হিন্দুদের বেদে মূর্তি পূজা নাই কেন?কলেজের ছাত্র কঠিন প্রশ্ন করলেন শ্রী গোপীনাথ বাবাজীকে। 

জাকের নায়েক মিথ্যা কথা বলে|

bruhh ei nau tumar jakir nayeek rege giyese ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-ejvGdaXrcWA.htmlsi=QCwtwBE-AJzzKTbn

ধর্মগ্রন্থ গবেষণা করতে হলে আগে আমাদেরকে ধর্মের মূলনীতি বুঝতে হবে। এবং নিরপেক্ষ হতে হবে যাতে আমরা কোন ধর্মেরই পক্ষপাতিত্ব না করি। তাহলেই কেবলমাত্র নিয়ে গবেষণা করতে পারব। আপনাকে আমন্ত্রণ রইল রিলিজিয়ন রিসার্চ অর্গানাইজেশন এর অফিসে। ইনশাল্লাহ একসাথে আমরা ধর্মগ্রন্থ গবেষণা করবো।

ঠিকানা বলবেন দয়া করে ইনশাআল্লাহ আসার চেষ্টা করবো

Ààa ​@@MohammadKhossain-pd5zw

​@@MdKamalShajiধর্মই অধর্ম চ্যানেল এ যান জঘন্য ইসলাম সম্পর্কে জানতে পারবেন 😂

বৃন্দাবন চলে আসুন রাধা কুন্ড

Yes

☝️☝️☝️☝️

He didn't read Bedah.

😂😂😂😂

correct

ভণ্ডামি সব জায়গায় করতে আসবেন নাহ।

Yes

Why do you throw images of god or goddess after worship?answer me

আপনার কোথায় লেগেছে

সঠিক কথা

ভাই আপনি একদম ঠিক বলেছেন

রাইট

Manar aktai poth opore hat tole caite hobe murtir kace noy

Right ❤❤❤

Aage nijer dhormo ke jan tar por onno dhormer kotha bolis

আপনার মতের সাথে আমিও একই মত পোষণ করছি। আমাদের উচিত সত্যকে সন্ধান করা মিথ্যাকে বর্জন করা। যারা নিজের ধর্মকে অন্ধবিশ্বাস করে তারা কখনোই জান্নাত অর্জন করতে পারবে না। কারণ সত্য ধর্মের ভিতরে লুকিয়ে রয়েছে মিথ্যা গুজব বানানো অনেক কল্পকাহিনী। তাই প্রত্যেকের উচিত সত্যের সন্ধান করে সত্যকে বের করা।

দাদা মাওলানারা ধর্মের বাইরে কিছু বলতে পারবে না,,

টিক❤

প্রশ্নের যথা যথ উত্তর হলো না,,,

Right

না জেনে না বুঝে কমেন্ট করা উচিৎ নয়।

R8

শুধু ওয়াজ মাহফিলে ঈশ্বরের সাথে সকল যুক্তি দেয়া যাবে, ওখানে ঈশ্বর সকল যুক্তির ভিতরে তাই না।😂😂😂 বলদের মতো কথা বলে লাভ নেই মানুষ বুঝতে পেরেছেন।

Right dada👍💌

Ki business chol6e seta bolun?? Protek vichar dhara er jonye marketing jaroori na hole vichar lupt howar smbhobona acche ayi karono marketing darkar।। Ayi je mondir egulo ek ekta Economical ground jekhane sob rokom er manus Economical established kore thake। Ar jetar prosar besi sekhane kuch vondo lok thakbe eta to sadharan kotha।

আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।

​@@LordDajjal432 ও সনাতন ধর্মাবলম্বী সেজে সব জায়গায় এরকম কমেন্ট করে। যাতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মনে নিজের ধর্ম সম্পর্কে বিরূপ ধারণা জন্মায়।

আপনার এই জায়গায় কাজ কি! দরকার নেই নাক গলানোর

কেন পারবি না তাই তো​@@M.uhammadrohan

X muslim sahil a jaien ekbar maulanar uttar paiben boro vai

আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।

১০০%

আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।

আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।

Amar reply dekhun porom dharmik

Yes

নিজের ধর্ম প্রচারকে ব্যাবসা যারা বলে, তাদের জন্যেই ধর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে প্রতিনিয়ত এবং লাঞ্ছিত হচ্ছে আন্যান্য ধর্মের কাছে। আপনার সোনার ইচ্ছে নাহলে শুনো না, স্কিপ করে যান। কিন্তু আজে বাজে কমেন্ট করে নিজের ধর্মকে ছোট করছেন কেনো। অথবা আপনি সনাতন ধর্মাবলম্বী সেজে এমন কমেন্ট করছেন।

আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।

❤ AR DEKHCHHI GITE GITE BOODDHI❤

আমার ও সেম প্রশ্ন

উত্তর থাকলে তো দেবে পরের বাড়ি খাইয়া দেখনা ভুড়ি কত বড় বানিয়েছে

Amadr dhorme ase jobon jati ottachari, papachari, mitthabadi hbe...ei shomaje ekta jati ase ...jar shate mill ase...chinta kore dekh tara kara...

Right

সোজা পথ মানে কি গরু খেতে

Primarir satro versityr teacher ar lectur buje na. Guruji uttar diyese bujis nai.

পন্ডিত কানাচোদা হলে এর চেয়ে কি আশাকরা যায়।

X muslim sahil a asen uttar paiben

জীবের মুখ্য উদ্দেশ্য হল কৃষ্ণ ভক্তি লাভ করা গীতাতে ভগবান তিনটি গুনের কথা বলেছেন সত্ত রজ তম। সত্ত গুনে কৃষ্ণ ভক্তি লাভ করে রজ ও তম গুনে কৃষ্ণ ভক্তি থেকে দুরে সরে যায় তখন ধর্ম পরিবর্তন করে বা ধর্ম ত্যাগ করে জন্মে জন্মে সে চুরাশি লক্ষ যোনি ভ্রমন করে।

Bal kankir chale

Tumar Kam ki ei jagai

@@amishuvo1237 ইসলামের দাওয়াত শুধু এই খানে না সব খানেই দেওয়া যায় তাই ইসলামের দাওয়াত যেহুতু দিলাম তাই এই খানেই আমার কাজ কেন আপনার কোনো সমস্যা

আপনাকে সনাতন সত্যি ধর্মে আসার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যেটা কোন পথ নয় এইটা বাস্তবিক ধর্ম। যা অন্য কোন ধর্ম থেকে ভাড়া করা বা কপি করা ধর্ম না।

@@ripondey9620 কিভাবে যাই ঐ ধর্মের যে ধর্মের প্রভুর নাই গেরান্টি যেই ধর্মের পভু নিজেই অসুস্থ হয়ে পরে অন্য দেশে যেতে প্রভুর লাগে ভিসা 🤧 কিভাবে যাই 😂😂

তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে, যে এক ঈশ্বর এর পরিবর্তে এমন কাউকে ডাকে, যে কিয়ামত দিবস পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না? আর তারা তাদের আহ্বান সম্পর্কে উদাসীন। আর যখন মানুষকে একত্র করা হবে, তখন এ উপাস্যগুলো তাদের শত্রু হবে এবং তারা তাদের ইবাদাত অস্বীকার করবে”। [সূরা আল-আহকাফ, আয়াত: ৫-৬]

এটা বাইবেলে আছে

কিন্তু কুরআনে আছে আল্লাহর সমতূল্য কেউ নেই।

আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।

তোমাদের আল্লাহ পশ্চিম দিকে থাকে তাই নামাজ পড়ো সেইদিকে। মসজিদকে বলো আল্লাহর ঘর। আল্লাহর কি টাকা পয়সা জমি জমার অভাব পড়েছে যে তোমরা আল্লাহর জন্য ঘর বানাও?

Kàba ghore er dike matha thekiye namaz Porte hobe. Hazrat al aswad chumu khele sab paap chole jabe. Ekhono saitan k pathor mara hoi. Safa marwa prodokhhin korte hoi. Thik I bolechen Islam nirakar upasana koren!!!!

