ভাই আপনার বাড়ি পাসে কোনো মসজিদ আছে বাকোনো হুজুরের সাথে কথাবলে নিন ভালো ভাবে সবকিছু সিখেনিন ইনশাআল্লাহ আপনি একযোন ভালো মুসলিম হবেন আলহামদুলিল্লাহ চেষ্টা করে জান মুসলিম হবার
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-U2wJ464c7jg.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
এই বিশ্বাস মুশিকরা করে আল্লাহর কোরআনকে সুরা (ইখলাস কে অশ্বিকার করেছে, কালিমা শাহাদত কে অশ্বিকার করেছে! এই আকিদা ইমানদার মুমিন মুসলিমদের হতে,পারে না!! এই বিশ্বাসে মুশিকরা বিশ্বাসী!!!
না বুজ এক কথা ,আর না বুঝে শুনে আন্দাজি ইসলাম সম্পর্কে বলা মারাত্মক অপরাধ..আল্লাহ তালা রাসূল সম্পর্কে পবিত্র কোরআন -হাদিসে অনেক সুন্দর কথা বলেছেন.কোনো ভাল আলেম এর কাছে যেয়ে শুনেন, .ইসলাম সম্পর্কে না জেনে মন্তব্য করা কঠিন গুনা
আরে ভাই আপনারা বলছেন নবী করিম (সঃ)নুরের তৈরি কিন্তু এটা কি জানেন ফেরেস্তারা নুরের তৈরি।। আর যদি ফেরেস্তারা নুরের তৈরি হয়,, আমাদের আদি পিতা হযরত আদম (আঃ)কে তো আল্লাহ মাটি দিয়ে তৈরি করেছেন তাহলে নুরের তৈরি ফেরেস্তাদেরকে দিয়ে মাটির তৈরি আদম (আঃ)কে সেজদা করিয়েছিলেন কেন,,আল্লাহ যেহেতু নুরের চাইতে মাটির মর্যাদা বেশি দিয়েছেন তাহলে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ)কে নিয়ে এতো বিতর্ক কেন করেন আপনারা,,,সব সময় এটা ভাবতে হবে যে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) একজন মানব ছিলেন,,,🤔🤔🤔♥️♥️♥️
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-U2wJ464c7jg.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
সূরা মায়েদা ১৫ নং আয়ত-হে কিতাবীগণ, তোমাদের নিকট আমার রাসূল এসেছে, কিতাব থেকে যা তোমরা গোপন করতে, তার অনেক কিছু তোমাদের নিকট সে প্রকাশ করছে এবং অনেক কিছু ছেড়ে দিয়েছে। অবশ্যই তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ থেকে আলো ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে। এখানে কোথায় আল্লাহ বলেছে রাসুল নুরের তৈরি, প্রথমে আল্লাহ বলেছেন -হে কিতাবীগণ, তোমাদের নিকট আমার রাসূল এসেছে, কিতাব থেকে যা তোমরা গোপন করতে, আর শেষে বলেছেন আলো ও কিতাব এসেছে, তাহলে কোথায় লেখা নবি আল্লাহর নুরের তৈরি?
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-U2wJ464c7jg.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
এমন একটি আসেকে রাসূল পাগলের দেখা পেয়ে এই কাঠমোল্লা হুজুরের জীবন ধন্য হয়ে গেলো। রাসূলে পাক বলেন,"আওয়ালু মা খালাকাল্লাহু মিন নূরী,আনা মিন নূরীল্লাহি ওয়াল খালকু মিন নূরী,"
ভাই সাব আপনাকেই বলছি, সূরা আল কাহাফ 110 নম্বর আয়াত দেখুন সেখানে কি বলছে। আপনি যে নামাজের শেষ বৈঠকে আত্তাহিয়াতু পড়েন সেখানে কি বলছে, এটা ভালো করে পড়েন সেখানে বলা হয় আবদুহু ওয়ারাসুলূহু'এটার অর্থ কি বলেন তো আল্লাহর বান্দা এবং রাসূল তাহলে বান্দাগণ আল্লাহর মাঝে কি এক করে ফেললেন নাকি। এরপরও যদি না বুঝেন কোরআন থেকে আরও দলিল দেব ।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-U2wJ464c7jg.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
কিন্তু খুব দুখের বিষয় কটমুল্লাদের কাছে ত ইমান র একটু লেশ ও নেই। কারণ তাদের মত ওয়াহাবি ভন্ড দের দারা কোন ছাত্র ছাত্রী ও নিরাপদ নয়, হাজার হাজার প্রমাণ আছে পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ভন্ড সুন্নি নিপাত যাক। ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-U2wJ464c7jg.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
@Parul Begum ✏ রাসুল (সাঃ) হাদীসে ১৪০০ বছর আগে তোমার মতো মোনাফেকের পরিচয় দিয়েছেন। 👉❎ মিথ্যা বলা মোনাফেকীর লক্ষণ । আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাযি.) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ চারটি স্বভাব যার মধ্যে বিদ্যমান সে হচ্ছে খাঁটি মুনাফিক। যার মধ্যে এর কোন একটি স্বভাব থাকবে, তা পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত তার মধ্যে মুনাফিকের একটি স্বভাব থেকে যায়। 🔴১. আমানত রাখা হলে খিয়ানত করে, 👉🔴২. কথা বললে মিথ্যা বলে, 🔴৩. অঙ্গীকার করলে ভঙ্গ করে, এবং 👉🔴৪. বিবাদে লিপ্ত হলে অশ্লীলভাবে গালাগালি দেয়। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৪ মুমিনের পরিচয় দিতে গিয়ে অন্য এক হাদীসে মহানবী (সাঃ). বলেন 🖍“মুমিন কখনও দোষারোপকারী, অভিশাপদাতা, অশ্লীলভাষী ও গালিগালাজকারী হয় না”। (তিরমিজি হাদিস নং ২০৪৩) সুতরা গালাগালি না করাটাই হলো সত্যিকার সুন্নী মুমিন মুসলমানের পরিচয়। হায়রে ভন্ড কুলাঙ্গার মোনাফেক, গরম ভাতে বিড়াল ভেজার হক কথায় ভন্ড মোনাফেক ভেজার। সত্য কথায় জাহান্নামের আগুন জ্বলে ভন্ড কুলাঙ্গারের কলিজায় ও অন্তরায়। তাইতো ওরা গালাগালি করে, নিজের শয়তানী মনের আগুন নিভাই। ✳ আসি গেছে কেয়ামত আবার প্রমাণ হলো গালাগালি করা- ⛔ কুলাঙ্গার, ⛔ বেহায়া, ⛔ ভন্ড, ⛔ বাতেল, ⛔ খারেজী ⛔ শয়তান ⛔ মোনাফেক, ⛔শয়তানের আলামত।
