SubhanAllah, Allah tar bandader koto valobashen, tini emon kicu bandader upor chapiye denni jate bandader khoti hoy, ki shundor amader islam dhormo, r uposthapoker bolatao khub shundor chilo.
মাশাআল্লাহ, অসাধারণ, 🔥🔥🔥🔥 just super super super 🔥🔥 এরকম ভিডিও আরো চাই।।। এত অসাধারণ কন্টেন্ট আমার মনে হয় অন্য কোন চ্যানেল আগে কখনো তৈরি করে নি ।🖤🖤❤️❤️
আপনার এই কথাগুলো তখনই কার্যকর যদি মাটি বা মেঝেতে নামাজ আদায় করা হয়। উডেন ফ্লোর বা জায়নামাজে নামাজ পড়লে এই কার্যকারিতা থাকবে না। দয়া করে কোন এক আপনি এই বর্ণনাটা মানুষের মধ্যে দিয়ে দিবেন। না হলে সারা জীবন মানুষের এই ভুল ধারণা থেকে যাবে। নামাজে সেজদার বর্ণনা এত সুন্দর করে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ! আসসালামু আলাইকুম ভালো থাকবেন আল্লাহ আপনাকে ভালো রাখুন!
এখন মানুষ জায়নামাজে পড়ে কিন্তু ৫০ বছর আগেও সবাই শিতল পাটি, তালপাতার পাটি, খেজুর পাতার পাটি, ঘাসের তৈরি পাটিতে নামাজ আদায় করত।এতে কিন্তু মাটিতে পড়ার মতো একই কাজ করতো। এখন আধুনিক জীবনে তা আমরা পরিবর্তন করে ফেলেছি। এখনও গ্রামে নামাজের জন্য অল্প পরিমাণ হলেও শীতল পাটি ব্যবহার হয়। মাটিতে পা রাখাও আমাদের জন্য উপকারী কিন্তু আমরা শহরে তো অনেকে তার দেখাও পাইনা।
কোরআন ও বিজ্ঞান ভিত্তিক আপনার আলোচনা ভালো লাগলো। সেজদার নিষিদ্ধ সময় তো বটেই , অমাবস্যা, চন্দ্র ও সূর্য গ্রহণের সময়েও ক্ষতিকর রশ্মি অধিক মাত্রায় পৃথিবীতে আসে।যে কারণে অনেকের শরীরে ব্যথা অনুভূত হয়।এই সময়ে (গ্রহণকালে দোয়া করতে বলা হয়েছে।
মাশাআল্লাহ, আস্সালামুআলাইকুম ভাই আপনাকে জানাচ্ছি জাজাকাল্লাহু খাইরান। সুন্দর একটি বিষয় কে অনেক সহজ করে আমাদের সামনে নিয়ে আসার জন্য। আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ শুভহানুতায়ালা র কাছে দোয়া করি তিনি যেন আপনার জ্ঞান কে আরো সমৃদ্ধ করে। আমিন। তবে প্রকৃত অর্থে একজন মুসলিম সিজদায় অবতীর্ণ হয় শুধুমাত্র মহান আল্লাহ পাক কে রাজি এবং খুশি করার জন্য। প্রকৃত মুসলিমদের জন্য কোনো বাখ্যা ই এতটা গুরুত্ব পূর্ণ নয় যতটা রবের হুকুম। তবে হে শিক্ষার জন্য মানুষকে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছানোর জন্য বাখ্যা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে সক্ষম। জাযাকাল্লাহ খাইরান
আমার কিছু প্রশ্ন আছে। ১।তাহলে তো যারা জায়নামাযে নামাজ পড়েন, বা খাটের উপরে নামাজ পড়েন তাদের তো আর্থের সাথে সংযোগ হচ্ছেনা। তাদের কি ডিপ্রেশন যাবেনা? ২। সূর্যের সাথে যেহেতু সম্পর্ক তাহলে যখন কয়েকদিন সূর্য উঠেনা বা শীতকালে সূর্য উঠেনা অনেক দিন, অথবা এমন বহু অঞ্চল আছে যেখানে লাগাতার বহুদিন বা কয়েক মাস পরে সূর্য উঠে। তারা কি এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবে? বা তারা কি নিষিদ্ধ সময়ে নামাজ পড়লে অসুবিধা হবেনা তাদের? গবেষণাগুলো আরো ভালভাবে করবেন যাতে কোন প্রশ্ন না থাকে। নইলে নাস্তিকরা এসব নিয়ে পালটা চ্যালেঞ্জ ছুড়বে অথবা ব্যাঙ্গ বিদ্রুপ করবে
পৃথিবীর সাথে সংযোক যদি জায়নামাজের জন্য নাই থাকে তাহলে পৃথিবীর অভিকর্ষজ ত্বরণ (g) কেন আপনাকে জায়নামাজে দাঁড়িয়ে থাকতে দেয়? জায়নামাজের জন্য তো এটাও কাজ করার কথা না আর সূর্য প্রতিদিনই উঠে শুধু দেখতে পাইনা কুয়াশা বা মেঘের জন্যে কিন্তু সূর্যের প্রভাব ঠিকই থাকে