যে ধর্ম বিশ্বজুড়ে শুধু জঙ্গি আর আতঙ্কবাদী সংগঠন তৈরি করে সে ধর্মে না যাওয়াই ভালো

কোনো রেফারেন্স ছাড়া যে কথা বলে। কথাটা কেমন করে ভুলভাল বলে এড়িয়ে গেলো কেমন করে দেখলেন তো সবাই🤣🤣🤣🤣🤣

আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।

আপনি খ্রিষ্টান হলেও বোধগম্য আছে

Ha joto prosno hindu der e kora hoy...islam k nia koristo prosno tor gola kete debe

তুই যে কতো বড়ো পন্ডিত রে আয় একদিন সামনাসামনি বসি ওনাকে লাগবে না আমিই যথেষ্ট। কাউকে কিছু বলতে হলে আগে নিজের দিকে তাকা আবাল

ঐ আবাল যজুর্বেদ এর কথা বলছে কানে শুনিস নি?

না ভগবান এক অদ্বিতীয়। উহাকে কোনো ভাবেই সাকার বলা যাবে না। মূর্খ গোপীনাথ আর মিথ্যা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করিও না।

কাংলাদেশি এসেছে ভিক্ষা করতে

সেটা তোর থেকে ভালো বুঝে।

আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।

গণেশ শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ হলো গণ + ঈশ। গণ মানে হলো A group of people আর ঈশ মানে হলো অধিপতি বা ঈশ্বর। অর্থ্যাৎ যিনি গণের অধিপতি তিনিই গণেশ। তাই বলা যায় গণেশ হলো ঈশ্বরের আরেক নাম। গণেশের মূর্তির মধ্যে বাস্তব জীবনের অনেক কিছুই উপলব্ধি করা যায়। গণেশের মাথা হচ্ছে হাতির মাথা। হাতি বনের সবচেয়ে বড় প্রাণী হলেও তার ব্রেইন সবচেয়ে খাটো তাই বাংলায় একটা বাগধারাও আছে " হস্তি মূর্খ " অথচ আমরা হিন্দুরা গণেশকে সবচেয়ে বুদ্ধিমান ও সিদ্ধিদাতা বলে জানি ও পূজা করি। তাহলে কেনো এই বৈপরীত্য..? আমাদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদ বলছে " ব্রহ্ম হচ্ছে সেই সত্ত্বা যার মধ্যে সবকিছুই বিপরীত। তিনি দূরে, তিনি কাছে,তিনি ছোট থেকেও ছোট, তিনি বড়র থেকেও বড়।গণেশ যে পরম ব্রহ্ম এটা বুঝানোর জন্য এই একটা উদাহরণই যথেষ্ট তা হলো এই বৈপরিত্য। গণেশের চারটি হাত রয়েছে এক হাতে কুঠার,অারেক হাতে শঙ্খ, আরেক হাতে গধা, আরেক হাতে অংকুশ। কুঠার - যেটা দিয়ে কাঠ কাটা হয়। তৎকাল কালীন সময়ে শূদ্ররা কাঠ কেটে জিবিকা নির্বাহ করত। গধা- যেটা দিয়ে ক্ষত্রিয় রা যুদ্ধ করত। শঙ্খ- যেটা পূজাতে ব্রাহ্মণরা ব্যবহার করে। অংকুশ- এটি এমন এক যন্ত্র যেটা দিয়ে হাতিকে নিয়ন্ত্রন করা হয় আর তৎকালীন সময়ে হাতিকে বাণিজ্যেরর কাজে ব্যবহার করত বৈশ্যরা। গণেশের মূর্তিতে এই চার হাত সমান ও কোনো একটি হাত ছাড়া মূর্তি সম্পূর্ণ হবে না। আমাদের মধ্যে কর্মগুণে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়,বৈশ্য ও শুদ্র এদের মধ্যে কেউ বড় নয় আবার কেউ ছোট ও নয় কেননা মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রক্রিয়া স্বাভাবিকভাবে চলমান থাকার জন্য এই চার শ্রেণীর সবাইকে প্রয়োজন। এদের মধ্যে কোনো একটিকে ছাড়া স্বাভাবিক কার্যক্রম সম্ভব না। গণেশের মাথা হলো হাতির অথচ বাহন হলো ছোট ইঁদুর এটা থেকে স্পষ্ট যে, তুমি যতই বড়,বিত্তশালী, শক্তিমান হও না কেনো সমাজে বসাবাস করতে হলে ছোট, গরীব সবাইকে নিয়ে একসাথে চলতে হবে।। Bishajit

প্রভু কাকে বলছো বোকা

গণেশ তত্ব কোনটা....?? প্রশ্ন বলুন

আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।

একটা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না আসছে শুধু কাহিনী শুনতে

আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।

আল্লাহ তো আদম কে নিজের আকার দিয়ে সৃষ্টি করেছেন এবং নিজের রুহু ফুকে দিয়েছেন। তার মানে আল্লাহর আকার আছে। এটার কি ব্যাখ্যা দিবেন?

