِعْهَا " . وَتَلاَ { يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَاءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ } . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَحَدِيثُ نَافِعِ بْنِ عُجَيْرٍ وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَلِيِّ بْنِ يَزِيدَ بْنِ رُكَانَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ جَدِّهِ أَنَّ رُكَانَةَ طَلَّقَ امْرَأَتَهُ الْبَتَّةَ فَرَدَّهَا إِلَيْهِ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم أَصَحُّ لأَنَّ وَلَدَ الرَّجُلِ وَأَهْلَهُ أَعْلَمُ بِهِ أَنَّ رُكَانَةَ إِنَّمَا طَلَّقَ امْرَأَتَهُ الْبَتَّةَ فَجَعَلَهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم وَاحِدَةً . ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, রুকানার পিতা ‘আবদু ইয়াযীদ ও তার ভ্রাতৃগোষ্ঠী উম্মু রুকানাকে তালাক দেন এবং মুযাইনাহ গোত্রের এক মহিলাকে বিয়ে করেন। একদা ঐ মহিলা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কাছে এসে বললো, তার স্বামী সহবাসে অক্ষম। যেমন আমার মাথার চুল অন্য চুলের কোন উপকারে আসে না। সুতরাং আপনি আমার ও তার মাঝে বিচ্ছেদ করিয়ে দিন। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এতে অসন্তুষ্ট হন এবং রুকানা ও তার ভ্রাতৃগোষ্ঠীকে ডেকে আনেন। এরপর তিনি সেখানে উপস্থিত লোকজনকে বলেনঃ তোমরা কি লক্ষ্য করেছো যে, এদের মধ্যে অমুক অমুকের অঙ্গের সাথে মিল রয়েছে? তারা বললো, হ্যাঁ। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ‘আবদু ইয়াযীদকে বলেনঃ তুমি তাকে তালাক দাও। সুতরাং তিনি তাকে তালাক দিলেন। তিনি বলেনঃ তুমি রুকানার মা ও তার ভ্রাতৃগোষ্ঠীকে পুনরায় গ্রহণ করো। তিনি বলেন, আমি তো তাকে তিন তালাক দিয়েছি, হে আল্লাহ্র রাসূল! তিনি বলেনঃ আমি তা জানি, তুমি তাকে গ্রহণ করো। এরপর তিনি তিলাওয়াত করলেনঃ “হে নাবী! যখন তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের তালাক দিবে তখন তাদের ইদ্দাতকালের প্রতি লক্ষ্য রেখে তালাক দিবে” (সূরাহ আত্-তালাকঃ ১) ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, নাফি’ ইবনু উজাইর ও ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আলী ইবনু ইয়াযীদ ইবনু রুকানা হতে তার পিতা ও তার দাদার সূত্রে বর্ণিত হাদীসে রয়েছেঃ রুকানা তার স্ত্রীকে তালাক দিলে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাকে পুনরায় ঐ স্ত্রীকে গ্রহণ করতে আদেশ দেন। এটা অধিকতর সঠিক। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ২১৯৬ হাদিসের মান: হাসান হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ ।যদি কেউ তার স্ত্রীকে তালাক দিয়ে দেয় পুনরায় কিভাবে নতুন করে সংসার করা যায় আল্লাহর কুরআনও হাদীস দ্বারা প্রমাণিত কি আছে । দয়া করে এই বিষয়ে আমাদেরকে পরামর্শ দিলে আমরা উপকৃত হব। আপনাকে ধন্যবাদ।
