খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উপস্থাপন করেছেন। নবী মুহাম্মদ (সাঃ) মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে হাদিস লিখিত হলো এটাইতো বিস্ময়! আর রইলো সাহাবিদের কথা...তখনতো ইসলামের চাপে অনেকেই সাহাবির খাতায় নাম লিখিয়ে নবীজির সংগে চলত। পরবর্তিতে নবীজির মৃত্যুর পরে আবার স্বধর্মেই ফিরে গেছে, ঠিক যেমন এখন আমাদের দেশের মানুষজন ক্ষমতাশীল দলের ভীড়ে নাম লিখিয়ে গা বাঁচায়। খারাপ মানুষ তখনো ছিলো এখনো আছে, পৃথিবীর শেষ দিন পর্যন্ত থাকবে।
Quran ja bolese , jetuku ase , jevabe ase ekhon eitukui believe kore bakir sob bad diye quran er adesh nished mene colte sobai ke request korsi , korun , inshallah allaho valo rakhben.
Dear Mr mofassil Islam , First of all appreciated yr effort to dig out the true but few verses explanation of quaran I'm not in the seventh heaven as I went through quaran and trying to understand in my way .I went through Dr kasif Khan research and I guess he tried to find out the real fact .I'm not sure either you went through or not .pls advise yr opinion .
দাদা,(১)প্রথম প্রশ্ন হলো,নবী কি জন্ম গ্রহণ করে থাকেন?। নাকি প্রাপ্ত হন। অতঃপর মৃত্যুর প্রশ্ন আসবে। (২) পি এইচ ডি কি জন্ম গ্রহণ করে থাকেন?। নাকি প্রাপ্ত হন। (৩) রাসুল কি জন্ম গ্রহণ বা বিবাহ করে থাকেন। নাকি প্রেরণ করে থাকেন। তাঁর মনোনীত কোনো বান্দার প্রতি। আর তখন কার আল্লাহতে বিশ্বাসীগন অনেক ভালো মানুষ ছিল। তারা যদি আল্লাহর মনোনীত বান্দাকে প্রশ্ন করতো,তা হলে,তার বিধান ছিল সাদাকা দাও। আর তখন কার মানুষের না ছিল খাদ্য, আর না ছিল কাপড়। ০২:২৫২, আমি বা আমরা আয়াত পাঠ করি। অতঃপর আল্লাহর প্রত্যেক মনোনীত বান্দাগনের মৃত্যুর পর বা রাসুল গত হওয়ার পর এই ধরনের কলহ সৃষ্টি হয়েছিল ০২:২৫৩,। আর কোরআনের আয়াতে কোনো গোঁজা মিল নাই। আপনি তাদেরকে প্রশ্ন করুন। হাদীস কি বা কাহাকে বলে?। আর তা অবশ্যই কোরআনের আয়াত দ্বারা প্রমাণিত আছে। কিন্তু আল্লাহর মনোনীত বান্দা জীবিত অবস্থায়,তা আল্লাহর নাযিলকৃত কোরআন দ্বারা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অতএব এই হাদীসের নামে মিথ্যা বাণীর পথ অবলম্বন না করাই উত্তম। ধন্যবাদ।
sahaba namer kew silo ki jader dara quran er eto question! jara yawmul jumaar dak a sara na diye, rastay nabike eka fele rekhe gan bajna krira kowtuk shute chole jeto.