নাউজুবিল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ! আমরা মুসলমান কখনো মানি না যে আল্লাহ পাক আদমের রুহু এবং নিজের আকার দিয়েছেন |,আপনি মিথ্যা আজগবি কথা কোথায় পেলেন?তাহলে তো আমরা তাকে একেবারেই আল্লাহ বা খোদা বা সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকর্তা বলে মানবোই না | ১. আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তার কোন শরিক নেই, তিনি অভাবহীন ২.তিনি কাউকে জন্ম দেন নাই এবং তাকেও কেউ জন্ম দেয়নি অর্থাৎ তিনি আমাদের মত মানুষ নয় যা আমাদের খাওয়া পড়া ক্ষুধা মন্দা আছে পরিবর্তন আছে যেমন প্রকৃতিরও পরিবর্তন আছে ধ্বংস আছে |আমাদেরও ধ্বংস আছে | প্রকৃতিরও ধ্বংস আছে গাছপালা রাস্তাঘাট ইত্যাদি পরিবর্তন আছে, অন্যান্য প্রাণী ধ্বংস আছে, মৃত্যু আছে কিন্তু আল্লাহর ধ্বংস নেই মৃত্যু নেই | তিনি অবিনশ্বর | তিনি মহাশক্তিশালী আর প্রকৃতি বা মানুষ বা পৃথিবী মহাকাশে আকাশ, ভূমন্ডলীতে যা কিছু আছে সকলেই তার সৃষ্টি |তার সমকক্ষ কেউ নেই, তার খাদ্যের প্রয়োজন হয় না বিশ্রামের প্রয়োজন হয় না | যার খাদ্যের প্রয়োজন আছে আহারের বিশ্রামের প্রয়োজন আছে তিনি বংশবৃদ্ধি করেছেন তাহলে তিনি আল্লাহ হতে পারেন না |আল্লাহ পাক সূরা ইখলাসের তার পরিচয় দিয়েছেন |কষ্টিপাথরের মত এটাকে বলা হয় তার কষ্টিপাথরের পরিচয় | এই এখলাছ সূরার চারটি আয়াত পড়ে নিন দেখবেন এখানে আল্লাহ কাকে বলেপরিচয় পাবেন |@@funnynews360

নাউজুবিল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ! আমরা মুসলমান কখনো মানি না যে আল্লাহ পাক আদমের রুহু এবং নিজের আকার দিয়েছেন |,আপনি মিথ্যা আজগবি কথা কোথায় পেলেন?তাহলে তো আমরা তাকে একেবারেই আল্লাহ বা খোদা বা সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকর্তা বলে মানবোই না | ১. আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তার কোন শরিক নেই, তিনি অভাবহীন ২.তিনি কাউকে জন্ম দেন নাই এবং তাকেও কেউ জন্ম দেয়নি অর্থাৎ তিনি আমাদের মত মানুষ নয় যা আমাদের খাওয়া পড়া ক্ষুধা মন্দা আছে পরিবর্তন আছে যেমন প্রকৃতিরও পরিবর্তন আছে ধ্বংস আছে |আমাদেরও ধ্বংস আছে | প্রকৃতিরও ধ্বংস আছে গাছপালা রাস্তাঘাট ইত্যাদি পরিবর্তন আছে, অন্যান্য প্রাণী ধ্বংস আছে, মৃত্যু আছে কিন্তু আল্লাহর ধ্বংস নেই মৃত্যু নেই | তিনি অবিনশ্বর | তিনি মহাশক্তিশালী আর প্রকৃতি বা মানুষ বা পৃথিবী মহাকাশে আকাশ, ভূমন্ডলীতে যা কিছু আছে সকলেই তার সৃষ্টি |তার সমকক্ষ কেউ নেই, তার খাদ্যের প্রয়োজন হয় না বিশ্রামের প্রয়োজন হয় না | খাদ্যের প্রয়োজন আছে আহারের বিশ্রামের প্রয়োজন আছে তিনি বংশবৃদ্ধি করেছেন তাহলে তিনি আল্লাহ হতে পারেন না |@@funnynews360