হুজুর হাফেজ হইল কুরআনের। আর পাগলের বেশে ভালো লোকটি হলো সমস্ত কিছুর হাফেজ। হুজুর কোরআন পড়েছে,কিন্তু কোরআনের ব্যাখ্যা দিলেন পাগলে।কারণ,সে যা বলেছে সব কোরআনে বিদ্যমান আছে। তাই বলছি আগে জানা, পরে মানা।আমিন।
তুমি কি জানো,,, না বুঝো।।। আল্লাহ এক অদ্বিতীয়,,তিনি কাউকে জন্ম দেননি,,,,তার নুর দিয়া রাসুলুল্লাহ সৃষ্টি হয় কি ভাবে।।।।।এটা ভাবাও পাপ।।।(সুরা-ইখলাস)এ তা উল্লেখ আছে।।।।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ। ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ⭕✏আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন- وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১] ⭕✏ অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন- “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮] ⭕✏(হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) ⚀রাসুল (সাঃ) নুরের তৈরি এটা কি আকিদার বিষয়? ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-U2wJ464c7jg.html ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া। ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি। ⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃⚃ ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম- আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ- বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন- ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।” 🔬আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব:- ➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️ 📚 ১- তারিখে বাগদাদ- খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]। 📚 ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন। 📚 ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান - হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে। 📚 ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯। 📚 ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪। 📚 ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)। 📚 ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে। 📚 ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]। 📚 ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]। 📚 ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮। 📚 ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়। 📚 ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭। 📚 ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮। 📚 ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮। 📚 ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]। 📚 ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা। ↔️↔️↔️↔️↔️ ✔এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। ⭕✏এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আপনি একটা শিখিত বলদ 😄😃😃😃 কোরআনে কোন যায়গা লেখছে যে নবীজি নুরের তৈরি।। নবীজি ও আমাদের মত মানুষ তবে উনার উপর কোরআন নাজিল হইছে ।। আর উনাকে আল্লা নুরের সাথে তুলনা কোরছেন মানি নুর যেমন চমকে তেমনেই আমাদের নবীজী কে বুজাইছে নুর। কিন্তুু নবীজি আমাদের মতই মানুষ।।। আপনারা একটা কথা কেন বুজেন না নবীজি অসুস্থ হইতো আমাদের মত উনার ও শরিল কাটলে রক্ত মোবারক বের হতো। উনিও আমাদের মতই মায়ের গর্বে জন্ম হইছে।। আর কি করে আপনাদের বুজাবো
@@মোঃসজীবআহমেদ-জ৯ঞ ভাই ঈসা রুহুল্লাহ আদম সন্তান তবে কিসের সৃষ্টি বলতে পারবেন দয়া করে লেখাপড়া করে কথা বইলেন ওয়াহাবি মোল্লার থেকে শুনে কথা বইলেন না আদম আলাইহিস সালাম এর স্ত্রী হাওয়া কিসের তৈরি বলতে পারবেন শুধু হুট করে বলে দিলেই চলবে না আদম সন্তান মাটির তৈরি আপনিতো মাটির তৈরি না আপনিও তো আপনার বাবার নুতপা হতে সৃষ্টি আদম আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালাম ছাড়া আর কোন মানুষ মাটির সৃষ্টি নয় মানুষ পাঁচ রকমের সৃষ্টি আছে লেখাপড়া করে কথা বইলেন ঠিক আছে নবীর ব্যাপারে হুট করে কথা বলবেন না প্লিজ আদম আলাইহিস সালাতু সালাম সরাসরি মাটির সৃষ্টি আদমের স্ত্রী হাওয়া আদমের বাম পাজরের হাড্ডি হতে সৃষ্টি হযরত ঈসা রুহুল্লাহ হচ্ছে রুহের সৃষ্টি