ইলম অর্জনের ক্ষেত্রে সুখকে বাঁধা হিসেবে দেখি না তবে দরকার ভালো শিক্ষক, ভালো ব্যবস্থাপনা । পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশ শিক্ষার জন্য খুব জরুরী । বেশি আরাম আয়েশী জীবন বাঁধা পরকালের ভালো জীবনের জন্য । এই পৃথিবীতে বেশি সুখে থাকলে মরতে মন চাইবে না , পৃথিবীর প্রতি মহব্বত বেশি হবে যা জাহান্নামী হওয়ার পথ সহজ করবে ।
@@mtsmbl9538 তাহলে যদি ভালো জীবন আশা করি তাহলে এলেম অর্জন করে আল্লাহ তায়ালাকে রাজি-খুশি করতে হবে আর এলেম অর্জন করতে গেলেই তো কষ্ট কষ্ট না করলে এলেম অর্জন হয় না
ছাই। ডিজিটাল মানে ভুয়া। এর মধ্যেমে কিছুই শেখা যায় না এবং শেখানো যায় না। প্রতিযোগিতা মানে ব্যবসা। এখানে ভালো করে আমল আখলাক শিখানো হয় না। সময় নষ্ট হয় ছেলেদের। তার চেয়ে গ্রামের হিফজ খানা গুলো অনেক ভালো ও সুন্দর আমল অখলাক আদব সবই শেখা যায় এর তুলনায় অনেক বেশি।
তাহলে আর মাদ্রাসায় যাওয়ার দরকার কী? এই ডিজিটাল কোরআন টা কিনলে ই তো ঘরে বসে সুর সহ কোরআন মুখস্ত করা যায়। আপনাদের কাছে তাহলে শিক্ষার্থীরা কেন যাবে??? আর আপনারই বা শুধু শুধু কেন মাদ্রাসায় বসে আছেন? আপনাদের এখন থাকা বা না থাকা সমান কথা। কারন আপনারা তো আর বাচ্চাদের শিখাচ্ছেন না। বাচ্চাদের শিখাচ্ছে ওই ডিজিটাল কোরআন।
এই কলমের কারণে হাফেজদের মান কমে যাবে। এবং উসতাদের ও চাহিদা কমে যাবে। স্কুলের টিসারদের মতো। স্কুলের চাত্ররা যখণ শিক্ষককে কোন কিছু প্রশ্ম করে তখন শিক্ষকরা বলে ঘুগলে চার্চ কর।
এ পদ্ধতিতে লাভের চেয়েও ক্ষতি বেশী, সম্মানের চেয়েও অসম্মানী বেশি, প্রশংসার চেয়েও সমালোচনা বেশি। এক কথায় এটি পরিহার করতে হবে। এলেম এত সহজে আসে না। সর্বোপরি এভাবে কোরআনে কারীমের তেলাওয়াত করা কোরআনের প্রতি অসম্মানী। বোধ
এতে একটা নেগেটিভ প্রভাব পড়বে।ক্রিয়েটিভিটি কমে যাবে।কপি না করার চেষ্টা থেকে বিরত থাকাটাই বেটার। এই পেনটা যারা হিফজের বাহিরের মানুষ জেনারেল তাদের জন্য প্রযোজ্য বলে ব্যক্তিগত মতামত। এতে হাফেজদের মানও কমে যাবে
অতিরিক্ত কিছুই ভালো না ,অগুলোর কারনে বাচ্চারা বেশী অলস হয়ে যাবে মেহনত করতে চাইবে না তার পর মুসাব্বার আয়াত গুলো তাদের জন্য কমন হয়ে যাবে মেহনত ছারাই সে অটো পেয়ে যাচ্ছে কোথায় আছে কত গুলো আছে,
মাশাআল্লাহ, ইসলাম আর যেন এই ভাবে এগিয়ে যায়, এবং যা বাজে মন্তব্য করছেন আপনাদের এতটুকু বোঝা উচিত যে যে পদ্ধতি পড়ার জন্য হুজুরা,বের করেছেন নিশ্চয়ই তারা ইসলামের আলোকে সেগুলো ভেবেচিন্তেই বের করেছেন,
নতুন ফেতনা।সব যদি কলমই পড়িয়ে দেয় তাহলে এই মাদ্রাসার শিক্ষকগুলোর কাজ কি?খাটে বসে কেউ ইলম শিখে প্রথম দেখলাম। এটা সুন্নতের খেলাফ,সুন্নতের খেলাফ করে ইলম আসবে কিভাবে ।খাওয়ার জন্য কি খাট থেকে নামবে নাকি এখানকার ছাত্রদের খাটেই খানা দেয়া হয়।
কয়েকদিন পরে কম্বলের নিচে শুয়ে শুয়ে পড়া ব্যবস্থা করা হবে। আমার বুঝে আসেনা এতো আরামদায়ক অবস্থায় পড়া লিখা করার ব্যবস্থা করার কি এমন প্রয়োজন? আমরা তো ঠান্ডা ফ্লোরে বসে পড়া লিখা শেষ করেছি।