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর,, আমার একটি প্রশ্ন ছিল যে আমি যখন শুকরিয়া আদায় করছি তখন বলি যে আল্লাহ তোর কাছে হাজার হাজার শুকরিয়া,তুই রহমান তুই মালিক এই যে আমি আমার আল্লাহ কে তুই করে বলছি এতে কি আমার আল্লাহ পাক নারাজ হবেন কিনা
সুরা আল বাকারা এর ২৩২ নং আয়াত সম্পর্কে ব্যাখ্যা দিন। তালাক সম্পর্কে পবিত্র কোরানে অনেক আয়াত আছে। সে আলোকে আলোচনা করলে ভালো হয়। [তাফসীরে আহসানুল-বায়ান] (২৩২) আর তোমরা যখন স্ত্রীদের (রজয়ী) তালাক দাও এবং তারা তাদের ইদ্দত (নির্দিষ্ট সময়) পূর্ণ করে, তখন তারা যদি বিধিমত পরস্পর সম্মত হয়, তাহলে স্ত্রীগণ নিজেদের স্বামীদেরকে পুনর্বিবাহ করতে চাইলে তাদেরকে বাধা দিও না।
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
আলোচনা থেকে বুঝলাম যে, একবারে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হয়,, দ্বিতীয় পার্ট 🙏 এখন প্রশ্ন হল এই স্ত্রীকে আবার নেওয়া যাবে কিনা? উত্তর : এক ইদ্দতে যত তালাকই দেন এক তলাক হলে,, ইচ্ছা করলে অই নারীকে ছেড়েও দিতে পারেন, আবার ইচ্ছা করলে রাখতেও পারেন। (সূরা বাকারা আয়াত নং ২৩১), নিচে দেখুন।। ওই নারীকে ছেড়ে দিলে ওই নারী ইচ্ছা করলে অন্য জায়গায় বিয়ে বসতে পারবে।। ২. আর যদি রেখে দিতে চান তাহলে,.. তালাক দেওয়ার পর মহিলা ইদ্দত পালন করবে,,(এই ইদ্দতকাল হলো ৩ হায়েজ পর্যন্ত সময়কাল) (সূরা বাকারা আয়াত নং ২২৮) এই ইদ্দত কালীন সময়ের মধ্যে যদি মিলমিশ হয়ে যায় বা সহবাস করেন ,, তাহলে নতুন করে আর বিবাহ করতে হবে না।। এবং এক তালাক গণ্য হবে এবং সাক্ষী রাখতে হবে। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৮] وَالْمُطَلَّقٰتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلٰثَةَ قُرُوٓءٍ ۚ وَلَا يَحِلُّ لَهُنَّ أَن يَكْتُمْنَ مَا خَلَقَ اللَّهُ فِىٓ أَرْحَامِهِنَّ إِن كُنَّ يُؤْمِنَّ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَبُعُولَتُهُنَّ أَحَقُّ بِرَدِّهِنَّ فِى ذٰلِكَ إِنْ أَرَادُوٓا إِصْلٰحًا ۚ وَلَهُنَّ مِثْلُ الَّذِى عَلَيْهِنَّ بِالْمَعْرُوفِ ۚ وَلِلرِّجَالِ عَلَيْهِنَّ دَرَجَةٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ حَكِيمٌ অর্থঃ আর তালাকপ্রাপ্তা নারী নিজেকে অপেক্ষায় রাখবে তিন হায়েয পর্যন্ত। আর যদি সে আল্লাহর প্রতি এবং আখেরাত দিবসের উপর ঈমানদার হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ যা তার জরায়ুতে সৃষ্টি করেছেন তা লুকিয়ে রাখা জায়েজ নয়। আর যদি সদ্ভাব রেখে চলতে চায়, তাহলে তাদেরকে ফিরিয়ে নেবার অধিকার তাদের স্বামীরা সংরক্ষণ করে। আর পুরুষদের যেমন স্ত্রীদের উপর অধিকার রয়েছে, তেমনি ভাবে স্ত্রীদেরও অধিকার রয়েছে পুরুষদের উপর নিয়ম অনুযায়ী। আর নারীরদের ওপর পুরুষদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে। আর আল্লাহ হচ্ছে পরাক্রমশালী, বিজ্ঞ।। ৩. আর যদি ইদ্দতকালীন সময় শেষ হয়ে যায় এবং আপনাদের মধ্যে মিল মিশ না হয়,, (মনে করেন দুই বছর পরে আবার বউকে নিতে চান) তাহলে আবার পুনরায় এই বউকে আবার বিবাহ করতে হবে,, বিবাহের শর্ত হলো দেনমোহর, সাক্ষী ইত্যাদি। এভাবে দুইবার পর্যন্ত সুযোগ পাবে,, তৃতীয় বার