নাউজুবিল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ! আমরা মুসলমান কখনো মানি না যে আল্লাহ পাক আদমের রুহু এবং নিজের আকার দিয়েছেন |,আপনি মিথ্যা আজগবি কথা কোথায় পেলেন?তাহলে তো আমরা তাকে একেবারেই আল্লাহ বা খোদা বা সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকর্তা বলে মানবোই না | ১. আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তার কোন শরিক নেই, তিনি অভাবহীন ২.তিনি কাউকে জন্ম দেন নাই এবং তাকেও কেউ জন্ম দেয়নি অর্থাৎ তিনি আমাদের মত মানুষ নয় যা আমাদের খাওয়া পড়া ক্ষুধা মন্দা আছে পরিবর্তন আছে যেমন প্রকৃতিরও পরিবর্তন আছে ধ্বংস আছে |আমাদেরও ধ্বংস আছে | প্রকৃতিরও ধ্বংস আছে গাছপালা রাস্তাঘাট ইত্যাদি পরিবর্তন আছে, অন্যান্য প্রাণী ধ্বংস আছে, মৃত্যু আছে কিন্তু আল্লাহর ধ্বংস নেই মৃত্যু নেই | তিনি অবিনশ্বর | তিনি মহাশক্তিশালী আর প্রকৃতি বা মানুষ বা পৃথিবী মহাকাশে আকাশ, ভূমন্ডলীতে যা কিছু আছে সকলেই তার সৃষ্টি |তার সমকক্ষ কেউ নেই, তার খাদ্যের প্রয়োজন হয় না বিশ্রামের প্রয়োজন হয় না | খাদ্যের প্রয়োজন আছে আহারের বিশ্রামের প্রয়োজন আছে তিনি বংশবৃদ্ধি করেছেন তাহলে তিনি আল্লাহ হতে পারেন না |@@funnynews360

আপনাকে সনাতনে ফিরে আসার আমন্ত্রণ রইলো।

জয় শ্রী রাম... জংগি ধর্ম বাদ দিয়ে চিরন্তন ধর্মে আশার অনুরোধ জানাচ্ছি সকল মুসলিম ভাই বোনদের

@@shvodas ভাগবতগীতা,অধ্যায় ৭, শ্লোক: 20: কামৈস্তৈস্তৈর্হৃতজ্ঞানাঃ প্রপদ্যন্তেহন্যদেবতাঃ । তং তং নিয়মমাস্থায় প্রকৃত্যা নিয়তাঃ স্বয়া ॥২০॥ অনুবাদ :জড় কামনা-বাসনার দ্বারা যাদের জ্ঞান অপহৃত হয়েছে, তারা বিভিন্ন দেব-দেবীর শরণাগত হয় এবং তাদের স্বীয় স্বভাব অনুসারে বিশেষ নিয়ম পালন করে দেবতাদের উপাসনা করে।

@@chayonroy8876 ভাগবতগীতা,অধ্যায় ৭, শ্লোক: 20: কামৈস্তৈস্তৈর্হৃতজ্ঞানাঃ প্রপদ্যন্তেহন্যদেবতাঃ । তং তং নিয়মমাস্থায় প্রকৃত্যা নিয়তাঃ স্বয়া ॥২০॥ অনুবাদ :জড় কামনা-বাসনার দ্বারা যাদের জ্ঞান অপহৃত হয়েছে, তারা বিভিন্ন দেব-দেবীর শরণাগত হয় এবং তাদের স্বীয় স্বভাব অনুসারে বিশেষ নিয়ম পালন করে দেবতাদের উপাসনা করে।

তোমার পূর্বপুরুষদেরকে গলায় তরোয়াল ঠেকিয়ে এই নিকৃষ্ট ধর্ম গ্রহণ করতে বাধ্য করা হয়েছিল ভাই। তুমি সনাতনে ফিরে এসো।

উত্তর টা দিছে আপনি পেলেন না কিভাবে?

Halay vondo😂😂😂

Tomar uttar die dieche.tumi to murkho. Tai tomar uttar tumi bujte parlena abar bolcho uttar na die erie gele.