তালাক দিলে আর পারবেনা,, [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩২] وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَلَا تَعْضُلُوهُنَّ أَن يَنكِحْنَ أَزْوٰجَهُنَّ إِذَا تَرٰضَوْا بَيْنَهُم بِالْمَعْرُوفِ ۗ ذٰلِكَ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ مِنكُمْ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۗ ذٰلِكُمْ أَزْكٰى لَكُمْ وَأَطْهَرُ ۗ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنتُمْ لَا تَعْلَمُونَ অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩১] وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ سَرِّحُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ ۚ وَلَا تُمْسِكُوهُنَّ ضِرَارًا لِّتَعْتَدُوا ۚ وَمَن يَفْعَلْ ذٰلِكَ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ وَلَا تَتَّخِذُوٓا ءَايٰتِ اللَّهِ هُزُوًا ۚ وَاذْكُرُوا نِعْمَتَ اللَّهِ عَلَيْكُمْ وَمَآ أَنزَلَ عَلَيْكُم مِّنَ الْكِتٰبِ وَالْحِكْمَةِ يَعِظُكُم بِهِۦ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ وَاعْلَمُوٓا أَنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও, অতঃপর তারা নির্ধারিত ইদ্দত সমাপ্ত করে নেয়, তখন তোমরা নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে রেখে দাও অথবা সহানুভুতির সাথে তাদেরকে মুক্ত করে দাও। আর তোমরা তাদেরকে জ্বালাতন ও বাড়াবাড়ি করার উদ্দেশ্যে আটকে রেখো না। আর যারা এমন করবে, নিশ্চয়ই তারা নিজেদেরই ক্ষতি করবে। আর আল্লাহর নির্দেশকে হাস্যকর বিষয়ে পরিণত করো না। আল্লাহর সে অনুগ্রহের কথা স্মরণ কর, যা তোমাদের উপর রয়েছে এবং তাও স্মরণ কর, যে কিতাব ও জ্ঞানের কথা তোমাদের উপর নাযিল করা হয়েছে যার দ্বারা তোমাদেরকে উপদেশ দান করা হয়। আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ যে, আল্লাহ সর্ববিষয়েই জ্ঞানময়।
সকালে রান্না করতে দেরি হয়ে যাই, ঘরের মানুষ সবাই সকাল ৮টার মধ্যে কর্মস্থলে চলে যাই,এটা নিয়ে স্ত্রিকে জিগ্যেস করলাম সকাল ৮টার আগে রান্না করতে পারবা? সে উত্তর না দিয়ে বলে আমাকে রান্না করতে এবং একপর্যায়ে কথা কাটাকাটিতে খুব রাগের মাথায় বলে ফেললাম ৩তালাক😭 পরে দুজন দুজনের কাছে খমা চেয়ে আল্লাহর কাছে তওবা করলাম আল্লাহ কি আমাদের মেনে নিবে?
ইসলামিক আইন অনুযায়ী স্বামী স্ত্রী তালাক দেওয়ার পর অন্যথায় আবার বিয়ে করতে হবে। আর ওই সংসার যদি টিকে না এবং ডিভোর্স হয় তাহলে আবার আগের স্বামী-স্ত্রীর আবার বিয়ে করতে পারবে।
জানি না আমার কমেন্ট টা হুজুরের কাছে পৌছাবে কি না____আমার প্রশ্ন হলো স্ত্রী তার স্বামীকে লিখিতো ভাবে তালিকা দিলো কিন্তু স্বামী ঐ লিখিতো কাগজে কোনো দস্তখত করেনি। আমার প্রশ্ন হলো এখন স্বামী কি ঐ স্ত্রীকে নিয়ে আবার সংসার করতে পারবে? আশা করি আমার প্রশ্নের উত্তর দিবেন,,,,জানাটা খুব ই জরুরী
হুজুর কথা কাটা কাটির সময় সে আমাকে একসাথে এক তালাক দুই তালাক তিন তালাক বলে পরের দিন বলে আমি জেনে শুনে তালাক দিয়েছি 'তালাক কি হবে?এখন আবার সংসার করতে চায় জায়েজ হবে কিনা pls pls janaben
হুজুর দয়া করে আমার প্রশ্নের উত্তর দিবেন।।।। আমি এফিডেভিট এর মাধ্যমে বিয়ে করেছি।।। কিন্তুক আমি রেজিস্ট্রেশন করি নাই।।। আমি জানিও না সেটা।।। কিন্তু আমার ওয়াইফ সে আমার থেকে চলে গিয়ে 2 বছর অন্যের সংসার করছে কিন্তু সে আমাকে তালাক দেয় নাই।। কিন্তু আমি কিভাবে তাকে তালাক দিব।। উত্তর দিয়ে দয়া করে আমাকে সাহায্য করুন।। আমি অসহায় ব্যক্তি 😭😭😭🙏🙏।। যদি আমার লেখা ভুল হয়ে থাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।।।
আসসালামু আলাইকুম হুজুর। গত ১১-১-২১ তারিখে আমার বউ আমাকে ডিভোর্স দেয়।কিন্তু আমি এখনো কোন পেপার পাই নাই এবং সাইন করি নাই। আমাদের মধ্যে ঝগড়া ঝাটি লাগলে আমি রাগের মাথায় বলতাম তোর ভাল না লাগলে আমাকে ডিভোর্স/তালাক দিয়ে দাও। ও রাগের মাথায় বলতো আমি তোমার সাথে থাকব না/সংসার করব না।তখনো আমি বলতাম ভাল না লাগলে তুমি আমাকে তালাক/ডিভোর্স দিয়ে দাও। এক পর্যায়ে যেয়ে ও ডিভোর্স দিয়ে দেয়। ডিভোর্স দেওয়ার তিন দিন পর ও ওর ভুল বুঝতে পারে এবং আমাকে বলতেছে আর একটা সুযোগ দিতে।এখন কি ইসলামের দৃষ্টিতে আর কোন সুযোগ আছে ওর সাথে সংসার করার। এখানে আর একটা কথা বলে নেই ওনাকি কোন হুজুর কাছে শুনছে আমাদের মধ্যে এখনো এক তালাক হইছে,যেহেতু আমি এখনো ডিভোর্স পেপার পাই নাই এবং সাইন করি নাই।এই যুক্তিটা কতটুকু সত্য।দয়া করে হুজুর এই বিষয়টা আমাকে ক্লিয়ার করলে খুব উপকৃত হতাম।
হুজুর আমরা বাসার অবাধ্য হয়ে গোপোনে বিয়ে করছি। এখন ঝগরা হলে রাগের মাথাই আমরা ২ জন অনেক বার মোবাইলে তালাক বলছি।কিন্তু আমরা বুঝতাম না তালাত দিলে কি হয়,ভাবতাম পরে আবার আমরা বিয়ে করতে পারবো।আমরা একে অপরকে আর হারাতে চাইনা,এখন আমরা আল্লার কাছে , তওবা করে খমা চেয়ে কি আবার বিয়ে করলে কি ঠিক হয়ে যাবে,Please আমাকে সাহায্য করেন....
Assalamualaikum. Vaia tin talak somporke prosno uttor sunechhi sob clear. Apni onek sundor kore bujhiye bolechhen. Amar akta prosno chhilo apnar kachhe? Husband jodi mod kheye tin talak day baiyn talak bole tahole ki talak hobe. Doya kore ekta video banaben pls. Rag kore talak hoi. But pagol hole hoi na. Mod kheye otirikto rage talak dileo ki talak hobe na.
খুবি সুন্দর কথা ভালোলাগলো হুজুর আমার এটা কথাজানার ছিল আমার চাচা তার বৌকে ৫/৭ বার তালাক দিয়েছে তার পর আবার তারা সংসার করে আবার তালাক দেয় এমনি চলছে এটা কি বা কেমন জানাবেন।।
স্বামী রাত ১২ বাজে বলছে যদি চাও তুমি তালাক নিতে পারো। স্ত্রী রাত ১ টা বাজে যদি বলে আচ্ছা আমি তালাক। আমি তালাক চাই। তখন কি তালাক হয়ে যাবে? এক্ষেত্রে কি তারা আর সংসার করতে পারবে? নাকি অন্যত্র বিবাহ দিয়ে তারপর আবার বিবাহ করতে হবে?মাসিক শেষ হবার ২০ দিন পরের ঘটনা। প্লিজ অনুগ্রহ করে জানাবেন। জানা খুবই জরুরি।
আসসালামু আলাইকুম,,, হুজুর কেউ যদি গোপনে বিয়ে করার পর ছেলের বাবা মা না মেনে জোর করে ছেলেকে দিয়ে তালাক করায় সেটা কি হবে???ছেলে কি আবার প্রথম স্ত্রী কে নিতে পারবে??