​@@AzadKhan-zl3qyha re khankir chele oi jonno toh masjid e bom fate oi jonno nijer bon ke maa ke niye koris gundami koris sala Kata choda

​@@AzadKhan-zl3qyতোদের ধর্ম যখন খুব ভাল, তাহলে তোদের ধর্ম নিয়েই থাক, কেন অন্য ধর্ম নিয়ে কথা বলছিস

Sotto kotha

Right ❤❤❤

রাট

ভুল কথা শ্রী কৃষ্ণ ভগব্ৎ এ বলেছেন যে আমাকে বন্ধু রূপে গ্ৰহন করবে আমি তার বন্ধু যে পুত্র রূপে গ্ৰহন করবে আমি তার পুত্র আর যে প্রেয়সী রূপে গ্ৰহন করবে আমি তার প্রেমিক (এটি আমার মন গড়া কথা নয়)

Pod😂😂😂😂😂

তোমার এই জায়গায় কাজ কি!

Pok🤣🤣🤣🤣

Apnader kaj ki adi khane,😂😂😂

alla bole kisu nai

মূর্তিপুজা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ওনি কোথা থেকে দেখাবে।

Allha hu Akbar mane allha are Akbar ek allha are key boi Akbar 😂😂😂😂😂😂

​@@shaidulislam2949ঠিক, একদম ঠিক। যেমন আল্লাহ তো কাল্পনিক। কিন্তু আপনি বিশ্বাস করেন। ঠিক সেরকম।

Nope yog vasistha, srimad bhagvatam

পুরান টুরান কজনা পড়াশুনা করছে। বেশীরভাগ শোনা কথার উপর নির্ভর করে চলছে। প্রতিবাদী হলেই ঝগড়া লাগবে। ধর্ম নিয়ে যাদের অসুবিধা হবে তারা নাস্তিক প্রমাণ করতে ব্যস্ত থাকবে।

ঠিক

Allahar khomota nei kono kichur moddhe probesh korar ,ekmatro iswar hi sakar aar nirakar rupe thakte pare, allah holo iswarer bhakto

রাইট

হরে কৃষ্ণ

হরে কৃষ্ণ

একজন মানুষ আরেকজন মানুষের প্রভু হতে পারে না

​@@shafiullahrahmani3744 কারন এরা অন্ধবিশ্বাসি, ছাড়েন ভাই

​@@shafiullahrahmani3744 তুই কে রে? কে কাকে কি বলবে আর কে কার কি হবে সেটা তুই সবাইকে ঠিক করে দিস নাকি? কেন শুনবে লোক তোর কথা! বেশ করেছে প্রভু বলেছে...এটা আমাদের শাস্ত্রের সংস্কৃতির শব্দ আর সম্বোধন। কাকে কোন হিন্দু কিভাবে কি বলবে সেটা সে তার ব্যাপার। তোর তো তার মধ্যে এসে কথা বলার কিছু নেই। তোর কথিত ধর্মকথা এখানে কেউ শুনতে চায়নি,সেটা এখানে কেউ বলতে তোকে ডাকেনি। যে যার নিজের ধর্মমতে চলবে... অন্যের উপর জোর না করে। যে বা যারা তার মতের নয় তাদের এসে নিজে থেকে জ্ঞান দেওয়ার তো কিছু নেই। এই বোধ রাখ।

​@@shafiullahrahmani3744era murti re iswharer sathe milay r manuser kotha to bab e dilam.

হরে কৃষ্ণ

হিন্দু ধর্ম সৃষ্টি থেকে এখন পর্যন্ত কতজন হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করেছে আর কতজন মুসলমান হয়েছে আর হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষ দিন দিন কমছে কেন হরে কৃষ্ণ অর্থ কি হে কৃষ্ণ না হয়ে হরে কৃষ্ণ হলো কেন

কিন্তু মানবতা নেই সব জোরজবরদস্তি,, আর ইসলাম একমাত্র সত্য এবং সঠিক,, মানবতার ধর্ম,,

তাহলে তো আর কোনো ধর্মই থাকতো না পৃথিবীতে । মুসলিম ধর্ম বড় কি না জানি না তবে অধিকাংশ মুসলিম মানুষের চিন্তা ভাবনা নিচু প্রকৃতির। নিজেদের কাজ না করে অন্য ধর্ম কে অসম্মান করে । হিন্দুদের মাঝে এমনটা লক্ষ করা যায় না ।