হুজুর আপনার পায়ে ধরি দয়া করে আমার উওর টা দিবেন,আমি প্রেম করে বিয়ে করচি ১ বছর আগে কেউ জানে না, এখন জানার পর সবাই চাপ দিচ্ছে তালাক দেওয়ার জন্য ও বলে এখন সবাইকে দেখানোর জন্য তালাক দিতাম পরে আবার বিয়ে করবে,আবার বলে জোর করে তালাক দিলে সে তালাক নাকি কার্যকারী হয় না, আমরা নাকি এখনও স্বামী স্রী দয়া করে উওর টা দিবে আমি তালাক দিতে রাজি না
আমার divorce হইছে,,,তার ১ মাস পরে আমরা কথা বলতাম,,,এরপর ২মাস ২৭ দিন পরে আমরা শারিরীক সম্পর্ক করেছি আমাদের কি divorce সম্পুর্ন হইছে? আমার কি আগের মতই husband wife আছি? অনেক মুরুব্বি বলে যে divorce এর পরে ৩মাস এর মধ্যে সহবাস হলে তালাক কারজকারি হয় না...আমার উত্তর দিবেন plz😭🙏🙏🙏
ডিউটিতে থাকা কালিন বীর্য পাত হয়েছে সামান্য, তখন কী নামায পড়া যাবে।না কী বীর্য লাগছে যে সে কাপড় পরিমাণ দৌয়া লাগবে???হুজুর এই আমার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন?? এই উত্তরটা দিলে আমার জন্য ভালো হবে আশা করি
হুজুর আপনার কাছে আমার একটি প্রশ্ন কোরবানির ঈদে বাড়ির আশেপাশের লোক এদের সাথে ঝগড়া তাকে তাদেরকে মাংস দিলে তারা নেই নাই ঝগড়ার কারণে আশা করি প্রশ্ন উত্তর দিবেন আপনাকে অনেক ভালোবাসি হুজুর
যে কয়দিন সংসার করেছেন সে কয়দিন ভাগ্যে লেখা ছিলো, ইহকালে সারাজীবন একসাথে সংসার করার পরেও অসংখ্য মানুষের পরকালে একসঙ্গে থাকতে পারবে না। কারণ কেও জাহান্নামে কেও জান্নাতে যাবে। জান্নাতে যে যাবে সে নতুন করে একটা জান্নাতি জীবন সংগী পেয়ে যাবে।
আসসালামু আলাইকুম হুযুর আমার স্বামী বিদেশ থাকা অবস্থায় আমাকে মোবাইলে বিয়ে করে আবার বিদেশ থাকা অবস্থায় আমাকে তালাক দেয় সে কাবিনেও সই করেনি আমি তাকে কখনো দেখিওনি তার সাথে সংসারও করিনি এখন আমার কি তালাক হয়ে গেছে? সে কি দেশে আসলে আমি তার সাথে বিয়ে করে সংসার করতে পারব কিনা দয়া করে বলবেন?
আসসালামুয়ালাইকুম.... স্যার আমার একটি প্রশ্নছিল। আসলে এর সঠিক ব্যাখা পাচ্ছি না।তাই কুরয়ান ও হাদিস ভিত্তিস সঠিক তথ্য দিলো অনেক উপকার হতো। প্রশ্ন: একজন বিবাহিত মেয়ে যে তার স্বামী ও সন্তানকে রেখে আরেকজন ছেলের ফাঁদে পড়ে পলিয়ে গেছে এবং তাকে বিয়েও করেছে। যা তার পুর্বের স্বামীকে তালাক না দিয়েই।। পরবর্তীতে সে নিজের ভুল বুঝে এবং সে তার সন্তান ও স্বামীর কাছে ফিরে যেতেও চাই।তার স্বামী তাকে নিতেও চাই। যার কারনে সে ছেলের সাথে তার বিচ্ছেদ করে নেই। এখন প্রশ্ন যেহুতু সে তার পূর্বের স্বামীকে তালাক না দিয়েই অন্য জনকে বিয়ে করেছিল। সে ক্ষেত্রে পূর্বের স্বামীর কাছে পুনরাই ফিরে যাবার জন্য কি কি অনুসরন করবে? প্লীজ স্যার,,,,, খুব ভাল প্রশ্নর উত্তরটা পেলে।কারন এমন একটি পরিবার এখন গ্রামে আছে ও এর হাদিস ভিত্তিক ব্যাখা চাচ্ছে।
উনার দ্বিতীয় বিয়ে বৈধ নয় কারণ প্রথম জনকে তালাক দেন নাই। সুতরাং প্রথম স্বামীর সাথে পুনরায় সংসার করতে পারবে। আরো বিস্তারিত জানতে হাদীস বা কোন আলেমের কাছে যেতে পারেন।
ASSALAMU-ALAIKUM hujur. Amader deshe kaji office e husband & wife 2 jon er uposthitite o shommotite je mutual divorce hoy tar bidhan niye alochona korun. Jodi 2 jon e tader vul bujhte pare tahole ki punoray shongshar korte parbe?