এই প্রশ্নটি নায়েক কে করা হয়েছি তিনি যে উত্তর দিয়ে ছিলেন তাতে আপনি মুগ্ধ হতে বাধ্য কিন্তু নাথ যে উত্তর দিয়েছেন তাতে আগাগোড়া কিছুই বুঝা গেল না। আলহামদুলিল্লাহ। আমি মুসলিম।

আমরা কেন সৃষ্টির পূজা করি? সবার জানা উচিত। বেদের মতে সৃষ্টির শুরুতে ঔঁ উচ্চারিত হয় এবং এর প্রভাবেই হয় বিস্ফোরণ। বেদান্ত মতে ‘অনাবৃতিঃশব্দহম’ অর্থাৎ শব্দের মাধ্যমেই সৃষ্টির সূত্রপাত হয় যা মাত্র দুবছর আগে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এবং নাম দিয়েছেন শব্দ তরঙ্গ (Cosmic sound wave)। বেদের সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরড. কেভিন হারলে বলেছিলেন, ‘How could Aryan Sages have known all these stories 6000 years ago when modern scientists have only recently discovered this using advanced equipment which didn’t exit that time”. Nobel Laureate Count Maurice Maeterlinck বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলেন ‘A Cosmology which no European conception has ever surpassed.’ আমরা সৃষ্টিতত্ত্ব মহানির্বাণ তন্ত্রের তৃতীয় অধ্যায় দেবাদিদেব মহাদেব মা দুর্গাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বলছেন যে “সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী প্রকৃত্যামনুবর্তে। অদৃষ্টিজায়তে সৃষ্টিঃ প্রথমে তু বরাননে। বিবর্তভাবে সম্প্রাপ্তে মানসীসৃষ্টিরুচ্য়তে। তৃতীয় বিকৃতং প্রাপ্তে পরিনামান্তকে তথা। আরম্ভসৃষ্টিশ্চ ততশ্চতুর্থেযৌগিকী প্রিয়ে। ইদানিং শৃণু দেবেশী তত্ততত্বঞ্চ বিশেষতঃ। সৃষ্টিশ্চতুব্বির্ধা দেবী যথাপ্ব্বং সমাসতঃ। অর্থ: মহাদেব দেবীকে বলছেন, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড চার পর্যায়ে সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত: অদৃশ্য বশত: প্রকৃতিতে ভোগকাল উপস্থিত হলে যে সৃষ্টি হয় তাকে অদৃষ্ট সৃষ্টি বলে এবং এতে মূল প্রকৃতি (অনাদিশক্তি) হতে শক্তির আবির্ভাব ঘটে। এই শক্তি আদ্যাশক্তি নামে কথিত হয়ে থাকে। এক প্রদীপ হতে প্রজ্বলিত অন্য প্রদীপের ন্যায় এই আদ্যাশক্তি অনাদিশাক্তির রূপান্তর মাত্র। এই আদ্যাশক্তি তমোগুণ সম্পন্ন তন্ত্র বলছে (৩/২৫-২৬): সৃষ্টিরাদৌ ত্বমেকাশী তমোরুপমগোচরম। ত্বত্তোজাতং জগৎসর্ব্বং পরব্রহ্মসিসৃক্ষয়া। (৩/২৫) মহত্তত্বাদিভুতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদ্যং জগৎ। নিমিত্তমাত্রং তদ্ব্রহ্ম সব্ব্কারণকারনম। (৩/২৬) সৃষ্টির পূর্বে একমাত্র তুমিই তমোরূপে বিরাজিতা ছিলে। তোমার সে রূপ, বাক্যও মনের অগোচর। পরে পরম ব্রাহ্মনের অর্থাৎ মূলপ্রকৃতির সহিত তাদাত্মা প্রাপ্ত তুরীয় ব্রহ্মের সিসৃক্ষা অনুসারে তোমারই রূপান্তর তমোগুন হতে এ নিখিল বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। মহতত্ত্ব অবধি পঞ্চীকৃত পঞ্চ্মহাভূত পর্যন্ত সুমদয় জগৎ তোমা হতেই সৃষ্টি হয়েছে। সকল কারণের কারণ পরমব্রহ্ম কেবল নিমিত্ত মাত্র। যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তি রূপেণ সংস্থিতা। নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ সনাতন ধর্ম শক্তি কে ঈশ্বর মনেকরে। যার সৃষ্টি ও নেই ধবংস ও নেই।যা আগে থেকেই ছিল ।আপনি কি শক্তি কে অস্বীকার করতে পারবেন? শক্তির সৃষ্টিকর্তা বের করতে পারবেন? শক্তির শুধু রূপান্তর আর বিবর্তন ঘটেছে। বিবর্তভাবে সম্প্রান্তে। শক্তির রূপান্তর বিবর্তন সম্পাসারনের ফল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। জগতের প্রতিটি বস্তু কণা সবকিছুই অনাদি শক্তি ও আদ্যাশক্তির রূপ।এ কারণে আমরা সৃষ্টির পূজা রী। আমরা সূর্য জল মৃত্তিকা বায়ু অগ্নির পূজা করি।এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড শিবের দেহ।পদার্থ শক্তি শিব এবং শক্তি।সনাতন ধর্ম একমাত্র ধর্ম যা বিবর্তনকে স্বীকার করে।আর এখানে ই সনাতন ধর্মের সত্যতা প্রমাণিত। এখানে শিবের প্রধান পাঁচ টি মুখের বর্ণনা দেওয়া আছে যা এক একটি রং এর। গ্রহ নক্ষত্র গ্যালাক্সি ও এক একটি রং এর।