আসসালামু আলাইকুম আপনি উল্লেখ করেছেন ৩টি কাজ ফাজলামো করে করলেও হয়ে যাবে বিয়ে তালাক তালাক প্রত্যাহার এই ৩টি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবে দয়া করে। কিভাবে কাজ গুলো হয়ে যায় ফাজলামোর চলে? কিভাবে আমরা এর থেকে সচেতন থাকতে পারি?
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আপনার কাছে আমার একটা প্রশ্ন?বাংলাদেশের কাজী অফিসে প্রচলিত একটা আইন আছে খোলা তালাক আমার স্ত্রী আমাকে পরিবারের চাপে খোলা তালাক দিয়েছে। এখন আমরা দুইজন একসাথে সংসার করতে চাই স্ত্রী গ্রহন করা যাবে কিনা???
আমার একটা প্রশ্ন, ছেলে মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করে আবার এক সপ্তাহ মধ্যে মেয়ে অই ছেলের সামনে ডিভোর্স পেপারে সাইন করেছে কিন্তু ছেলে সাইন করছে কিনা এইটা তার মনে নেই এখন সেই ডিভোর্স হইছে কি না একটু জানাবেন, আর সেই মেয়ের ৮ মাস পর বিয়ে হয়ে গেছে সেই বিয়ে বৈধ হইছে কিনা জানালে অনেক বর একটা উপকার হবে,,,
স্ত্রী রাগের মাথায় তার সামিকে ডিভর্স দিলো আইনি ভাবে এখন সেই স্ত্রী আবার তার সামির কাছে ফিরে যেতে চায় আর সামিও তাকে ফিরিয়ে নিতে চান স্ত্রী মুখে তালাক বলেনি এখন তাদের করনীয় কি প্লিজ বলবেন আমায়
@@mdsumon-nt4hz Apnar uddessho khub e valo apu,Alhamdulillah Allah apnake nek uddessho te mon sthir korechen. Islam e eta allowed apu,apni biye kore felen apnar aager husband k.Allah apnar poth k easy kore dik,mon theke doa kori apu. Allah r icchay apnader biye hole janaben amake,ekhane cmnt kore,apnader shafoller golpo shunte onek valo lagbe In Shaa Allah. amar jnno o doa korben :)
আমি আমার হাসবেন্ড কে নিয়ে দুই বৎসর অনেক কষ্ট করছি পরের চোখে রাস্তার না পেয়ে কষ্ট সহ্য করতে না পেরে আমি ওকে তালাক দিয়ে ওর ভুল ছিলো তারপর ওর সবগুলো আমি নিজের উপর স্বীকার করি কিন্তু আমি চাই আল্লাহ পাক যেন আমার আগের স্বামীকে আমার স্বামী করে দেয় মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যেন আমার স্বামী থাকে আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ পাক যেন আমার মনে আসাটা কবুল করে
কোনো স্বামী যদি তার স্ত্রীকে অন্য কোনো ছেলের সাথে মিলন করতে বাধ্য করে তবে স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ঠিক থাকে নাকি তালাক হয়ে যায়? জানালে উপকৃত হবো। ধন্যবাদ
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
শিরিক ভিন্ন জিনিস। আবেগ যুক্তি দিয়ে একটার দলিল দিয়ে অন্য টার ফতোয়া হয় না । ইসলামে সবগুলোরই ভিন্ন দলিল আইন রয়েছে। যদি আপনি একটা তালাক দেন তাহলে তওবা করলে হবে ।
এখন বাংলাদেশ হুজুর দের কথা সুনলে অনেক কষ্ট হয় এরা ইসলাম কে এতোটাই কঠিন করে দেখছে কিন্তু আমাদের ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম দয়া করে ইসলামকে সহজ করে প্রচার করুন 😢
Akhane koroniyo ta ki amader? Amar wife er 7a divorce paper porjonto geachilam kintu ami signature korinai. Amra abar songsar korchi. Ate ki gunah hocce? Ba amader kkronio ta ki jodi bolen valo hoy