Dr Zakir Naik ekta mitthuk...😂😂😂

thik

Ai jonno muslim Rai ai desh theke Jakir Babu ke tariyechen.

@@sbsinger2584 kano apnake ki korce

ডাঃ জাকির নায়েক তো জালিম, তার শুধু পিচ টিভি আলোচনা করে, অন্য কোথায় আলোচনা করে না,কারণ উনি শুধু ইসলাম ভালো টা তোলে ধরে, খারাপ টা কখনো বলে না

হরে কৃষ্ণ

সনাতন ছাড়া সব অধর্ম...?? নিবোর্ধ লোকের মতো কথা বার্তা বলেন কেনো...?? চোখ কান নিজের বিবেক থাকা সত্বেও অন্ধ আর নিবোর্ধ পশুর মতো চিন্তা ভাবনা হলো সনাতনদের....!!!!

আপনি যদি ভুল সমস্যার সমাধান করতেচান তাহলে কুরআন শরীফ পড়ে দেখবেন সব সমাধান পাবেন ইনশাল্লাহ

Gadha ramayan balkand adhay 6 पूरे dekhe nite paren। Plus 4000 bochor purono vigraha puja er kotha bola a66e।

তুই মুর্খের মাথায় ঢুকবেনা ওনি উওর ঠিক দিয়ে দিয়েছে ।

​@@LordDajjal432ekta grobthe 2 rokom kotha thakbe keno

@@Najiathossain seta to islam eon acche oyi karone islam onek gulu sects acche. Keu mane Allah akar aache keu bole nei. Keu keu to abar muhammed(Saw) sahab ke allah mane.

@@LordDajjal432 ke mane na mane setar tar befar ,kintu Qraner kothao sirk totha murti puja ,md (s) ke allah bolar kotha ullekh nai.

হরে কৃষ্ণ

you need

Hore Krishno 🎉

জয় শ্রীরাম ।

Amin

Jai Sree Ram

Allha akbar

Allaha akbar

Jai sree ram

না, আসলে সনাতন ধর্ম জম্মলগ্নের সুচনায় এটা এক সময় এক ইশ্বরবাদেরই ধর্ম ছিল কিন্তু পরে সময় এটাকে বহু ইশ্বের বিভক্ত করা হয় বহু রুপ বিভিন্ন দেব দেবীর মাধ্যমে যাকে বলা হয় ইশ্বরের সাকার রুপ,তাই এখন সনাতন ধর্মকে বুঝাই যায় না, সনাতন ধর্ম আসলে এক ঈশ্বর বাদী না বহু ইশ্বর বাদী,,,,🙄🙄🙄🙄🙄

Yes,, ek ishwar onek roope vidyaman।

​@@LordDajjal432Ek iswhar thik, kintu manuser theke nicu murtigular sathe iswharer tulona kore keno